OrdinaryITPostAd

অনলাইন দোকানের জন্য ইউনিট পণ্য ফটোশুট টেকনিক

এক্সেল একাউন্টিং শেখার সহজ উপায়অনলাইন দোকানের জন্য ইউনিট পণ্য ফটোশুট টেকনিক করতে অনেকেই জানেনা। বর্তমান যুগ ডিজিটাল যুগ। ইন্টারনেটের মাধ্যমে অনলাইনে এখন সকল পণ্য বেচাকেনা করা হয়। অনলাইনে দোকান দিয়ে ব্যবসা করতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে

অনলাইন-দোকানের-জন্য-ইউনিট-পণ্য-ফটোশুট-টেকনিক
আপনার পণ্য বা আপনি যে প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করতে চান সে পণ্যগুলোর ভালোভাবে ছবি ফটোশুট করে ছাড়তে হয় এতে বিক্রয় বাড়ে। আজকের আর্টিকেলে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব অনলাইন দোকানের জন্য ইউনিট পণ্য ফটোশুট টেকনিক সম্পর্কে। 

পেজ সূচিপত্রঃ অনলাইন দোকানের জন্য ইউনিট পণ্য ফটোশুট টেকনিক

অনলাইন দোকানের জন্য ইউনিট পণ্য ফটোশুট টেকনিক 

ডিজিটাল যুগে ঘরে বসেই অনলাইন এর মাধ্যমে ব্যবসা পরিচালনা করতে হলে পণ্য দেখানোর কৌশল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কেননা, যে কোন অনলাইন দোকানের সাফল্য নির্ভর করে গ্রাহকের নজর আকর্ষণ ও গ্রাহকের বিশ্বাস অর্জনের উপর। আর এগুলো অর্জন করতে হলে অবশ্যই আপনাকে আপনার ব্যবসার পণ্যের ফটোশুট করতে হবে। কারণ ফটোশুট হলো একমাত্র হাতিয়ার। বিশেষভাবে ইউনিক পণ্যের ছবি যেমনঃ জামা, জুতা, ইলেকট্রনিক্স বা গহনা এই সকল ধরনের পণ্যগুলো জন্য ভালো ফটোশুট করা অত্যন্ত দরকার। 

আজকের আর্টিকেলে ই আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব অনলাইন দোকানের জন্য ইউনিট পণ্য ফটোশুট টেকনিক সম্পর্কে। এই আর্টিকেলে আমরা সকল কিছু বিস্তারিত জানাবো কিভাবে একটি দোকানের পণ্য ফটোশুট করতে হয় এর কৌশল গুলো কিভাবে প্রয়োগ করতে হয় অনলাইন শপিং প্রোফাইলের জন্য ছবিগুলো কিভাবে তৈরি করতে হয় সকল কিছু।

অনলাইন-দোকানের-জন্য-ইউনিট-পণ্য-ফটোশুট-টেকনিক
সঠিক ক্যামেরা ও সরঞ্জামঃ পণ্যের ফটোশুট করার জন্য প্রথমেই আপনাকে সঠিক ও ভালো ক্যামেরা ও সরঞ্জাম নিতে হবে। এটা অত্যন্ত দরকারি ফটোশুট করার জন্য। DSLR বা মিউরালের ক্যামেরা অবশ্যই ব্যবহার করতে হবে এটাতে ছবি ভালো তোলা যায়। এছাড়াও ইস্টার্ন ব্যবহার করতে হবে ছবি ব্লাক ও নড়ে না যায় সেই সমস্যার কমানোর জন্য।

আরও পড়ুনঃ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে কিভাবে ইনকাম করবেন

প্রাকৃতিক ও নিয়ন্ত্রিত আলোঃ পণ্যের ফটোশুট করার সময় একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো আলো। যখন আপনি আপনার দোকানের পণ্যের ফটোশুট করবেন তখন অবশ্যই একটি ভালো আলোর প্রয়োজন হবে। প্রাকৃতিক আলোতে খুব ভালো মানের ছবি তোলা যায়। আবার সফট বক্স বা এলইডি লাইট দিয়ে সমদর্শক পূর্ণ আলো তৈরি করে ফটোশুট করাও যায়। লক্ষ্য রাখতে হবে যেন আলো সরাসরি পণ্যের ওপর পড়বে যাতে ছায়া কমে পণ্যের আসল রং ফুটে ওঠে। 

