Payoneer একাউন্টে ব্যাংক লিঙ্ক করার পূর্ণ প্রক্রিয়া
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে কিভাবে ইনকাম করবেনবর্তমানে এখন অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং কিংবা যেকোনো মার্কেটিং এবং আন্তর্জাতিক সকল লেনদেনের ক্ষেত্রে Payoneer অ্যাকাউন্ট অন্যতম জনপ্রিয় একটি পেমেন্ট গেটওয়ে। এই সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা তাই না। Payoneer একাউন্ট
পেজ সূচিপত্রঃ Payoneer একাউন্টে ব্যাংক লিঙ্ক করার পূর্ণ প্রক্রিয়া
- Payoneer একাউন্টে ব্যাংক লিঙ্ক করার পূর্ণ প্রক্রিয়া
- Payoneer একাউন্ট কি
- পেওনিয়ার একাউন্ট কিভাবে খুলবো
- পেওনিয়ার মাস্টার কার্ড
- Payoneer টু বিকাশ
- পেওনিয়ার একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে
- বাংলাদেশের Payoneer একাউন্ট খোলার নিয়ম
- বিকাশ পেমেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম
- Payoneer ডলার রেট কত
- মন্তব্য Payoneer একাউন্টে ব্যাংক লিঙ্ক করার পূর্ণ প্রক্রিয়া
Payoneer একাউন্টে ব্যাংক লিঙ্ক করার পূর্ণ প্রক্রিয়া
বর্তমান অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটিং এবং আন্তর্জাতিক সকল লেনদেনের ক্ষেত্রে Payoneer একটি অন্যতম জনপ্রিয় পেমেন্ট মাধ্যম। এটি আমাদের বিশ্বের বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস। যেমনঃ fiverr, Upwork, Amazon ইত্যাদি থেকে সহজে অর্থ আমরা গ্রহণ করতে পারি। তবে সেই অত তুলতে হলে আপনাকে অবশ্যই একটি Payoneer একাউন্ট নিজের স্থানীয় ব্যাঙ্ক একাউন্ট লিংক করতে হবে। আজকের আর্টিকেলে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব Payoneer একাউন্টে ব্যাংক লিঙ্ক করার পূর্ণ প্রক্রিয়া সম্পর্কে। চলুন তাহলে মনোযোগ সহকারে দেখে নিন কিভাবে একটি Payoneer একাউন্টে ব্যাংক লিঙ্ক করার পূর্ণ প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করা হয়।
সেই ফর্মে আপনাকে আপনার যে প্রশ্নগুলো করা হবে তা সিলেক্ট করতে হবে। প্রথমে আপনাকে আপনি কোন দেশ থেকে একাউন্ট লিংক করতে চান সেটি বলবে আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে করতে চান তাহলে Bangladesh সিলেক্ট করতে হবে।
আরো পড়ুনঃ ইমেল মার্কেটিং করে আয় করার সকল উপায়
এরপর আপনাকে payoneer এ আপনার স্থানীয় ব্যাংক সেট আপ এর জন্য প্রয়োজনীয় ফ্র দিবে।
সেখানে আপনাকে নিচে তথ্যগুলো সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। যেমনঃ
- Account holdar name: আপনার ব্যাংক একাউন্টে যেভাবে নাম লেখা আছে সেভাবেই লিখতে হবে।
- Bank Name: আপনার যে ব্যাংক লিঙ্ক করতে চান যেমন ডাচ বাংলা ব্যাংক ব্রাক ব্যাংক ইসলামী ব্যাংক ইত্যাদি।
- Branch name: আপনার যে ব্যাংকের সাথে লিংক করতে চান সেই ব্যাংকের শাখার নাম দিতে হবে।
