OrdinaryITPostAd

গ্যাকোজিমা মলম এর ৫ টি অপকারিতা

গ্যাকোজিমা মলম এর অপকারিতা, গ্যাকোজিমা মলম ত্বকের বিভিন্ন প্রদাহ যেমন একজিমা, সোরিয়াসিস, ডার্মাটাইসিস ইত্যাদি চিকিৎসায় ব্যবহৃত একটি কাটিকোস্টরয়েড ভিত্তিক ঔষধ। এটি চুলকানি কমাতে অত্যন্ত কার্যকর। তবে সাধারণত অন্য যে কোন ঔষধের মতো এটির ও পার্শ্ব

গ্যাকোজিমা-মলম-এর-অপকারিতা

প্রতিক্রিয়া অপকারিতা রয়েছে। মলমের দীর্ঘমেয়াদি ব্যবহার ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে এবং কখনো কখনো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। তাহলে চলুন আজকে আমরা জানবো গ্যাকোজিম সম্পর্কে এটি ব্যবহার করলে আমাদের কি ধরনের অপকারিতা হয় তা সম্পর্কে।

পেজ সূচিপত্রঃ গ্যাকোজিমা মলম এর অপকারিতা

গ্যাকোজিমা মলম এর অপকারিতা

গ্যাকোজিমা মলম এর অপকারিতা,গ্যাকোজিমা মলম যা সম্ভবত এক ধরনের কাটিকোস্টরয়েড ভিত্তিক মলম। সাধারণত বিভিন্ন চর্মরোগ যেমন একজিমা, ডার্মাটাইসিস ইত্যাদি চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে থাকে। যদিও এটি চুলকানি কমাতে অত্যন্ত কার্যকর। এর অতিরিক্ত বা অনিমিত ব্যবহারে বেশ কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া এবং অপকারিতা দেখা দিতে পারে। এ মলম যদি কেউ দীর্ঘমেয়াদি ভাবে ব্যবহার করে তাহলে তার ত্বকে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।গ্যাকোজিমা মলম সব সময় চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করা উচিত। এটি সব সময় নির্দিষ্ট পরিমাণে ব্যবহার করতে হবে। এর অপকারিতা সম্পর্কে সব সময় সচেতন থাকতে হবে এবং এটি ব্যবহারের ফলে যদি পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় তাহলে তৎক্ষণাৎ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। যা প্রাথমিকভাবে আমাদের সবার চোখে পড়ে না। সাধারণত এর কিছু গুরুত্ব অপকারিতা নিচে উল্লেখ করা হলোঃ
  • ত্বক পাতলা হয়ে যাওয়া
  • ত্বকের রং পরিবর্তন
  • লোম গজানো
  • সংক্রমণ বৃদ্ধি বা ছড়ানো
  • রোধে সংবেদনশীল বৃদ্ধি

ত্বক পাতলা হয়ে যাওয়া গ্যাকোজিমা এর প্রভাবে

গ্যাকোজিমা মলমের একটি অন্যতম প্রধান এবং গ্রোথের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হল ত্বকের পাতলা হয়ে যাওয়া যাকে চিকিৎসার পরিভাষায় স্কিন এট্রিসি বলে। এটি কাটিকোস্টরয়েড ভিত্তিক মলম গুলো দীর্ঘমেয়াদী বা অতিরিক্ত ব্যবহারিক ফলে ঘটে থাকে। আমাদের ত্বকের উপর স্তরকে এবং তার নিচে নামুক একটি স্তর থাকে। ডার্মিস স্টোরি কোলাজেন এবং প্রোটিন ফাইবার থাকে। ;যা ত্বকে দৃঢ়তা স্থিতিস্থাপকতা এবং পুরুষত্ব বজায় রাখতে সাহায্য করে। ত্বকের কোলাজেন উৎপাদনকে দমন করে এবং বিদ্যমান কোলাজেনের ভাঙ্গন ত্বরান্বিত করতে পারে। এর কিছু লক্ষণ এবং প্রভাব তুলে ধরা হলোঃ

  • স্বচ্ছতা বৃদ্ধিঃ পাতলা ত্বকের নিচে রক্তনালী গুলো আরো স্পষ্ট বা দৃশ্যমান হয়ে ওঠে,যার ফলে ত্বক লালচে বা নিচে দেখায়।
  • সহজেই আঘাতঃ ত্বকের নিচে রক্তনালী গুলি দুর্বল হয়ে যাওয়া এবং ত্বক পাতলা হয়ে যাওয়ার কারণে তাড়াতাড়ি কালশিটে ভাব দেখা দেয়।
  • ক্ষত নিরাময় বিলম্বঃ ক্ষতিগ্রস্তত্ত্ব স্বাভাবিকের চেয়ে ধীরে ধীরে নিরাময় হয় যা সংক্রমনে ঝুঁকি বাড়ায়।

