ফ্রি হোস্টিং বনাম পেইড হোস্টিং কোনটি ভালো?
সেরা ওয়েব হোস্টিং কোম্পানির বিস্তারিতফ্রি হোস্টিং বনাম পেইড হোস্টিং - কোনটি ভালো? সম্পর্কে অনেকেই জানেন না। তাই এই বিষয়ে আপনি জেনে নিতে পারেন। তাহলে আপনার কাছে এই বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা থাকবে।
অনেকেই ফ্রি হোস্টিং ও পেইড হোস্টিং নিয়ে দ্বিধায় থাকেন। বুঝে উঠতে পারেন কোনটি ভালো হবে। তাই জেনে নিন ফ্রি হোস্টিং বনাম পেইড হোস্টিং - কোনটি ভালো? তা সম্পর্কে।
পেজ সূচিপত্র : ফ্রি হোস্টিং বনাম পেইড হোস্টিং - কোনটি ভালো?
- ফ্রি হোস্টিং বনাম পেইড হোস্টিং - কোনটি ভালো?
- ফ্রি ওয়েবসাইট কি ব্যবহার করা উচিত
- ফিশিং সাইট কি
- ফ্রি ওয়েবসাইট তৈরি করার নিয়ম
- ফ্রি ওয়েবসাইট তৈরি করার প্ল্যাটফর্ম
- ওয়েব হোস্টিং করতে খরচ কেমন
- হোস্টিং কি
- ওয়েবসাইটে অ্যাডসেন্স পাওয়ার জন্যে করণীয়
- ব্লগ ওয়েবসাইট থেকে কিভাবে আয় করবেন
- লেখকের শেষ মন্তব্য
ফ্রি হোস্টিং বনাম পেইড হোস্টিং - কোনটি ভালো?
আপনি ওয়েব সাইট তৈরি করার পর ফ্রী হোস্টিং ও পাবেন আবার পেইড হোস্টিং ও পাবেন। কিন্তু অনেকেই মনে করে থাকেন যেহুতো ফ্রি হোস্টিং পাওয়া যায় তাহলে পেইড হোস্টিং এর কি প্রয়োজন। তবে একটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে টাকা দিয়ে কেনা জিনিস আর টাকা ছাড়া ফ্রী তে পাওয়া জিনিস, এই দুটি কদর করায় অনেক পার্থক্য থাকে। তাই ফ্রী হোস্টিং আর পেইড হোস্টিং এক সাথে মিলাতে যাবেন না। পেইড হোস্টিং স্বাভাবিক ভাবেই অনেক ভালো। আপনি যদি পেইড হোস্টিং ব্যবহার করে থাকেন তাহলে এর সুবিধা পাবেন।
আপনার কাছে বেশ কয়েকটি কারন রয়েছে যে গুলোর জন্যে আপনি ফ্রি হোস্টিং ব্যবহার করবেন না। ফ্রী ডোমেইন হোস্টিং বলতে সাধারণত আপনি কোনো ধরণের অর্থ প্রদান করা ছাড়াই সার্ভারে ফ্রি তে ওয়েবসাইট হোস্টিং করতে পারবেন। প্রথম দিকে একজন ওয়েব সাইট নির্মাতার জন্যে এটি বেশ লোভনীয় অফার হতে পারে।কারণ এখানে আপনার কোনো ধরণের টাকা খরচ করতে হয় না আবার সেট আপ করতেও কোনো সমস্যা হয় না। তবে পরে ধীরে ধীরে বুঝতে পারবেন যে এখানে রয়েছে অসংখ্য অসুবিধা। আপনি যদি ফ্রী হোস্টিং করতে চান তাহলে আপনার সুবিধা গুলো সীমিত হয়ে যাবে।