ব্যাকগ্রাউন্ড এর গুরুত্বঃ একটি ভালো পণ্যের ছবি পরিচ্ছন্ন ও সুন্দর দেখায় ব্যাকগ্রাউন্ড এর কারণে।অনলাইন শপিং প্ল্যাটফর্মে সাদা বা হালকা রঙের ব্যাকগ্রাউন্ড ব্যবহার করা হয়ে থাকে। সাদা ব্যাকগ্রাউন্ডে পণ্যের রং এবং আকৃতি স্পষ্টভাবে বোঝা যায়। তবে ফ্যাশন ও লাইফস্টাইল প্রোডাক্ট এর জন্য হালকা রংয়ের ব্যাকগ্রাউন্ড ব্যবহার করলেও ছবি আরো প্রফেশনাল লাগে। 

পণ্যের প্রস্তুতিঃ আপনি যে পণ্যের ফটোশুট করবেন সেটিকে আগে সম্পূর্ণভাবে সেট করে নিতে হবে।আপনি যদি জামা বা ফ্যাশন আইটেম নিয়ে সুন্দরভাবে ফ্রেশ বা ফটোশুট করতে চান। তাহলে তা হোল্ড করতে হবে দ্রুত হলে পরিষ্কার করা বা ইলেকট্রনিক্স এর ক্ষেত্রে ধুলো বা আঙ্গুলের দাগ মুখে ফেলা অবশ্যই জরুরী। ছোট ছোট পণ্যের জন্য ব্যাকগ্রাউন্ড ওই স্টান্ড ব্যবহার করলে পণ্যকে সঠিকভাবে সুন্দরভাবে স্থাপন করা যায়। 

বিভিন্ন অ্যাঙ্গেল থেকে ছবিঃ একটি পণ্যের একাধিক ছবি গ্রাহকের জন্য অনেক বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়ায়। তাই আপনি যখন ছবি তুলবেন তখন সামনে পাশে উপর থেকে ছবি তোলা চেষ্টা করবেন এবং পারলে সম্ভবত জুম বা ডিটেলস শর্ট দেখাতেও পারেন। যেমনঃ গহনার ক্ষেত্রে নকশা এবং পৃষ্ঠার টেক্সচার স্পষ্ট দেখানোর প্রয়োজন রয়েছে আবার জামার ক্ষেত্রে ফ্রন্ট ব্যাক সাইড এবং নিকটবর্তী অংশের ছবি থাকা অবশ্যই জরুরি। 

লাইফস্টাইল ও মডেলঃ আপনার পণ্য শুধুমাত্র স্টান্ডার দেখালে যথেষ্ট নয় লাইফস্টাইল শর্ট বা মডেল শটে পণ্য ব্যবহার করা দেখালে গ্রাহকের আরো ভালো লাগবে। যেমনঃ আপনি যদি জামার বিজনেস করে থাকেন তাহলে আপনার যে ড্রেস বা জামা এটি কাউকে বা কোন মডেলকে পরে দেখালে সেটি বেশি ভালো লাগবে। আবার আপনি যদি জুতা বিজনেস করতে চান তাহলে জুতো পায়ে পরা দৃশ্য বাড়িঘর সাজানো হলে হোম ডেকোরেশন করে এবং কসমেটিক্স এর বিজনেস হলে কসমেটিক্স ব্যবহার করার পরিবেশ নিয়ে ফটো তুলতে হবে। 

এডিটিংঃ ফটো শুটার পর ছবিগুলো সম্পাদনা করা অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছবির রং হাইলাইট সমন্বয় করে।ছবিটা আরো আকর্ষণীয় করে তুলতে হবে ব্যাকগ্রাউন্ডের অনাকাঙ্ক্ষিত অংশ মুছে ফেলতে হবে।প্রয়োজনীয় ট্রপিক করার মাধ্যমে ছবির প্রফেশনাল লুক দিতে হবে। তবে খুব বেশি এডিটিং করা যাবে না যাতে প্রোডাক্টের বা পণ্যের আসল রং বা বৈশিষ্ট্য পরিবর্তিত হয়ে যায়।

অনলাইন দোকানের জন্য ছবির ফাইল সাজাতে হবে এবং ফরমেট অনেক গুরুত্বপূর্ণ। দোকানের পণ্যের ছবি JPG বা PNG ফরমেটে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মে গ্লোডিন স্পিড এর জন্য ছবি আঁকার বেশি বড় না রাখাই ভালো। তবে আপনি চাইলে রেজলিউশন করে রাখাতে পারেন যাতে জুম করলে বিস্তারিত দেখা যায়।

