OrdinaryITPostAd

জাতীয় ৪ নেতার নাম - জাতীয় চার নেতার নাম ও পদবী

জাতীয় ৪ নেতার নাম আজকের এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিন। ৩ নভেম্বর জেল হত্যা দিবস এই দিনে বাংলাদেশের জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করা হয়। কিন্তু আফসোস আমরা অনেকেই জাতীয় ৪ নেতার নাম সম্পর্কে জানি না। তাই আজকের আর্টিকেলে আমরা জাতীয় ৪ নেতার নাম নিয়ে আলোচনা করব।

আপনি যদি জাতীয় ৪ নেতার নাম সম্পর্কে জানতে চান তারা সম্পূর্ণ আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তো চলুন দেরি না করে জাতীয় ৪ নেতার নাম ও জাতীয় চার নেতার নাম ও পদবী সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

পেজ সূচিপত্রঃ জাতীয় ৪ নেতার নাম - জাতীয় চার নেতার নাম ও পদবী

জাতীয় ৪ নেতার নাম - জাতীয় চার নেতার নাম ও পদবীঃ উপস্থাপনা

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের অন্যতম সেরা নায়ক হলো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অত্যন্ত বিশ্বস্ত এবং কাছের সহযোগী ছিলেন বাংলাদেশের চার নেতা। যারা সব সময় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে তাদের কাজের মধ্যে দিয়ে সহযোগিতা করে গিয়েছেন। তারা মুক্তিযুদ্ধের আগে থেকেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর সাথে ছিলেন এবং মুক্তিযুদ্ধের পরেও ছিলেন।

আরো পড়ুনঃ জাতীয় শোক দিবস অনুচ্ছেদ - জাতীয় শোক দিবস রচনা

কিন্তু আমরা অনেকেই জাতীয় ৪ নেতার নাম সম্পর্কে জানি না। তাই আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জাতীয় ৪ নেতার নাম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। সম্পূর্ণ আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে পড়লে জাতীয় ৪ নেতার নাম সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানতে পারবেন।

জাতীয় ৪ নেতার নাম

বাংলাদেশের ইতিহাসে অন্যতম হলেন জাতীয় চার নেতা। তারা সব সময় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিটি পদক্ষেপ জানতেন কারণ তারা অনেক বিশ্বস্ত ছিলেন। তারা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে বিভিন্ন রকম দায়িত্ব পালন করে সহযোগিতা করেছিলেন। তাই আমাদের সকলের উচিত জাতীয় ৪ নেতার নাম সম্পর্কে জেনে নেওয়া।

জাতীয় ৪ নেতার নাম - 

১। সৈয়দ নজরুল ইসলাম - ১৯২৫ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি ছিলেন। তিনি ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল থেকে ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকারের রাষ্ট্রপতি দায়িত্ব পালন করেন।

২। তাজউদ্দিন আহমেদ -  ১৯২৫ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছাত্র জীবন থেকেই বাংলাদেশের রাজনীতির সাথে যুক্ত ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন অবস্থায় গঠিত বাংলাদেশের মুজিবনগর সরকারের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।

৩। ক্যাপ্টেন মনসুর আলী - ১৯১৯ সালে জন্মগ্রহণ করেন। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন অবস্থায় গঠিত মুজিবনগর সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেছিলেন।

৪। আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামরুজ্জামান - ১৯২৩ সালে জন্মগ্রহণ করেন। যুদ্ধ চলাকালীন অবস্থায় গঠিত বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকার মুজিবনগর সরকারের স্বরাষ্ট্র কৃষি এবং ত্রান ও পুর্নবাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেছিলেন।

জাতীয় চার নেতার নাম ও পদবী

প্রিয় বন্ধুগন আমরা যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা সম্পর্কে জানি এবং বাংলাদেশের ইতিহাস সম্পর্কে ধারণা রাখে তারা অবশ্যই জাতীয় ৪ নেতার নাম সম্পর্কে জানে। কিন্তু বিশেষ করে এখনকার সময়ের ছেলেমেয়েরা বাংলাদেশের ইতিহাস সম্পর্কে জানতে চাই না। যদি ওপরে যতটুকু জানতে পারে এর বাইরে কিছু জানার চেষ্টা কখনো করে না।

কিন্তু একজন বাঙালি হিসেবে আমাদের অবশ্যই বাংলাদেশের ইতিহাস সম্পর্কে জেনে থাকা প্রয়োজন। বাংলাদেশের জাতীয় চার নেতা বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তারা সার্বক্ষণিক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সাহায্য করেছে। তাদের ভূমিকা আমাদের স্বাধীনতা অনেক বেশি রয়েছে।

জাতীয় চার নেতার নাম ও পদবীঃ

  • সৈয়দ নজরুল ইসলাম - সাবেক উপরাষ্ট্রপতি
  • তাজউদ্দিন আহমেদ - বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী
  • মনসুর আলী - ক্যাপ্টেন
  • এএইচএম কামরুজ্জামান - সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

