OrdinaryITPostAd

২০টি শোকাবহ আগস্ট কবিতা - ২০টি ১৫ই আগষ্টের কবিতা

শোকাবহ আগস্ট মাসে বাঙালি জাতি বিভিন্ন ভাবে শোক পালন করে। অনেকেই ১৫ ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবসের কবিতা অনুসন্ধান করেন বিভিন্ন অনুষ্ঠানে উপস্থাপন করার জন্য। যারা ১৫ ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবসের কবিতা অনুসন্ধান করছেন তারা নিচে চোখ রাখুন।

পেজ সূচিপত্রঃ শোকাবহ আগস্ট কবিতা

১৫ ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবসের কবিতাঃ উপস্থাপনা

শোকের এই মাসে ১৫ ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবসের কবিতা হতে পারে শোক প্রকাশের অন্যতম একটি মাধ্যম। কেননা কবিতার মাধ্যমে আবেগ-অনুভূতি খুব সহজেই ফুটিয়ে তোলা যায়। তাই আপনি ১৫ ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবসের কবিতা পড়তে চান তাহলে আপনাকে এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। কেননা এখানে ১৫ ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবসের কবিতা তুলে ধরা হবে।
আপনি চাইলে নিচের কবিতাগুলো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ারও করতে পারেন। বন্ধু-বান্ধবের মাঝে শোকের কবিতা ছড়িয়ে দিয়ে শোক পালন করতে পারেন। একটি কবিতার মাধ্যমে যেভাবে আবেগ অনুভূতি প্রকাশ করা যায় ঠিক সেভাবে অন্য কোনো মাধ্যমে শোক, আবেগ বা অনুভূতি প্রকাশ করা সম্ভব নয়। চলুন তাহলে দেখে নেয়া যাক ১৫ ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবসের কবিতা।

১৫ই আগষ্ট জাতীয় শোক দিবস নিয়ে আরো পোস্ট


শোকাবহ আগস্ট কবিতা: অন্নদাশঙ্কর রায়ের কবিতা

যত দিন রবে পদ্মা মেঘনা
গৌরী যমুনা বহমান,

তত দিন রবে কীর্তি তোমার
শেখ মুজিবুর রহমান।

দিকে দিকে আজ অশ্রুগঙ্গা
রক্তগঙ্গা বহমান,

নাই নাই ভয়, হবে হবে জয়
জয় মুজিবুর রহমান।

১৫ ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবসের কবিতাঃ শামসুর রাহমান

ধন্য সেই পুরুষ
      শামসুর রাহমান

ধন্য সেই পুরুষ নদীর সাঁতার পানি থেকে যে উঠে আসে
সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে;
ধন্য সেই পুরুষ, নীল পাহাড়ের চূড়া থেকে যে নেমে আসে
প্রজাপতিময় সবুজ গালিচার মত উপত্যকায়;
ধন্য সেই পুরুষ হৈমন্তিক বিল থেকে যে উঠে আসে

রঙ বেরঙের পাখি ওড়াতে ওড়াতে।
ধন্য সেই পুরুষ কাহাতের পর মই-দেয়া ক্ষেত থেকে যে ছুটে আসে
ফসলের স্বপ্ন দেখতে দেখতে।

ধন্য আমরা, দেখতে পাই দূরদিগন্ত থেকে এখনো তুমি আসো,
আর তোমারই প্রতীক্ষায়
ব্যাকুল আমাদের প্রাণ, যেন গ্রীষ্মকাতর হরিণ
জলধারার জন্যে। তোমার বুক ফুঁড়ে অহংকারের মতো
ফুটে আছে রক্তজবা, আর
আমরা সেই পুষ্পের দিকে চেয়ে থাকি, আমাদের
চোখের পলক পড়তে চায় না,
অপরাধে নত হয়ে আসে আমাদের দুঃস্বপ্নময় মাথা।

