OrdinaryITPostAd

২৬ শে মার্চ এর সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রচনা, ভাষণ, কবিতা, ছবি, স্ট্যাটাস

প্রিয় পাঠক আপনি যদি ২৬ শে মার্চ এর রচনা - ২৬ শে মার্চ এর কবিতা জানতে চান তাহলে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। এই পর্বে আলোকপাত করা হবে  ২৬ শে মার্চ এর রচনা - ২৬ শে মার্চ এর কবিতা। এই পর্বটি পড়ে আপনি খুব সহজেই ২৬ শে মার্চ এর রচনা এবং ২৬ শে মার্চ এর কবিতা সম্পর্কে জানতে পারবেন। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক ২৬ শে মার্চ এর রচনা - ২৬ শে মার্চ এর কবিতা।
২৬ শে মার্চ এর রচনা - ২৬ শে মার্চ এর কবিতা
আপনারা যারা ২৬ শে মার্চ এর রচনা - ২৬ শে মার্চ এর কবিতা খুঁজছেন তাদের জন্য এই পর্বটি। এখান থেকে কবিতা এবং রচনা সংগ্রহ করে আপনি লিখতে পারবেন। তাই এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। চলুন জেনে নেওয়া যাক ২৬ শে মার্চ এর রচনা - ২৬ শে মার্চ এর কবিতা।

পোস্ট সূচিপত্রঃ ২৬ শে মার্চ এর সংক্ষিপ্ত বক্তব্য

আপনি যদি ২৬ শে মার্চ এর রচনা জানতে চান তাহলে এই পর্বটি আপনার জন্য। এখান থেকে রচনাসংগ্রহ করে আপনি বিভিন্ন জায়গায় রচনা প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন। চলুন জেনে নেওয়া যাক ২৬ শে মার্চ এর রচনা।

ভূমিকাঃ

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস একটি ঐতিহাসিক ও অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ একটি ঘটনা। আমাদের জীবনে এই দিনটির গুরুত্ব অপরিসীম। এটি নবপ্রত্যয় ও শপথ গ্রহণের দিন। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। দেশকে স্বাধীন করার জন্য বানিয়েছিল দীপ্ত শপথ। পশ্চিম পাকিস্তানের শোষণ এর থেকে নিজেদের মুক্ত করার জন্য এবং আপন পরিচয় খোঁজবার নিমিত্তে সেদিন বাঙালি গর্জে উঠেছিলো। দীর্ঘদিনের শোষণ নিপীড়ন ভেঙে গৌরবময় ইতিহাস যেন প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল সেদিন এ জাতির ভেতরে।

স্বাধীনতা অর্জনে মুক্তিযুদ্ধঃ

স্বাধীনতা অর্জনে এদেশের মানুষ সর্বোচ্চ আত্মত্যাগের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। মুক্তিযুদ্ধের নয় মাস এদেশে ৩০ লক্ষ মানুষ প্রাণ দিয়েছে, অত্যাচারিত হয়েছে সম্ভ্রম হারিয়েছেন কয়েক লক্ষ মা বোন। আলবদর আলশামস ও শান্তি কমিটির সদস্যরা পাকিস্তানীদের দোসর হিসেবে কাজ করেছে। সর্বস্তরের মানুষ যখন মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছে তখন দেশে রাজাকারদের তৎপরতায় বহু মানুষ সর্বস্বান্ত হয়েছে প্রাণ দিয়েছে। বহু মুক্তিযোদ্ধাদের নিজেরা হত্যা করেছে। পাকিস্তানিদের হাতে তুলে দিয়েছে এই রাজাকার বাহিনি।
দেশের অভ্যন্তরেই শত্রুদের বিনাশ করে স্বাধীনতা অর্জন করতে একটি সামরিক পরিকল্পনা করে তৎকালীন মেহেরপুরের মুজিবনগর সরকার গঠিত হয় অস্থায়ী সরকার। মুক্তিবাহিনীর প্রধান সেনাপতি নিযুক্ত হন কর্নেল এম এ জি ওসমানি। তার নেতৃত্বে এবং বন্ধুরাষ্ট্র ভারতের মিত্র বাহিনীর তৎপরতায় ও সহযোগিতায় নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর এ দেশ স্বাধীন হয়।