জাতীয় ৪ নেতার ছবি - জাতীয় চার নেতার নাম ও ছবি

প্রিয় পাঠকগণ আজকেরে আর্টিকেলে আমরা জাতীয় ৪ নেতার নাম সম্পর্কে আলোচনা করছি। প্রিয় বন্ধুরা আমরা ইতিমধ্যে জাতীয় চার নেতা সম্পর্কে অনেকগুলো বিষয় জানতে পেরেছি। তোমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা জাতীয় চার নেতার নাম এবং জাতীয় চার নেতার ছবি কখনো দেখেনি। তাদের জন্য নিচে জাতীয় চার নেতার নাম ও ছবি দেওয়া হল।

আরো পড়ুনঃ ১৭ ই মার্চ কি সরকারি ছুটি - ১৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন নাকি শিশু দিবস

সৈয়দ নজরুল ইসলামঃ

তাজউদ্দিন আহমেদঃ

এএইচএম কামরুজ্জামানঃ

মনসুর আলীঃ

জাতীয় চার নেতার পরিবার

প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জাতীয় ৪ নেতার নাম সম্পর্কে আলোচনা করছি এখন আমরা জাতীয় চার নেতার পরিবার সম্পর্কে জানব। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে জাতীয় চার নেতা অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কিন্তু স্বাধীনতা বিরোধীরা জাতীয় চার নেতাকে নির্মমভাবে হত্যা করে বাংলাদেশের রাজনীতিকে শেষ করার জন্য। জাতীয় চার নেতার পরিবার সম্পর্কে জেনে নেই।

সৈয়দ নজরুল ইসলাম - সাবেক উপরাষ্ট্রপতি

সৈয়দ নজরুল ইসলামের স্ত্রীর নাম ছিল সৈয়দা নাফিসা ইসলাম। তাদের পরিবারের মোট ৬ জন সন্তান ছিল তাদের মধ্যে চারজন ছেলে ও দুইজন মেয়ে সন্তান। চারজন ছেলের নাম হল, সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, সৈয়দ মঞ্জুরুল ইসলাম মঞ্জু, সৈয়দ শরিফুল ইসলাম এবং সৈয়দ সাফায়েতুল ইসলাম এবং কন্যা দুজনের নাম হলেন সৈয়দা জাকিয়া নূর লিপি এবং সৈয়দা রাফিয়া নূর।

জেলহত্যা দিবসে সৈয়দ নজরুল ইসলামকে হত্যা করার পরে তার পুত্র রাজনীতিতে প্রবেশ করে। এখনো সৈয়দ নজরুল ইসলাম এর সন্তান বাংলাদেশের রাজনীতি করে যাচ্ছে।

তাজউদ্দিন আহমেদ - সাবেক প্রধানমন্ত্রী

তাজউদ্দিন আহমেদ ছিলেন বাংলাদেশের অর্থাৎ মুজিবনগর সরকারের প্রথম প্রধানমন্ত্রী। সৈয়দ নজরুল ইসলামের পিতার নাম ছিল মৌলভী মোহাম্মদ ইয়আসিন খান। তাজউদ্দিন আহমেদ এর স্ত্রীর নাম ছিল সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীন। তিনি রাজনীতির সাথে যুক্ত ছিলেন।

তাজউদ্দিন আহমেদের চারজন সন্তান ছিল এর মধ্যে তিনজন কন্যা সন্তান এবং একজন পুত্র সন্তান তাদের নাম হল, বড় মেয়ে শারমিন আহমদ রিপি, মেজো মেয়ে বর্তমানে সংসদ সদস্য সিমিন হোসেন রিমি, এবং ছোট মেয়ে মাহজাবিন আহমদ মিমি এবং একমাত্র ছেলে তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ।

মনসুর আলী - ক্যাপ্টেন

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অত্যন্ত কাছের এবং অন্যতম নেতা ছিলেন মনসুর আলী। তিনি বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য চার নেতার মধ্যে অন্যতম একজন। তিনি ১৯১৯ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছাত্র কাল থেকেই রাজনীতির সাথে যুক্ত ছিলেন। তার দুইজন পুত্র সন্তান রয়েছে তাদের নাম গুলো হল, মোহাম্মদ নাসিম এবং মোহাম্মদ সেলিম

মনসুর আলীর একজন সন্তান মোহাম্মদ নাসিম তিনি ১৯৮৬, ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন এরপরে ২০১৪ সালেও সংসদ সদস্য নির্বাচিত জয়লাভ করেন। তিনি তার পিতার মৃত্যুবরণ করার পর থেকেই রাজনীতির সাথে জড়িত। তার অন্য ছেলে মোহাম্মদ সেলিম ও রাজনীতির সাথে জড়িত রয়েছে।

আবুল হায়াত মোহাম্মদ কামরুজ্জামান - স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