দেখ, একে একে সকলেই যাচ্ছে বিপথে অধঃপাত
মোহিনী নর্তকীর মতো
জুড়ে দিয়েছে বিবেক-ভোলানো নাচ মনীষার মিনারে,
বিশ্বস্ততা চোরা গর্ত খুঁড়ছে সুহৃদের জন্যে

সত্য খান খান হয়ে যাচ্ছে যখন তখন
কুমোরের ভাঙ্গা পাত্রের মতো,
চাটুকারদের ঠোঁটে অষ্টপ্রহর ছোটে কথার তুবড়ি,
দেখ, যে কোন ফসলের গাছ
সময়ে-অসময়ে ভরে উঠেছে শুধু মাকাল ফলে।
ঝলসে-যাওয়া ঘাসের মত শুকিয়ে যাচ্ছে মমতা
দেখ, এখানে আজ
কাক আর কোকিলের মধ্যে কোনো ভেদ নেই।
নানা ছলছুতোয়

ধন্য সেই পুরুষ, যাঁর নামের ওপর রৌদ্র ঝরে চিরকাল,
গান হয়ে
নেমে আসে শ্রাবণের বৃষ্টিধারা, যাঁর নামের ওপর
কখনো ধুলো জমতে দেয় না হাওয়া,
ধন্য সেই পুরুষ যাঁর নামের উপর পাখা মেলে দেয় জ্যোৎস্নার সারস,
ধন্য সেই পুরুষ যাঁর নামের উপর পতাকার মতো
দুলতে থাকে স্বাধীনতা,
ধন্য সেই পুরুষ যাঁর নামের ওপর ঝরে
মুক্তিযোদ্ধাদের জয়ধ্বনি।

স্বৈরাচারের মাথায় মুকুট পরাচ্ছে ফেরেব্বাজের দল।
দেখ, প্রত্যেকটি মানুষের মাথা
তোমার হাঁটুর চেয়ে এক তিল উঁচুতে উঠতে পারছে না কিছুতেই।
তোমাকে হারিয়ে
আমরা সন্ধ্যায়, হারিয়ে যাওয়া ছায়ারই মতো হয়ে যাচ্ছিলাম,
আমাদের দিনগুলি ঢেকে যাচ্ছিল শোকের পোশাকে,
তোমার বিচ্ছেদের সংকটের দিনে
আমরা নিজেদের ধ্বংসস্তূপে বসে বিলাপে ক্রন্দনে
আকাশকে ব্যথিত করে তুললাম ক্রমাগত; তুমি সেই বিলাপকে
রূপান্তরিত করেছো জীবনের স্তুতিগানে, কেননা জেনেছি –
জীবিতের চেয়েও অধিক জীবিত তুমি।

১৫ ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবসের কবিতাঃ নির্মলেন্দু গুণ

স্বাধীনতা, এই শব্দটি কীভাবে আমাদের হলো
                               নির্মলেন্দু গুণ

একটি কবিতা লেখা হবে তার জন্য অপেক্ষার উত্তেজনা নিয়ে
লক্ষ লক্ষ উন্মত্ত অধীর ব্যাকুল বিদ্রোহী শ্রোতা বসে আছে
ভোর থেকে জনসমুদ্রের উদ্যান সৈকতে: ‘কখন আসবে কবি?’

এই শিশু পার্ক সেদিন ছিল না,
এই বৃক্ষে ফুলে শোভিত উদ্যান সেদিন ছিল না,
এই তন্দ্রাচ্ছন্ন বিবর্ণ বিকেল সেদিন ছিল না৷
তা হলে কেমন ছিল সেদিনের সেই বিকেল বেলাটি?
তা হলে কেমন ছিল শিশু পার্কে, বেঞ্চে, বৃক্ষে, ফুলের বাগানে
ঢেকে দেয়া এই ঢাকার হদৃয় মাঠখানি?
জানি, সেদিনের সব স্মৃতি ,মুছে দিতে হয়েছে উদ্যত
কালো হাত৷ তাই দেখি কবিহীন এই বিমুখ প্রান্তরে আজ
কবির বিরুদ্ধে কবি,
মাঠের বিরুদ্ধে মাঠ,
বিকেলের বিরুদ্ধে বিকেল,
উদ্যানের বিরুদ্ধে উদ্যান,
মার্চের বিরুদ্ধে মার্চ … ৷

