OrdinaryITPostAd

সংবিধান সংরক্ষণ দিবস - বাংলাদেশের সংবিধানের ধারা কয়টি

সংবিধান সংরক্ষণ দিবস এবং বাংলাদেশের সংবিধান নিয়ে আজকের এই আর্টিকেলে আলোচনা করা হবে। আপনারা যারা আমাদের এই আর্টিকেল পড়ছেন তারা নিশ্চয়ই সংবিধান সংরক্ষণ দিবস সম্পর্কে জানতে চান। তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলে সংবিধান সংরক্ষণ দিবস এবং বাংলাদেশের সংবিধান নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

পেজ সূচিপত্রঃ সংবিধান সংরক্ষণ দিবস - বাংলাদেশের সংবিধান

সংবিধান সংরক্ষণ দিবস - বাংলাদেশের সংবিধানঃ উপস্থাপনা

সংবিধান হলো বাংলাদেশের সব থেকে বড় আইন ব্যবস্থা। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা সংবিধান দিবস কবে? বাংলাদেশের সংবিধান নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। আপনারা যারা আমাদের এই আর্টিকেল পড়ছেন তারা নিশ্চয়ই উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে জানার জন্যই আমাদের এই আর্টিকেল ওপেন করেছেন।

আরো পড়ুনঃ বিশ্ব শিশু দিবস কবে - বিশ্ব শিশু দিবস ২০২২

আপনারা আজকের এই আর্টিকেল থেকে সংবিধান সংরক্ষণ দিবস, সংবিধান প্রণয়নের পদ্ধতি, বাংলাদেশের সংবিধান সম্পূর্ণ বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হবে। আশা করছি আপনি উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আজকের আর্টিকেল থেকে জানতে পারবেন।

সংবিধান সংরক্ষণ দিবস

১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর গণআন্দোলনের মুখে স্বৈরাচার হোসেন মোহাম্মদ এরশাদ পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছিলেন। বাংলাদেশের প্রতিটি রাজনৈতিক দল প্রতিবছর ৬ ডিসেম্বর স্বৈরাচার পতন দিবস হিসেবে পালন করে থাকে। কিন্তু এই দিনটিকে হোসেন মোহাম্মদ এরশাদ এর রাজনৈতিক দল জাতীয় পার্টি সংবিধান সংরক্ষণ দিবস হিসেবে পালন করে থাকে।

১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ তৎকালীন সেনাপ্রধান হোসেন মোহাম্মদ এরশাদ সামরিক আইন জারি মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করেছিলেন। তখন সর্বপ্রথম বাংলাদেশের ছাত্র সমাজ তার বিরুদ্ধে আন্দোলন সূচনা করেছিল। বাংলাদেশের ছাত্রসমাজ ১৯৯০ সালে গণআন্দোলনে রূপান্তরিত করে তখন হোসেন মোহাম্মদ এরশাদ পদত্যাগ করেন।

সংবিধান প্রণয়নের পদ্ধতি

প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলে আমরা সংবিধান নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করছি। বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করে প্রতিটি রাষ্ট্র শাসনতন্ত্র অর্থাৎ সংবিধান প্রণয়ন করে থাকে। এখন আমরা সংবিধান প্রণয়নের পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করব।

অনুমোদন - সংবিধান প্রণয়নের পদ্ধতির মধ্যে অন্যতম হলো অনুমোদন। রাস্ট্রপতির প্রথম অবস্থায় অধিকাংশ রাষ্ট্রেই স্বৈরাচারী শাসন ব্যবস্থার প্রচলন ছিল। তখনো গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও গণতান্ত্রিক আদর্শ প্রচলন হয় নি। কালের বিবর্তনে মানুষ ধীরে ধীরে পরিবর্তন হয় মানুষের স্বভাব চরিত্র মানুষের মতামত সবকিছু পরিবর্তন হতে থাকে এবং সব থেকে বড় কথা মানুষের গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের বিকাশ ঘটতে থাকে।

আলাপ আলোচনার মাধ্যমে সংবিধান প্রণয়ন - সংবিধান প্রণয়নের অনেকগুলো পদ্ধতি রয়েছে তার মধ্যে সবথেকে বেশি কার্যকরী পদ্ধতি হলো আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সংবিধান প্রণয়ন করা। এ পদ্ধতিতে সংবিধান প্রণয়ন করলে দুটি নির্দিষ্ট পদ্ধতি অনুসরণ করতে হয়। তা হল সংবিধান প্রণয়ন কমিটির মাধ্যমে এবং আইনসভার আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে।