- Account number: আপনার ব্যাংক একাউন্ট কি সঠিকভাবে লিখে দিতে হবে।
- Account Type: সেভিং অ্যাকাউন্ট না কারেন্ট একাউন্ট করতে চান তা সিলেক্ট করতে হবে।
Swift Code: প্রতিটি ব্যাংক ফিট কোড থাকে আন্তর্জাতিক লেনদেনের জন্য প্রয়োজন হয় এটি আপনি ব্যাংক থেকে জানতে পারবেন এবং অনলাইনে খুঁজে নিতে পারবেন। সব তথ্য যদি আপনার সঠিকভাবে দেওয়া হয়ে যায় এরপর আপনাকে next বাটনে ক্লিক করতে হবে।
Payoneer নিরাপত্তার জন্য আপনার একাউন্টটি যাচাই করবে এজন্য আপনারা কে তারা কিছু ডকুমেন্ট আপলোড করতে বলবে যেমন আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র বা পাসপোর্ট
ব্যাংক স্টেটমেন্ট বার চেকের কপি এই তথ্যগুলো সঠিকভাবে দেওয়ার পর নেওয়ার আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট যাচাই করবে এবং এটি তিন থেকে পাঁচ দিন এর মধ্যে সম্পূর্ণ করে দিবে।
যখন payoneer আপনার ব্যাংক তথ্য যাচাই করে সকল কিছু পর্যালোচনা করে অনুমোদন দেবে তখন আপনি একটি ইমেইল নোটিফিকেশন পাবেন। লেখা থাকবে Your Bank Account has been approved।
এভাবেই আপনি আপনার payoneer ব্যাংক একাউন্ট থেকে আপনার ব্যাংক একাউন্টে ব্যালেন্স ট্রান্সফার করে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।
Payoneer একাউন্ট কি
আমরা জানি পেনিয়ান হল এক্স আন্তর্জাতিক অনলাইন পেমেন্ট সিস্টেম। যার মাধ্যমে আমরা বিশ্বের যে কোন স্থান থেকে সহজে টাকা গ্রহণ ও টাকা পাঠাতে পারি। এটি মূলত অনলাইন ফ্রিল্যান্সার অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার অনলাইন ব্যবসায়ী এবং আন্তর্জাতিক পেমেন্ট বা ক্লায়েন্টদের সঙ্গে কাজ করা ব্যক্তিদের জন্য অনেক জনপ্রিয় একটি মাধ্যম। পেনিয়ার একাউন্ট খুললে আপনি একটি গ্লোবাল পেমেন্ট রিসিভিং অ্যাকউন্ট পাবেন যা ব্যাংকের মতোই কাজ করবে। এর মাধ্যমে আপনি ফাইবার
আরো পড়ুনঃ ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার সেরা উপায়
থেকে আপর থেকে অ্যামাজন থেকে ক্লিক ব্যাংক বা অন্যান্য আন্তর্জাতিক মার্কেটপ্লেস থেকে সহজেই পেমেন্ট নিতে পারবেন। নেওয়ার পরে আপনি সেই টাকা আপনার স্থানীয় ব্যাংক একাউন্টে স্থানান্তর করতে পারবেন। এছাড়াও payoneer পেরেক কি প্রিপ্যাড মাস্টার কার্ড রয়েছে যার মাধ্যমে আপনি অনলাইন বা এটিএম বুথে গ্লোবালি টাকা ব্যবহার করতে পারবেন। এটি হলো আন্তর্জাতিক প্রেমেন্ট গ্রহণের জন্য দ্রুত নিরাপদ ও নির্ভরযোগ্য একটি প্লাটফর্ম যেখানে বেন টেনেসফারের তুলনায় অনেক কম হয়ে থাকে।
Payoneer Account কিভাবে খুলবো
পেওনিয়ার অ্যাকাউন্ট খোলা খুবই সহজ এবং সম্পূর্ণ অনলাইনের মাধ্যমেই করা হয়ে থাকে। প্রথমে আপনাকে www.payoneer.com লিখে ব্রাউজারে অন করতে হবে। তারপর সেখানে আপনার যদি একাউন্ট থেকে থাকে তাহলে লগইন করবেন আর যদি অ্যাকাউন্ট না থাকে তাহলে সাইন আপ করে। earn বা Register বাটনে ক্লিক করতে হবে এরপর আপনার প্রয়োজনীয় অনুযায়ী ব্যক্তিগত বা প্রতিষ্ঠান অ্যাকাউন্ট নির্বাচন করে ক্লিক করতে হবে।
