OrdinaryITPostAd

মিলাদুন্নবী গজল - মিলাদুন্নবী জলসা - মিলাদুন্নবী নাত - ঈদে মিলাদুন্নবী উক্তি

আজ আমরা মিলাদুন্নবী গজল,মিলাদুন্নবী জলসা,মিলাদুন্নবী নাত এবং ঈদে মিলাদুন্নবী উক্তি সম্পর্কে আলোচনা করব।ঈদে মিলাদুন্নবী উক্তি বিভিন্নভাবে বিভিন্ন উলামায়ে কেরামগণ উপস্থাপন করেন।পুরো বিশ্বের মুসলিমরা প্রতি শ্রদ্ধার সাথে এবং জাঁকজমকভাবে রবিউল আউয়াল মাসের 12 তারিখ  ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করে। কিন্তু অধিকাংশ মুসলমানই এই ঈদে মিলাদুন্নবীর সম্পর্কে পরিচিত নন এবং অনেকে জানেন না ঈদে মিলাদুন্নবী আসলে কি। আজ আমরা ঈদে মিলাদুন্নবী জলসা সম্পর্কে জেনে নেব। এছাড়া যেসকল ব্যক্তিবর্গ এই উৎসব মুসলমান জাতির মধ্যে শুরু করেছেন তাদের সম্পর্কে আমরা তেমন কিছু জানি না। আজ আমরা মিলাদুন্নবী গজল - মিলাদুন্নবী জলসা - মিলাদুন্নবী নাত - ঈদে মিলাদুন্নবী উক্তি সম্পর্কে জানব। এছাড়া কিছু মিলাদুন্নবী গজল এবং মিলাদুন্নবীর নাত এর লিংক তো থাকবেই।

মিলাদুন্নবী গজল - মিলাদুন্নবী জলসা - মিলাদুন্নবী নাত - ঈদে মিলাদুন্নবী উক্তি
আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকেন তাহলে মিলাদুন্নবী গজল - মিলাদুন্নবী জলসা - মিলাদুন্নবী নাত - ঈদে মিলাদুন্নবী উক্তি সম্পর্কে জানতে পারবেন। চলুন কথা না বাড়িয়ে জেনে আসি মিলাদুন্নবী গজল - মিলাদুন্নবী জলসা - মিলাদুন্নবী নাত - ঈদে মিলাদুন্নবী উক্তি সম্পর্কে।

পেজ সূচিপত্রঃমিলাদুন্নবী গজল - মিলাদুন্নবী জলসা - মিলাদুন্নবী নাত - ঈদে মিলাদুন্নবী উক্তি

মিলাদুন্নবী গজল

আজ আমরা কিছু গজল সম্পর্কে আলোচনা করবো যা মিলাদুন্নবীর গজল। মিলাদুন্নবী উপলক্ষে মিলাদুন্নবীর গজল বিভিন্ন জায়গা থেকে তৈরি করা হয়। চলুন কথা না বাড়িয়ে জেনে আসি মিলাদুন্নবীর গজল সম্পর্কে। মরুর বুকে ফুটল হাসি রহম ঝরে রাশি রাশি, আলোর বন্যা প্লাবিত আজ আধার পৃথিবী, ঈদে মিলাদুন্নবী ঈদে মিলাদুন্নবী ঈদে মিলাদুন্নবী ঈদে মিলাদুন্নবী। ঈদে মিলাদুন্নবী উক্তি কোন হাদিসে সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করা নেই।
মানবতার আর্তনাদে আরশে আজিম কাঁপছিল, জুলুম বাজির যাঁতাকলে মজলুমেরা কাঁধ ছিল।আরবের ঐ প্রান্তরে ধরল মেষ ক্রাম বোরে জন্ম নিলেন খোদার হাবিব সব নবীর নবীঈদে মিলাদুন্নবী ঈদে মিলাদুন্নবী ঈদে মিলাদুন্নবী ঈদে মিলাদুন্নবী। গরিব দুঃখী অসহায় এর বন্ধু এলো আজ ভেঙে হল চূর্ণ আজি সব কাফেরের রাজ। এলেন নবী দোজাহান সকল মুমিনের প্রানের প্রান আলস্যের ওই জ্বলন্তণার গেল আজ নিবে ঈদে মিলাদুন্নবী ঈদে মিলাদুন্নবী ঈদে মিলাদুন্নবী ঈদে মিলাদুন্নবী। ঈদে মিলাদুন্নবী সম্পর্কে বিভিন্ন আলেমের বিভিন্ন মত রয়েছে বা বলা যেতে পারে ঈদে মিলাদুন্নবী উক্তি বিভিন্ন আলেমের ভিন্ন ভিন্ন।