বিপ্লবের মাধ্যমে সংবিধান প্রণয়ন - পৃথিবীর অন্যতম বড় এবং শক্তিশালী দেশ হল রাশিয়া। রাশিয়াতে ১৯১৭ সালে স্বৈরাচারী শাসকের পতন ঘটানোর জন্য বিপ্লব হয়েছিল যার মধ্য দিয়ে সমাজতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা হয়। বিপ্লবের পরে স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রয়োজন ছিল তখন যে সংবিধান প্রণয়ন করা হয়েছিল সেটি মূলত বিপ্লবের মাধ্যমে প্রণয়ন করা হয়।

ক্রমবিবর্ধিত - কোন রাষ্ট্রের সংবিধান ঐতিহাসিক বিবর্তনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে। এটি একটি সংবিধান প্রণয়নের পদ্ধতি। এখানে জনগণ তাদের প্রতিনিধিদের ক্ষমতাকেই শেষ পর্যন্ত বৈধ বলে স্বীকৃতি দিতে পারে।

সংবিধান তফসিল

তাফসিল এর অর্থ হল বিবরণ বা দলিল। আইনের কোন ধারার বর্ধিতকরণ এর প্রয়োজনে বা কোন ধারার বিস্তৃত পরিধির দরকার হলে সংবিধানের যে বিশেষ উল্লেখিত বিষয়ের দ্বারা এক্সটেনশন করা হয় তাকেই সংবিধান তফসিল বলা হয়। এটি মূলত সংযুক্তির কাজ করে থাকে। তাই সংযুক্তি হিসেবে তফসিলে রাখা হয়।

সংবিধান তফসিল সমূহ - সংবিধান সংরক্ষণ দিবসঃ

১। বিধান সত্বেও কার্যকর আইন - সংবিধানের যে বিধান থাকুক না কেন এই তফসিলে বর্ধিত আইন গুলো অন্যান্য বিধান থাকা সত্বেও কার্যকর হতে হবে।

২। রাষ্ট্রপতি নির্বাচন - ১৯৭৫ এর ৩০ নং ধারা বলে মূল সংবিধানের এই তাফসীরটি এখন আর কার্যকর নেই এদিকে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।

৩। শপথ ও ঘোষণা - আমরা জানি যে রাষ্ট্রের সাংবিধানিক পদে দায়িত্বশীল ব্যক্তিগণ তাদের ক্ষমতার শুরু করে একটি বিশেষ শপথ গ্রহণ করার মাধ্যমে। উক্ত শপথগুলো এই তাফসীরে বর্ণিত হয়েছে।

৪। ক্রান্তিকালীন বিধানাবলী - বাংলাদেশের নতুন সংবিধান প্রণয়ন ও কার্যকর করার আগে পর্যন্ত বাংলাদেশের সংবিধান ক্লান্তি কাল বলে অভিহিত করা হয়েছে। এই তাফসিলে উক্ত বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশের জাতীয় আয়কর দিবস কবে - আয়কর দিবস কেন পালিত হয়

৫। ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ - আমরা জানি যে বাংলাদেশের স্বাধীনতার মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রেসকোর্স ময়দানে ৭ই মার্চের ভাষণ দিয়েছিলেন উক্ত ভাষণটি এই তাপসিলে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

৬। স্বাধীনতার ঘোষণা - ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণা উক্ত তাফসিলে ঘোষণা করা হয়েছে।

৭। স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র - মুজিবনগর সরকারের কর্তিক স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র এখানে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

বাংলাদেশের সংবিধান সম্পূর্ণ - সংবিধান pdf

বন্ধুরা আপনাদের সুবিধার্থে আজকের এই আর্টিকেলের সংবিধান সংরক্ষণ দিবস ও বাংলাদেশের সংবিধান সম্পন্ন আলোচনা করা হলো। প্রস্তাবনার মতো মূল সংবিধানও সাধু ভাষায় লিখিত এবং এতে এগারো ভাগে মোট ১৫৩ টি অনুচ্ছেদ ও একটি তফসিল রয়েছে।

প্রথম ভাগ - প্রজাতন্ত্র

এই অংশে সংবিধানের ১-৭নং অনুচ্ছেদ বর্ণিত রয়েছে তা নিচে উল্লেখ করা হলো

১৷ প্রজাতন্ত্র

২৷ প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রীয় সীমানা ২(ক) রাষ্ট্রধর্ম

