OrdinaryITPostAd

ঈদে মিলাদুন্নবীর দলিল - ১২ই রবিউল আউয়াল ঈদে মিলাদুন্নবী নামাজ

ঈদে মিলাদুন্নবীর দলিল স্পষ্টভাবে কোথাও দেওয়া নেই। আজ আমরা জানবো ঈদে মিলাদুন্নবীর দলিল এবং ঈদে মিলাদুন্নবী নামাজ সম্পর্কে। অনেক আলেমগনের মতে ঈদে মিলাদুন্নবী নামাজ অন্যান্য দিনে নামাজের চেয়ে ভিন্ন। অনেক আলেমগণ ঈদে মিলাদুন্নবীর দলিল পেশ করতে গিয়ে বলেন মহানবী সাল্লাল্লাহু সাল্লাম এবং তার সাহাবীরা এমন কোন দিন পালন করেন নাই তাই ঈদে মিলাদুন্নবী নামাজ এর কোনো সুস্পষ্ট বিধান ও নেই।

ঈদে মিলাদুন্নবীর দলিল - ঈদে মিলাদুন্নবী নামাজ
আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকেন তাহলে ঈদে মিলাদুন্নবীর দলিল - ঈদে মিলাদুন্নবী নামাজ সম্পর্কে জানতে পারবেন। চলুন কথা না বাড়িয়ে জেনে আসি ঈদে মিলাদুন্নবীর দলিল - ঈদে মিলাদুন্নবী নামাজ সম্পর্কে।

পেজ সূচিপত্রঃঈদে মিলাদুন্নবীর দলিল - ঈদে মিলাদুন্নবী নামাজ

ঈদে মিলাদুন্নবী সম্পর্কে বক্তব্য

ঈদে মিলাদুন্নবী সম্পর্কে বক্তব্য দিতে গিয়ে মূল যে বিষয়টি আসে সেটি হল ঈদে মিলাদুন্নবী নামাজ।ঈদে মিলাদুন্নবীর দলিল সম্পর্কে কিছু তথ্য।আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম 570 খ্রীষ্টাব্দে রবিউল আউয়াল মাসের 12 তারিখ সোমবার মক্কা নগরী কুরাইশ বংশে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন ইসলামের শেষ নবী ও রাসুল। আইয়ামে জাহেলিয়াতের যুগের প্রবর্তক হিসেবে মহানবী সাল্লাল্লাহু সাল্লাম এর জন্ম। মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রবিউল আউয়াল মাসের 12 তারিখ জন্মগ্রহণ করেন এবং সেই একই দিনে মৃত্যুবরণ করেন।
কিন্তু অধিকাংশ আলেম এবং মুফাসসিরগণ এরমধ্যে বিভিন্ন তারতম্য রয়েছে এ বিষয় নিয়ে এবং মতপার্থক্য রয়েছন। মহানবী সাল্লাল্লাহু সাল্লাম এর জন্ম দিনকে বলা হয় ঈদে মিলাদুন্নবী এবং চতুর্থ হিজরী থেকে এই দিনে মহানবী সাল্লাল্লাহু ইসলামের জন্মদিন হিসেবে আচার-অনুষ্ঠান পালন হয়ে আসছে। মহানবী সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম বলেছেন আমি যে সকল বিষয় তোমাদের শিখিয়ে যায় নি সে সকল বিষয় নিয়ে তোমরা যদি নতুন কোনো কিছু তৈরি করো তাহলে তা বাতিল হিসেবে গণ্য হবে এবং এর শাস্তি কঠোর। ঈদে মিলাদুন্নবীর দলিল বিভিন্ন আলেম এবং মুফাসসিরগণ ভিন্ন ভিন্নভাবে দিয়ে থাকেন।