হে অনাগত শিশু, হে আগামী দিনের কবি,
শিশু পার্কের রঙিন দোলনায় দোল খেতে খেতে তুমি
একদিন সব জানতে পারবে; আমি তোমাদের কথা ভেবে
লিখে রেখে যাচ্ছি সেই শ্রেষ্ঠ বিকেলের গল্প৷
সেই উদ্যানের রূপ ছিল ভিন্নতর৷
না পার্ক না ফুলের বাগান, — এসবের কিছুই ছিল না,
শুধু একখন্ড অখন্ড আকাশ যেরকম, সেরকম দিগন্ত প্লাবিত
ধু ধু মাঠ ছিল দূর্বাদলে ঢাকা, সবুজে সবুজময়৷
আমাদের স্বাধীনতা প্রিয় প্রাণের সবুজ এসে মিশেছিল
এই ধু ধু মাঠের সবুজে৷

কপালে কব্জিতে লালসালু বেঁধে
এই মাঠে ছুটে এসেছিল কারখানা থেকে লোহার শ্রমিক,
লাঙল জোয়াল কাঁধে এসেছিল ঝাঁক বেঁধে উলঙ্গ কৃষক,
পুলিশের অস্ত্র কেড়ে নিয়ে এসেছিল প্রদীপ্ত যুবক৷
হাতের মুঠোয় মৃত্যু, চোখে স্বপ্ন নিয়ে এসেছিল মধ্যবিত্ত,
নিম্ন মধ্যবিত্ত, করুণ কেরানী, নারী, বৃদ্ধ, বেশ্যা, ভবঘুরে
আর তোমাদের মত শিশু পাতা-কুড়ানীরা দল বেঁধে৷
একটি কবিতা পড়া হবে, তার জন্যে কী ব্যাকুল
প্রতীক্ষা মানুষের: “কখন আসবে কবি?’ “কখন আসবে কবি?’

শত বছরের শত সংগ্রাম শেষে,
রবীন্দ্রনাথের মতো দৃপ্ত পায়ে হেঁটে
অত:পর কবি এসে জনতার মঞ্চে দাঁড়ালেন৷
তখন পলকে দারুণ ঝলকে তরীতে উঠিল জল,
হদৃয়ে লাগিল দোলা, জনসমুদ্রে জাগিল জোয়ার
সকল দুয়ার খোলা৷ কে রোধে তাঁহার বজ্রকন্ঠ বাণী?
গণসূর্যের মঞ্চ কাঁপিয়ে কবি শোনালেন তাঁর অমর-কবিতাখানি:
‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম,
এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম৷’

১৫ ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবসের কবিতাঃ সৈয়দ শামসুল হক

পনেরো আগস্ট
          সৈয়দ শামসুল হক

এখনও রক্তের রঙ ভোরের আকাশে।
পৃথিবীও বিশাল পাখায় গাঢ় রক্ত মেখে
কবে থেকে ভাসছে বাতাসে।
অপেক্ষায়- শব্দের- শব্দেই হবে সে মুখর- আরো একবার
জয় বাংলা ধ্বনি লয়ে যখন সূর্যের আলো তার
পাখায় পড়বে এসে
ইতিহাস থেকে আরো কিছুক্ষণ পরে।
মানুষ তো ভয় পায় বাক্হীন মৃত্যুকেই,
তাই ওঠে নড়ে
থেকে থেকে গাছের সবুজ ডাল পাতার ভেতরে।
পাতাগুলো হাওয়া পায়,
শব্দ করে ওঠে আর খাতার পাতাও
ধরে ওঠে অস্থিরতা- কখন সে পাবে স্বর-
জয় বাংলা ঝড়- তাকে দাও
জন্মনাভি! বোঁটা থেকে দ্যাখো আজও
অভিভূত রক্ত যায় ঝরে
বাঙালির কলমের নিবের ভেতরে।
স্তব্ধ নয় ইতিহাস! বাংলাও সুদূরগামী
তেরোশত নদীর ওপরে ওই আজও তো নৌকোয়
রক্তমাখা জনকের উত্থান বিস্ময়!

