OrdinaryITPostAd

স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপনের উপর ১৫০০ শব্দের প্রতিবেদন রচনা

প্রিয় পাঠক আপনি কি স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপনের উপর একটি প্রতিবেদন জানতে চাচ্ছেন বা লিখতে চাচ্ছেন? তাহলে এই পরবর্তী আপনার জন্য এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ে আপনি খুব সহজেই লিখতে পারবেন স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপনের উপর একটি প্রতিবেদন। অনেকেই রয়েছে যারা স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপনের উপর একটি প্রতিবেদন লিখতে চাই তাদের জন্য এই পর্বটি। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপনের উপর একটি প্রতিবেদন।
স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপনের উপর একটি প্রতিবেদন
আপনি যদি স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপনের উপর একটি প্রতিবেদন লিখতে চান বা জানতে চান তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ে আপনি খুব সহজেই জানতে বা লিখতে পারবেন স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপনের উপর একটি প্রতিবেদন। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপনের উপর একটি প্রতিবেদন।

পোস্ট সূচিপত্রঃ স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপনের উপর একটি প্রতিবেদন

স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপনের উপর একটি প্রতিবেদন

আপনি যদি স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপনের উপর একটি প্রতিবেদন লিখতে চান জানতে চান তাহলে এই পর্বটি আপনার জন্য। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপনের উপর একটি প্রতিবেদন।

বরাবর
প্রধান শিক্ষক
চকনাজিরপুর উচ্চ বিদ্যালয়
চকনাজিরপুর, লালপুর, নাটোর
বিষয়ঃ স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে প্রতিবেদন
জনাব,
চকনাজিরপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ৫৩ তম স্বাধীনতা দিবস সম্পর্কে প্রতিবেদন তৈরির জন্য আদিষ্ট হয়ে নিচের প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করছি। গত ২৬ মার্চ,২০২৩ বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে চকনাজিরপুর উচ্চ বিদ্যালয় ৫৩তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপন উপলক্ষে বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

স্বাধীনতা দিবসের মূল পর্ব ছিল আলোচনা সভা যথাযোগ্য মর্যাদায় অনুষ্ঠিত হয়। এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন অত্র বিদ্যালয় এর ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি, বিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষিকা বৃন্দ এবং অত্র বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা। উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ জিল্লুর রহমান।

প্রধান অতিথি তার ভাষণে বলেন আমাদের জাতীয় জীবনের স্বাধীনতা সবচেয়ে বড় অর্জন। আমরা বিজয় ছিনিয়ে এনেছিলাম দীর্ঘ নয় মাস স্বাধীনতা যুদ্ধ শেষ করে। এই স্বাধীনতার জন্য শহীদ হয়েছে প্রায় ত্রিশ লক্ষ মানুষ। ২৬ মার্চ আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সূচনা হলেও ৫২ এর ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট তৈরি হয় এবং যুক্তফ্রন্ট, ৬২ এর শিক্ষা আন্দোলন, ৬৯ গণঅভ্যুত্থান, সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ ১১ দফা আন্দোলন, ৭০ এর সাধারন নির্বাচনের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের দিকে এগিয়ে যাই আমরা। আমরা স্বাধীনতা যুদ্ধে বিজয় অর্জন করেছি অনেক ত্যাগের মধ্য দিয়ে।

পরবর্তীতে পর্যায়ক্রমে সভার বক্তব্য শেষ হলে বিদ্যালয়ের সম্মানিত প্রধান শিক্ষক মোঃ জিল্লুর রহমান সভাপতির সমাপনী বক্তব্যে বলেন স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে আমাদের ইতিহাসে স্বাধীনতার সংগ্রাম ও স্বাধীনতা দিবসের কথা।

ছাত্র-ছাত্রী ছাড়াও স্থানীয় নবীন ও প্রবীণ শিক্ষার্থীরা সংগীত পরিবেশন করেছিল। এছাড়াও স্বাধীনতার শহীদদের স্মরণে মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছিল। এ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে নতুন প্রজন্মের ছাত্র-ছাত্রীরা স্বাধীনতা দিবসের তাৎপর্য সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করবে।

নিবেদক
মোঃ ফজলুর রহমান
আহ্বায়ক কমিটি
স্বাধীনতা দিবস উদযাপন উপ-কমিটি ও শিক্ষক, বি এস সি বিভাগ
চকনাজিরপুর উচ্চ বিদ্যালয়, লালপুর, নাটোর