আরও পড়ুনঃ ইমেইল মার্কেটিং করে আয় করার সকল উপায়

গ্রাহকের অভিজ্ঞতা বিবেচনাঃ ফটো শুটের সময় গ্রাহকের দৃষ্টিকোণ বিবেচনায় রাখবেন। ছবি দেখলে গ্রাহক যেন সহজেই বুঝতে পারে পণ্য কেমন, কি উপাদান ব্যবহৃত বা কিভাবে এটি ব্যবহার করা  যায়।কেননা ছবির মাধ্যমে আপনাকে পণ্যকে তাদের বিশ্বাসযোগ্য ও আকর্ষণীয় করে তুলতে হবে।

উপরের এই নিয়মগুলো বিবেচনা করে অনলাইন দোকানের জন্য পণ্যের ফটোশুট টেকনিক অবলম্বন করতে হবে। এই সকল নিয়ম অনুযায়ী ফটোশুট করলে অনলাইনে পণ্যের সম্পর্কে গ্রাহকেরা খুব সহজেই বিশ্বাসযোগ্যতা ও আকর্ষণীয় হবে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

অনলাইন বিজনেস কি 

অনলাইন বিজনেস হলো ইন্টারনেটের মাধ্যমে পণ্য সেভ বা সেবা বিক্রির একটি ব্যবসায়িক উপায়। এতে দোকান বা অফিস ছাড়াই ওয়েবসাইট ফেসবুক পেজ বা ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে আমরা ব্যবসা করতে পারি। অনলাইন বিজনেসে গ্রাহকরা অর্ডার দিয়ে থাকেন অনলাইন পেমেন্ট করে এবং পণ্য ঘরে পেয়ে যায় এটি সময় ও খরচ দুটোই বাঁচায়। বর্তমানে জনপ্রিয় একটি আয়ের উৎস অনলাইন বিজনেস এখানে ফ্যাশন, ইলেকট্রনিক্স, খাবার কোর্স, ফ্রিল্যান্সিং, সার্ভিস সকল ধরনের অনলাইন এর মধ্যেই পড়ে। 

অনলাইন ব্যবসা নীতিমালা

অনলাইন ব্যবসা পরিচালনা করলে কিছু নীতিমালা আমাদেরকে অনুসরণ করতে হয় এটি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অনলাইনে বিজনেস করতে হলে প্রথমত বিশ্বাসযোগ্যতা বজায় রাখতে হবে আপনাকে গ্রাহকের সঙ্গে সৎ থাকা সঠিক পণ্য সরবরাহ করা এবং সময়মতো ডেলিভারি দেওয়া একটি সফল ব্যবসার মূল চাবিকাঠি। সফলতা বজায় রাখতে হবে অনলাইন বিজনেসে, পণ্যের মূল্য মানডেলিভারি চার্জ ও রিটার্ন নীতি স্পষ্ট ভাবে উল্লেখ করে দিতে হবে এই ব্যবসায়। অনলাইন ব্যবসা করতে হলে গ্রাহক সেবা দ্রুত ও কার্যকর হতে হবে।
গ্রাহকের অভিযোগ ও জিজ্ঞাসার দ্রুত উত্তর দিলে ব্র্যান্ডের পতিতাদের আস্থা বাড়ে। অনলাইনে ব্যবসা করতে হলে ডাটা সুরক্ষা ও প্রাইভেসি নীতিমালা মেনে চলতে হবে গ্রাহকের ব্যক্তিগত তথ্য গোপন রাখতে হবে এবং এটা আইনগত ও নৈতিক দায়িত্ব। আপনাকে ব্যবসা করতে হলে ডিজিটাল মার্কেটিং নীতিমালা অনুসরণ করে পণ্যের প্রচার করতে হবে যেন কোন বিভ্রান্তিকর তথ্য না থাকে। অনলাইনে ই-কমার্স নীতি ট্যাক্স ও রিটার্ন পলিসি মেনে অনলাইন ব্যবসা পরিচালনা করতে হয়। এসব নীতিমালা মেনে চললে অনলাইনে ব্যবসা দীর্ঘমেয়াদি টিকে থাকতে পারে এবং লাভজনক হয়। 