১৫ ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবসের কবিতাঃ রফিক আজাদ

এই সিঁড়ি
     রফিক আজাদ

এই সিঁড়ি নেমে গেছে বঙ্গোপসাগরে,
সিঁড়ি ভেঙে রক্ত নেমে গেছে –
বত্রিশ নম্বর থেকে
সবুজ শস্যের মাঠ বেয়ে
অমল রক্তের ধারা বয়ে গেছে বঙ্গোপসাগরে।

মাঠময় শস্য তিনি ভালোবাসতেন,
আয়ত দু’চোখ ছিল পাখির পিয়াসী,
পাখি তাঁর খুব প্রিয় ছিল –
গাছ-গাছালির দিকে প্রিয় তামাকের গন্ধ ভুলে
চোখ তুলে একটুখানি তাকিয়ে নিতেন,
পাখিদের শব্দে তাঁর, খুব ভোরে, ঘুম ভেঙে যেত।
স্বপ্ন তাঁর বুক ভরে ছিল,
পিতার হৃদয় ছিল, স্নেহের-আর্দ্র চোখ –
এ দেশের যা-কিছু তা হোক না নগণ্য, ক্ষুদ্র
তাঁর চোখে মূল্যবান ছিল –
নিজের জীবনই শুধু তাঁর কাছে খুব তুচ্ছ ছিল;
স্বদেশের মানচিত্র জুড়ে পড়ে আছে
বিশাল শরীর …

তাঁর রক্তে এই মাটি উর্বর হয়েছে
সবচেয়ে রূপবান দীর্ঘাঙ্গ পুরুষ
তাঁর ছায়া দীর্ঘ হতে হতে
মানচিত্র ঢেকে দ্যায় সস্নেহে আদরে
তাঁর রক্তে প্রিয় মাটি উর্বর হয়েছে –
তাঁর রক্তে সবকিছু সবুজ হয়েছে।

এই সিঁড়ি নেমে গেছে বঙ্গোপসাগরে,
সিঁড়ি ভেঙে রক্ত নেমে গেছে –
স্বপ্নের স্বদেশ ব্যেপে
সবুজ শস্যের মাঠ বেয়ে
অমল রক্তের ধারা বয়ে গেছে বঙ্গোপসাগরে।

“এই বাংলার আকাশ-বাতাস
সাগর-গিরি ও নদী
ডাকিছে তোমারে বঙ্গবন্ধু,
 ফিরে আসতে যদি।”
১৫ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবস।
❝তোমার বাংলার মানুষ তোমাকে হারিয়ে এখনো খুঁজে ফিরে! তুমি ফিরে আসো
বারবারএই জনপদে ,জনমানে!
তুমি আছো তোমার বাংলার অস্তিত্বে চির অমলীন হয়ে।”

“”তুমি জন্মেছিলে বলেই 
জন্ম নিয়েছিল এই দেশ ,
মুজিব তোমার আরেকটি নাম  
স্বাধীন বাংলাদেশ……….।””

“যতদিন রবে পদ্মা, মেঘনা
যমুনা বহমান
ততকাল রবে কীর্তি তোমার
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।”

“হে বীর, হে মহানায়ক
হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি,
তুমি মরতে পারো না “ তুমি যে বঙ্গবন্ধু”
তুমি ছিলে, তুমি থাকবে
আরো হাজার বছর বাঙালির
হৃদয়ের মনি কোঠায়।”

জাতীয় শোক দিবসের উক্তি | ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসের স্ট্যাটাস