স্বাধীনতা দিবস উদযাপন উপলক্ষে বক্তব্য

আপনি কি স্বাধীনতা দিবস উদযাপন উপলক্ষে বক্তব্য জানতে চাচ্ছেন? তাহলে এই পর্বটি আপনার জন্য। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক স্বাধীনতা দিবস উদযাপন উপলক্ষে বক্তব্য। সম্মানিত সভাপতি, মাননীয় প্রধান, অতিথি, উপস্থিত সুধিমন্ডলী আজ ২৬ শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস আয়োজিত আজকের এই আলোচনার সভার শুরুতে আপনাদের প্রতি আমার প্রাণঢালা অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা। বাংলাদেশে বসবাসকারী জনগোষ্ঠীর জাতীয় জীবনে স্বাধীনতা দিবসের গুরুত্ব অপরিসীম। স্বাধীনতা মানে হল শক্তির কাছে মাথা নত না করে ছিনিয়ে নেওয়া। স্বাধীনতা দিবস মায়ের ভাষায় কথা ওর নিজের দেশের সম্মান রক্ষা করার রাজপথ কাঁপানো মিছিল স্লোগান আন্দোলনে মুখরিত একটি মুহূর্ত।
এই দিনে বাংলা মায়ের দামাল ছেলেরা তাদের বুকের তাজা রক্ত পিচ ঢালা রাজপথে সিক্ত করে মায়ের সম্মান ও দেশের মানুষের অধিকারকে আদায় করেছে শাসকগোষ্ঠীর কবল থেকে। ১৯৭১ ২৫ শে মার্চ এদেশের জাতীয় জীবনে একটি স্মরণীয় ও কালো রাত। সম্মানিত সুধী বৃন্দ বাংলা নামক দেশটি বিভিন্ন কারণে বিশ্ববাসীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। তন্মধ্যে প্রথম এবং অন্যতম কারণ হলো ভাষার জন্য সংগ্রাম আত্মত্যাগ বিপ্লব পৃথিবীর অন্য কোন দেশে সংঘটিত হয়নি। ৩০ লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে আমরা পেয়েছিলাম আমাদের স্বাধীনতা এই স্বাধীনতা রক্ষা করার দায়িত্ব আমাদের। পরিশেষে বলতে চাই স্বাধীনতা দিবস আমরা ছিনিয়ে এনেছি পশ্চিম পাকিস্তানের হাত থেকে। এই ছিল স্বাধীনতা দিবস উদযাপন উপলক্ষে বক্তব্য।

স্বাধীনতা দিবস উদযাপন রচনা

আপনি যদি স্বাধীনতা দিবস উদযাপন রচনা সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই পোষ্ট টি আপনার জন্য। এই পর্বটি শেষ করে আপনি জানতে পারবেন স্বাধীনতা দিবস উদযাপন রচনা। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক স্বাধীনতা দিবস উদযাপন রচনা সম্পর্কে বিস্তারিত।

ভূমিকাঃ

বাঙালি জাতির জীবনের স্বাধীনতা শব্দটি বহুপ্রতীক্ষিত একটি স্বপ্নের নাম। দীর্ঘ সময় ধরে আমরা পরাধীন একটি জাতি। ১৯৭১ সালে ২৬ মার্চ শৃংখল থেকে চিরতরে মুক্তির লড়াই শুরু হয়। শত্রুর হাত থেকে স্বদেশভূমি তখন না হলেও মনে মনে আমরা নিজেদের সম্পূর্ণ স্বাধীন ভাবতে শুরু করে দিন থেকেই। তাই ২৬ শে মার্চ আমাদের স্বাধীনতা দিবস।১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। দেশকে স্বাধীন করার জন্য বানিয়েছিল দীপ্ত শপথ।

স্বাধীনতা দিবসের চেতনা ও উদযাপনঃ

আমরা সবাই স্বাধীন একটি দেশের নাগরিক। স্বাধীনতা দিবসে এ বিষয়টি আমরা আরো ভালোভাবে অনুধাবন করতে পারে। এ দেশের জন্য শহীদ দের অবদান এর মুল্য বুঝতে পারি। দেশের প্রতি আমাদের ভালোবাসা বৃদ্ধি পায় নিজেদের অধিকার বিষয়ে সচেতন হয়। এদিন সমগ্র বাঙালি জাতির মুক্তির সংগ্রামের অঙ্গীকারে ভাস্কর। এই দিনে আমরা আত্ম-পরিচয়ের গৌরব উজ্জ্বল ও বেদনায় মহীয়ান হওয়ার প্রেরণা লাভ করে। প্রতিবছর নানা আয়োজনে দেশের মানুষ এই দিনটি উদযাপন করে।
সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান সভা, সেমিনার ইত্যাদির আয়োজন করে। স্কুল গুলোতে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। সর্বস্তরের মানুষ জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতির উদ্দেশ্যে শ্রদ্ধা জানায়। সর্বোপরি স্বাধীনতা দিবসের চেতনা আমাদের দারিদ্র, সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৈষম্য দূর করে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার মহান আদর্শে উদ্বুদ্ধ করে।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসঃ

বাংলাদেশের জন্য স্বাধীনতা দিবস আত্মত্যাগ ও আত্ম অহংকার এর একটি দিন। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ এদেশের মানুষ পৃথিবীর বুকে নতুন একটি মানচিত্রের সৃষ্টি করে। বাঙালি ব্যক্তির সমস্ত আকাঙ্ক্ষা সমন্বিত হয়েছিল সেদিন। সমস্ত জাতি যেন একই অঙ্গীকার নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল মুক্তিযুদ্ধে। আকাশের নক্ষত্ররাজি মত ছোট বড় হাজারো ঘটনার জন্ম হয়েছিল সেদিন। রক্তস্নাত হয়ে এই সবুজ শ্যামল বাংলা অন্যরূপে ছিল সে সময়। বাঙালির সে ক্ষনের বীরত্বের ইতিহাস চর্চিত হয়েছে বহুভাবে বহু স্থানে। ইতিহাস আজন্মকাল ধরে বাঙালির হৃদয়ে থাকবে।

স্বাধীনতা দিবসের প্রেক্ষাপটঃ

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তান সরকার গভীর রাতে পূর্ব পাকিস্তানের নিরীহ জনগণের ওপর হামলা চালায়। ঢাকার বিভিন্ন স্থানে গোলাবর্ষণ করা হয়। অনেক স্থানের নারীদের ওপর পাশবিক নির্যাতন চালানো হয় এবং অনেক স্থানে পরিকল্পিতভাবে হত্যাকাণ্ড চালানো হয়। এমনতো অবস্থায় বাঙ্গালীদের দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়ার অবস্থা সৃষ্টি হয়।অনেক স্থানে আনুষ্ঠানিক ঘোষণার অপেক্ষা না করেই অনেকে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে শুরু করেন। পরবর্তীতে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা পাবার পর আপামর বাঙালি জনতা পশ্চিম পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে এবং ভারতের অবিস্মরণীয় সমর্থনের ফলস্বরূপ দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে পূর্ব পাকিস্তান স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটায়

উপসংহারঃ

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস একটি ঐতিহাসিক ও অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ একটি ঘটনা। আমাদের জীবনে এই দিনটির গুরুত্ব অপরিসীম। এটি নবপ্রত্যয় ও শপথ গ্রহণের দিন। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। দেশকে স্বাধীন করার জন্য বানিয়েছিল দীপ্ত শপথ। পশ্চিম পাকিস্তানের শোষণ এর থেকে নিজেদের মুক্ত করার জন্য এবং আপন পরিচয় খোঁজবার নিমিত্তে সেদিন বাঙালি গর্জে উঠেছিলো। দীর্ঘদিনের শোষণ নিপীড়ন ভেঙে গৌরবময় ইতিহাস যেন প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল সেদিন এ জাতির ভেতরে। তাই সর্বোচ্চ আত্মত্যাগে সেদিন বাঙালি অর্জন করেছিল স্বাধীনতার সোনালী সূর্য।

স্বাধীনতা দিবস নিয়ে কিছু কথা

আপনি কি স্বাধীনতা দিবস নিয়ে কিছু কথা জানতে চাচ্ছেন অথবা শুনতে চাচ্ছেন? তাহলে এই গল্পটি আপনার জন্য। চলুন জেনে নেওয়া যাক স্বাধীনতা দিবস নিয়ে কিছু কথা। ২৬ শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস। সমস্ত বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ স্মরণীয় দিন গুলোর মধ্যে একটি। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর দেশের প্রতিটি মানুষকে সম্মান করে স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের জন্য জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। বাংলাদেশের প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের সংগঠনে দেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। ১৯৭১ সালের ২৬ শে মার্চ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। যাদের কল্যাণে আজ আমরা স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করছে তাদের প্রতি জানাই আন্তরিক শ্রদ্ধা অঞ্জলি ও শুভেচ্ছা। আমাদের স্বাধীন করার জন্য ত্যাগ করতে হয়েছে অনেক কিছু দিতে হয়েছে লাখো প্রাণের তাজা রক্ত।
পাকিস্তানি শাসনের শৃংখল থেকে স্বাধীনতা ঘোষণার সে গৌরব ও অহংকার দিন ২৬  মার্চ। ১৯৭১ সালের এই দিনে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর নির্বিচার হত্যা ধ্বংস ও পৈশাচিকতার বিরুদ্ধে নয় মাসের মরণ লড়াই মধ্য দিয়ে অভ্যুদয় ঘটে স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম হয় লাল সবুজের পতাকা। একটি জাতির স্বাধীনতার ইতিহাসে যেমন গৌরবের তেমনি বেদনার। অনেক রক্ত অনেক আত্মত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে আমাদের বিজয়। এই ছিল স্বাধীনতা দিবস নিয়ে কিছু কথা