অনলাইন বিজনেস কোর্স 

অনলাইনে বিজনেস কোর্স চলে এমন একটি প্রশিক্ষণ প্রোগ্রাম যেখানে আপনি ইন্টারনেটের মাধ্যমে ব্যবসা পরিচালনা করা কৌশল শিখতে পারবেন। এই কোর্সে ই-কমার্স ডিজিটাল মার্কেটিং, সোশ্যাল মিডিয়া, প্রমোশন, ব্র্যান্ডিং, পেমেন্ট গেটওয়ে ও কাস্টোমার সার্ভিসের সকল বিষয়গুলো আপনি শিখতে পারবেন। নতুন যারা উদ্যোক্তা ঘরে বসে মোবাইল বা ল্যাপটপ দিয়ে কোর্স করতে পারবেন। অনলাইন বিজনেস কোর্সের মাধ্যমে একজন ব্যক্তি নিজের দোকান ও ব্র্যান্ড তৈরি করে বিশ্বের মার্কেটে ব্যবসা করতে পারে। 

অনলাইন ব্যবসার সুবিধা 

অনলাইন ব্যবসার একটি বড় সুবিধা হল আপনি কম খরচে ব্যবসা শুরু করতে পারবেন দোকান ভাড়া কর্মচারী বা সাধ্য যার কোন প্রয়োজন হবে না। শুধু একটি ওয়েবসাইট ফেসবুক পেজ বা ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মে আপনি ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। সময় ও স্থান সীমাবদ্ধতা লাগেনা অনলাইন ব্যবসায়। দিনরাত ২৪ ঘণ্টায় যেকোনো জায়গা থেকে গ্রাহক কেনাকাটা করতে পারে অনলাইন মার্কেটে। অনলাইন ব্যবসার মাধ্যমে বেশি গ্রাহকের কাছে পৌঁছানো যায়।
অনলাইন-ব্যবসা-এর-সুবিধা
শুধু স্থানীয় না আন্তর্জাতিক ক্রেতাও পণ্য অর্ডার করতে পারে অনলাইন ব্যবসার মাধ্যমে। অনলাইন ব্যবসায় ডিজিটাল মার্কেটিং ব্যবহার করে সহজেই পণ্যের প্রচার ও বিক্রয় বাড়ানো যায়। অনলাইন ব্যবসায়ী উদ্যোক্তাকে স্বাধীনতা ও নমনীয়তা দেয়। আপনি চাইলে যেকোনো সময় নিজের ব্যবসা পরিচালনা করতে আপডেট বার সম্প্রসারণ করতে পারবেন। এসব সুবিধার কারণে অনলাইন ব্যবসা আজকের যুগে অনেক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। 

অনলাইন ব্যবসার অসুবিধা 

অনলাইন ব্যবসার সুবিধা যেমন রয়েছে অনলাইন ব্যবসায় অসুবিধাও রয়েছে। অনলাইন ব্যবহার কিছু অসুবিধা ও চ্যালেঞ্জের হল গ্রাহকের বিশ্বাস অর্জন করা। অনেক অনলাইন দোকান প্রতারণা ও নিম্নমানের পূর্ণ সরবরাহ করায় নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য বিশ্বাসযোগ্যতা পাওয়া অনেক কঠিন হয়ে যায়। অনলাইন ব্যবসায় আরেকটি অসুবিধা হচ্ছে ডেলিভারি ও কুরিয়ার সমস্যা সময়মতো পণ্য না পৌঁছানো বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যাও আগ্রাহকের অসন্তুষ্টির কারণ হয়। অনলাইন পেমেন্ট জটিলতার কারণেও অনলাইন ব্যবসা অসুবিধা হয়। অনলাইন ব্যবসায়ী অতিরিক্ত প্রতিযোগিতা ব্যবসায়ী লাভ কমিয়ে দেয় প্রতিদিন নতুন দোকান তৈরি হওয়া টিকে থাকা অনেক কঠিন হয়ে পড়েছে। এছাড়াও ডিজিটাল মার্কেটিং ও বিজ্ঞাপনের খরচও অনেক সময় ছোট উদ্যোক্তাদের জন্য অনেক বেশি হয়ে যায়। 