বাঙালির স্বাধীনতা দিবসঃ

স্বাধীনতা দিবসকে জাতীয় দিবস বলা হয়ে থাকে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস ২৬ মার্চ পালিত বাংলাদেশের জাতীয় দিবস। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ আনুষ্ঠানিকভাবে নিজেদের স্বাধীনতার সংগ্রাম শুরু করে। ২৫ মার্চ রাতে গ্রেফতার হওয়ার পূর্বে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আনুষ্ঠানিকভাবে এক তারবার্তায় বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা করেন। ২৬ মার্চ শেখ মুজিবুর রহমান এর পক্ষ থেকে এম এ হান্নান চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণের উদ্দেশে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতার যুদ্ধে অংশগ্রহণের ঘোষণাপত্র পাঠ করেন। তাই এই দিনটিকে বাংলাদেশ জাতীয় দিবস হিসেবে উদযাপন করা হয়।

স্বাধীনতা দিবসের চেতনাঃ

আমরা সবাই স্বাধীন একটি দেশের নাগরিক। স্বাধীনতা দিবসে এ বিষয়টি আমরা আরো ভালোভাবে অনুধাবন করতে পারে। এ দেশের জন্য শহীদ দের অবদান এর মুল্য বুঝতে পারি। দেশের প্রতি আমাদের ভালোবাসা বৃদ্ধি পায় নিজেদের অধিকার বিষয়ে সচেতন হয়। এদিন সমগ্র বাঙালি জাতির মুক্তির সংগ্রামের অঙ্গীকারে ভাস্কর। এই দিনে আমরা আত্ম-পরিচয়ের গৌরব উজ্জ্বল ও বেদনায় মহীয়ান হওয়ার প্রেরণা লাভ করে। প্রতিবছর নানা আয়োজনে দেশের মানুষ এই দিনটি উদযাপন করে।

উপসংহারঃ

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস একটি ঐতিহাসিক ও অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ একটি ঘটনা। আমাদের জীবনে এই দিনটির গুরুত্ব অপরিসীম। এটি নবপ্রত্যয় ও শপথ গ্রহণের দিন। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। দেশকে স্বাধীন করার জন্য বানিয়েছিল দীপ্ত শপথ। পশ্চিম পাকিস্তানের শোষণ এর থেকে নিজেদের মুক্ত করার জন্য এবং আপন পরিচয় খোঁজবার নিমিত্তে সেদিন বাঙালি গর্জে উঠেছিলো। দীর্ঘদিনের শোষণ নিপীড়ন ভেঙে গৌরবময় ইতিহাস যেন প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল সেদিন এ জাতির ভেতরে। তাই সর্বোচ্চ আত্মত্যাগে সেদিন বাঙালি অর্জন করেছিল স্বাধীনতার সোনালী সূর্য।

২৬ শে মার্চ এর কবিতা

আপনি কি ২৬ শে মার্চ এর কবিতা খুঁজছেন? আপনি যদি ২৬ শে মার্চ এর কবিতা জানতে চান তাহলে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। এখান থেকে কবিতাগুলো সংগ্রহ করে আপনি কবিতা প্রতিযোগিতা অন্য কোথাও ব্যবহার করতে পারবেন। চলুন জেনে নেওয়া যাক ২৬ শে মার্চ এর কবিতা।

কবিতার নামঃ স্বাধীনতা আমার স্বাধীনতা

লেখকঃ সালমান আহমেদ


স্বাধীনতা তুমি আমার স্বাধীনতা
তুমি জাগ্রত জনতার গৌরব গাঁথা
লাখো জনতার হৃদয়বিদারক
স্মৃতিকথা তুমি স্বাধীনতা
সেদিন বাংলাতে ছিল যত বাধা
সে তুমি স্বাধীনতা
সেই কালোরাতে অস্থির অবস্থা
সেই তুমি স্বাধীনতা

২৫ শে মার্চের স্মৃতিকথা
সেই তুমি স্বাধীনতা
২৬ শে মার্চের ডাক দেয়া জনতা
সেই তুমি স্বাধীনতা

শত মা বোনের মানহানির যত কথা
সেই তুমি স্বাধীনতা
দামাল ছেলের প্রাণের অস্থিরতা
সেই তুমি স্বাধীনতা

বাঙালির থাবায় শত্রুদের পরাধীনতা
সেই তুমি স্বাধীনতা
একঝাঁক তরুণ এর জেগে ওঠার কথা
সেই তুমি স্বাধীনতা

কবিতার নাম-আমার দেশ স্বাধীনতা

কলমে-মিলি কবিরাজ

মানুষের অনুভূতির যতগুলো
সুন্দর অনুভূতি ভালোবাসা
যা কিছু করণীয় পৃথিবীতে
মাতৃভূমির জন্য মধুর সবচেয়ে

