OrdinaryITPostAd

দেরিতে ঘুমানোর কারণে কোন তিনটা অভ্যাস বাদ দেব

মোবাইল আসক্তি কমানোর উপায় জানুন

দেরিতে ঘুমানোর কারণে কোন তিনটা অভ্যাস বাদ দেব এটা জানার পূর্বে সনাক্ত করতে হবে যে দেরিতে ঘুমানোর কারণটা কি। বর্তমানে প্রত্যেকটি মানুষের একটি বদ অভ্যাস তৈরি হয়েছে যে দেরি করে ঘুমানো যার প্রধান কারণ হচ্ছে ইন্টারনেট এর সাথে যুক্ত থাকা।

দেরিতে-ঘুমানোর-কারণে-কোন-তিনটা-অভ্যাস-বাদ-দেব

দেরিতে ঘুমানো শারীরিক স্বাস্থ্য ও মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক ক্ষতিকারক। অনেক শিক্ষার্থীরা বা কর্মজীবীর আছেন, যারা পড়া বা কাজ পুষিয়ে রাখেন এবং রাত জেগে সেগুলো সম্পন্ন করে। কিন্তু কেউ এটা চিন্তা করে না যে, সারারাত কাজের মাধ্যমে ঘুমের ব্যাহত হয় এবং শারীরিক বিশ্রাম সম্পন্ন হয় না।

পেজ সূচিপত্রঃদেরিতে ঘুমানোর কারণে কোন তিনটা অভ্যাস বাদ দেব

দেরিতে ঘুমানোর কারণে কোন তিনটা অভ্যাস বাদ দেব

বর্তমান প্রজন্মের যতগুলো খারাপ অভ্যাস আছে তার মধ্যে একটি অভ্যাস হলো দেরিতে ঘুমানো। অনেকেরই আবার রাত জাগতে জাগতে এখন ঠিকমত রাতে ঘুম আসে না যেটা শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য খুবই হুমকিস্বরূপ। রাতের বেলা আমাদের শরীরের প্রত্যেকটা অঙ্গাণু বিশ্রাম নিতে চায় কিন্তু যদি সঠিকভাবে বিশ্রাম না দেওয়া হয় তাহলে ধীরে ধীরে শরীর খারাপ হবে এবং এই সাথে সাথে মানসিক অস্থিরতা ও বিষণ্ণতায় ভুগতে হবে।

তাহলে জেনে নেই, কোন তিনটা অভ্যাস বাদ দিলে দেরিতে ঘুমানোর মতো বদ অভ্যাস আস্তে আস্তে চলে যাবে। প্রথমে যে কারণটা আসে সেটা হল মানসিক চাপ। আমাদের নিত্যদিনকার জীবনে নানা রকম কারণে অনেক মানসিক অস্থিরতা তৈরি হয়। নিয়ন্ত্রণ করতে পারাটা নিজের জন্য মঙ্গলজনক। জীবনে সমস্যা থাকবে কিন্তু সেটার জন্য নিজের উপর চাপ বাড়ানোর কোন প্রয়োজন নেই। মহান আল্লাহের উপর ভরসা রেখে চাপমুক্ত থেকে নিজের শরীরের মন দুইটার দিকে খেয়াল রাখতে হবে।

দ্বিতীয় কারণটি হল সবার জীবনের খুব সাধারণ একটি সমস্যা সেটা হল মোবাইল বা টেলিভিশনে আটকে থাকা। প্রায় সবাই এখন রাত জেগে সিনেমা দেখা, ফেসবুকে বা টিকটক এ রিলস দেখা, মোবাইলে গেমস খেলা, টিভি দেখা, বন্ধুদের সাথে চ্যাট করা ইত্যাদি ডিজিটাল দুনিয়ায় ব্যস্ত থাকে। কিন্তু মোবাইলের এই ক্ষতিকারক রশ্মি আমাদের চোখের জন্য তো ক্ষতিকারক কিন্তু এটি আমাদের মস্তিষ্কের উপর খুব খারাপ প্রভাব ফেলে এবং এর কারণে রাতের বেলা ঘুম আসে না এবং দিনের বেলায় কোন কাজ ভালো লাগেনা।

তৃতীয় কারণটি হল  ভারী জাতীয় খাবার খাওয়া। রাতের বেলা ভারী জাতীয় খাবার খাওয়া শরীরের জন্য এবং হজমের জন্য খুবই ক্ষতিকারক। পুষ্টিবিদরা বলে যে সন্ধ্যা আটটার মধ্যে রাতের খাবার সম্পন্ন করতে এবং সেই সময় হালকা জাতীয় কোন খাবার খেয়ে একটু হাঁটাচলা করতে। এতে শরীরে চর্বি জমে না এবং বদ হজমের সমস্যা থাকে না। এসময় শরীর বিশ্রামে যায় তাই ভারী খাবার খেলে সেটা শরীরের অবস্থার সাথে খাপ খাইয়ে নিতে পারে না যার জন্য হাঁটাচলা করার পরামর্শ দেয়।

মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকার উপায়

মানসিক চাপ যেটা বর্তমান তরুণ প্রজন্মের খুব সাধারণ একটা সমস্যা। তারা ব্যক্তিগত জীবনে, পারিবারিক জীবনে, অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে নানা রকম ভাবে মানসিক চাপে থাকে। কিন্তু এই মানসিক চাপ আদতে  শরীরে হরমোনাল পরিবর্তন ঘটিয়ে নানা রকম সমস্যা তৈরি করতে পারে। তাই চেষ্টা করতে হবে যে কি কি উপায়ে আমাদেরকে এই মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকতে হবে। 

সর্বপ্রথম ব্যক্তিগত জীবনে ধর্মীয় চর্চা থাকতে হবে। সবারই উচিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া এবং অন্য ধর্মাবলম্বীর মানুষরা তাদের ধর্ম কাজ করা। মহান আল্লাহর কাছে সাহায্য চাইলে বা তার উপর বিশ্বাস রাখলে সেই মানুষের আর কোন মানসিক চাপ থাকে না। একা একা হাঁটতে বেরিয়ে পড়তে পারেন। নিজের সাথে সময় কাটালে শরীরও মন দুইটাই প্রফুল্ল থাকে এবং সেই সাথে নিজের পছন্দের কোন কাজ বাছাই করে তাতে সময় দিবেন। এতে মন আনন্দদায়ক পরিবেশে থাকবে।

আরও পড়ুনঃ গোলমরিচ খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানুন

শারীরিক ব্যায়াম বা মেডিটেশন বেশ কার্যকরী একটি মাধ্যম মানসিক চাপ কমানোর জন্য। প্রতিদিন এক ঘন্টা করে ব্যায়াম করা উচিত এবং সেই সাথে একবার জোরে নিঃশ্বাস নিয়ে ১৫ মিনিট মেডিটেশনে বসা উচিত। এতে মনটা প্রশান্ত হয় এবং ভেতর থেকে খারাপ লাগাটা দূর হয়ে যায়। অসম্ভব মানসিক চাপ থাকলে সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করে একটু ঘুমিয়ে পড়লে দেখবেন ঘুম থেকে ওঠার পর সমস্যাটা যত জটিল মনে হচ্ছে আসলে ততটা জটিল যেটা মানুষের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে উঠে এসেছে।

ঘুমানোর আগে ফোন বা টিভি কেন দেখবেন না

দেরিতে ঘুমানোর কারণে কোন তিনটা অভ্যাস বাদ দেব এটা অনুসরণ করতে হলে অবশ্যই ঘুমানোর আগে মোবাইল বা টিভি সামনে একদমই যাওয়া যাবে না। তার পরিবর্তে নামাজ পড়তে পারেন। কোন পছন্দের বই পড়তে পারে এবং সেই সাথে হালকা মেডিটেশন করতে পারেন। এতে মস্তিষ্ক একটু শান্ত হয় এবং মোবাইলের স্ক্রিনের ক্ষতিকারক রশ্মি এবং আলো থেকে রক্ষা পায়।

দেরিতে-ঘুমানোর-কারণে-কোন-তিনটা-অভ্যাস-বাদ-দেব

বলা হয় যে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ে ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠতে। কারণ ভোরবেলার বাতাস থাকে বিশুদ্ধ যা শরীরের জন্য উপকারী। এছাড়া ভোরবেলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মনকে প্রশান্ত করতে যথেষ্ট। এছাড়া ফোন বা টিভির ক্ষতিকারক নীল রশ্মি আমাদের ঘুমের জন্য হরমোন যাকে বলা হয় মেলাটোনিন সেটি নির্গত হতে বাধাগ্রস্ত হয়। এর কারণে রাতের বেলা ঠিকমতো ঘুম আসে না। প্রত্যেকেরই চেষ্টা করা উচিত যে  ঘুমানোর অন্তত এক ঘণ্টা আগে সকল স্ক্রিন থেকে দূরে থাকতে হবে। 

অবশ্যই একটি নির্দিষ্ট ঘুমের রুটিন তৈরি করা উচিত। যেখানে প্রতিদিন একই সময়ের মধ্যে ঘুমিয়ে পড়তে হবে এবং ঘুমানোর জন্য সবথেকে ভালো সময় হচ্ছে ৯ টা থেকে ১১ টার মধ্যে। এতে শরীর পর্যাপ্ত বিশ্রাম পায় এবং পুনর্গঠনে সঠিকভাবে সহায়তা করে। ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠে কাজ শুরু করলেই সেই কাজে বরকত আসে এবং কাজের প্রতি আগ্রহ জন্মায় ও কাজটি দ্রুত শেষ হয়।

