OrdinaryITPostAd

ইউটিউব শর্টস থেকে ইনকাম না আসার ১০ টা আসল কারণ

প্রফেশনালভাবে ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম

ইউটিউব শর্টস থেকে ইনকাম না আসার আসল কারণ অনেক বিষয় এখানে কাজ করে কারণ ইউটিউব এর নিজস্ব নীতিমালা রয়েছে এবং সেই নীতিমালা অনুসরণ করলেই ইনকাম আসে। বর্তমানে অনেক মানুষ এখন ইউটিউব থেকে আয় করার জন্য চ্যানেল খুলে কনটেন্ট বানাচ্ছে।

ইউটিউব-শর্টস-থেকে-ইনকাম-না-আসার-আসল-কারণ

কিন্তু যারা নীতিমালা জানে এবং সেই অনুযায়ী মেনে কাজ করছে তারা প্রতি মাসে হাজার হাজার ডলার আয় করছে। কিন্তু যারা এই নীতিমালা সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা রাখেনি তারা কনটেন্ট বানানোর শর্তেও ঠিকমতো আয় করতে পারছে না। এজন্য আজকে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হবে যে কিভাবে ইউটিউবে শর্টস থেকে আয় করা সম্ভব।

পেজ সূচিপত্রঃইউটিউব শর্টস থেকে ইনকাম না আসার আসল কারণ

ইউটিউব শর্টস থেকে ইনকাম না আসার আসল কারণ

অনেক মানুষ এখন ইউটিউব এর প্রতি ঝুঁকে যাচ্ছে কারণ ভালো মানের কনটেন্ট তৈরি করে ইউটিউবার হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করে মাসে লাখ টাকা আয় করা যাচ্ছে। কিন্তু প্রতিবছরই ইউটিউব তার নীতিমালায় কিছু পরিবর্তন নিয়ে আসে তার মধ্যে একটি হলো এই ইউটিউব শর্টস। একটি বড় ভিডিও র গুরুত্বপূর্ণ কিছু ছোট অংশ এই ইউটিউব সর্টসে দেখানো হয়। তবে ইউটিউব শর্টস থেকে আয় করার জন্য অবশ্যই কিছু শর্ত পূরণ করতে হবে। 

প্রধান শর্ত হলো ইউটিউব চ্যানেলের কমপক্ষে এক হাজার সাবস্ক্রাইবার এবং ৯০ দিনে শর্টসে এক কোটি ভিউ থাকতে হবে। এটা হল মিনিমাম শর্ত এবং এই শর্ত পূরণ না করলে শর্টস থেকে কোন আয় আসবে না। অবশ্যই কনটেন্টে স্বকীয়তা বজায় রাখতে হবে। এর মানে হচ্ছে কনটেন্ট হতে হবে অনন্য যেন এই বিষয়ে এর আগে কেউ কনটেন্ট বানাইনি। যদি অন্য কারো কনটেন্ট চুরি করা হয় তাহলে সেটাকে কপিরাইট বলে এবং এই কপিরাইট আইনের কারণে চ্যানেল বাতিল হয়ে যেতে পারে।

এছাড়াও কন্টেন্টে যদি নকল সাবস্ক্রাইবার বা নকল ভিউ দেখানো হয় বা কোন অটোমেটিক ভিউ থাকে তাহলে সে ক্ষেত্রে কোন আয় আসবে না। একটা ভিডিও থেকে আয় তখনই আসে যখন সেই কন্টেন্ট অর্গানিকভাবে বেড়ে ওঠে এবং আসল ভিউ হয়। আর অবশ্যই মনিটাইজেশন থাকতে হবে। মনিটাইজেশন না থাকলে যতই ভালো কনটেন্টে থাকুক না কেন সেখান থেকে কোন ইনকাম আসবে না।

ইউটিউব শর্টস কি

ইউটিউব শর্টস থেকে ইনকাম না আসার আসল কারণ জানতে হলে অবশ্যই জানতে হবে যে ইউটিউব শর্টস টা আবার কি। এটি ইউটিউব এর একটি নতুন ফিচার যেখানে একটি ভিডিও তৈরি করা হয় সেটা সর্বোচ্চ এক মিনিটের হবে এবং বড় ভিডিওর কোন গুরুত্বপূর্ণ অংশ সেই এক মিনিটের ভিডিওতে থাকবে যাতে সেই ছোট্ট ভিডিওর মাধ্যমে বোঝা যাবে যে বড় ভিডিওটা কেমন হতে পারে। এই বিষয়টাকে বলা হয় শর্টস। এই ভিডিও গুলো সাধারণত ফেসবুক রিলস ও টিক টক এর মতন হয়ে থাকে।