এই ভালোবাসা হয়নি যাদের অনুভব
নেইতো কিছু তার মধ্যেও দুর্ভোগ
হয়েছিল একাত্তরের স্বাধীনতা যুদ্ধ
মাতৃভূমিকে বাঁচাবার জন্য

জানবে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম
স্বাধীন বাংলার ইতিহাস
গর্বে ফুলবে বুক বিরক্ত আত্মত্যাগ

২৬ শে মার্চ

মোঃ শরিফুল ইসলাম আকন্দ

আজ রাতে ভালো ঘুম হলো না
রাতভর গণনায় উঠে আসে বেলা
পথে-ঘাটে দেখি মানুষের মেলা
মাকে বলি মাগো, ছাব্বিশের বেলা?

রুক্ষ কন্ঠে বলে ব্যাটা জানো না!
সেজে দিয়েছি তোর বাবা আর ভাইয়া
এখনো ফিরেনি; আসেনি তারা।
কি ছিল দোষ আর কিবা ছিল অন্যায়
চালাল হত্যাযজ্ঞ নির্মম অত্যাচার
হাজারো মায়ের বক্ষ শূন্য করে
ডেকে আনলো বেদনার হাহাকার
দেশে সেদিন কিনা বেঁধেছিলো হুলুস্থুল
নিরীহ বাঙালীর ওপর লাফিয়ে পড়ল পাষণ্ড নিষ্ঠুর
আচমকা কেঁপে তুল্লো কোমল হৃদয় মানুষের বুক
আজ সেই রক্তাক্ত ২৬ শে মার্চ দিন নির্ভুল
বেদনাবিধুর তবুও মধুর ঘরে স্বাধীনতার ফুল।

২৬ শে মার্চ এর ভাষণ

আপনি যদি ২৬ শে মার্চ এর ভাষণ জানতে চান তাহলে এই পর্বটি পড়ুন। এখান থেকে ভাষণ সংগ্রহ করে আপনি যেকোনো জায়গায় উপস্থাপন করতে পারবেন। তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক ২৬ শে মার্চ এর ভাষণ।
26 মার্চ বঙ্গবন্ধু ঘোষিত বাংলাদেশের স্বাধীনতার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা হ্যান্ড বিল আকারে ইংরেজি ও বাংলায় ছাপিয়ে চট্টগ্রাম বিলি করা হয়। আওয়ামী লীগ নেতা জহুর আহমেদ বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা চট্টগ্রামের ইপিআর সদর দপ্তর থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানে ওয়ারলেস মারফত পাঠানোর ব্যবস্থা করেন। চট্টগ্রাম জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম এ হান্নান দুপুর ২ টা ১০ মিনিটে এবং ২টা ৩০ মিনিটে চট্টগ্রাম কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন। মুক্তিযুদ্ধ ও জনগণকে সংগঠিত করতে এই কালুরঘাট বেতারকেন্দ্র প্রাথমিক ভূমিকা পালন করে। এদিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ভাষণ ও স্বাধীনতার ঘোষণা ভিত্তিক তারবার্তার আদলে স্বাধীনতা এবং স্বাধীনতা যুদ্ধ সম্পর্কিত অনুষ্ঠান সম্প্রচার করেন এম এ হান্নান, সুলতানুল, আব্দুল্লাহ আল-ফারূক, এবং তার সহযোগী রা। এই ছিল ২৬ শে মার্চ এর ভাষণ।

২৬ শে মার্চ এর ছবি

আপনি যদি ২৬ শে মার্চ এর ছবি সংগ্রহ করতে চান তাহলে এখান থেকে আপনি ইচ্ছামত ছবি সংগ্রহ করে ব্যবহার করতে পারবেন। তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক ২৬ শে মার্চ এর ছবি।
২৬ শে মার্চ এর রচনা - ২৬ শে মার্চ এর কবিতা

২৬ শে মার্চ এর রচনা - ২৬ শে মার্চ এর কবিতা

২৬ শে মার্চ এর রচনা - ২৬ শে মার্চ এর কবিতা

২৬ শে মার্চ এর রচনা - ২৬ শে মার্চ এর কবিতা

২৬ শে মার্চ এর রচনা - ২৬ শে মার্চ এর কবিতা
এখান থেকে আপনি ২৬ শে মার্চ এর ছবি আপনার প্রয়োজন মত ব্যবহার করতে পারবেন।