ঘুমানোর আগে ভারি খাবার খাওয়ার অপকারিতা

শহরের দিকে এই সমস্যাটা বেশি হয় যেখানে রাত ৯ টা বা দশটা বাজার পরে মনে হয় যে এখন রাতের খাবার গ্রহণ করা উচিত। এটা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ এবং শরীরের জন্য ক্ষতিকারকও বটে। আমাদের উচিত সন্ধ্যার মধ্যে রাতের খাবার সম্পন্ন করা। এই সময়টাতে কোন ভারী ধরনের খাবার বা চা কফি না খাওয়াই উত্তম। রাতে দেরি করে খাবার খেলে এটা শুধু বদ হজম বা শরীরের চর্বি জমাই না, সেই সাথে সাথে হৃদরোগের সমস্যা ও বাড়িয়ে তোলে।

ঘুমের আগে আগে খাবার খেলে আমাদের শরীরের সিস্টেম একই সাথে দুটি কাজ পরিচালনা করতে চায় যেটি হলো হজম এবং ঘুম। এই সমস্যার কারণে আমাদের শরীরের উপর অতিরিক্ত চাপ পড়ে যা ভবিষ্যতে হার্ট অ্যাটাক, গ্লুকোজ বারা বা কমা ও ধমনীর ক্ষতিসহ নানা রকম হুমকি মধ্যে ফেলতে পারে। এছাড়াও আসিড রিফ্লাক্স এর মতন সমস্যা হতে পারে। শুয়ে থাকা অবস্থায় পাকস্থলী থেকে প্রয়োজনীয় অ্যাসিড বেরিয়ে যায় এবং খাদ্যনালীতে সমস্যার সৃষ্টি করে।

দেরিতে-ঘুমানোর-কারণে-কোন-তিনটা-অভ্যাস-বাদ-দেব

এছাড়াও ভারি খাবার গ্রহণের জন্য আমাদের শরীর ঘুমের প্রস্তুতি নেওয়ার পাশাপাশি হজমের প্রস্তুতি ঠিকমতো নিতে পারেনা, যার কারণে হজম প্রক্রিয়া শক্তি ধীরে ধীরে কমে যায় এবং রাতের বেলায় বুক জ্বালা পোড়া, মাথা ব্যথা সহ নানা রকম সমস্যা হয় যেটা ঘুমের বিঘ্ন ঘটাতে সাহায্য করে। সেই সাথে সাথে শরীরের ওজন বাড়িয়ে দেয়।

দেরিতে ঘুমানো খারাপ অভ্যাস কেন

দেরি করে ঘুমানো সত্যিই খুব খারাপ একটা অভ্যাস সেটা আমরা প্রত্যেকেই ব্যক্তিগত জীবনে অনুভব করতে পারি। কিন্তু এই বদ অভ্যাস থেকে বের হইতে পারি না। দেরি করে ঘুমানোর জন্য বিষন্নতা, হৃদরোগের সমস্যা, যৌন সমস্যা সেই সাথে সাথে স্মৃতিশক্তিরও লোপ পেতে থাকে। এই খারাপ অভ্যাসটার জন্য দিনের বেশিরভাগ সময় মেজাজ খিটখিটে থাকে এবং কাজের প্রতি আগ্রহ কমে যায়। সেই সাথে যৌন সমস্যা শুরু হতে পারে কারণ দেরিতে ঘুমালে হরমোনাল সমস্যা হয়।

দেরিতে ঘুমালে মানসিক অবসাদ তৈরি হয় এবং কাজের প্রতি অনাগ্রহ তৈরি হয় সেটার কারণে স্মৃতিশক্তি ধীরে ধীরে করতে শুরু করে এবং অনেকের তো ক্ষণিকের জন্য স্মৃতিশক্তি হারিয়ে যায় যাকে শর্ট টার্ম মেমোরি লস বলে।

তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ার উপায়

তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়তে গেলে দেরিতে ঘুমানোর কারণে কোন তিনটা অভ্যাস বাদ দেব এই বিষয়টা খুব ভালোভাবে অনুসরণ করতে হবে। অবশ্যই নিজের জন্য একটি ঘুমের রুটিন তৈরি করে নিতে হবে এবং প্রতিনিয়ত সেই একই সময়ের মধ্যে ঘুমিয়ে পড়তে হবে। ঘুমের সময় কোন ধরনের দুশ্চিন্তা করা যাবে না। মনটাকে প্রশান্ত করে পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমাতে হবে। ঘুমের আগে একটি পছন্দের বই পড়ে নেওয়া যেতে পারে। তাড়াতাড়ি ঘুমানোর জন্য রাতের খাবার সন্ধ্যার মধ্যে শেষ করে একটু হাঁটাচলা করে ঘুমিয়ে পড়তে হবে।