১২ই রবিউল আউয়াল ও ঈদে মিলাদুন্নবী নিয়ে আরও কিছু পোস্ট

মহানবী সাল্লাল্লাহু সাল্লাম এর জন্ম এবং মৃত্যু তারিখ নিয়ে অনেক মুখোশের এবং ওলামা একরাম গণের মধ্যে মত পার্থক্য থাকলেও রবিউল আউয়াল মাসে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জন্মগ্রহণ করেছেন এবং মৃত্যুবরণ করেছেন এ বিষয়ে কারো মত পার্থক্য নেই। এছাড়া মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সময়কালে এবং মহানবী সাঃ এর ইন্তেকালের পর কোন সাহাবাগণ ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করেন নাই।আহলে হাদিস অনুসারে ইমাম এবং আলেমদের মতে ঈদে মিলাদুন্নবী পালন জায়েজ অপরদিকে হানাফী অনুসারী মুসলিমগণ এ বিষয়ে অসম্মতি প্রদান করেন। ঈদে মিলাদুন্নবীর দলিল সুনির্দিষ্টভাবে কোথাও দেওয়া নেই।
তাদের যুক্তি হলো মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম এর অনুসারী সাবেকগণ যে অনুষ্ঠান আচার পালন করেন নাই সেগুলো কেন আমরা করব।এছাড়া মহান আল্লাহতালা বলেছেন হে নবী আপনি আপনাদের জানিয়ে দিন তোমরা তোমাদের নবী মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে ভালোবাসা এবং তার দেখানো পথ অনুসরণ করো এবং তিনি যে বিষয়ে নিষেধ করেছেন সে বিষয়ে থেকে নিজেকে বিরত রাখুন তাহলে তোমরা আমার ভালোবাসা পাবে, নিশ্চয়ই মহান আল্লাহতালা প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেন না। ঈদে মিলাদুন্নবীর দলিল সম্পর্কে বিভিন্ন মুফাসসিরগণ এর মধ্যে আলাদা আলাদা মত রয়েছে।

ঈদে মিলাদুন্নবীর দলিল

সহি বুখারীর ৭৬৪ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে আছে-ﻗﺎﻝ ﻋﺮﻭﺓ ﻭﺛﻮﻳﺒﺔ ﻣﻮﻻﺓ ﻻﺑﻰ ﻟﻬﺐ ﻛﺎﻥ ﺍﺑﻮﻟﻬﺐ ﺍﻋﺘﻘﻬﺎ ﻓﺎﺭﺿﻌﺖ ﺍﻟﻨﺒﻰ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻓﻠﻤﺎ ﻣﺎﺕﺍﺑﻮﻟﻬﺐ ﺍﺭﻳﻪ ﺑﻌﺾ ﺍﻫﻠﻪ ﺑﺸﺮ ﺣﻴﺒﺔ ﻗﺎﻝ ﻟﻪ ﻣﺎﺫﺍ ﻟﻘﻴﺖ ﻗﺎﻝ ﺍﺑﻮﻟﻬﺐ ﻟﻢ ﺍﻟﻖ ﺑﻌﺪﻛﻢ ﻏﻴﺮ ﺍﻧﻰ ﺳﻘﻴﺖ ﻓﻰ ﻫﺬﻩ
ﺑﻌﺘﺎﻗﺘﻰ ﺛﻮﻳﺒﺔ ০
অর্থঃ হযরত উরওয়া (রাঃ) বলেন, ছোয়াইয়াবা আবু লাহাবের বাদী ছিলেন। আবু লাহাব তার বাদীকে মুক্ত করে দিয়েছিল। তিনি আল্লাহর হাবিবকে দুধ পান করিয়েছিলেন। আবু লাহাবের মৃত্যুর এক বৎসর পর, তার কোন আহল হযরত আব্বাস (রাঃ) স্বপ্নে দেখেছিলেন, তার অবস্থা খুবই খারাপ।

