OrdinaryITPostAd

বাতের ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা ও মুক্তির উপায়

বাতের ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা গুলো জেনে রাখলে আপনি সহজেই বাত ব্যাথা থেকে মুক্তি পেতে পারবেন। বাত ব্যথার কারণে অনেক সময় আমাদের বাত জ্বর হয়ে থাকে, যা খুবই কষ্টকর।
বাতের-ব্যথার-ঘরোয়া-চিকিৎসা
তাই বাত ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা গুলো জানা থাকলে আপনি সহজে এর চিকিৎসা করতে পারবেন। আজকের আর্টিকেলে বাত ব্যথা সম্পর্কিত সকল তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করব। তাই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন

পেজ সূচিপত্রঃ বাতের ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কিত

বাতের ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা

বাতের ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে অনেকেরই অজানা রয়েছে। যাদের বাতের সমস্যা রয়েছে তাদের মধ্যে অনেকেই মনে করেন যে বাত ব্যথা শুধু ওষুধের মাধ্যমেই দমিয়ে রাখা সম্ভব। কিন্তু না বাত ব্যথা কমানোর জন্য এমন কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি রয়েছে যেগুলো অবলম্বন করেও আপনি খুব সহজে বাতের ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। 

আমরা আজকের আর্টিকেলে আপনাদের সাথে এমন কিছু সহজ এবং গুরুত্বপূর্ণ টিপস শেয়ার করব যে টিপস গুলো অবলম্বন করে আপনি খুব সহজেই বাত ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা নিতে পারেন। চলুন তাহলে আর দেরি না করে বাত ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত আপনাদের জানাই।

  • বাত ব্যথা কমানোর জন্য প্রতিদিন সকালে চায়ের সাথে আদা এবং হলুদ দিয়ে খেতে পারেন। আদা এবং হলুদের মধ্যে এন্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান রয়েছে। যা আমাদের বাতব্যথা কমাতে সহায়তা করে।
  • বাত ব্যথা কমানোর জন্য আরেকটি কার্যকরী টিপস হলো ব্যথা স্থানে গরম কিংবা ঠান্ডা পানি সেক।
  • বাত ব্যথা কমানোর জন্য আপনি প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস মেথি ভেজানো পানি খেতে পারেন।
  • সবুজ শাকসবজি এবং ফলমূল বাতব্যথা কমাতে সহায়তা করে। তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় সবুজ শাকসবজি এবং প্রচুর পরিমাণে ফলমূল রাখার চেষ্টা করুন।
  • বাতের ব্যথা দূর করার জন্য শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণের ভেতরে রাখার চেষ্টা করুন।
  • বাত ব্যথা দূর করার জন্য প্রতিদিন নিয়ম করে হালকা ব্যায়াম করুন।
  • এছাড়া প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করলে শরীর থেকে ক্ষতিকর টক্সিন গুলো দূর হয়ে যায় এবং ব্যথা কমে।

বাত ব্যথার প্রধান কারণ ও প্রতিকার

বাত ব্যথার প্রধান কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে আপনার যদি জানা না থাকে তাহলে চিন্তার কোন কারণ নেই। কারণ আমরা এখন আপনাকে বাত ব্যথার প্রধান প্রধান কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবো। এমন কিছু কিছু বিশেষ কারণ রয়েছে যেসব কারণে আপনার বাতের ব্যথার সমস্যা হতে পারে। বর্তমান সময়ে বয়স্কদের পাশাপাশি যুবকদের ও বাতের ব্যথার সমস্যা খুব মারাত্মক ভাবে দেখা দিচ্ছে।

বাত ব্যথার প্রধান কারণ

  • পরিবারের কারো আগে থেকেই যদি বাত রোগের সমস্যা থাকে তাহলে আপনার বাতের সমস্যা হতে পারে।
  • অতিরিক্ত ওজন ও বাত ব্যথার মুখ্য কারণ হতে পারে।
  • যারা অনেক বেশি শারীরিক পরিশ্রম করেন তাদের বাতের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
  • বয়সজড়িত কারণে অনেকেরই বাতের সমস্যা দেখা দেয়।
  • শরীরে প্রয়োজনীয় ভিটামিন, ক্যালসিয়াম ও খনিজের অভাব দেখা দিলে বাতের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
  • অনেক সময় হাড়ে পূর্ববর্তী কোন বড় ধরনের আঘাতের কারণেও বাতের সমস্যা দেখা দেয়।
  • কারো কারো ক্ষেত্রে পরিবেশগত সমস্যার কারণে বাত হতে পারে।
  • তাছাড়া হরমোনের বিভিন্ন সমস্যার কারণেও বাত ব্যথার প্রধান কারণ হয়ে থাকে।
বাত ব্যথার প্রতিকার