আপনি যদি বিনা মূল্যে ডোমেইন হোস্টিং ব্যবহার করে থাকেন তাহলে সেখানে ইচ্ছা মতো কোনো কাস্টোমাইজেশন বা ব্যান্ডিং ব্যবহার করতে পারবেন না। ফ্রী হোস্টিং এ ডোমেইন নেম ব্যবহার করতে অনেক সীমাবদ্ধতা রয়েছে। এর ফলে আপনার কাস্টোমাইজ ইউ আর এল তৈরিতে বাধাগ্রস্ত হবেন। আপনি বিনামূল্যে হোস্টিং নিলে সেখানে অনেক অসুবিধার সম্মুখীন হবেন। আবার ফ্রী হোস্টিং এর ফলে আপনার ওয়েবসাইট পেইত হোস্টিং এর থেকেও অনেক ধীর গতি সম্পন্ন হয়ে যাবে। এর ফলে আপনার ওয়েবসাইট ঘন ঘন ডাউনটাইম হলে প্রত্যেক ইউজারের জন্যে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। স্পিড ধীর গতির হওয়ার ফলে অনেক ভিজিটর যখন এখানে প্রবেশ করতে যায় তখন সেখানে সময় বেশী লাগে বলে অনেক ইউজার তা ত্যাগ করে। যার ফলে ভিজিটর সংখ্যা কমে যায়। আবার ওয়েবসাইটে যখন বেশী পরিমাণে ভিজিটর আসবে তখন এটি ডাউন হয়ে যাবে।
এবার আসুন কেন আপনার জন্যে পেইড হোস্টিং ভালো হবে সে বিষয়টি নিয়ে কথা বলি। আপনি পেইড হোস্টিং ও নিতে পারবেন। ফ্রী হোস্টিং এ যে সীমাবদ্ধতা গুলো দেখেছেন যেমন লোডিং সময় বেশী নেওয়া, এর সার্ভার কম পাওয়ার ফুল হয়ে থাকে, সার্ভার লোড নিতে না পারায় বিভিন্ন টেকনিক্যাল সমস্যা দেখা দেয়, আবার এই ক্ষেত্রে ভালো সাপোর্ট পাওয়া যায় না, আবার যদি কোনো সমস্যা দেখা দেয় তাহলে সমাধানও পাওয়া যায় না। ফ্রী হোস্টিং এ সিকিউরিটি ব্যবস্থা অনেক দূর্বল থাকে। যে কোনো সময়ে ডেটা বা সাইটের আনঅথোরাইজড এক্সেস হওয়ার সম্ভবনা থাকে। ফ্রী হোস্টিং এর গ্রাহকরা সকল ধরনের চাহিদা গুলো মেটাতে পারে না।
কিন্তু আপনি যদি পেইড হোস্টিং ব্যবহার করে থাকেন তাহলে আপনাকে এই ধরনের কোনো সমস্যায় পড়তে হবে না। এখানে প্রবেশ করে একজন কাস্টমার তার হোস্টিং এর সকল অ্যাক্সেস গুলো পেয়ে যাবে। হোস্টিং অনেক ভালো হবে। দ্রুত লোড নিবে। যেকোনো সমস্যা দেখা দিলে সাপোর্ট পাবেন। এখানে ২৪/৭ আপনি সাপোর্ট নিতে পারবেন।
আরো পড়ুন : হোস্টিং প্ল্যাটফর্ম পছন্দ করার আগে করণীয়
সার্ভার থেকে যে কোনো রিকোয়ার মেন্টের সুযোগ সুবিধা নিতে পারবেন। এর ফলে আপনার সিকিউরিটি ব্যবস্থাও অনেক ভালো হবে। ভালো প্রোভাইডার থেকে যদি হোস্টিং নিয়ে থাকেন তাহলে ডেটা হারানোর ভয় অনেক কম থাকে। আর এই সকল কারণেই আপনার জন্যে ভালো হবে পেইড হোস্টিং।
ফ্রি ওয়েবসাইট কি ব্যবহার করা উচিত
ফ্রি হোস্টিং বনাম পেইড হোস্টিং - কোনটি ভালো? তা সম্পর্কে জেনেছেন। আসলে ফ্রী ওয়েবসাইট ব্যবহার করার কিছু অসুবিধা রয়েছে। আপনি যদি ফ্রী ওয়েবসাইট ব্যবহার করে থাকেন তাহলে এই অসুবিধায় পড়তে পারেন। এই গুলো নিম্নো উল্লেখ করো দেওয়া হলো :
