গুগল মিট ব্যবহার করে অনলাইন ক্লাস নেওয়ার নিয়ম স্টেপ বাই স্টেপ
গুগল মিট ব্যবহার করে অনলাইন ক্লাস নেওয়ার নিয়ম স্টেপ বাই স্টেপ, অনলাইনে ক্লাস
করব কিভাবে এই রকমের প্রশ্ন অনেক শিক্ষক ও শিক্ষার্থীই করে থাকেন। ডিজিটাল যুগে
এখন আর শুধুমাত্র শ্রেণিকক্ষেই সীমাবদ্ধ থাকতে হয় না। গুগল মিটের মাধ্যমে ঘরে
বসেই সহজেই অনলাইন ক্লাস পরিচালনা করতে পারবেন।
আমার এই ব্লগটি পড়ে আপনি শিখে নিতে পারবেন কীভাবে গুগল মিট ব্যবহার করে একটি
পূর্ণাঙ্গ অনলাইন ক্লাস সাজাতে হয়, ক্লাসে ছাত্র-ছাত্রীদের যুক্ত করতে হয় এবং
কীভাবে পুরো প্রক্রিয়াটি সফলভাবে সম্পন্ন করতে হয় ও সাধারণ সমস্যা সমাধান
সবকিছুই। তাহলে চলুন শুরু করি।
পেজ সূচিপত্রঃ গুগল মিট ব্যবহার করে অনলাইন ক্লাস নেওয়ার নিয়ম স্টেপ বাই স্টেপ
- গুগল মিট ব্যবহার করে অনলাইন ক্লাস নেওয়ার নিয়ম স্টেপ বাই স্টেপ
- অনলাইনে ক্লাস করার জন্য কি কি প্রয়োজন
- প্রেজেন্টেশন বা স্লাইড শেয়ার করার নিয়ম
- ক্লাসে উপস্থিতি নেওয়ার সহজ পদ্ধতি
- গুগল মিটে ক্লাস রেকর্ডিং করার ধাপ
- মোবাইল ও ল্যাপটপে গুগল মিটের পার্থক্য
- বিনামূল্যের গুগল মিট ও পেইড সুবিধার তুলনা
- অনলাইন ক্লাসকে আরও আকর্ষণীয় করার টিপস
- উপসংহারঃগুগল মিট ব্যবহার করে অনলাইন ক্লাস নেওয়ার নিয়ম স্টেপ বাই স্টেপ
গুগল মিট ব্যবহার করে অনলাইন ক্লাস নেওয়ার নিয়ম স্টেপ বাই স্টেপ
গুগল মিট ব্যবহার করে অনলাইন ক্লাস নেওয়ার নিয়ম স্টেপ বাই স্টেপ অনলাইনে
ক্লাস নেওয়ার জন্য গুগল মিট একটি খুব জনপ্রিয় ও সহজ মাধ্যম। এটি ব্যবহার করতে
হলে প্রথমে একটি গুগল অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে। ক্লাস শুরুর আগে অবশ্যই আপনার
হেডফোন, মাইক্রোফোন, ক্যামেরা ও ইন্টারনেট কানেকশন ঠিক আছে কিনা দেখে নিন। গুগল
মিট দিয়ে অনলাইন ক্লাস শুরু করার জন্য প্রথমে আপনাকে গুগল মিটের অফিসিয়াল
ওয়েবসাইটে যেতে হবে।
মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য আলাদা অ্যাপও রয়েছে যা গুগল প্লে স্টোর বা অ্যাপল
অ্যাপ স্টোর থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন। অ্যাপ ইনস্টল করার পর আপনার জিমেইল আইডি
দিয়ে লগইন করতে হবে।অনলাইন ক্লাস নেওয়ার জন্য আপনাকে প্রথমে অফিসিয়াল
ওয়েবসাইট বা মোবাইল অ্যাপ থেকে New meeting অপশনে ক্লিক করতে হবে। এখান থেকেই
মূল মিটিং তৈরির প্রক্রিয়া শুরু হবে।
আবার যদি আপনি শুধু লিঙ্ক তৈরি করে রাখতে চান যাতে পরে ব্যবহার করার জন্য তবে