বাত ব্যথা কমানোর জন্য চিকিৎসকরা বিভিন্ন ধরনের ওষুধ খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। বর্তমান সময়ে বাত ব্যথা প্রতিকার করার জন্য অনেক উন্নত ওষুধ আবিষ্কৃত হয়েছে। তাই আপনি যদি বাত ব্যথার সমস্যায় ভুগেন তাহলে অবশ্যই একজন ভালো চিকিৎসকের পরামর্শ নিন এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়ম করে ওষুধ সেবন করুন। 

এছাড়া বাত ব্যথা দূর করার জন্য আপনি ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন। আর্টিকেলের ওপরের অংশে আমরা বাতের ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। তাই আপনি সেখান থেকে টিপস নিয়ে বাতের ব্যথা প্রতিকার করতে পারেন।

বাত জ্বর হলে করণীয় কি

বাত জ্বর হলে করণীয় কি সে সম্পর্কে অনেকেরই অজানা রয়েছে। যাদের বাতের সমস্যা রয়েছে তাদের বাতের ব্যথার কারণে অনেক সময় শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। বাতজ্বর প্রতিরোধ করার জন্য বাজারে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ পাওয়া যায়। তবে আমি মনে করি নিজে নিজে ওষুধ কিনে না খেয়ে বাত জ্বর হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরী। 
কারণ বাতজ্বর শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের উপরে প্রভাব ফেলতে পারে। তাই যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা গ্রহণ করা উচিত। তবে অল্প পরিমাণে জ্বর আসলে প্যারাসিটামল খেতে পারেন। তাছাড়া ওষুধের পাশাপাশি পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রাম, পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে নরম ও পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করুন।

কোন বয়সে বাত রোগ দেখা দেয়

কোন বয়সে বাত রোগ দেখা দেয় সে বিষয়টা সঠিকভাবে বলা খুব কঠিন। কারণ বর্তমান সময়ে বাত রোগ বয়স্কদের পাশাপাশি যুবকদেরও মারাত্মকভাবে দেখা দিচ্ছে। বাতরোগ বিভিন্ন বয়সে হতে পারে তাই সঠিকভাবে বলা যায় না যে কোন বয়সে বাত রোগ দেখা দিবে।
কোন-বয়সে-বাত-রোগ-দেখা-দেয়
বাতরোগ বিভিন্ন বয়সে দেখা দিতে পারে তবে রোগের ধরন অনুযায়ী এর প্রকট ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। শিশুদের ক্ষেত্রে অনেক সময় জুভেনাইল ইডিওপেথিক আর্থাইটিস বাত রোগ দেখা দেয়। ২/৪ বছর বয়স এবং ১১/১২ বছর বয়সের ভেতরে এই রোগটি হওয়ার ঝুঁকি বেশি। তাছাড়া ৩০ থেকে ৫০ বছর বয়সেও বাত রোগ দেখা দিতে পারে। কারো কারো ক্ষেত্রে ৪০ বছর বয়সে বাতরোগ দেখা দেয়।

বাংলাদেশে বাত রোগের সংখ্যা বাড়ার কারণ কি

বাংলাদেশে বাত রোগের সংখ্যা বাড়ার কারণ কি সে সম্পর্কে বেশিরভাগ মানুষেরই অজানা রয়েছে। বাংলাদেশের প্রায় ৩০ ভাগ মানুষ বাত রোগের সমস্যায় ভুগছেন। বাংলাদেশে বাত রোগের সংখ্যা বাড়ার মূল কারণ হলো অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ, জীবন যাত্রার পরিবর্তন, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যভ্যাস, বয়সের পরিবর্তন, পর্যাপ্ত পরিমাণে চিকিৎসা না পাওয়া ইত্যাদি। জীবন যাত্রার পরিবর্তন, সঠিকভাবে খাবার গ্রহণ করলে, নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম করলে, উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা করলে অবশ্যই বাংলাদেশ থেকে বাত রোগের সংখ্যা কমানো সম্ভব।