আবুল হায়াত মোহাম্মদ কামরুজ্জামান ১৯২৩ সালে জন্মগ্রহণ করেন। পারিবারিক জীবনে তার ছয় জন সন্তান ছিল তার মধ্যে বড় ছেলে এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন, মেজো ছেলে এএইচএম এহসানুজ্জামান স্বপন এবং মেয়েদের নাম হল ফেরদৌস মমতাজ পলি, দিলারা জুম্মা রিয়া, রওশান আক্তার রুমি এবং কবিতার সুলতানা চুমকি।

এছাড়া এএইচএম কামরুজ্জামান এর ছেলে এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন এর কন্যা বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাথে জড়িত রয়েছে। এভাবেই জাতীয় চার নেতার মৃত্যু বরণ এরপর তাদের সন্তানেরা তাদের রাজনীতির হাত ধরে।

জাতীয় চার নেতার ছেলের নাম

বাংলাদেশের জাতীয় চার নেতা মৃত্যুবরণ করার পর তার ছেলেরা তাদের রাজনীতির হাত ধরে। যখন স্বাধীনতা বিরোধী দল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করে এরপর বাংলাদেশের রাজনীতিকে একবারই ধ্বংস করে দেওয়ার জন্য বাংলাদেশের জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করে। তারপরে বাংলাদেশের রাজনীতি জাতীয় চার নেতার ছেলেরা চালাই। জাতীয় চার নেতার ছেলের নাম নিচে উল্লেখ করা হলো -

সৈয়দ নজরুল ইসলামের ছেলেঃ

  • সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম
  • সৈয়দ মঞ্জুরুল ইসলাম মঞ্জু
  • সৈয়দ শরিফুল ইসলাম
  • সৈয়দ সাফায়েতুল ইসলাম

তাজউদ্দিন আহমেদের ছেলেঃ

  • একমাত্র ছেলে তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ

মনসুর আলীর ছেলেঃ

  • মোহাম্মদ নাসিম 
  • মোহাম্মদ সেলিম

এএইচএম কামরুজ্জামান এর ছেলেঃ

  • এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন
  • এএইচএম এহসানুজ্জামান স্বপন

মুক্তিযুদ্ধে জাতীয় চার নেতার ভূমিকা

বাংলাদেশের ইতিহাস অত্যন্ত গৌরবময় এবং বাঙালিরা বাংলাদেশের ইতিহাস গৌরব এর সাথে অর্জন করেছে। বাংলাদেশের ইতিহাসের পেছনে সবথেকে বড় নায়ক হলো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। কিন্তু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে যারা সাহায্য করেছে তারা তার থেকে কিছু কম নয়। তাদের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধে জাতীয় চার নেতা অন্যতম।

আরো পড়ুনঃ ১৫ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে প্রতিবেদন ২০২২

বাংলাদেশের ইতিহাসে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হলো জাতীয় চার নেতা। তারা সবসময়ই বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য লড়াই করে গিয়েছে। বিশেষ করে তারা তাদের ছাত্রজীবন থেকেই বাংলাদেশের রাজনীতির সাথে জড়িত রয়েছে। এবং তাদের মৃত্যুর আগে পর্যন্ত তারা বাংলাদেশের রাজনীতির সাথে ছিল।

বাংলাদেশের মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অত্যন্ত কাছের এবং ঘনিষ্ঠতম সহযোগী ছিল জাতীয় চার নেতা। কারণ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন অবস্থায় অস্থায়ী সরকার অর্থাৎ মুজিবনগর সরকার এর গঠন এর অন্যতম কারিগর ছিল জাতীয় চার নেতা। বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে তারা বঙ্গবন্ধু দায়িত্ব পালন করেন।

এবং তাদের বিভিন্ন রকম পদে দায়িত্ব দেয়া হলে তারা সেইগুলো নিষ্ঠা এবং দায়িত্বের সাথে পালন করে। সেই জন্য বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে সবথেকে বড় এবং বিশাল এক অংশজুড়ে রয়েছে জাতীয় চার নেতা। যেহেতু আমরা জানি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে মুজিবনগর সরকার অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে তাই এখান থেকে বলা যায় যে জাতীয় চার নেতার ভূমিকা অনেক।

৩রা নভেম্বর জেল হত্যা দিবস ছবি

প্রিয় বন্ধুরা অনেকেই রয়েছে যারা ৩রা নভেম্বর জেল হত্যা দিবস ছবি নিয়ে তাদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের শেয়ার করে বিশেষ করে যারা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সাথে জড়িত রয়েছে তারা এই কাজটি করে থাকে। তাই আপনার জন্য ৩রা নভেম্বর জেল হত্যা দিবস ছবি নিচে উল্লেখ করা হলো।

জাতীয় ৪ নেতার নাম - জাতীয় চার নেতার নাম ও পদবীঃ শেষ কথা

জাতীয় ৪ নেতার নাম, জাতীয় চার নেতার নাম ও পদবী, মুক্তিযুদ্ধে জাতীয় চার নেতার ভূমিকা ইত্যাদি বিষয়গুলো সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি আপনি আমাদের এই আর্টিকেল থেকে উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। এতক্ষন আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এরকম পোস্ট আরও পড়তে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন। ১৬৮৩০

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url