তিনি তাকে জিজ্ঞেস করলেন, মৃত্যুর পর তোমার অবস্থা কেমন? আবু লাহাব উত্তরে বলল, আমি মৃত্যুর পর কোন শান্তি পাই নাই। শুধুমাত্র আমি যে ছোয়াইবাকে আজাদ করে দিয়েছিলাম, সে কারণে প্রতি সোমবারে আঙ্গুলের ভিতরে কিছু পানি জমে থাকে আামি পানি চুষে প্রতি সোমবারে আজাব নিরসন করে থাকি।উক্ত হাদীসের আলোকে ইমাম ইবনুজ জাজরী (রাঃ) বলেন-ﻗﺎﻝ ﺍﺑﻦ ﺍﻟﺠﺰﺭﻯ ﻓﺎﺫﺍ ﻛﺎﻥ ﻫﺬﺍ ﺍﺑﻮﺍﻟﻬﺐ ﺍﻟﻜﺎﻓﺮ ﺍﻟﺬﻯ ﻧﺰﻝ ﺍﻟﻘﺮﺍﻥ ﺑﺬﻣﻪ ﺟﻮﺯﻯ ﻓﻰ ﺍﻟﻨﺎﺭ ﺑﻔﺮﺣﻪ ﻟﻴﻠﺔ ﻣﻮﻟﺪﺍﻟﻨﺒﻰ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﺑﻪ ﻓﻤﺎ ﺣﺎﻝ ﺍﻟﻤﺴﻠﻢ ﺍﻟﻤﺆﺣﺪ ﻣﻦ ﺍﻣﺘﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﺍﻟﺴﻼﻡ ﺍﻟﺬﻯ ﻳﺴﺮ ﺑﻤﻮﻟﺪﻩ ﻭﻳﺒﺬﻝﻣﺎﺗﺼﻞ ﺍﻟﻴﻪ ﻗﺪﺭﺗﻪ ﻓﻰ ﻣﺤﺒﺘﻪ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻟﻌﻤﺮﻯ ﺍﻧﻤﺎ ﻳﻜﻮﻥ ﺟﺰﺍﺅﻩ ﻣﻦ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﻟﻜﺮﻳﻢ ﺍﻥ ﻳﺪﺧﻠﻪﺑﻔﻀﻠﻪ ﺍﻟﻌﻤﻴﻢ ﺟﻨﺎﺕ ﺍﻟﻨﻌﻴﻢ ০ ( ﻣﻮﺍﻫﺐ ﺍﻟﻠﺪﻧﻴﻪ ﺝ ১ ০ ﺹ২৭ ﺯﺭﻗﺎﻧﻰ ﺝ ০১ ﺹ১৩৯ )
অর্থঃইমাম ইবনে জাজরী (রাঃ) বলেন যে কাফের আবু লাহাবের দুর্নামে কোরআন নাজিল হয়েছে এবং যার জন্য জাহান্নাম নির্ধারিত সে আবু লাহাবও যদি হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মিলাদুন্নবীর উপর খুশি হওয়াতে সুফল পেল তাহলে তাঁর উম্মতের মধ্যে যে একত্ববাদী মুসলমান এবং তাঁর মিলাদুন্নবীতে আনন্দিত হয় তাঁর মহব্বতে যথাসাধ্য দান করে তার অবস্থা কী হবে? আমি কসম করে বলছি যে নিশ্চয় আল্লাহ তাআলা পক্ষ থেকে খুশি হবেন তিনি সর্বব্যাপী অনুগ্রহ দ্বারা তাকে জান্নাতুননাঈমে প্রবেশ করাবেন।(মাওয়াহিবে লাদুনিয়া ১ম জিল্দ ২৭পৃঃজারকানী ১ম জিল্দ ১৩৭ পৃঃ)

ঈদে মিলাদুন্নবী নামাজ

ঈদে মিলাদুন্নবী নামাজ সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নেই। পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর জন্মদিন উপলক্ষে আমাদের মাঝে প্রতিবছর একবার আসে। যেসব মুসলিমরা আহলে সুন্নাতের অনুসারী তারা মনে করে ঈদে মিলাদুন্নবী তাদের অন্যতম একটি উৎসব। মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যোগাযোগে বাতিলদের সনাক্ত করার কিছু নির্দেশনাবলী আমাদের দিয়ে গেছেন।