শেখ মুজিবের মৃত্যুতে বিশ্বের শোষিত মানুষ হারালো একজন মহান নেতাকে, হারালাম একজন অকৃত্রিম বন্ধুকে।
- ফিদেল কাস্ত্রো
শোন একটি মুজিবরের থেকে লক্ষ মুজিবরের কন্ঠস্বরের ধ্বনি-প্রতিধ্বনি আকাশে বাতাসে ওঠে রণী বাংলাদেশ, আমার বাংলাদেশ।।
– গৌরী প্রসন্ন মজুমদার

শেখ মুজিবের মৃত্যুতে বিশ্বের শোষিত মানুষ হারালো একজন মহান নেতাকে, হারালাম একজন অকৃত্রিম বন্ধুকে।
- ফিদেল কাস্ত্রো

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামের প্রথম শহীদ। তাই তিনি অমর।
- সাদ্দাম হোসেন

মুজিব হত্যার পর বাঙালিকে আর বিশ্বাস করা যায় না, যারা মুজিবকে হত্যা করেছে তারা যে কোনো জঘন্য কাজ করতে পারে।

- উইলিবান্ট
বঙ্গবন্ধুকে হত্যায় বাংলাদেশ শুধু এতিমই হয়নি, বিশ্ব হারিয়েছে এক মহান সন্তানকে।
- জেমস ল্যামন্ড

যদি রাত পোহালে শোনা যেত, বঙ্গবন্ধু মরে নাই। যদি রাজপথে আবার মিছিল হতো, বঙ্গবন্ধুর মুক্তি চাই। তবে বিশ্ব পেত এক মহান নেতা, আমরা পেতাম ফিরে জাতির পিতা।
- হাসান মতিউর রহমান

শেখ মুজিবকে তার নিজের সেনাবাহিনী হত্যা করেছিল কিন্তু পাকিস্তানিরা তাকে হত্যা করতে দ্বিধা করেছিল।
- বিবিসি - ১৫ আগস্ট ১৯৭৫

শেখ মুজিবের চরিত্র ছিল আপোষহীন সংগ্রামী নেতৃত্ব এবং কোমল হৃদয়।
- ইয়াসির আরাফাত

১০
বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ একটি ঐতিহাসিক দলিল।
- ইউনেস্কো

১১
আমি হিমালয় দেখিনি কিন্তু শেখ মুজিবকে দেখেছি। ব্যক্তিত্ব ও সাহসিকতায় তিনি হিমালয়।
- ফিদেল কাস্ত্রো
১২
১৫ই আগস্ট, জাতীয় শোক দিবস।

এটি ইতিহাসের সবচেয়ে বর্বর, জঘন্য ও নৃশংস হত্যাকাণ্ডের একটি। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুসহ নিহত সকলের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা। আর এই জঘন্য হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত সকলের প্রতি অনেক বিদ্বেষ রয়েছে।

১৩
"তোমাদের জন্ম হয়েছে বলেই এই দেশের জন্ম হয়েছে,
স্বাধীন বাংলাদেশের অপর নাম মুজিব”

১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়। স্বাধীনতার জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ সকল শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি। মহান আল্লাহ সবাইকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন আমিন।

১৫ ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবসের কবিতাঃ উপসংহার

উপরে বিখ্যাত কবিদের ১৫ ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবসের কবিতা তুলে ধরা হয়েছে। আশাকরি উপরে উল্লেখিত ১৫ ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবসের কবিতা গুলো পড়ে আপনার ভালো লেগেছে। চাইলে আপনি উপরের ১৫ ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবসের কবিতা গুলো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করতে পারেন। 
এতে করে আপনার বন্ধু-বান্ধবরাও বিখ্যাত কবিদের এই কবিতাগুলো পড়তে পারবে। এই কবিতাগুলো যদি কেউ মনোযোগ সহকারে পড়ে তাহলে সে পনেরই আগস্ট এর মর্মবাণী উপলব্ধি করতে সক্ষম হবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url