প্রতিদিন কতক্ষণ ঘুমানো উচিত

পর্যাপ্ত ঘুম আমাদের জন্য অনেক প্রয়োজন। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ ঘন্টা ভালোভাবে ঘুমাতে হবে। ঘুমের সময় পরিবেশটা ঘুমের উপযোগী রাখতে হবে। দুপুর বেলা খাবার সম্পন্ন করার পর এক ঘন্টা বিশ্রাম নেওয়া যেতে পারে কিন্তু সেই সময় ঘুমিয়ে পড়া স্বার্থের পক্ষে একদম ক্ষতিকারক। ধরুন, আপনি রাত দশটার মধ্যে ঘুমিয়ে পড়লে ভোর ছয়টার সময় উঠতে পারবেন এবং নিজের কাজ শুরু করতে পারবেন। এতে কাজের প্রতি আগ্রহ ও কাজের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি পাবে।

দেরিতে ঘুমানোর অসুবিধা

আপনারা জেনে অবাক হবেন যে, দেরি করে ঘুমানো মৃত্যুর কারণও হতে পারে। দেরি করে ঘুমালে শারীরিক ও মানসিক চাপ তৈরি হয় যার হৃদ রোগ সৃষ্টি হওয়ার প্রধান কারণ। এছাড়াও উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিসের মতো সমস্যা তৈরি হয়। দেরিতে ঘুমালে হরমোনাল সমস্যা হয় যার জন্য মেয়েদের মাসিক পর্যন্ত বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এছাড়াও ত্বকে নানা রকম সমস্যা যেমন চোখের নিচে কালো দাগ ব্রন ইত্যাদি দেখা যায়।

আরও পড়ুনঃ প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ফল রাখার উপকারিতা 

মানসিক চাপের কারণে স্মৃতিশক্তি ধীরে ধীরে কমতে শুরু করে। মনটা আর প্রফুল্ল এবং আনন্দময় থাকে না। যার জন্য জীবনে  ভালো লাগে না এমন অবস্থা কাজ করে। এছাড়া দেরি করে ঘুমালে সকালে ঘুম থেকে উঠতে অনেক দেরি হয়ে যায়, এতে কাজের প্রতি আগ্রহ নষ্ট হয়ে যায় এবং কাজের উৎপাদনশীলতা ও গতি কমে যায়।তাই দেরিতে ঘুমানোর কারণে কোন তিনটা অভ্যাস বাদ দেব সেটা সম্পর্কে সতর্ক হতে হবে।

তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ার উপকারিতা

তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ার সুবিধা বলে শেষ করা যাবে না। কথায় আছে স্বাস্থ্য সকল সুখের মূল। আর এই সুস্বাস্থ্য পেতে গেলে দেরিতে ঘুমানোর কারণে কোন তিনটা অভ্যাস বাদ দেব সেটা মানতে হবে এবং অবশ্যই ঘুমের রুটিন মেনে আমাদেরকে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়তে হবে। তাড়াতাড়ি ঘুমালে ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠতে সুবিধা হয়। ভোরবেলার বাতাস থাকে বিশুদ্ধ যা শরীর ও মনের জন্য প্রশান্তিদায়ক। এ ছাড়া তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়লে হৃদরোগ, ডাইবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপের মতন ঝুঁকে কমে যায়।

এছাড়া তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়লে মানসিক অবসাদ কমে যায় এবং দিনটি তাড়াতাড়ি শুরু করা গেলে শরীরও মন দুটি ফুরফুরে লাগে। মানসিক অবসাদ না থাকলে হরমোনে তেমন কোন সমস্যা দেখা যায় না যেটা যৌন সুস্থতার লক্ষণ। মানসিকভাবে সুস্থ থাকলে মস্তিষ্ক খুব ভালোভাবে কাজ করে এবং স্মৃতিশক্তি সচল থাকে।

লেখকের মন্তব্য

দেরিতে ঘুমানোর কারণে কোন তিনটা অভ্যাস বাদ দেব এটা জানার পাশাপাশি প্রতিনিয়ত অনুসরণ করতে হবে। এই বদ অভ্যাসটা প্রথম প্রথম ছারাটা অনেক কঠিন হবে কিন্তু একবার ছাড়তে পারলে দেখবেন আপনার শরীর ও মনে কতটা ইতিবাচক প্রভাব পড়ছে। একটি সুন্দর জীবন কাটাতে গেলে দেরি করে ঘুমানোর বদ অভ্যাসটা ছাড়তেই হবে। 251118

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url