পর্যায়ক্রমে আপনাকে আপনার পুরো নাম ইমেইল আইডি জন্ম তারিখ ও ঠিকানা সঠিকভাবে দিতে হবে। জাতীয় পরিচয় পত্র এন আই ডি পাসপোর্ট বা ড্রাইভিং লাইসেন্স যদি থাকে পরিচয় যাচাই পড়ার জন্য লাগবে। লগইন পাসওয়ার্ড ও সিকিউরিটি প্রশ্ন সিট করতে হবে আপনার নিরাপত্তার জন্য। পরে আপনার স্থানীয় ব্যাংক একাউন্টের তথ্য সকল কিছু দিয়ে যোগ করে আপনি টাকা তুলতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ ডিজিটাল মার্কেটিং এ কি কি কাজ করা যায়
সব তথ্য জমা দেওয়ার পর payoneer কর্তৃপক্ষ আপনার অ্যাকাউন্ট যাচাই করবে এবং দুই থেকে তিন দিন সময় দিতে পারে যাচাই সম্পন্ন হলে আপনি একটি ইমেইল পাবেন আপনার অ্যাকাউন্ট অ্যাপ্রভালের। আর এভাবে আপনি আপনার অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারবেন।
পেওনিয়ার মাস্টার কার্ড কি
প্রেনিয়ার মাস্টার কার্ড হল একটি প্রিপেড আন্তর্জাতিক ডেবিট কার্ড। যার মাধ্যমে পেওনিয়ার অ্যাকাউন্ট ব্যবহারকারীরা তাদের অনলাইন থেকে আয় করা সকল টাকা তুলতে পারবে এবং খরচ করার জন্য ব্যবহার করতে পারবে। এই কার্ডটি মূলত মাস্টার কার্ড নেটওয়ার্কের কাজ করে তাই এটি বিশ্বের যে কোন দেশে অনলাইন বা অফলাইন উভয় ক্ষেত্রেই ব্যবহারযোগ্য। যখন আপনার পেওনিয়ার অ্যাকউন্ট নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ জমা হয়। তখন আপনি একটি পেনিয়ার প্রিপেড মাস্টার কার্ড অর্ডার
করতে পারবেন। প্রিমিয়ার কার্ডটি ডাকযোগে আপনার ঠিকানায় পৌঁছে যাবে তিন থেকে চার সপ্তাহের মধ্যে। এই মাস্টার কার্ড ব্যবহার করে আপনি এটিএম বুথ থেকে টাকা তুলতেও পারবেন। অনলাইন কেনাকাটা বা সাবস্ক্রিপশন পেমেন্ট করতে পারবেন এবং কি আন্তর্জাতিক ভ্রমণে হোটেল বুকিং বা বিল পরিশোধে ব্যবহার করতে পারবেন। এই মাস্টার কার্ড। Payoneer তার ব্যবহার করলে আপনি দ্রুত পেমেন্ট পাবেন এবং ব্যাংক ট্রান্সফারের জন্য অপেক্ষা করতেও হয় না। এই কার্ডটি ব্যবহারে আপনাকে কিছু সার্ভিস ফি বা এটিএম চার্জ দিতে হবে।
Payoneer থেকে বিকাশে টাকা ট্রান্সফার
বর্তমানে Payoneer থেকে সরাসরি বিকাশে টাকা পাঠানো যায় না প্রিয় নেয়ার শুধু ব্যাংক একাউন্ট আন্তর্জাতিক পেমেন্ট নেটওয়ার্কে টাকা হস্তান্তরের সুবিধা দিয়ে থাকে। তবে এর কিছু বিকল্প পদ্ধতি ব্যবহার করে আপনি পরোক্ষভাবে পেনিওয়া থেকে বিকাশে টাকা আনতে পারবেন। আপনি যদি আপনার পেনিয়ার একাউন্ট থেকে বিকাশে টাকা নিতে চান। তাহলে আপনাকে প্রথমে প্রিয় নেয়ার একাউন্ট থেকে স্থানীয় ব্যাংক অ্যাকাউন্টে টাকা ট্রান্সফার করতে হবে। এটি করতে সাধারণত দুই থেকে তিন কর্ম দিবস সময় লাগতে পারে। যখন টাকা আপনার ব্যাংক একাউন্টে চলে যাবে।