স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী প্রতিবেদন

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী প্রতিবেদন জানতে এই পরবর্তী মনোযোগ সহকারে পড়ুন। এই পর্বটি থেকে জানতে পারবেন স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী প্রতিবেদন সম্পর্কে। চলুন জেনে নেওয়া যাক স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী প্রতিবেদন।

বরাবর
প্রধান শিক্ষক
চকনাজিরপুর উচ্চ বিদ্যালয়
চকনাজিরপুর, লালপুর, নাটোর

বিষয়ঃ স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে প্রতিবেদন

জনাব,
চকনাজিরপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী অর্থাৎ 50 বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠান উদযাপন সম্পর্কে প্রতিবেদন তৈরির জন্য আদিষ্ট হয়ে নিচের প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করছি।
স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে চকনাজিরপুর উচ্চ বিদ্যালয় একটি মনোজ্ঞ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। বিদ্যালয়ের অনেক পুরানো ছাত্র-ছাত্রী উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানটি মূলত তিনটি অংশে বিভক্ত ছিলো। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সাহেব। প্রধান শিক্ষকের ঘোষণার মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে অনুষ্ঠান শুরু হয়। প্রথম পর্বে আমন্ত্রিত অতিথির বক্তব্য দেন এবং এই বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের অভিনন্দন জানান।

দ্বিতীয় পর্বে শুরু হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। সবাই আনন্দ উল্লাসে উদযাপন করে। এই অনুষ্ঠানে অত্র বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা নাচ গানের আয়োজন করেন। বহিরাগত অনেকেই এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেছিলেন। বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে শেষ হয় বিদ্যালয়ের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠান

নিবেদক
মোঃ নাহারুল ইসলাম
আহ্বায়ক কমিটি
স্বাধীনতা সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন উপ-কমিটি ও শিক্ষক
চকনাজিরপুর উচ্চ বিদ্যালয়, লালপুর, নাটোর

বিদ্যালয়ে স্বাধীনতা দিবস পালন প্রতিবেদন রচনা

বিদ্যালয়ে স্বাধীনতা দিবস পালন প্রতিবেদন রচনা জানতে এই পর্বটি পড়ুন। চলুন জেনে নেয়া যাক বিদ্যালয়ে স্বাধীনতা দিবস পালন প্রতিবেদন রচনা।

২৭ মার্চ ২০২৩
প্রধান শিক্ষক
চকনাজিরপুর উচ্চ বিদ্যালয়

বিষয়ঃ বিদ্যালয়ে স্বাধীনতা দিবস পালন প্রতিবেদন রচনা

২৬ আমাদের জাতীয় জীবনে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এদিন বাঙালির জীবনে আনন্দের জোয়ারে ভেসে যায়। কারণ ২৬ মার্চ আমাদের স্বাধীনতা দিবস। গত ২৬ মার্চ আমাদের বিদ্যালয়ে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে এক জমকালো অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এ উপলক্ষে কবিতা রচনা ও পাঠ, প্রবন্ধ রচনা কবিতা আবৃত্তি দেশাত্মবোধক গান উপস্থিত বক্তিতা, ও বিতর্ক প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। প্রতিটি বিষয়ের ওপর প্রথম ও দ্বিতীয় স্থান প্রাপ্তদের জন্য সম্মানজনক পুরস্কার ব্যবস্থা করা হয়। এছাড়া মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা দেওয়া হয় এবং পুরস্কৃত করা হয়।

নিবেদক
ইয়ামিম হসেন জয়
প্রাক্তন ছাত্র,চকনাজিরপুর উচ্চ বিদ্যালয়

স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপনের উপর একটি প্রতিবেদন এর শেষ কথা

আলোচনা সাপেক্ষে নিশ্চয়ই জানতে পেরেছেন স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপনের উপর একটি প্রতিবেদন। এই পর্বটি শেষে আপনি আরও জানতে পারবেন স্বাধীনতা উদযাপন উপলক্ষে প্রতিবেদন সম্পর্কে। স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপনের উপর একটি প্রতিবেদন এই পর্বটি সম্পর্কে আপনার যদি কোন মতামত থেকে থাকে তবে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন এবং আজকের পর্বটি ভালো লাগলে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন। @ 22882

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url