অনলাইন বিজনেস কিভাবে শুরু করব 

অনলাইন বিজনেস শুরু করতে হলে প্রথমে আপনাকে পণ্য বাসে বা নির্বাচন করতে হবে আপনি কোন পণ্য বাসে বা নিয়ে কাজ করতে চান সেটি নির্ধারণ করুন। তারপর আপনাকে একটি ওয়েবসাইট বা ফেসবুক পেজ খুলতে হবে সেখানে আপনার ব্র্যান্ডের নাম হলো লোগো তৈরি করতে হবে। আপনার ওয়েবসাইট বা ফেসবুক পেজে পণ্যের বিস্তারিত তথ্য ও আকর্ষণীয় ছবি সেট করে তারপর অনলাইন থেকে সিস্টেম ও ডেলিভারি সার্ভিসও সেট করতে হবে। অনলাইন ব্যবসা করতে গেলে গ্রাহকদের আকর্ষণ করতে হলে ডিজিটাল মার্কেটিংও করতে হবে ফেসবুক অ্যাড বা গুগল প্রমোশন করতে হবে। শুরুতে ছোট পরিসরে কাজ শুরু করে দিন পরে আস্তে আস্তে বড় করা যাবে নিয়মিত গ্রাহকের ফিডব্যাক নিয়ে সেবা দিতে থাকুন। 

গ্রামে অনলাইন ব্যবসা 

গ্রামে অনলাইন ব্যবসা বর্তমান যুগে সুযোগ সৃষ্টি করে দিয়েছে এখন মোবাইল ফোন ও ইন্টারনেট থাকলে গ্রাম থেকেও ব্যবসা শুরু করা যায় গ্রামের কৃষি পণ্য, হস্তশিল্প, জামা কাপড়, খাবার বাদেশিও সামগ্রী অনলাইনে বিক্রি করে অনলাইন ব্যবসা করা যায় ফেসবুক পেজ বা ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে আপনি খুব সহজেই গ্রাম থেকে অনলাইন ব্যবসা করতে পারবেন। তাই গ্রামে অনলাইন ব্যবসা অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও স্বনির্ভর একটি কার্যকর মাধ্যমে উঠতে পারে। 

ই-কমার্স বিজনেস এর সুবিধা 

বর্তমান ডিজিটাল যুগে ই-কমার্স ব্যবসা একটি অর্থনীতি ও সমাজের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। ই-কমার্স এমন একটি পদ্ধতি যেখানে গ্রাহক ইন্টারনেটের মাধ্যমে পণ্য সেবা ক্রয় বিক্রয় করতে পারবেন ই-কমার্স ব্যবসা সবচেয়ে বড় গুরুত্ব হল এটি সমায় ও খরচ দুটোই বাঁচায়। এর আরেকটি সুবিধা হল কোন পণ্য কেনার জন্য দোকানে যেতে হয় না লাইন ধরে থাকতে হয় না ট্রাফিকের ঝামেলা ছাড়াই ঘরে বসে প্রয়োজনীয় জিনিস কেনা যায়। উদ্যোক্তাদের জন্যই কমার্স ব্যবসা নতুন সম্ভাবনা এনে দিয়েছে ছোট ব্যবসায়ীরা এখন বৈশ্বিক বাজারেও পৌছাতে পারেন যা আগে কল্পনারও বাইরে ছিল। ই-কমার্স বিজনেস এখন যুবকদের কর্মসংস্থান নারী উদ্যোক্তা তৈরিতে অনেক ভূমিকা পালন করে। অর্থনীতি গঠনের একটি মাধ্যম। 

মন্তব্য অনলাইন দোকানের জন্য ইউনিট পণ্য ফটোশুট টেকনিক 

অনলাইন ব্যবসায়ী পণ্যের ছবি কেবল আপনার সুন্দর দেখানোর জন্য না এটি আপনার পণ্য বিক্রয় বৃদ্ধি একটি মূল চাবিকাঠি। ফটোশুট এর মাধ্যমে বিক্রয় বৃদ্ধি পায় সঠিক ক্যামেরা আলো background প্রস্তুতি এঞ্জেল লাইফ স্টাইল এডিটিং ইত্যাদি সকল কিছু মিলিয়ে একটি প্রফেশনাল ইউনিট ফ্রম পণ্য ফটোশুট করতে হয় আজকের আর্টিকেলে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করলাম অনলাইন দোকানের জন্য ইউনিট পণ্য ফটোশুট টেকনিক সম্পর্কে আশা করি আপনারা পুরো আর্টিকেলটি পড়ে বুঝতে পেরেছেন সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন ধন্যবাদ। 250535

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url