ইউটিউব-শর্টস-থেকে-ইনকাম-না-আসার-আসল-কারণ

এই ধরনের ভিডিও তৈরির মাধ্যমে দর্শকরা বুঝা যেতে পারে যে বড় ভিডিও টা কেমন হবে এবং ভিডিওতে ভিডিও বানানোর জন্য এই ধরনের শর্টস টাইপের ছোট ছোট ভিডিও বেশ কার্যকর এবং এই ভিডিও গুলো সাধারণত উল্লম্ব পোর্ট্রেট হয়ে থাকে। এ ভিডিওগুলো ইউটিউব এর হোমপেজে গিয়ে শর্টস নামে অপশনে গেলে পাওয়া যাবে। কাস্টমার হোক বাড়ানোর জন্য এই ধরনের ছোট ছোট ভিডিও বেশ কার্যকর এবং এগুলো বানাতে বেশি কোন সরঞ্জামেরও প্রয়োজন পড়ে না।

ইউটিউব শর্টস থেকে আয় করার শর্ত

ইউটিউব সর্টস থেকে আয় করার জন্য অবশ্যই নির্দিষ্ট কিছু শর্ত মেনে চলতে হবে। এর জন্য ইউটিউব চ্যানেলে অবশ্যই এক হাজার সাবস্ক্রাইবার থাকতেই হবে এবং তার পাশাপাশি শেষ ৯০ দিনে এক কোটি ভিউ বা চার হাজার ঘন্টা ওয়াচ টাইম থাকতে হবে। এগুলো থাকলে চ্যানেলে মনিটাইজেশন চলে আসে এবং মনিটাইজেশন চলে আসলে ইনকাম হওয়া শুরু হয়। অবশ্যই ইউটিউব এর কমিউনিটি গাইডলাইন ও কপিরাইট নীতি মেনে ভিডিও তৈরি করতে হবে। এই নীতিগুলো ভঙ্গ করলে ইনকাম আসবে না।

আর ও পড়ুনঃ ইউটিউব এর মাধ্যমে কিভাবে আয় করবেন দেখে নিন

এছাড়াও ইউটিউবের পরিষেবা শর্তাবলী মেনে নিতে হবে এবং মনিটাইজেশনে জন্য যত প্রকার নীতিমালা আছে সব অনুসরণ করতে হবে। এছাড়াও বিজ্ঞাপন দেখিও ইনকাম করা যায়। ভিডিওতে যত বেশি বিজ্ঞাপন  আসে youtube তার ৪৫% কনটেন্ট ক্রিয়েটারদের দিয়ে থাকে। এছাড়াও চ্যানেলে কোন পণ্যের প্রমোশন এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ও স্পন্সরশিপ মধ্য দিয়ে আয় করা সম্ভব। তবে ইউটিউবে মনিটাইজেশন চালু হয়ে গেলে অবশ্যই গুগলের এডসেন্স একাউন্টে থাকতেই হবে।

ইউটিউব শর্টস থেকে কত টাকা ইনকাম করা সম্ভব

ইউটিউব শর্টস থেকে ইনকাম না আসার আসল কারণ তো জানলাম কিন্তু একবার ইনকাম শুরু হয়ে গেলে শুধুমাত্র এই ছোট্ট ভিডিও দিয়ে যে কতটা কে ইনকাম করা যায় সেটাই এখন দেখে নেওয়ার বিষয়। সাধারণত প্রতি এক হাজার ভিউতে এক সেন্ট মানে প্রায় এক থেকে ছয় টাকা পর্যন্ত হইতে পারে। কিন্তু সেই ছোট্ট ভিডিওতে যদি এক মিলিয়ন ভিউ হয় তাহলে ১০০ ডলার থেকে ১000 ডলার পর্যন্ত আয় করা যায় যা বাংলা টাকায় আসে দশ হাজার থেকে এক লক্ষ টাকা পর্যন্ত।

এছাড়াও বিজ্ঞাপন দেখেও বেশ ভালোভাবে ইনকাম করা যায়। এর জন্য অবশ্যই গুগল এডসেন্সে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে রাখতে হবে এবং এই বিজ্ঞাপন দেখিয়ে যে টাকাটা সেটা গুগল এডসেন্স একাউন্ট থেকে আসবে। তবে ভিডিওতে যদি কপিরাইট যুক্ত গান ব্যবহার করা হয় তাহলে সেই ভিডিওর আয়ের কিছু অংশ সেটা সেই গানের স্বত্বাধিকারীর কাছে পৌঁছায়। এজন্যই শুধুমাত্র ভিডিও থেকে আয়ের ভরসায় না থেকে স্পন্সারশিপ ও এফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করা উচিত।