৩৷ রাষ্ট্রভাষা

৪৷ জাতীয় সঙ্গীত, পতাকা ও প্রতীক ৪ক) জাতির পিতার প্রতিকৃতি

৫৷ রাজধানী

৬৷ নাগরিকত্ব

৭৷ সংবিধানের প্রাধান্য ৭(ক) সংবিধান বাতিল, স্থগিতকরণ, ইত্যাদি অপরাধ ৭(খ) সংবিধানের মৌলিক বিধানাবলী সংশোধন অযোগ্য

দ্বিতীয় ভাগ - রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি

সংবিধানের এই অংশে সংবিধানের ৮-২৫ নং অনুচ্ছেদ বর্ণিত রয়েছে তা নিচে উল্লেখ করা হলোঃ

৮৷ মূলনীতিসমূহ

৯। জাতীয়তাবাদ

১০। সমাজতন্ত্র ও শোষণমুক্তি

১১৷ গণতন্ত্র ও মানবাধিকার

১২। ধর্মনিরপেক্ষতা ও ধর্মীয় স্বাধীনতা

১৩৷ মালিকানার নীতি

১৪৷ কৃষক ও শ্রমিকের মুক্তি

১৫৷ মৌলিক প্রয়োজনের ব্যবস্থা

১৬৷ গ্রামীণ উন্নয়ন ও কৃষি বিপ্লব

১৭৷ অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষা

১৮৷ জনস্বাস্থ্য ও নৈতিকতা। ১৮ক) পরিবেশ ও জীব-বৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও উন্নয়ন

১৯৷ সুযোগের সমতা

২০৷ অধিকার ও কর্তব্যরূপে কর্ম

২১৷ নাগরিক ও সরকারী কর্মচারীদের কর্তব্য 

২২৷ নির্বাহী বিভাগ হইতে বিচার বিভাগের পৃথকীকরণ 

২৩৷ জাতীয় সংস্কৃতি ২৩ক) উপজাতি ক্ষুদ্র জাতিসত্তা নৃ-গোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের সংস্কৃতি

২৪৷ জাতীয় স্মৃতিনিদর্শন প্রভৃতি 

২৫৷ আন্তর্জাতিক শান্তি নিরাপত্তা ও সংহতির উন্নয়ন

তৃতীয় ভাগ - মৌলিক অধিকার

সংবিধানের এই অংশে সংবিধানের ২৬-৪৭ নং অনুচ্ছেদ বর্ণিত রয়েছে তার নিচে আলোচনা করা হলোঃ 

২৬। মৌলিক অধিকারের সহিত অসমঞ্জস আইন বাতিল 

২৭। আইনের দৃষ্টিতে সমতা 

২৮। ধর্ম, প্রভৃতি কারণে বৈষম্য 

২৯। সরকারী নিয়োগ-লাভে সুযোগের সমতা 

৩০। বিদেশী খেতাব প্রভৃতি গ্রহণ নিষিদ্ধকরণ 

৩১। আইনের আশ্রয়-লাভের অধিকার 

৩২। জীবন ও ব্যক্তি-স্বাধীনতার অধিকাররক্ষণ 

৩৩। গ্রেপ্তার ও আটক সম্পর্কে রক্ষাকবচ 

৩৪। জবরদস্তি-শ্রম নিষিদ্ধকরণ 

৩৫। বিচার ও দন্ড সম্পর্কে রক্ষণ 

৩৬। চলাফেরার স্বাধীনতা 

৩৭। সমাবেশের স্বাধীনতা 

৩৮। সংগঠনের স্বাধীনতা 

৩৯। চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা এবং বাক্-স্বাধীনতা 

৪০। পেশা বা বৃত্তির স্বাধীনতা 

৪১। ধর্মীয় স্বাধীনতা 

৪২। সম্পত্তির অধিকার 

৪৩। গৃহ ও যোগাযোগের রক্ষণ 

৪৪। মৌলিক অধিকার বলবৎকরণ 

৪৫। শৃঙ্খলামূলক আইনের ক্ষেত্রে অধিকারের পরিবর্তন 

৪৬। দায়মুক্তি-বিধানের ক্ষমতা 

৪৭। কতিপয় আইনের হেফাজত ৪৭(ক) সংবিধানের কতিপয় বিধানের অপ্রযোজ্যতা

চতুর্থ ভাগ - নির্বাহী বিভাগ

সংবিধানের এই অংশে সংবিধানের ৪৮-৬৭ নং অনুচ্ছেদ বর্ণিত রয়েছে সেগুলো নিচে উল্লেখ করা হলোঃ