তখন সেই টাকা বিকাশ একাউন্টে পাঠানো খুবই সহজ। এজন্য আপনার ব্যাংকের মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাপ। যেমনঃ ডাচ বাংলা, রকেট, ব্র্যাক ব্যাংক ইত্যাদি ব্যবহার করেছেন। বিকাশ অপশন থেকে বিকাশ নাম্বারে আপনি টাকা পাঠাতে পারবেন। এছাড়াও আপনি অনেক বিশ্বস্ত অনলাইন এক্সেঞ্জার আছে যাদের কাছে প্রিয় নেয়া থেকে বিকাশ রূপান্তর এক্সচেঞ্জ সেবা পাওয়া যায়। তবে সাবধান এ ধরনের সেবা ব্যবহারের আগে অবশ্যই তাদের বিশ্বাসযোগ্যতা যাচাই করতে হবে। তারপর আপনি আপনার Payoneerঅ্যাকাউন্ট থেকে বিকাশে টাকা ট্রান্সফার করতে পারবেন।
পেওনিয়ার অ্যাকাউন্ট খুলতে কি কি লাগে
পেওনিয়ার একাউন্ট খোলার জন্য আপনার কিছু মৌলিক তথ্য ও প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট লাগবে প্রথমে আপনার একটি বৈধ ইমেইল এড্রেস ও মোবাইল নাম্বার লাগবে সেগুলো যাচাই ভেরিফিকেশন করার পর অ্যাকাউন্ট তৈরির সময় আপনার কিছু তথ্য ও কাগজপত্র দিতে হবে। যেমনঃ
- পূর্ণ নাম ও জন্মতারিখ আপনার পরিচয় পত্র বা পাসপোর্ট অনুযায়ী আপনার পূর্ণ নামও জন্ম তারিখ দিতে হবে।
- আপনার বর্তমান ঠিকানা আপনি যেখানে বর্তমানে বসবাস করছেন সেখানে ঠিকানা সঠিকভাবে দিতে হবে কারণ কার্ড ডেলিভারি সময় এটি প্রয়োজন হবে।
- জাতীয় পরিচয় পত্র পাসপোর্ট বা ড্রাইভিং লাইসেন্স আপনার পরিচয় যাতায়াতের জন্য একটি বৈধ সরকার অনুমোদিত আইডি লাগবে।
- ব্যাংক একাউন্টের সকল তথ্য দিতে হবে আপনি কোন ব্যাংক থেকে টাকা তুলতে চান সেই ব্যাংকের অ্যাকাউন্টের নাম নাম্বার ও ব্রাঞ্চের নাম দিতে হবে।
- অ্যাকাউন্ট খোলার সময় আপনাকে একটি শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ও সিকিউরিটি প্রশ্ন সেট করে দিতে হবে আপনার অ্যাকাউন্ট সুরক্ষার জন্য।
উপরের এই সকল তথ্য গুলো সঠিকভাবে দিলে আপনি পেওনিয়ার একাউন্ট খুলতে পারবেন।
বাংলাদেশের payoneer একাউন্ট খোলার নিয়ম
বাংলাদেশে বসে অনলাইনে সহজেই প্রেয়োনিয়ার একাউন্ট খোলা যায় এটি ফ্রিল্যান্সার অনলাইন উদ্যোক্তা এবং আন্তর্জাতিক ক্লান্দের জন্য অত্যন্ত জনপ্রিয় পেমেন্ট সিস্টেম। বাংলাদেশ থেকে ওপেন এয়ার অ্যাকাউন্ট খোলা যায় তার জন্য আপনাকে পেনিয়ার এর ওয়েবসাইটে যেতে হবে এবং সেখানে sign up and earn লেখা বা Register বাটনে ক্লিক করতে হবে। এরপর আপনাকে ইনডিভিজ্যুয়াল একাউন্ট সেট করতে হবে যদি আপনি ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য অ্যাকাউন্ট খুলতে চান। তারপর আপনাকে আপনার পূর্ণ নাম ইমেইল ঠিকানা জন্ম তারিখ ও বাসার ঠিকানা দিতে হবে।