১২ই রবিউল আউয়াল ও ঈদে মিলাদুন্নবী নিয়ে আরও কিছু পোস্ট

মা আমেনার অন্ধকার কুঠির হলো আলোকময়। বেহেশ্ত থেকে আজ কিসের সুবাস যেন বয়। আজকে নবীর আগমন ধন্য হলো ত্রিভুবন। ধরার মাঝে কোথায় হল সোনালী রবির ঈদে মিলাদুন্নবী ঈদে মিলাদুন্নবী ঈদে মিলাদুন্নবী ঈদে মিলাদুন্নবী। ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে মিলাদুন্নবী গজল শোনা যাকঃ মিলাদুন্নবী গজল হলঃ মদিনার ফুল ফুটে আছে কটি মুমিনের কলিজায়,মদিনার ফুল ফুটে আছে কটি মুমিনের কলিজায়। সেথায় তোরা কেউ দিস না আঘাত সহ্য করার ক্ষমতা যে নাই। প্রাণের চেয়ে রাসুল আপন তার তরে পরি কাফোন।

রাসূলের চেয়ে দামি হয় না কিছু এই দুনিয়ায়।মদিনার ফুল ফুটে আছে কটি মুমিনের কলিজায়। যে নবীর আগমনে সংবাদে কেপেয়েছে জাহিলি সমাজ। হেদায়াত পেয়েছে লাখো কাফের পড়েছে ঈমানের তাজ। কোন নামে কি করে দিস অপবাদ যে ছিল স্বার্থবিহীন ধরায়।মদিনার ফুল ফুটে আছে কটি মুমিনের কলিজায়। মিলাদুন্নবী গজল আরেকটি হলোঃ এ হৃদয় কাতর ব্যাথায় বুক ভেঙ্গে যায় রাসুল রাসুল। এস কে ফোটায় ফোটায় কান্না ঝরে রাসুল রাসুল।

এ হৃদয় কাতর ব্যাথায় বুক ভেঙ্গে যায় রাসুল রাসুল। এস কে ফোটায় ফোটায় কান্না ঝরে রাসুল রাসুল। জমিনের জেথায় তমার মানহানি হয় রাসুল রাসুল। সেখানেই তোমার প্রেমের মিনার বানায় রাসুল রাসুল। শরীরের শিরায় শিরায় কোরআন জায়গায় রাসুল রাসুল। প্রতি শ্বাস-প্রশ্বাসে গায় আমার হৃদয় রাসুল রাসুল। প্রতিবার নামে তোমার মৃত্যু কবুল রাসুল রাসুল।

মিলাদুন্নবী গজল আরেকটি হলোঃ মেহেরবান তুমি মেহেরবান মেহেরবান তুমি মেহেরবান আমি পাপী গুনাগার তুমি ছাড়া কে আছে আর ক্ষমা করো ওগো প্রভু তাওবা করি বারবার ইয়া রাহিমু রহমান ইয়া কারিমু মেহেরবান ইয়ারা হিমু রহমান ইয়া কারিমু মেহেরবান মেহেরবান তুমি মেহেরবান মেহেরবান তুমি মেহেরবান। জেনে না জেনে হাজার পাপের সাগরে ডুব দিয়েছি পথ হারিয়ে ভুলে। নিজের প্রতি নিজের সকাল বিকাল সাজে জুলুম করেছি বারে বার ইয়া রাহিমু রহমান ইয়া কারিমু রহমান।

    মিলাদুন্নবী জলসা

    সর্বপ্রথম আমাদের জানতে হবে ঈদে মিলাদুন্নবী জলসা সম্পর্কে।সমস্ত প্রশংসা সেই মহান রব্বুল আলামীনের জন্য যিনি আমাদের পথ দেখানোর জন্য ইসলামের দিকে প্রবেশ করানোর জন্য মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে আমাদের পথ নির্দেশক হিসেবে প্রেরণ করেছেন। মিলাদুন্নবী জলসা তে বিভিন্ন নির্দেশনা দেওয়া থাকে মুসলিমদের জন্য। মহান আল্লাহতালা বলেনঃতোমাদের রবের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে তোমরা তা অনুসরণ করো আর মহান আল্লাহকে ছাড়া তোমরা আর কাউকে অনুসরণ করোনা (সূরা আল আরাফ, ৭:৩)।