ইউটিউব শর্টসে ১০০০ ভিউয়ের জন্য কত টাকা দেয়

এই ইউটিউব সটস এর মাধ্যমে প্রতি এক হাজার ভিউ এর জন্য এক থেকে তিন সেন্ট মানে এক থেকে ছয় টাকা পর্যন্ত পাওয়া যায়। তবে সেটা কিছুটা ভৌগোলিক অবস্থানের উপর নির্ভর করতে পারে। যেমন আমেরিকায় বসে কনটেন্ট বানালে ও বাংলাদেশে বসে কনটেন্ট বানালে অবশ্যই দর্শকের ভৌগোলিক অবস্থান কিছুটা নির্ভর করে। শর্টস থেকে  আয় করার জন্য বিজ্ঞাপন দেখানো হয় এবং ভিডিওর ভিউয়ের উপরে বিজ্ঞাপনের যেটুকু অংশ দেখানো হয়েছে সেটুকু ৪৫% ক্রিয়েটারদেরকে দেওয়া হয়।

সাধারণত ভিডিওতে 1000 ভিউতে তেমন কোনো আয় আসে না এজন্য ভিডিওতে ভিউ বাড়ানোর জন্য কাজ করতে হয়। যদি ভিডিওতে এক মিলিয়ন ভিউ হয় তাহলে ১০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে এরপর যত মিলিয়ন হবে তার উপর ভিত্তি করে এক লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় করা যায় এই ছোট্ট ভিডিওটার মাধ্যমে। তবে অবশ্যই কনটেন্টের কপিরাইট নীতিমালা ও মনিটাইজেশন নীতিমালা মেনে নেওয়ার পরেই এইসব ভিউ থেকে আয় আসা শুরু হবে। তবে শুধু ভিউয়ের উপরে নির্ভর না করে স্পন্সার শিপ দিকে নজর দেওয়া উচিত।

ইউটিউব শর্টস থেকে আয় করার উপায়

ইউটিউব সটস থেকে আয় করার জন্য অবশ্যই চ্যানেলটিতে কমপক্ষে এক হাজার সাবস্ক্রাইবার থাকতেই হবে। এরপর যত বেশি সাবস্ক্রাইবার হবে তত বেশি আয় ও ভিউ বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে। বড় ভিডিওতে গত এক বছরে 4000 ঘণ্টা ওয়াচ টাইম পূরণ করতে হবে। অবশ্যই কনটেন্ট এর নীতিমালা মেনে কাজ করতে হবে। যদি কপিরাইট যুক্ত গান ব্যবহার করা হয় তাহলে সে ক্ষেত্রে আয় কিছুটা কমে যেতে পারে কারণ নতুন নীতিমালা অনুযায়ী এই ধরনের গান ব্যবহারের জন্য আগের থেকে কিছুটা অংশ গানের মালিকদের কাছে যাবে।

তাই যথাসম্ভব নিজে অডিও তৈরি করে বা ভয়েস ওভার দিয়ে ভিডিও তৈরি করে নিতে হবে। অবশ্যই ভিডিও থেকে আয় করার জন্য শুধুমাত্র ডিউ এর উপর নির্ভর না করে স্পন্সার শিপ ও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর দিকে নজর দিতে হবে। ভিডিও তৈরির পাশাপাশি একটি ব্যবসা দার করিয়ে নিজের পণ্য প্রচার করা যেতে পারে বা কোন উদ্যোক্তার সাথে চুক্তি করে তাদের পণ্য প্রচারের মাধ্যমে আয় করা যেতে পারে। তাহলে একটি ছোট্ট ভিডিও থেকেও বেশ ভালো পরিমাণে আয় আসা শুরু হবে।

ইউটিউব শর্টসে এর নীতিমালা গুলো কি

ইউটিউব শর্টসে ভিডিও তৈরি করার সময় অবশ্যই ইউটিউবে নীতিমালাগুলো মেনে নিতে হবে কারণ ইউটিউব শর্টস থেকে ইনকাম না আসার আসল কারণ লুকিয়ে আছে এটির মধ্যেই। অনেক কনটেন্ট ক্রিয়েটর  রয়েছে যারা এসব নীতিমালা গুলো সঠিকভাবে না জানার কারণেই প্রতিবছরে প্রচুর ভিডিও তৈরি করার পরেও ইনকাম করতে পারছে না। ভিডিওটি দৈর্ঘ্য অবশ্যই এক মিনিট হতে হবে এবং ৩০ বা ৪০ সেকেন্ডেও হতে পারে।