Get a meeting link to share অপশন ব্যবহার করুন। লিঙ্কটি আগে থেকেই
শিক্ষার্থীদের পাঠিয়ে দিলে তারা নির্দিষ্ট সময়ে যোগ দিতে পারবে। আর যদি
নির্দিষ্ট দিন ও সময় ঠিক করে রাখতে চান তাহলে Schedule in Google Calendar
অপশন ব্যবহার করতে হবে। এতে ক্লাসের সময় ও লিঙ্ক স্বয়ংক্রিয়ভাবে
শিক্ষার্থীদের ক্যালেন্ডারে চলে যাবে।
যদি আপনি সাথে সাথে মিটিং শুরু করতে চান তবে Start an instant meeting নির্বাচন
করুন।
আপনার মাইক্রোফোন, ক্যামেরা ও ইন্টারনেট কানেকশন ঠিক আছে কিনা দেখে নিন।
এতে সঙ্গে সঙ্গে একটি মিটিং রুম তৈরি হবে এবং একটি লিঙ্ক পাবেন। সেই লিঙ্ক
শিক্ষার্থীদের সঙ্গে শেয়ার করলে তারা ক্লাসে যোগ দিতে পারবে।
অনলাইনে ক্লাস করার জন্য কি কি প্রয়োজন
অনলাইনে ক্লাস নেওয়ার জন্য প্রথমে আপনার একটি কম্পিউটার, ল্যাপটপ বা
স্মার্টফোন থাকা আবশ্যক। ডেস্কটপ, ল্যাপটপ বা মোবাইল যেকোনো ব্যবহার করা যায়
তবে বড় স্ক্রিন থাকলে প্রেজেন্টেশন দেখানো বা নোট নেওয়া অনেক সহজ হয় সাথে
স্থিতিশীল ও দ্রুত ইন্টারনেট সংযোগ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
ভিডিও কল বা স্ক্রিন শেয়ারের জন্য ভালো ব্যান্ডউইথ থাকা প্রয়োজন যাতে আপনার
ক্লাস চলাকালীন কোনো বিভ্রান্তি না ঘটে। এছাড়া গুগল মিট বা অন্যান্য অনলাইন
প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করতে একটি Google অ্যাকাউন্ট থাকা আবশ্যক। আপনার স্কুল
বা কলেজের জিমেইল আইডি থাকলে সেটি ব্যবহার করাই ভালো হবে।
ক্লাস চলাকালীন ব্যাকগ্রাউন্ড শব্দ কমানোর জন্য হেডফোন বা ইয়ারফোন ব্যবহার
করা উচিত এবং স্পষ্টভাবে কথা বলার জন্য মাইক্রোফোন থাকা জরুরি। প্রেজেন্টেশন
বা নোট আগে থেকে প্রস্তুত রাখতে PowerPoint, PDF বা Google Docs এ নোট তৈরি
করে প্রয়োজনে Google Drive এ আপলোড করে সরাসরি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে শেয়ার
করতে পারেন। ভিডিও, প্রেজেন্টেশন বা ব্রাউজার ট্যাব দেখানোর জন্য গুগল মিটের
share ফিচার ব্যবহার করতে পারবেন।
Google Calendar বা অন্য কোনো ক্যালেন্ডার ব্যবহার করে ক্লাসের সময় মনে রাখা
ও রিমাইন্ডার চালু করে রাখতে পারবেন। এছাড়া শান্ত এবং অডিও বিহীন পরিবেশে
ক্লাস নিলে শিক্ষার্থীদের মনোযোগ ধরে রাখতে সাহায্য করে। অতিরিক্ত প্রস্তুতির
জন্য পর্যাপ্ত স্টোরেজ রাখতে হবে যাতে আপনি ক্লাস রেকর্ডিং করে রাখতে পারেন।