৪৮। রাষ্ট্রপতি

৪৯। ক্ষমা প্রদর্শনের অধিকার

৫০। রাষ্ট্রপতি-পদের মেয়াদ

৫১। রাষ্ট্রপতির দায়মুক্তি

৫২। রাষ্ট্রপতির অভিশংসন

৫৩। অসামর্থ্যের কারণে রাষ্ট্রপতির অপসারণ

৫৪। অনুপস্থিতি প্রভৃতির-কালে রাষ্ট্রপতি-পদে স্পীকার

৫৫। মন্ত্রিসভা

৫৬। মন্ত্রিগণ

৫৭। প্রধানমন্ত্রীর পদের মেয়াদ

৫৮। অন্যান্য মন্ত্রীর পদের মেয়াদ 

৫৯। স্থানীয় শাসন

৬০। স্থানীয় শাসন সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠানের ক্ষমতা

৬১। সর্বাধিনায়কতা

৬২। প্রতিরক্ষা কর্মবিভাগে ভর্তি প্রভৃতি

৬৩। যুদ্ধ

৬৪। অ্যাটর্নি-জেনারেল

তথ্যঃ উইকিপিডিয়া

সংবিধানের ধারা কয়টি

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন। বাংলাদেশের সংবিধান লিখিত দলিল বলা হয়ে থাকে। বাংলাদেশের সংবিধান গৃহীত হয় ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর এবং একই বছরের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর করা হয়। বাংলাদেশের সংবিধান বাংলা এবং ইংরেজি দুই ভাষাতেই রয়েছে।

আরো পড়ুনঃ ডায়াবেটিস এর ইতিহাস - ডায়াবেটিস রোগের ৬ লক্ষণ

এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের সংবিধান সর্বমোট ১৭ বার সংশোধিত হয়েছে। বাংলাদেশের সংবিধান কেবল বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইন সংবিধান বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের মূল চরিত্র বর্ণিত রয়েছে এখানে। এখানে বাংলাদেশের ভৌগোলিক সীমারেখা আছে। বাংলাদেশের সংবিধান মোট ১১ ভাগে বিভক্ত এবং এই সংবিধানে ১৫৩ অনুচ্ছেদ বা ধারা রয়েছে।

বাংলাদেশের সংবিধান

বাংলাদেশের সংবিধান স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন। এটি একটি লিখিত দলিল। ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দের ৪ঠা নভেম্বর তারিখে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে এই সংবিধান গৃহীত হয়। একই বছরের ১৬ই ডিসেম্বর অর্থাৎ বাংলাদেশের বিজয় দিবসের প্রথম বার্ষিকী হতে এটি কার্যকর হয়। এটি বাংলা ও ইংরেজি উভয় ভাষায় বিদ্যমান। তবে ইংরেজি ও বাংলার মধ্যে অর্থগত বিরোধ দৃশ্যমান হলে বাংলা রূপ অনুসরণীয় হবে।

বাংলাদেশের সংবিধান কেবল বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইনই নয় সংবিধানে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের মূল চরিত্র বর্ণিত রয়েছে। এতে বাংলাদেশের ভৌগোলিক সীমারেখা বিধৃত আছে। দেশটি হবে প্রজাতান্ত্রিক গণতন্ত্র হবে এদেশের প্রশাসনিক ভিত্তি জনগণ হবে সকল ক্ষমতার উৎস এবং বিচার বিভাগ হবে স্বাধীন।

জনগণ সকল ক্ষমতার উৎস হলেও দেশ আইন দ্বারা পরিচালিত হবে। সংবিধানে জাতীয়তাবাদ সমাজতন্ত্র গণতন্ত্র ধর্মনিরপেক্ষতা কে রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে।

সংবিধান সংরক্ষণ দিবস - বাংলাদেশের সংবিধানঃ শেষ কথা

সংবিধান সংরক্ষণ দিবস এছাড়া বাংলাদেশের সংবিধান সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি আপনি আজকের এই আর্টিকেল থেকে সম্পূর্ণ বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন। এতক্ষন আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ এই রকম পোস্ট আরো পড়তে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন।১৬৮৩০

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url