- আপনি যে ওয়েব অ্যাড্রেস পাবেন তা আনপ্রফেশনাল। আপনি যখন ফ্রী ডোমেইন হোস্টিং করবেন তখন তাদের ওয়েব সাইট আপনাকে একটি ওয়েব সাইট যুক্ত করে দিবে যা দেখতে আনপ্রফেশনাল। এর ফলে এটি দেখতে প্রফেশনাল ওয়েব অ্যাড্রেস এর মতো হতে পারে না। যারা সিরিয়াস ইউজার রয়েছে তারা কখনোই আপনার ডোমেইন নেম কে ভালো ভাবে নিবে না এবং পরবর্তী সময়ে কখনোই সাইটে প্রবেশ করবে না।
- আপনি যদি ফ্রী ওয়েবসাইট ব্যবহার করে থাকেন তাহলে সেখানে অনেক গুলো বিজ্ঞাপন দেখাবে যা ভিজিটরদের বিব্রত করবে। এই বিজ্ঞাপন গুলো সাধারণত এডাল্ট বিজ্ঞাপন হয়ে থাকে। যার ফলে আপনার ওয়েবসাইটের মান ও সৌন্দর্য নষ্ট হয়।
- ফ্রী ওয়েবসাইট যদি আপনি নেন তাহলে সেখানে লোডিং স্পিড অনেক কম নিবে। কারণ বেশীর ভাগ ফ্রী হোস্টিং সার্ভিস প্রোভাইডাররা একটি সার্ভারে অনেক পরিমাণ ওয়েবসাইট রান করিয়ে থাকে। যার ফলে ওয়েবসাইট গুলো খুবই ধীরে চলে। এর ফলে এতে ভিজিটররা বাজে অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয় এবং পরবর্তীতে তারা সেখানে ভিজিট করে না। আর এটি এস ই ও এর জন্যে ভালো নয়।
- ফ্রী ওয়েবসাইটে লিমিটেড ব্যান্ড উইথ থাকে। যার ফলে সার্ভার থেকে ইউজারে ডেটা ট্রান্সফার লিমিটেড হয়ে থাকে।
- ফ্রী ওয়েবসাইট হ্যাক হয়ে যাওয়ার সম্ভবনা অনেক বেশী পরিমাণে থাকে। আপনার ওয়েবসাইট যদি একবার হ্যাক হয়ে যায় তাহলে তা ফিরিয়ে নিয়ে আসা খুবই কষ্টকর হবে।
- আপনার ওয়েব সাইট যদি ফ্রী হয়ে থাকে তাহলে সেখানে অনেক ম্যালওয়্যার ছড়াবে। এখানে নানা ধরণের বিজ্ঞাপন দেখাবে ও নিম্ন মানের সিকিউরিটি থাকবে। এর ফলে আপনার ওয়েব সাইট ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হবে এবং সাইটের ডাটা গুলো নষ্ট হয়ে যাবে।
- ফ্রী ওয়েব সাইট কোম্পানি গুলো একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্যে সাইট গুলো কে পরিচালনা করে থাকে। তবে কখনো যদি তাদের ব্যবসায় আর লাভ না হয় তাহলে তারা সাইট গুলো কে বন্ধ করে দেয়। এর ফলে আপনি সকল ডেটা গুলো হারাবেন।
- ফ্রী ওয়েব সাইট কোম্পানি গুলোর প্রধান উদ্দেশ্য হলো টাকা আয় করা। তাই আপনি যদি তাদের সার্ভিসের বিনিময়ে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা পে না করে থাকেন তাহলে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য গুলো তারা অন্যের কাছে বিক্রি করে টাকা আয় করে নিবে।