এছাড়া ব্রেকআউট রুম বা পোল ব্যবহারের জন্য হোস্ট অ্যাকাউন্ট থাকলে আরও
অনেক সুবিধা পাওয়া যায়।
প্রেজেন্টেশন বা স্লাইড শেয়ার করার নিয়ম
গুগল মিট ব্যবহার করে অনলাইন ক্লাস নেওয়ার নিয়ম স্টেপ বাই স্টেপ এর
থেকে প্রেজেন্টেশন বা স্লাইড শেয়ার করতে মিটিংয়ের নিচের share বাটনটি
ক্লিক করুন।
স্ক্রিন শেয়ারের জন্য তিনটি অপশন দেখতে পাবেন Your entire screen যা দিয়ে পুরো
কম্পিউটার স্ক্রিন শেয়ার হবে। A window থেকে কোনো একটি প্রোগ্রাম বা উইন্ডোই
শেয়ার হবে। A tab দিয়ে শুধুমাত্র ব্রাউজারের একটি ট্যাব শেয়ার হবে।
যে অপশন আপনার প্রয়োজন সেটি সিলেক্ট করুন। Share বাটনে ক্লিক করুন। এখন আপনার
নির্বাচিত স্ক্রিন বা উইন্ডো শিক্ষার্থীরা দেখতে পারবে। স্ক্রিন শেয়ার শেষ হলে
উপরের দিকে থাকা Stop presenting বাটনে ক্লিক করে শেয়ার বন্ধ হয়ে
যাবে। ভিডিও শেয়ার করলে Share audio অন করতে ভুলবেন না কিন্তু।
ক্লাসে উপস্থিতি নেওয়ার সহজ পদ্ধতি
অনলাইনে ক্লাসে উপস্থিতি নেওয়া মূলত শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি ট্র্যাক করার
একটি প্রক্রিয়া। সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি হলো Google Form ব্যবহার করা। এতে আপনি
একটি ছোট ফর্ম তৈরি করতে পারবেন যেখানে শিক্ষার্থীদের নাম, রোল নং এবং মিটিং
লিঙ্ক বা ক্লাস কোড পূরণ করতে হবে। ক্লাস শুরু হলে শিক্ষার্থীরা ফর্ম পূরণ
করলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে Google Sheet এ সংরক্ষণ হবে।
আরেকটি সহজ পদ্ধতি হলো গুগল মিটের অ্যাটেন্ডেন্স রিপোর্ট ব্যবহার করা।
প্রিমিয়াম বা শিক্ষাব্যবস্থা সমর্থিত গুগল মিট একাউন্টে শিক্ষার্থীদের নাম
এবং যুক্ত হওয়ার সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে লিস্ট তৈরি হয়। আপনি চাইলে ক্লাস
শেষে সেই রিপোর্ট ডাউনলোড করে উপস্থিতি চিহ্নিত করতে পারবেন।
ছোট ক্লাসের জন্য চ্যাটে নাম লিখতে বলতে পারেন। ক্লাস শুরুতে বলে দিতে পারেন
যারা উপস্থিত আছেন তারা চ্যাটে হাজিরা লিখবে। পরে সেই লিস্ট দেখে উপস্থিতি
চিহ্নিত করা যায়। এছাড়া রোল কল ও করতে পারেন যেখানে প্রতিটি শিক্ষার্থীকে
মাইক্রোফোনে কথা বললে উপস্থিতি নিশ্চিত করতে পারবেন। যদিও বড় ক্লাসে এটি
সময়সাপেক্ষ হতে পারে।
গুগল মিটে ক্লাস রেকর্ডিং করার ধাপ
গুগল মিট ব্যবহার করে অনলাইন ক্লাস নেওয়ার নিয়ম স্টেপ বাই স্টেপ গুগল মিটে
ক্লাস রেকর্ডিং করা খুবই সহজ। প্রথমে আপনাকে আপনার মিটিং শুরু করতে হবে। মিটিং