ফাস্টফুড খেলে কি বাত রোগ হতে পারে

ফাস্টফুড খেলে কি বাত রোগ হতে পারে এই সম্পর্কে যাদের জানার আগ্রহ রয়েছে তারা জেনে নিতে পারেন আমাদের আজকের আর্টিকেলের এই অংশ থেকে। ফাস্টফুড খাবার সাধারণভাবে স্যাচুরেটেড ফ্যাট, চিনি, অতিরিক্ত ক্যালরি ইত্যাদি সমৃদ্ধ হয়ে থাকে। তাই আপনি যদি অতিরিক্ত পরিমাণে ফাস্টফুড খাবার খান তাহলে আপনার শরীরের ওজন বেড়ে যেতে পারে। 

অতিরিক্ত ওজন বেড়ে গেলে শরীরের জয়েন্ট গুলোর উপরে চাপ বাড়ায় ফলে অতিরিক্ত ওজন বাত রোগের কারণ হতে পারে। তাছাড়া ফাস্টফুড খাবার শরীরের প্রদাহ বাড়াতে সহায়তা করে। তাই আপনি যদি দীর্ঘদিন যাবত অতিরিক্ত পরিমাণে ফাস্টফুড খাবার খান তাহলে হাড়ের ভেতরে বিভিন্ন ধরনের প্রদাহ তৈরি হয় এবং বাত রোগের ঝুঁকি বাড়ে। তাই বাত রোগের ঝুঁকি কমাতে অবশ্যই দীর্ঘদিন যাবত ফাস্টফুড খাবার অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।

বাত ব্যথা থেকে মুক্তি দেবে এই পাঁচটি খাবার

বাত ব্যথা থেকে মুক্তি দেবে এই পাঁচটি খাবার। কথাটি শুনে হয়তো আপনি অনেক বেশি অবাক হচ্ছেন। কিন্তু হ্যাঁ এমন পাঁচটি খাবার রয়েছে যে খাবারগুলো খেলে আপনি বাত ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। এগুলো এক কথায় বাতের ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা। চলুন তাহলে আর দেরি না করে জেনে নেই কোন পাঁচটি খাবার আপনার বাত ব্যথা থেকে মুক্তি দিতে পারে।

  • প্রতিদিন সকালে আদা চা খাওয়ার অভ্যাস করুন। আদার মধ্যে রয়েছে এন্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান। আর এই উপাদানটি আমাদের হাড়ের প্রদাহ কমিয়ে বাতব্যথা কমাতে সহায়তা করে।
  • বাত ব্যথা থেকে দূরে থাকার জন্য আপনি প্রতি দিনের খাদ্য তালিকায় ব্রোকলি রাখতে পারেন। ব্রোকলি বাতব্যথা দূর এবং প্রদাহ নাশক হিসেবে কাজ করে।
  • বাত ব্যথা নিয়ন্ত্রণের জন্য আখরোট খেতে পারেন। আখরোট অথারাইটিসের ব্যথা নিয়ন্ত্রণ করতে খুবই কার্যকরী।
  • প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় বিভিন্ন ধরনের সামুদ্রিক মাছ রাখতে পারেন। কারণ সামুদ্রিক মাছের মধ্যে রয়েছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড। যা বাতব্যথা নিয়ন্ত্রণের সহায়তা করে।
  • বাত ব্যথা কমানোর জন্য প্রতিদিন সকালে মেথি ভেজানো জল খেতে পারেন। মেথি হাড়ের প্রদাহ কমায় এবং বাতের ব্যথা দূর করে।
  • তাছাড়া বাত ব্যথা দূর করার জন্য প্রচুর পরিমাণে ছোট মাছ, দুগ্ধ জাতীয় খাবার ও পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন। আর ব্যথা যদি অতিরিক্ত পরিমাণে দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

যে খাবার বাতের ব্যথা বাড়ায়

যে খাবার বাতের ব্যথা বাড়ায় সে খাবার থেকে অবশ্যই প্রতিটি বাতের রুগীর সতর্ক থাকা জরুরী। বাতের ব্যথা খুব মারাত্মক আকার ধারণ করলে জনজীবন দুর্বিষয় হয়ে পড়ে তাই যে খাবারগুলো আপনার বাতের ব্যথার সমস্যা সৃষ্টি করছে সে খাবারগুলো খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। এমন কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো খেলে আপনার বাতের ব্যথা অনেক বেশি বেড়ে যায়। 
চলুন তাহলে জেনে নেই কোন খাবার গুলো বাতের ব্যথা বাড়াতে সহায়তা করে। বিভিন্ন ধরনের গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে বাতের ব্যথা বাড়াতে ডিমের কুসুম সহায়তা করে। তাই যারা দাঁতের ব্যথার সমস্যায় ভুগছেন তারা ডিমের কুসুম খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। অতিরিক্ত লবণ খেলেও বাতের ব্যথা বেড়ে যেতে পারে। 