ত্বকের রং পরিবর্তনের কারন

গ্যাকোজিমা মলমের একটি সাধারণ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হলো ত্বকের রং পরিবর্তন, বিভিন্ন রূপে প্রকাশ পেতে পারে। এটি দীর্ঘমেয়াদি বা অত্যাধিক ব্যবহারের ফলে ঘটে থাকে। ত্বকের রঙের এই পরিবর্তনকে চিকিৎসকের ভাষায় হাইপ্রোপিগমেন্টেশন বলা হয়। ত্বকের রং প্রধানত মেলানিন নামক রঞ্জক পদার্থের উপর নির্ভর করে, যেমন গ্যাকোজিমা মলমে থাকে। উপাদান এবং বিবরণের প্রভাব ফেলতে পারে তা হলঃ

হাইপ্রোপিগমেন্টেশনঃ এটি সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। মলমে প্রভাবে মেলানিন উৎপাদনকারী কোষ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে অথবা তাদের কার্যকলাপ কমে যেতে পারে। ফলে ত্বকের আক্রান্ত স্থান তার স্বাভাবিক রং হারিয়ে ফ্যাকাসে বা সাদা হয়ে যায়।

লক্ষণ এবং প্রভাবঃত্বকের আক্রান্ত স্থান তার আশেপাশের স্বাভাবিক রং এর সাথে বেমানান দেখায় যা দেখে কুৎসিত লাগতে পারে।

মানসিক প্রভাবঃ পরিবর্তন বিশেষ করে দৃশ্যমানী স্থানে আত্মবিশ্বাস এবং মানসিক স্বাস্থ্যের উপর নীতি বাচক্য বা ফেলতে পারে।

সনাক্তকরণঃ ত্বকের রং পরিবর্তন দেখে অনেক সময় বোঝা যায় যে সেখানে স্টেরয়েড মলমের অতিরিক্ত ব্যবহার হয়েছে।

ত্বকে অতিরিক্ত লোম গজানো

গ্যাকোজিমা মলমের একটি সম্ভাব্য পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হলো ত্বকের আক্রান্ত স্থানে অতিরিক্ত বা অস্বাভাবিক লোম গজানো যাকে চিকিৎসা পরিভাষায় হিরসুটিজম বলে। যদিও এটি সব ক্ষেত্রে দেখা যায় না তবে বিশেষ করে শক্তিশালী মলমের দীর্ঘমেয়াদি বা ঘন ঘন ব্যবহারের ফলে এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। গ্যাকোজিমা মলমের প্রধান উপাদান লোমকূপের ফলিকল গুলির কার্যকলাপে প্রভাব ফেলে। কে প্রভাবে সুপ্ত বা ছোট, প্রায় অদৃশ্য লোমগুলো ঘন লম্বা এবং গাঢ় মে রূপান্তরিত হতে পারে। গ্যাকোজিমা মলম এর অপকারিতা হলোঃ

  • লক্ষণ এবং প্রভাবঃ যেখানে মলম লাগানো হয়েছে সেখানে ছোট পাতলা লোমের পরিবর্তে ঘন লম্বা এবং গজায়। মুখের উপরে, হাত বা পিঠে এমন জায়গায় দিতে পারে।
  • শারীরিকঅস্বস্তিঃ কিছু ক্ষেত্রে অতিরিক্ত লোম চুলকানি বা অস্বস্তি সৃষ্টি করতে পারে বিশেষ করে যদি ঘসা লাগে বা পোশাকের সাথে লেগে যায় সে ক্ষেত্রে অস্বস্তি বোধ সৃষ্টি হয়।
  • প্রতিরোধ এবং সমাধানঃ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী এটি সঠিক ডোজ এবং নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ব্যবহার করা উচিত। মলম ব্যবহারের সময় তো আগে কোন অস্বাভাবিক লোম বৃদ্ধি দেখা গেলে দ্রুত চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।

সংক্রমণ বৃদ্ধি বা ছড়ানো গ্যাকোজিমামলমের দ্বারা

এই মলমের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং সম্ভাব্য বিপদজনক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হলো টকের সংক্রমণ বৃদ্ধি এবং বিদ্যমান সংক্রমনের ছড়িয়ে পড়া। যেহেতু এই মলমের সাধারণ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে দুর্বল করে দেয় যা বিভিন্ন ধরনের জীবাণু দ্বারা সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে। আমাদের ত্বক একটি প্রাকৃতিক প্রতিরক্ষা বাধা হিসেবে কাজ করে, যা শরীরকে বাইরে জীবাণু থেকে রক্ষা করে। ত্বকের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা মূলত শ্বেত রক্তকণিকা এবং অন্যান্য প্রতিরোধকারী কোষ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।