শুরু হলে নিচের তিনটি ডট এ ক্লিক করে Record meeting নির্বাচন করুন।
রেকর্ডিং শুরু করার আগে শিক্ষার্থীদের জানিয়ে দিন যাতে সবাই বুঝতে পারে যে ক্লাস রেকর্ড হচ্ছে। রেকর্ডিং চলাকালীন আপনার স্ক্রিন, অডিও এবং প্রেজেন্টেশন সবকিছু স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষণ হবে। ক্লাস শেষে আবার More options থেকে Stop recording এ ক্লিক করে রেকর্ডিং বন্ধ হয়ে যাবে। রেকর্ডিংটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে Google Drive এ সংরক্ষিত হয় যেখান থেকে পরে শিক্ষার্থীদের লিঙ্ক পাঠানো বা অন্যদের সঙ্গে শেয়ার করতে পারবেন।
মোবাইল ও ল্যাপটপে গুগল মিটের পার্থক্য
গুগল মিট মোবাইল এবং ল্যাপটপ উভয় প্ল্যাটফর্মেই ব্যবহার করতে পারবেন তবে
কিছু পার্থক্য রয়েছে। ল্যাপটপে গুগল মিট ব্যবহার মূলত ব্রাউজার মাধ্যমে করতে
পারবেন। ল্যাপটপে স্ক্রিন বড় হওয়ায় প্রেজেন্টেশন, একাধিক শিক্ষার্থী দেখা
এবং নোট নেওয়া অনেক সহজ হয়। এছাড়া ল্যাপটপে হোস্টিং ফিচার যেমন Breakout
rooms, Polls, Attendance reports ব্যবহার করা সহজ হয়। স্ক্রিন শেয়ারিং,
ভিডিও কোয়ালিটি এবং অডিও কন্ট্রোলও ল্যাপটপে বেশি সুবিধাজনক হয়।
অন্যদিকে মোবাইলে গুগল মিট ব্যবহার করা হয় অ্যাপের মাধ্যমে যা ছোট স্ক্রিনে
সীমিত ফিচার দেখতে পাবেন। মোবাইলে ভিডিও এবং অডিও কন্ট্রোল সহজ হলেও স্ক্রিন
শেয়ারিং বা একাধিক শিক্ষার্থী দেখা সমস্যা হয়। প্রেজেন্টেশন দেখানো বা নোট
শেয়ার করতেও কিছুটা তুলনায় কম অসুবিধাজনক। তবে মোবাইল ব্যবহার করলে যেকোনো
জায়গা থেকে ক্লাসে যুক্ত হতে পারবেন যা অনেক সুবিধাজনক।
বিনামূল্যের গুগল মিট ও পেইড সুবিধার তুলনা
বিনামূল্যের গুগল মিট ব্যবহার করলে প্রাথমিকভাবে অনেক ফিচার পেতে পারেন যেমন
১০০ জন পর্যন্ত শিক্ষার্থী যুক্ত হতে পারবে, ক্লাস সময়সীমা সাধারণত ৬০ মিনিট
এবং স্ক্রিন শেয়ার, চ্যাট ও হোস্ট কন্ট্রোলের মত মৌলিক ফিচার ব্যবহার করতে
পারবেন। ছোট ক্লাস বা ব্যক্তিগত অনলাইন মিটিংয়ের জন্য এটি যথেষ্ট। তবে কিছু
উন্নত ফিচার এখানে সীমিত থাকে যেমন, উপস্থিতি রিপোর্ট, রেকর্ডিং সংরক্ষণ
সময়সীমা কম, ব্রেকআউট রুম এবং পোল ফিচার ব্যবহার সীমিত।
অপরদিকে পেইড Google Workspace ব্যবহার করলে আরও বিস্তৃত সুবিধা পাওয়া যায়।
এতে বড় ক্লাস হোস্ট করতে পারবেন যেমন ২৫০ বা তারও বেশি শিক্ষার্থী একসাথে