- ফ্রী ওয়েবসাইট কোম্পানি গুলো তাদের ওয়েব সাইট ডিজাইন করে থাকে ডেস্কটপ অনুযায়ী। মোবাইল ফ্রেন্ডলি হয় না এই ওয়েন সাইট গুলো।
ফিশিং সাইট কি
ফিশিং সাইট হ্যাকারদের দ্বারা সাধারণত পরিচালিত হয়ে থাকে। অনেকেই ফিশিং সাইট তৈরি করে সেখানকার একটা লিংক দিয়ে বলে সেখানে লগিন করতে। এখন আপনি যদি ঐ লিংকে প্রবেশ করে আপনার সকল তথ্য গুলো দিয়ে লগ ইন করেন তাহলে আপনার সকল তথ্য গুলো চলে যাবে ঐ ফিশিং সাইট এর মালিকের কাছে। তখন তা দিয়ে সে যা ইচ্ছা তাই করতে পারবে।
আরো পড়ুন : অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করবেন জানুন
ফেসবুক ছাড়াও আরো অন্যান্য সাইট গুলো যেমন জিমেইল, টুইটার ও ইন্সট্রাগ্রাম সহ আরো অন্য সকল অ্যাপ গুলোর ফিশিং সাইট থাকতে পারে। আর তাই আপনি যদি কখনো এই সবের হাতে পারেন তাহলে সব কিছু হারাবেন। তাই এই সব কিছু থেকে সতর্ক থাকুন।
ফ্রি ওয়েবসাইট তৈরি করার নিয়ম
আপনি যদি ফ্রী ওয়েব সাইট খুলতে চান তাহলে প্রথমে ওয়ার্ড প্রেস ডট কমে প্রবেশ করতে হবে। তারপর Get Started এ ক্লিক করতে হবে। ক্লিক করলে আপনার সামনে একটি নতুন পেজ প্রদর্শিত হবে। এখানে আপনাকে একটি ইউজার নেম, ইমেইল ঠিকানা ও পাসওয়ার্ড দিতে হবে। এরপর ইমেইল বাটনে ক্লিক করে কনফার্ম বাটনে ক্লিক করতে হবে। আপনি চাইলে ওয়ার্ড প্রেসে ফ্রী সাব ডোমেইন ব্যবহার করতে পারবেন। কিংবা প্রিমিয়াম ডোমেইন কিনে তা সংযুক্ত করে নিতে পারেন। পরে আপনাকে ড্যাশ বোর্ডে নিয়ে যাওয়া হবে। এখান থেকে আপনি থিম, ডিজাইন ইত্যাদি কাস্টমাইজ করে নিতে পারবেন। আর এই ভাবেই আপনি ফ্রী ওয়েবসাইট তৈরি করো নিতে পারবেন।
ফ্রি ওয়েবসাইট তৈরি করার প্ল্যাটফর্ম
ফ্রি হোস্টিং বনাম পেইড হোস্টিং - কোনটি ভালো? সম্পর্কে জেনেছেন। আপনি যদি ফ্রী ওয়েবসাইট তৈরি করতে চান বেশ কয়েকটিকে প্ল্যাটফর্ম রয়েছে এই গুলো থেকে তৈরি করে নিতে পারেন। প্ল্যাটফর্ম গুলো নিম্নে দেওয়া হলো :
- ব্লগার ডট কম।
- ওয়ার্ড প্রেস
- গুগল সাইট ডট কম
- স্কোয়ারস্পেস
- উইবলি
- উইক্স
ওয়েব হোস্টিং করতে খরচ কেমন
ফ্রি হোস্টিং বনাম পেইড হোস্টিং - কোনটি ভালো? তা জেনেছেন। হোস্টিং যদি ব্যবহার করতে চান তাহলে আপনাকে খরচ করতে হবে। হোস্টিং তিন ধরনের হয়ে থাকে। যেমন শেয়ার্ড হোস্টিং, ভি পি এস হোস্টিং ও ডেডিকেটেড সার্ভার। এদের মধ্যে শেয়ার্ড হোস্টিং সবচেয়ে বেশী জনপ্রিয় ও চলে বেশী। এটির খরচ কম হওয়ার কারনে ছোট বিজনেস, ব্লক সাইট ও নতুনদের জন্যে অনেক ভালো। আবার আপনি যদি ভি পি এস বা ডেডিকেটেড সার্ভার নিতে চান তাহলে আপনার বেশী খরচ লাগতে পারে। তাই আপনি খরচ কম করতে চাইলে ব্যবহার করতে পারেন শেয়ার্ড হোস্টিং।