ইউটিউব-শর্টস-থেকে-ইনকাম-না-আসার-আসল-কারণ

ভিডিওটির অনুপাত হবে ৯ঃ১৬ ও রেজুলেশন হবে ১০৮০x১৯২০ পিক্সালে। ভিডিওর ফরম্যাট হবে উল্লম্ব আকারের মানে অ্যান্ড্রয়েড বান্ধব।কপিরাইট ফ্রি মিউজিক পেতে গেলে অবশ্যই ইউটিউব এর অডিও লাইব্রেরী থেকে মিউজিক ডাউনলোড করে বা নিজে অডিও তৈরি করে বা ভয়েস ওভার দিয়ে ভিডিও তৈরি করতে হবে। অবশ্যই ইউটিউবে বেসিক মনিটাইজেশন নীতি মেনে নিতে হবে। যেটা হল ইউটিউব চ্যানেলে কমপক্ষে এক হাজার সাবস্ক্রাইবার ও শেষ ৯০ দিনে ৩ কোটি ভিউ থাকতে হবে।

ইউটিউব শর্টস নাকি ইউটিউব এর লং ভিডিও-কোনটা লাভজনক

ইউটিউব সটস  হলো ছোট আকারের ভিডিও যেখানে বড় ভিডিওর কোন গুরুত্বপূর্ণ অংশ এই ছোট ভিডিওতে থাকবে। মূলত কাস্টমার হুক বাড়ানোর জন্য এই ধরনের ছোট ভিডিও তৈরি করা হয়। যাতে এই ছোট ভিডিও দেখে দর্শকরা পছন্দ করে এবং বড় ভিডিওর জন্য চ্যানেলে প্রবেশ করে ও সাবস্ক্রাইব করে যায়। তবে ছোট ভিডিওর তুলনায় বড় ভিডিওতে আয় একটু বেশি হয়। কিন্তু ভিউ ও সাবস্ক্রাইবার বাড়ানোর জন্য ছোট ভিডিও তৈরি করার কোন বিকল্প নাই।

তাই বলা হয় যে ছোট ভিডিও ও বড় ভিডিওর সংমিশ্রণে চ্যানেলটি সাজানো উচিত। তাহলে সেটি দ্রুত ভাইরাল হবে এবং দর্শকদের কাছে পৌঁছাতে পারবে। তবে অবশ্যই ভিডিও তৈরির ক্ষেত্রে মান ধরে রাখতে হবে। একটি মানসম্পন্ন ভিডিও না বানালে দর্শকরা সেটা পছন্দ করবে না এবং ভিউ আসবে না। তাই দ্রুত মনিটাইজেশন ও ভাইরাল হবার জন্য বড় ভিডিও থেকে গুরুত্বপূর্ণ ও আকর্ষণীয় কিছু অংশ নিয়ে ছোট ভিডিও তৈরি করে দর্শকের কাছে পৌঁছানো উচিত।

ইউটিউব শর্টস বানানোর সুবিধা কি

এই ধরনের ছোট ভিডিও তৈরি করার মাধ্যমে খুব সহজেই দর্শকের মধ্যে পরিচিত লাভ করা যায়। এছাড়াও নিজের চ্যানেলের পরিচিতি ওই বড় ভিডিওতে ভিউ বাড়ানোর জন্য এই ছোট ভিডিও তৈরি করার কোন বিকল্প নেই। এর মাধ্যমে খুবই কম সহজে ভিডিওতে ভিউ আনা যায়। এজন্য ইউটিউব প্রোগ্রাম এই ছোট ভিডিও তৈরি করার প্রতি গুরুত্ব আরোপ করেছে। 

আর ও পড়ুনঃ ইউটিউব চ্যানেল মনিটাইজ করার জন্য কি কি ধাপ অনুসরণ করতে হবে

এছাড়াও দর্শকের ভিউ বাড়লে চ্যানেলটি জনপ্রিয়তা লাভ করে সেই সাথে বিভিন্ন ব্র্যান্ড ও উদ্যোক্তার থেকে পণ্য প্রচারে জন্য অফার আসে যেটা একটি নির্দিষ্ট চুক্তির মধ্য দিয়ে সম্পন্ন করা যায় এবং আয় করার জন্য একটা ভালো রাস্তা খুলে যায়।ইউটিউব শর্টস থেকে ইনকাম না আসার আসল কারণ জানার মাধ্যমে এর সুবিধা বাড়ানো যায়।

লেখকের মন্তব্য

কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে কেরিয়ার সাজানোর জন্য অবশ্যই সেই প্লাটফর্মের নীতিমালা গুলো ভালোভাবে পড়ে বুঝে তারপর কন্টেন্ট তৈরি করা উচিত। যেই প্লাটফর্মে কেরিয়ার শুরু করতে হবে সেই প্লাটফর্মে আগে কপিরাইট নীতিমালা ও মনিটাইজেশন নীতিমালা সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা থাকলে খুব সহজেই বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে দ্রুত দর্শকের কাছে পৌঁছানোর মাধ্যমে সফল হওয়া যায়। তাই ইউটিউব শর্টস থেকে ইনকাম না আসার আসল কারণ আমি বোঝাতে পেরেছি। 251118

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url