এই সকল তথ্যগুলো আপনাকে আপনার এনআইডি সাথে মিল রেখে দিতে হবে। অ্যাকাউন্ট খোলার আগে একটি সক্রিয় ইমেইল ও মোবাইল নাম্বার দিতে হবে ভেরিফিকেশন মেইল পাঠাবে তার জন্য। তারপর আপনাকে একটি শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরি করতে হবে সিকিউরিটি প্রশ্ন ও উত্তর সেট করে দিতে হবে এটি আপনার একাউন্টে নিরাপত্তার জন্য দরকার। পরবর্তীতে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র পাসপোর্ট অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্স যদি থাকে তা চাইবে আপনার পরিচয় যাচাই করানোর জন্য।
আপনি যে ব্যাংকের সাথে অ্যাকাউন্ট করতে চান সে ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট নাম্বার ব্যাংকের নাম ও শাখার নাম দিতে হবে এটি পরবর্তীতে পেওনিয়া থেকে টাকা উত্তোলন করার জন্য ব্যবহৃত হবে। তারপর সকল তথ্য জমা দিতে হবে পেনিও আর কতৃপক্ষ দুই থেকে তিন কর্ম দিবসের মধ্যে আপনার অ্যাকাউন্ট যাচাই করবে অনুমোদন পাওয়া হলে। আপনি সহজে পেমেন্ট গ্রহণ করতে পারবেন।
বিকাশ পেমেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম
বিকাশ পেমেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম খুব সহজ মাত্র কয় মিনিটে আপনি এটি করতে পারবেন। আপনি চাইলে বিকাশ অ্যাপ থেকে বা নিকটস্থ বিকাশ এজেন্টেজ মাধ্যমেও এই অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন। একাউন্টটি খোলার জন্য আপনাকে প্রথমে আপনার মোবাইল বিকাশ অ্যাপ ডাউনলোড করতে হবে।
- তারপর রেজিস্টার নাও বাটনে ক্লিক করতে হবে।
- আপনার মোবাইল নাম্বার টি লিখে দিতে হবে তারপর next বাটনে ক্লিক করতে হবে।
- আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বার জন্ম তারিখ ও প্রয়োজনীয় তথ্য দিতে হবে।
- আপনাকে একটি ৪ ডিজিটের পিন সেট করতে হবে আপনার নিরাপত্তার জন্য।
- বিকাশের পক্ষ থেকে একটি OTP code যাবে সেটি দিয়ে রেজিস্ট্রেশন সম্পূর্ণ করতে হবে।
এভাবেই বিকাশ পেমেন্ট একাউন্ট খুলতে পারবেন। রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হলে আপনি আপনার টাকা পাঠানো থেকে, বিল পেমেন্ট, রিচার্জ, কেনাকাটা, আন্তর্জাতিক পেমেন্ট সহ সব ধরনের বিকাশ সেবা আপনি করতে পারবেন।
Payoneer ডলার রেট কত
বর্তমান বাংলাদেশ payoneer এর মাধ্যমে USD থেকে BDT তে রূপান্তরের হার প্রায় BDT ১১৭.৬৪ প্রতি ১USD ডলারে। এই হাতি বিভিন্ন এক্সচেঞ্জার বা প্ল্যাটফর ব্যতীত হতে পারে প্রায় প্রেরনের নিজস্ব ডেটে তুলনায় কিছুটা কম থাকে। সাধারণত মার্কেট রেট হিসেবে থাকে কারণ এটি তাদের লেনদেন ফ্রী অন্তর্ভুক্ত করে তবে এই হার স্থানীয় ব্যাংক বা অন্যান্য তুলনায় তুলনায় অনেক কম। আপনি যদি প্রিয় নেওয়ার এর মাধ্যমে ইউএসবি থেকে বিডিটিতে রূপান্তর করতে চান তবে পেওনিয়ার একাউন্ট লগইন করে manage Currencies সেখানে গিয়ে বর্তমান রেট দেখতে পারবেন এছাড়াও স্থানীয় এক্সচেঞ্জারদের মাধ্যমে রেড তুলনা করে সর্বোত্তম রেট নির্বাচন করতেও পারবেন।









অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url