বাতিলদের চেনার উপায় হলো ঈদে মিলাদুন্নবী উৎসবের সাথে উদযাপন করা মানুষদের চিহ্নিত করা। বাতিলদের বিভিন্ন নিয়মকানুন থেকে বিভিন্ন আচার অনুষ্ঠান থেকে মুসলিমদের মুক্ত করা ইসলামের প্রতি স্ত্রীর দায়িত্ব ও কর্তব্য।অনেকেই জানেনা ঈদে মিলাদুন্নবী কি ঈদে মিলাদুন্নবী হলো মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর জন্মদিন।এখানে ঈদ শব্দের আভিধানিক অর্থ হল খুশি আনন্দ আর মিলাদ শব্দের অর্থ হলো শব্দের অর্থ হলো।
অদৃশ্যের বার্তা বাহক ইত্যাদি। এছাড়া মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর আগমন কে ঈদে মিলাদুন্নবী হিসেবে আখ্যায়িত করে পুরো মুসলিম উম্মত জাতি। আর ঈদে মিলাদুন্নবী বলতে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর আগমন হিসেবে খুশি বা আনন্দ করাকে বোঝানো হয়েছে। মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এমন পরিস্থিতিতে পৃথিবীতে এসেছেন যে পরিস্থিতিতে আইয়ামে জাহেলিয়াতের অন্ধকার যুগের পুরো জাতি ডুবে যাচ্ছিল।

তাদের আলোর পথ দেখানোর জন্য আলোকবর্তিকা নিয়ে মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জন্মগ্রহণ করেছেন 570 খ্রীষ্টাব্দে রবিউল আউয়াল মাসের 12 তারিখ সোমবার মক্কা নগরীর। কিন্তু মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাহু সাল্লাম তার প্রভাবে কোন দলিল ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করতে হবে। হানাফীর মতে ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা হারাম কাজ।

ঈদে মিলাদুন্নবী নামাজ কত রাকাত

মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শুক্র দিনকে সাপ্তাহিক ঈদের দিন বলে অভিহিত করেছেন। যোহরের ফরজ নামাজ চার রাকাতের পরিবর্তে দুই রাকাত পড়তে হয়।তাহলে বোঝা যাচ্ছে যে দিনকে ঈদের দিন বলা হয়েছে সেদিন অন্যান্য দিনে নামাজের চেয়ে একটু ভিন্ন হবে।যেদিন ফরজ নামাজের মধ্যে কোন পার্থক্য থাকবে না সেদিন কে ইসলামে ঈদের দিন বলে অভিহিত করা হয় নাই।
মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম এর জন্ম তারিখ নিয়ে অনেক গুণী ব্যক্তিদের মধ্যে মতভেদ থাকলেও মৃত্যু তারিখ নিয়ে কোনো মতভেদ নেই।মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর মৃত্যু দিন বারই রবিউল আওয়ালে যারা খুশিতে আত্মহারা হয়ে পড়ে তাদের শয়তানের সাথে তুলনা করা হয়েছে।একজন প্রকৃত মুসলিম কখনোই মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর মৃত্যু দিনে আনন্দ উৎসব পালন করতে পারে না ইসলামে এটির বিধান হারাম।

মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মৃত্যুর পর কোন সাহাবা একরাম ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করেননি এবং ঈদে মিলাদুন্নবী পালনের কোন সুস্পষ্ট দলিল কোন প্রসিদ্ধ বই এ উল্লেখ নেই।মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন জন্মগ্রহণ করেন বা যে মাসে জন্মগ্রহণ করেন সেই মাসে সাহাবীগণ মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাহু সাল্লাম এর মৃত্যুর পর বেশী বেশী দরুদ পাঠ করতেন এবং তাঁকে স্মরণ করতেন।

শেষ কথা

আপনারা যদি ঈদে মিলাদুন্নবীর দলিল - ঈদে মিলাদুন্নবী নামাজ সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন তাদের জন্য উপরের পোস্ট টি লেখা হয়েছে।এছাড়া আপনার যদি ঈদে মিলাদুন্নবীর দলিল - ঈদে মিলাদুন্নবী নামাজ সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই পোষ্ট টি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন এবং নতুন আপডেট পেতে আমাদের সাথেই থাকুন ধন্যবাদ। 21030

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url