গ্যাকোজিমা-মলম-এর-অপকারিতাজীবাণুর বিস্তারঃ যখন ত্বকের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে যায়,তখন ব্যাকটেরিয়া ভাইরাস ছত্রাক বা পরজীবী সহজেই ত্বকের উপরবৃদ্ধি পেতে পারে।

ছদ্দবেশঃএই মলম চুলকানি কমিয়ে দেয় এর ফলে একটি লুকানো সংক্রমণে লক্ষণ গুলি যেমন লাল ভাব ফোলা বা ব্যথা চাপা পড়ে যেতে পারে। এতে রোগী মনে করতে পারে যে তার অবস্থার উন্নতি হয়েছে, কিন্তু বাস্তবে সংক্রমণ আরো গুরুত্ব হচ্ছে।

লক্ষণ এবং প্রভাবঃ ছত্রাক সংক্রমণ, সংক্রমণের বিস্তার, নিরাময় বিলম্ব, ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ ইত্যাদি।

মলম বন্ধ করার পর অবস্থার অবনতি

গ্যাকোজিমা মলমের একটি পরিচিত এবং প্রায়শই এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হলো রিবাউন্ড ইফেক্ট। এটি ঘটে যখন এই মলম দীর্ঘমেয়াদি ধরে বা খুব ঘনঘন ব্যবহারের পর হঠাৎ করে বন্ধ করে দেওয়া বা ডোজ কমে দেওয়া। এর ফলে ত্বকের মূল সমস্যাটি কেবল ফিরে আসে না বরং আগের কেউ তীব্র আকারে দেখা দেয়। দীর্ঘদিন ধরে এই মলম ব্যবহার করলে ত্বকের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ে। মলম তাদের প্রাকৃতিক উদাহরণকারী প্রক্রিয়া গুলিকে স্থগিত করে দেয় এবং রক্তনালী গুলিকে সংকুচিত করে যখন মলমের ব্যবহার বন্ধ করে দেওয়া হয় তার কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হলোঃ

  • রক্তনালী প্রসারণঃ সংকুচিত রক্তনালী গুলি হঠাৎ করে প্রসারিত হয়ে যায়। যার ফলে ত্বকে প্রচুর পরিমাণে রক্ত প্রভাবিত হয়। এবং তীব্র লাল ফোলা এবং উষ্ণতা অনুভূতি হয়।
  • প্রদাহের তীব্রতাঃ ত্বক তার স্বাভাবিক ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে এটি বাইরের অভ্যন্তরী প্রক্রিয়া গুলির প্রতি অত্যন্ত সংবেদনশীল হয়ে ওঠে।
  • নেতিবাচক প্রতিক্রিয়াঃ ত্বক অত্যন্ত সংবেদনশীল হয়ে পড়ে যার ফলে তীব্র চুলকানি জ্বালাপোড়া এবং ব্যথা অনুভব হয়।

গ্যাকোজিমামলমের রোদে সংবেদনশীলতা বৃদ্ধি

গ্যাকোজিমা মলমের একটি সম্ভাব্য পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হলো ত্বকের রোদে সংবেদনশীলতা বৃদ্ধি, যাকে ফটো এলার্জি বলে। যদিও এটি সরাসরি শক্তিশালী নয়,তবে এর ব্যবহারের ফলে ত্বক এমনভাবে পরিবর্তিত হতে পারে যে সূর্যের আলোর প্রতি তার প্রতিক্রিয়া অস্বাভাবিক হয়ে পড়ে। এই মলমের মতো মলম গুলি ত্বকে বেশ কয়েকটি পরিবর্তন আনে যা রোদে সংবেদনশীলতা বাড়াতে পারে।

মেলানিনের উৎপাদন হ্রাসঃ কিছু ক্ষেত্রে এ মলম মোলা নিন উৎপাদনকারী কোষের কার্যকারিতা কমিয়ে দিতে পারে যার পরে ত্বক ফ্যাকাসে হয়ে যায়। সূর্যের ক্ষতিকারক রোশনি শোষণ করে ত্বককে রক্ষা করে।

লক্ষণ এবং প্রভাবঃ ফোসকা ও ফোলা, তীব্র চুলকানি ইত্যাদি।

প্রতিরোধ এবং সমাধানঃগ্যাকোজিমা মলম ব্যবহারের সময় এবং এর কিছুদিন পর পর্যন্ত সূর্যলোক এড়িয়ে চলতে হবে। যদি রোদের প্রয়োজন হয় তখন বের হবেন। সূর্যলোকে ভেঙ্গে থাকে এমন পোশাক পড়ুন যেমন লম্বা হাত আলা শার্ট এবং টুপি।