    নবীজী(সঃ) বলেছেনঃসবচেয়ে শ্রেষ্ঠ কিতাব এবং জীবনবিধান হচ্ছে আল-কোরআন আল্লাহতালার প্রদত্ত কিতাব এবং সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ দিকনির্দেশনা হল মহানবী সাল্লাল্লাহু সালামের দিকনির্দেশনা আর সবচেয়ে খারাপ বিষয় হচ্ছে নব উদ্ভাবিত বিভিন্ন ধর্মীয় বিষয়।তিনি আরো বলেছেনঃযে কেউ আমাদের এই দিনের নতুন কিছু উদ্ভাবন করবে যা এর কোন অংশ নয় তবে তা প্রত্যাখ্যান হবে (বুখারী ও মুসলিম)।মুসলিম শরীফে এসেছেন যে কেউ এমন কিছু করবে যা দিনের সাথে মেলেনা তবে তা প্রত্যাখ্যান হবে এবং নতুন কিছু উদ্ভাবনের শাস্তি কঠোর।
    আর কেউ কেউ এসব কিছু ছড়িয়ে গিয়েছে এধরনের মজলিসে হারাম ও দূষণীয় কাজ প্রবেশের ঘটনা সম্পর্কে যেমন নারী পুরুষের মেলামেশা নাচ গান বাজনা এবং বিভিন্ন সিরিকি কাজ যেমন নবীজি সাহায্য চাওয়া তাকে ডাকা শত্রুর বিরুদ্ধে তার সাহায্য ইত্যাদি কিন্তু মহান আল্লাহ তা'আলা বলেন তোমরা বিপদে পড়লে আমার কাছে পানা চাও আমি তোমাদের সাহায্য করবো। মিলাদুন্নবী জলসা সম্পর্কে অবগত হওয়া প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব কর্তব্য। মিলাদুন্নবী জলসা বলতে হাফেজ ওলামায়ে কেরামগনের বক্তব্য কী বোঝানো হয়েছে।

    মীলাদুন্নবী উদযাপন এর প্রকৃতি যেমনই হোক না কেন এবং পালনকারীর নিয়ত যেমনই হোক না কেন এটি এক ধরনের বিদআত। মুসলমানদের দিন নষ্ট করার জন্য এই বিদআত চালু করেছে চতুর্থ হিজরী থেকে। এরপরে মিলাদুন্নবী উদযাপন চালু করা হয় ষষ্ঠ শতকের শেষের দিকে এবং সপ্তম শতকের প্রথম দিকে ইরানের সম্রাট এই অনুষ্ঠানটি পালন করার ঘোষণা দেন আবু সামা বলেন হলে সর্বপ্রথম এটা চালু করেন ইবনে আল মালা যিনি ছিলেন একজন সুপরিচিত ধার্মিক ব্যক্তি। এছাড়া মিলাদুন্নবী জলসা বলতে বোঝানো হয়েছে কোরআনের আলোকে বিভিন্ন নির্দেশনা বলি।
    কিন্তু মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উম্মতগণ কখনোই ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করেন নাই ঈদে মিলাদুন্নবী মাস অর্থাৎ রবিউল আউয়াল মাস এলেই মহানবী সাল্লাল্লাহু সালামকে সাহাবায়ে কেরামগণ বেশি বেশি স্মরণ করতেন এবং শোকে কাতর থাকতেন কারণ একই দিনে মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মৃত্যুবরণ করেন। 

    মিলাদুন্নবী নাত

    মিলাদুন্নবী সে অনেক জায়গায় সিরাতুন্নবী বলা হয় অর্থাৎ মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জীবন চরিত্র জীবনী আলোচনা অনুষ্ঠান। মিলাদুন্নবীর দিনে অনেক রাষ্ট্র শোভাযাত্রা বের করে। মিলাদুন্নবীর নাত সম্পর্কে জেনে নিন। বিভিন্ন সময় মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম কে স্মরণ করে বিভিন্ন গজল নাত তৈরি করা হয়েছে আজ কিছু নাথ সম্পর্কে জানবো এবং একটি মিলাদুন্নবী নাত উপস্থাপন করা হবে চলুন শুরু করা যাকঃ

    ত্রিভুবনের প্রিয় মুহাম্মদ এলোরে দুনিয়ায় আয়রে সাগর আকাশে বাতাস দেখবি যদি আয়, আয়রে সাগর আকাশ বাতাস দেখবি যদি আয়।ত্রিভুবনের প্রিয় মুহাম্মদ এলোরে দুনিয়ায় আয়রে সাগর আকাশে বাতাস দেখবি যদি আয়। ধুলির ধরা বেহেশতে আজ জয় করিল দিল রে লাজ আজকে খুশির ঢল নেমেছে ধূসর সাহারায় আয়রে সাগর আকাশ বাতাস দেখবি যদি আয়। দেখ আমিনা মায়ের কোলে দোলে শিশু ইসলাম দোলে, কচি মুখে শাহাদাতের বাণী সে শোনায় আয়রে সাগর আকাশে বাতাস দেখবি যদি আয়।
    আজকে যত পাপী ও তাপী সকল গুনাহের পেল মাফি দুনিয়া হতে বে ইন্সাফি জুলুম বিদায় আয়রে সাগর আকাশ বাতাস দেখবি যদি আয়।ত্রিভুবনের প্রিয় মুহাম্মদ এলোরে দুনিয়ায় আয়রে সাগর আকাশে বাতাস দেখবি যদি আয়।