লাল মাংস, দুগ্ধ জাতীয় খাবার, মিষ্টি জাতীয় খাবার ইত্যাদি অনেক সময় বাদ জনিত সমস্যা বাড়ায়। এছাড়া অতিরিক্ত পরিমাণে মদ্যপান করলেও বাতের ব্যথা বাড়তে পারে। অনেক সময় দেখা যায় টক জাতীয় খাবার এবং শিকড় জাতীয় খাবার বাতের ব্যথা বাড়ায়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে গ্লুটেন সমৃদ্ধ খাবারও বাতের ব্যথা বাড়াতে পারে।

বাত ব্যথার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শের গুরুত্ব

বাত ব্যথার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শের গুরুত্ব অনেক বেশি। বাত ব্যথা শুধুমাত্র আমাদের শরীরে ব্যথা এবং অসস্তি ভাবই তৈরি করে না বরং বাত ব্যথা যদি আপনার দীর্ঘমেয়াদি হয়ে থাকে তাহলে শরীরের ওপরে বিভিন্ন ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে। তাই অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরী। 

তাই আপনি যদি বাত ব্যথার সমস্যায় ভুগেন তাহলে অবশ্যই বাড়িতে বসে না থেকে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। দীর্ঘমেয়াদী ভাবে বাত ব্যথা থাকলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের জটিলতা হতে পারে যেমন হার্ট, কিডনি, লিভার ইত্যাদির সমস্যা দেখা দিতে পারে।

বাত ব্যথার জন্য কয়েকটি ওষুধ এর নাম

বাত ব্যথার জন্য কয়েকটি ওষুধ এর নাম নিচে উল্লেখ করা হলো। যে ওষুধগুলো খাওয়ার পরে আপনি বাত ব্যথা থেকে অনেকটাই স্বস্তি পাবেন। বাত ব্যথা কমানোর জন্য চিকিৎসকরা বিভিন্ন ধরনের ওষুধ খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন তার মধ্যে অন্যতম হলো ডিক্লোমল ট্যাবলেট। এই ট্যাবলেটটি আপনার বাত ব্যথা কমানোর সাথে সাথে ফোলা ভাব এবং হাড়ের ভেতরের প্রদাহ কমাতে সহায়তা করবে। 
বাত-ব্যথার-জন্য-কয়েকটি-ওষুধ-এর-নাম
কেটোপ্রোফেন ওষুধ ও বাতের ব্যথা দূর করতে খুব কার্যকরী। এছাড়া আপনি বাত ব্যথা দূর করার জন্য প্যারাসিটামল খেতে পারেন। প্যারাসিটামল বাত ব্যথা দূর করতে এবং ফোলা ভাব কমাতে সহায়তা করে। আপনি যদি বাত ব্যথার সমস্যায় থাকেন তাহলে অবশ্যই নিজে নিজে ওষুধ না খেয়ে একজন ভালো চিকিৎসকের পরামর্শ নিন এবং চিকিৎসকের পরামর্শে অনুযায়ী ওষুধ সেবন করুন। 
তাছাড়া আর্টিকেলের ওপরের অংশে আমরা বাতের ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। বাত ব্যথা কমানোর জন্য আপনি উপরের টিপস গুলো অবলম্বন করতে পারেন।

আমাদের শেষ কথা

প্রিয় পাঠক আমি মনে করি বাতের ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে জানানোর পাশাপাশি আমরা আপনাদের বাত ব্যথার যাবতীয় বিষয় সম্পর্কে যথাযথভাবে জানাতে পেরেছি। যদি আপনি কিংবা আপনার কোন প্রিয়জন বাতব্যথা সমস্যায় থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে পারেন। 

এতে বাতব্যাথা থেকে খুব সহজেই মুক্তি পাবেন। আর আমাদের আর্টিকেলটি পরে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই অন্যদের সাথে আমাদের আর্টিকেলটি শেয়ার করুন। এতে অন্যরাও আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হতে পারবে। 37614

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url