যুক্ত হতে পারবে। রেকর্ডিং অদ্যাবধি সংরক্ষণ করা যায় এবং Google Drive এ
স্বয়ংক্রিয়ভাবে স্টোর হয়। এছাড়াও ব্রেকআউট রুম, পোল, Q&A, হোস্ট
কন্ট্রোল ও উপস্থিতি রিপোর্টের মতো প্রফেশনাল ফিচার ব্যবহারের সুযোগ থাকে।
বড় স্কুল, কলেজ বা কর্পোরেট ট্রেনিং এর জন্য পেইড ব্যবহার করাই ভালো।
অনলাইন ক্লাসকে আরও আকর্ষণীয় করার টিপস
অনলাইন ক্লাসে শিক্ষার্থীদের মনোযোগ ধরে রাখা কিছুটা চ্যালেঞ্জ হয়। তাই
ক্লাসকে আকর্ষণীয় ও ইন্টারেক্টিভ করার জন্য কয়েকটি সহজ পদ্ধতি অনুসরণ করতে
পারেন। প্রথমে ক্লাস শুরু করার সময় সংক্ষিপ্ত ও প্রাণবন্ত ইন্ট্রো
দিয়ে শুরু করতে পারেন যাতে শিক্ষার্থীরা আগ্রহী হয়ে যায়।
স্ক্রিন শেয়ার, ভিডিও, প্রেজেন্টেশন বা ইমেজ ব্যবহার করে পাঠকে দৃশ্যমান ও
সহজবোধ্য করুন। ছোট ছোট কুইজ, পোল বা প্রশ্নোত্তর সেশন ক্লাসের মধ্যে
অন্তর্ভুক্ত করলে শিক্ষার্থীরা আরও সক্রিয়ভাবে অংশ নেয়। এছাড়াও
শিক্ষার্থীদের ব্রেকআউট রুমে ছোট গ্রুপে আলাদা কাজ করতে দিলে তারা একে অপরের
সঙ্গে সহযোগিতা করে শিখতে পারে।
অডিও-ভিডিও কন্ট্রোল ঠিক রেখে স্পষ্টভাবে কথা বলুন এবং শিক্ষার্থীদের প্রশ্ন
করার সুযোগ দিন। ছোট বিরতি দিলে ক্লাসের মাঝখানে মনোযোগ ধরে রাখা সহজ হয়।
ক্লাস শেষে সংক্ষেপে সারাংশ ও হোমওয়ার্ক বা নোট শেয়ার করলে শিক্ষার্থীরা
মূল বিষয়গুলো মনে রাখা সহজ হবে।
উপসংহারঃগুগল মিট ব্যবহার করে অনলাইন ক্লাস নেওয়ার নিয়ম স্টেপ বাই স্টেপ
গুগল মিট ব্যবহার করে অনলাইন ক্লাস নেওয়ার নিয়ম স্টেপ বাই স্টেপ গুগল মিট
ব্যবহার করে অনলাইন ক্লাস নেওয়া শিক্ষার্থী ও শিক্ষকের সবার জন্যই সহজ হয়।
সঠিক প্রস্তুতি নিয়ে যেমন কম্পিউটার বা মোবাইল, স্থিতিশীল ইন্টারনেট, হেডফোন ও
মাইক্রোফোন, প্রেজেন্টেশন ও নোট ক্লাস আরও মসৃণভাবে পরিচালনা করতে পারেন।
ধাপে ধাপে মিটিং তৈরি, লিঙ্ক শেয়ার, শিক্ষার্থীকে এডমিট করা, স্ক্রিন শেয়ার
করা এবং ক্লাসের রেকর্ডিং রাখা খুবই সহজ। এছাড়াও উপস্থিতি নেওয়া, ইন্টারনেট
সমস্যা সমাধান এবং ক্লাসকে আকর্ষণীয় করার কিছু পদ্ধতি ব্যবহার করলে অনলাইন
ক্লাসের মান আরও বৃদ্ধি করতে পারবেন। ভালো থাকবেন।
ছোট কুইজ, পোল, ব্রেকআউট রুমে গ্রুপ কাজ, স্পষ্ট নির্দেশনা, ইমেজ বা ভিডিও
ব্যবহার এবং ক্লাস শেষে সংক্ষেপে সারসংক্ষেপ ও হোমওয়ার্ক দিলে শিক্ষার্থীর
মনোযোগ ধরে রাখে এবং ক্লাসকে আরও ফলপ্রসূ করে তোলা সহজ হবে।ধন্যবাদ। 250737
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url