হোস্টিং কি
ইন্টারনেট যুগে ওয়েব সাইট সম্পর্কে আমরা সবাই বেশী জানি। এই প্রতিটি ওয়েব সাইটের ভেতরে অনেক গুলো ডাটা যেমন টেক্সট, ইমেজ ও ভিডিও থাকে। এই তথ্য বা ফাইল গুলো জমা রাখার জন্যে প্রয়োজন হয় স্টোরেজ। ওয়েব সাইটের এই স্টোরেজ সুবিধা প্রদান করে থাকে ওয়েব হোস্টিং বা সার্ভার। আপনার ওয়েব সাইট এর সকল তথ্য গুলো জমা রাখার জন্যে যে স্টোরেজ ব্যবহার করা হয়ে থাকে বলা হয় হোস্টিং।
আরো পড়ুন : ব্লগিং করে টাকা আয় করার পদ্ধতি জানুন
এটি হলো অনেক গুলো হার্ড ডিস্ক সম্বলিত একটি কম্পিউটার। এখানে মাদারবোর্ড, প্রসেসর, র্যাম ও স্টোরেজ ইত্যাদি সহ পুরো কম্পিউটার ইন্টারনেট এর সাথে সংযুক্ত থাকে।
ওয়েবসাইটে অ্যাডসেন্স পাওয়ার জন্যে করণীয়
আপনি যদি আপনার ওয়েব সাইটে অ্যাডসেন্স পেতে চান তাহলে কিছু কাজ করতে হবে। যেমন প্রিমিয়াম ডোমেইন ব্যবহার করা।ভালো মানের ইউনিক কন্টেন্ট ৪০ টার মতো রাখা। ওয়েবসাইটে ট্রাফিক নিয়ে আসা। থার্ড পার্টির সকল কার্যক্রম গুলো বন্ধ করে রাখা। গুরুত্বপূর্ণ পেজ গুলো About us, Contact pollicy, Disclaim, Privacy pollicy ইত্যাদি পেজ গুলো যুক্ত করে নেওয়া। সাইটের বয়স ২ থেকে ৩ মাস রাখা।
ব্লগ ওয়েবসাইট থেকে কিভাবে আয় করবেন
আপনার যদি ব্লগ ওয়েবসাইট থেকে থাকে তাহলে আপনি সেখান থেকে অনেক ভাবে আয় করতে পারবেন। আপনি গুগল অ্যাডসেন্স এর মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দিয়ে আয় করতে পারবেন। লিড জেনারেশন করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। আবার অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। তবে ব্লগার সাইটে অনেকেই অ্যাডসেন্স বা বিজ্ঞাপন দেওয়ার মাধ্যমে আয় করতে পারবেন।
লেখকের শেষ মন্তব্য
প্রিয় পাঠকগণ, আজকের আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে ফ্রি হোস্টিং বনাম পেইড হোস্টিং - কোনটি ভালো? তা সম্পর্কে। আশা করি এই বিষয়টি সম্পর্কে অনেকেই ভালো ভাবে জানতে পেরেছেন। কোনো মন্তব্য থাকলে তা জানাতে পারেন। পাশাপাশি এটি আপনার বন্ধুদের সাথেও শেয়ার করতে পারেন। ধন্যবাদ। 250109
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url