২৬ শে মার্চ এর স্ট্যাটাস

২৬ শে মার্চ এর স্ট্যাটাস জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। এখান থেকে আপনি ইচ্ছামত ২৬ শে মার্চ এর স্ট্যাটাস সংগ্রহ করে ব্যবহার করতে পারবেন। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক ২৬ শে মার্চ এর স্ট্যাটাস।
  1. খোলা আসমান রক্ত প্রমাণ স্বাধীনতা তুমি, বড় বেশি দামি, স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা সবাইকে।
  2. বাংলাদেশের ৫৩ তম স্বাধীনতা দিবস আজ। স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা সবাইকে।
  3. বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস ২৬ মার্চ। ৩০ লক্ষ শহীদের রক্ত ও দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের বিনিময় অর্জিত হয় আমাদের স্বাধীনতা। স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা।
  4. "স্বাধীনতা তুমি মহান"। মহান স্বাধীনতার জন্য যেসকল অকুতোভয় বীর সন্তানরা বিলিয়ে দিয়েছিল তাদের তাজা প্রাণ সে সকল শহীদদের স্মরণে সকলকে স্বাধীনতা দিবসের অভিনন্দন।
  5. স্বাধীনতা মানবমনের একটি খোলা জানালা। যেখান দিয়ে মানুষের আত্মা ও মানবিক মর্যাদা আলো প্রবেশ করে।
  6. কিভাবে একটি দেশের নৈতিক অগ্রগতি এবং মহানুভবতা পরিমাপ করা যেতে পারে তারা পশুদের সাথে আচরণ করে।
  7. এক নদী রক্ত পেরিয়ে বাংলার স্বাধীনতা আনলে যারা, আমরা তোমাদের ভুলবো না। বাংলার স্বাধীনতার জন্য যাদের রক্তের নদী বয়ে গিয়েছিল বাংলার বুকে সেই সকল শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় স্বাধীনতা দিবস সফল হোক।
  8. এই স্বাধীনতা তখনই আমার কাছে প্রকৃত স্বাধীনতা হয়ে উঠবে, যেদিন বাংলার কৃষক মজুর ও দুঃখী মানুষের সকল দুঃখের অবসান হবে।" বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান"

২৬ শে মার্চ এর বঙ্গবন্ধুর ভাষণ

আপনি যদি ২৬ শে মার্চ এর বঙ্গবন্ধুর ভাষণ জানতে চান তাহলে পরবর্তী মনোযোগ সহকারে পড়ুন। এই পর্ব থেকে আপনি জানতে পারবেন ২৬ শে মার্চ এর বঙ্গবন্ধুর ভাষণ। চলুন জেনে নেওয়া যাক ২৬ শে মার্চ এর বঙ্গবন্ধুর ভাষণ। ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে পাকিস্তানি বাহিনীর হাতে আটকের আগেই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশকে স্বাধীন ঘোষণা করে দেশবাসীর উদ্দেশ্যে একটি বার্তা পাঠান। পরের চট্টগ্রাম স্থানীয় একটি বেতার কেন্দ্র থেকে ২৬ ও ২৭ মার্চ বেশ কয়েকজন শেখ মুজিবের পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেন। "ঘোষণায় বলা হয়" এটাই হয়তো আমার শেষ বার্তা।
আজ থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন। বাংলাদেশের মানুষ যে যেখানে আছেন, আপনাদের যা কিছু আছে তাই নিয়ে দখলদার সেনাবাহিনীর মোকাবেলা করার জন্য আমি আহ্বান জানাচ্ছি। পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর শেষ সুন্দর থেকে বাংলাদেশের মাটি থেকে উৎখাত করা এবং চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত আপনাদের সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন ২৬ শে মার্চ এর বঙ্গবন্ধুর ভাষণ।

২৬ শে মার্চ এর সংক্ষিপ্ত বক্তব্য - ২৬ শে মার্চ এর কবিতা এর শেষ কথা

উপরোক্ত আলোচনা সাপেক্ষে নিশ্চয়ই জানতে পেরেছেন ২৬ শে মার্চ এর রচনা - ২৬ শে মার্চ এর কবিতা সম্পর্কে। এই পর্ব থেকে আপনি ২৬ শে মার্চ এর রচনা সংগ্রহ করতে পারেন।২৬ শে মার্চ এর রচনা - ২৬ শে মার্চ এর কবিতা সম্পর্কে আপনার যদি কোন মতামত থেকে থাকে তবে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন এবং আজকের পর্বটি ভালো লাগলে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন। @ 22882

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url