ত্বকের চুলকানি ও জ্বালাপোড়া গ্যাকোজিমা মলমের অপকারিতা

চুলকানি এবং জ্বালাপোড়া বিভিন্ন কারণে থাকতে পারে যখন গ্যাকোজিমা মলম ব্যবহার করা হয়।গ্যাকোজিমা ভিত্তিক ঔষধ গুলি সাধারণত চুলকানি এবং প্রদাহ কমানোর জন্য ব্যবহৃত হয়। তবে কিছু ক্ষেত্রে এটি নিজেই ত্বকে নতুন করে চুলকানি এবং জ্বালাপোড়ার কারণ হতে পারে। ত্বকে চুলকানি ও জ্বালাপোড়া সম্পর্কে গ্যাকোজিমা মলমের অপকারিতা কিছু তথ্য তুলে ধরা হলোঃ

গ্যাকোজিমা-মলম-এর-অপকারিতা এলার্জিক প্রতিক্রিয়াঃ মলম এর মধ্যে থাকা সম্পূর্ণ উপাদান এ নিষ্ক্রিয় উপাদান গুলির সুগন্ধি প্রতি ত্বকের এলার্জি প্রতিক্রিয়া হতে পারে। ডার্মাটাইসিস যেখানে মলম প্রয়োগের স্থানে তীব্র চুলকানি লাল ভাব এবং জ্বালাপোড়া দেখা দেয়।

ত্বকের শুল্কতাব বৃদ্ধিঃ কিছু মলম ত্বকে প্রাকৃতিক আর্দ্রতা বাধা বা লিপিড স্তরের ক্ষতি করতে পারে। যার ত্বককে আরো শক্ত করে তোলে। শুষ্কত প্রায় চুলকানিযুক্ত এবং জ্বালাপোড়া প্রবন হয়।

ইনফেকশন বৃদ্ধিঃ মলম ব্যবহারের কারণে ত্বকের প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায় এবং ব্যাকটেরিয়া বা ছত্রাক সংক্রমণ হয়। সেই সংক্রমণ নিজেই চুলকানি সৃষ্টি করতে পারে।

স্ট্রেস মার্কাস বা ফাটা দাগ

গ্যাকোজিমা মলমের মত কাটিকোস্টরয়েড ভিত্তিক মলমের দীর্ঘমেয়াদী এবং অতিরিক্ত ব্যবহারের একটি দ্রুত এবং প্রায় স্থায়ী প্রতিক্রিয়া হলো তবে স্ট্রেট মার্কস বা ফাটা দাগের সৃষ্টি। এই দাগগুলি সাধারণতকের যেসব অংশের টান পড়ে যেমন উরু, পেট ,বগল, স্তন এইসব স্থানে দেখা যায়। আমাদের ত্বকের ডার্মেসি করে কোলাজিন এবং ইলাস্টিন নামক প্রোটিন থাকে। যার ত্বকে স্থিতিস্থাপক এবং দৃঢ়তা প্রদান করে। এই কোলাজেন ফাইবারের উৎপাদনকে দমন করে এবং বিদ্যমান ফাইবার গুলো ভঙ্গনকে ত্বরান্বিত করে। এর ফলে কিছু গ্যাকোজিমা মলম অপকারিতা সৃষ্টি হয় তা হলঃ

আরও পড়ুনঃখালি পেটে চিরতা খাওয়ার উপকারিতা

ত্বকের দুর্বলতাঃ ত্বক তার প্রাকৃতিক স্থিতিস্থাপক এবং শক্তি হারায়।

দাগের সৃষ্টিঃ আপনার শরীরের ফাটল গুলি মেরামত প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে দাগ তৈরি করে যায় স্টেজ মার্কস হিসেবে দৃশ্যমান হয়।

শেষ কথাঃগ্যাকোজিমা মলম এর অপকারিতা

গ্যাকোজিমা মলম এর অপকারিতা, গ্যাকোজিমা মলম যারা সাধারণত একটি চর্ম রোগের ঔষধ,বিভিন্ন ধরনের ত্বকের অবস্থা যেমন একজিমা এবং ডার্মাটাইসিসের চিকিৎসায় অত্যন্ত কার্যকর হতে পারে। এর প্রদাহ বিরোধী এবং চুলকানি প্রশমনকারী গুণাবলি রোগীদের দ্রুত আরাম দিতে সক্ষম। গ্যাকোজিমা মলমের বিভিন্ন সম্ভাব্য অপকারিতা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।

গ্যাকোজিমা মূলত একটি শক্তিশালী ঔষধ। এটি সঠিক ব্যবহার কিভাবে করতে হয় এবং এটি ব্যবহারের ফলে আমাদের শরীরে কোন ধরনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বা অপকারিতা দেখা দিতে পারে কিনা। তা আজকে আমরা আমাদের আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করেছি, আপনারা মনোযোগ দিয়ে আর্টিকেলটি করলেগ্যাকোজিমা সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা দিয়ে যাবেন ইনশাল্লাহ। 250510

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url