    ঈদে মিলাদুন্নবী উক্তি

    সর্বপ্রথম আমাদের জানতে হবে ঈদে মিলাদুন্নবী উক্তি সম্পর্কে। মিলাদুন্নবী হিজরী চতুর্থ এর মাঝামাঝি থেকে পালন শুরু হয়। মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আলী ফাতেমা হাসান ও হুসাইন এর জন্ম দিবস এসবের প্রবর্তক হলেন খলিফা আল মুয়িজ্জু লি-দীনিল্লাহ। সে সময় তখনো এই অনুষ্ঠান পালন প্রচলিত হয় নাই। যে ব্যক্তি ইসলামের মধ্যে ঈদে মিলাদুন্নবী উৎসব হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছেন তিনি অন্যত্র না তিনি হলেন ইরাক অঞ্চলের ইরবিল প্রদেশের আবু সাঈদ কুকবুরী।

    এরপরে বিভিন্ন আলেমের ঈদে মিলাদুন্নবীর উক্তি উপস্থাপন করতে হবে।পরবর্তীতে জানা যায় সপ্তম হিজরীতে ঈদে মিলাদুন্নবী উৎসব কবে পালন করা হয়। আবুল খাত্তাব ওমর ইবনে হাসান ইবনে দেহিয়া আল কালবী সর্বপ্রথম ঈদে মিলাদুন্নবী গ্রন্থটি রচনা করেন। কিন্তু মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অনুসারী সাহাবায়ে কেরামগণ কখনোই ঈদে মিলাদুন্নবী অনুষ্ঠান পালন করেনি। ঈদে মিলাদুন্নবী উক্তি দিতে গিয়ে বিভিন্ন আলেম বলেন এটি যেহেতু মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম এর জন্ম ও মৃত্যু বার্ষিকী এর জন্য এই দিনে উৎসব করার পরিবর্তে ব্যথিত থাকা বেশি প্রয়োজন।
    ঈদে মিলাদুন্নবী উক্তি হানাফী আলেমদের কাছে এক রকম আহলে হাদিস যারা তাদের কাছে আরেক রকম।রবিউল আউয়াল মাস এলে সাহাবা ব্যথিত হয়ে পড়তেন কারণ এদিনে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মৃত্যুবরণ করেন এজন্য এই মাসে মহানবী সাল্লাল্লাহু সালামকে সাহাবায়ে কেরামগণ বেশি বেশি মনে করতেন।তার পছন্দের কাজ বেশি করতেন বেশি বেশি পাঠ করতেন কিন্তু কোন সময় কোন জায়গাতেই কোন সাহাবায়ে কেরামগণ কোন অনুষ্ঠান পালন করেননি এবং এটি কোন দলিলে উল্লেখ নেই।

    এছাড়া মিলাদুন্নবী জলসা বলতে ঈদে মিলাদুন্নবী সম্পর্কে বিভিন্ন আলেমগনের মতামত এর কথা বলা হয়েছে। ঈদে মিলাদুন্নবী মুক্তি পেতে গিয়ে আহলে হাদিস অনুসারী হুজুর রে আকরাম বলেন এদিন মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পৃথিবীতে আগমন করেছিলেন তাই এটি আনন্দ দিন উৎসবের দিন।

    শেষ কথা

    আপনারা যদি মিলাদুন্নবী গজল - মিলাদুন্নবী জলসা - মিলাদুন্নবী নাত - ঈদে মিলাদুন্নবী উক্তি সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন তাদের জন্য উপরের পোস্ট টি লেখা হয়েছে।এছাড়া আপনার যদি মিলাদুন্নবী গজল - মিলাদুন্নবী জলসা - মিলাদুন্নবী নাত - ঈদে মিলাদুন্নবী উক্তি সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই পোষ্ট টি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন এবং নতুন আপডেট পেতে আমাদের সাথেই থাকুন ধন্যবাদ। 21030

    এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

    পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
    এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
    মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

    অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

    comment url