OrdinaryITPostAd

বিজনেসের জন্যে প্রোডাক্ট ফটোগ্রাফি কিভাবে করবেন?

 অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্যে করণীয়বিজনেসের জন্যে প্রোডাক্ট ফটোগ্রাফি কিভাবে করবেন? সম্পর্কে না জেনে থাকলে জেনে নিতে পারেন। আপনি যদি অনলাইন বিজনেস করে থাকেন তাহলে এই বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই জেনে নেওয়া দরকার।

বিজনেসের-জন্যে-প্রোডাক্ট-ফটোগ্রাফি-কিভাবে করবেন

একজন অনলাইন ব্যবসায়ী হিসেবে আপনার গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো প্রোডাক্ট ফটোগ্রাফি করা। এটি আপনার ব্যবসায়ী কাজে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে থাকে। তাই চলুন জেনে নিন বিজনেসের জন্যে প্রোডাক্ট ফটোগ্রাফি কিভাবে করবেন? তা সম্পর্কে।

পেজ সূচিপত্র : বিজনেসের জন্যে প্রোডাক্ট ফটোগ্রাফি কিভাবে করবেন?

বিজনেসের জন্যে প্রোডাক্ট ফটোগ্রাফি কিভাবে করবেন?

অনলাইনে যদি বিজনেস করতে চান তাহলে আপনার প্রোডাক্ট ফটোগ্রাফির বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে থাকে। এর মাধ্যমে আপনার কাস্টমার পণ্যের আকর্ষণীয় দিক গুলো উপভোগ করতে পারে। আপনি যদি ভালো একটি ছবি তুলে না দিতে পারেন তাহলে আপনার কাস্টমার তা দেখেই এড়িয়ে চলে যাবে। তাই পণ্যের সঠিক ফটোগ্রাফি আপনার পণ্য কে কাস্টমার এর কাছে ভালো বিক্রি করার মতো ব্যবস্থা করতে পারে। একটি ভালো মানের পণ্যের ছবি দর্শক গুলো কে অনেক আকর্ষণ করে থাকে। কাস্টমারদের পণ্য অনেক আকর্ষণীয় হওয়ার কারণে তারা পণ্যটি অর্ডারও দিবে বেশী পরিমাণে।

ই-কমার্স বিজনেস এর জন্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ পার্ট হলো প্রোডাক্ট ফটোগ্রাফি। অনলাইন মার্কেটিং করার বেশীর ভাগ অংশই নির্ভর করে থাকে এই বিষয়টির উপরে। তাই কিভাবে আপনি সুন্দর ভাবে প্রোডাক্ট ফটোগ্রাফি করতে পারেন তা জেনে নিন।

১. ব্যাকগ্রাউন্ড নির্বাচন করে নেওয়া
প্রোডাক্ট যেমনই হোক না কেন আপনার উচিত তার জন্যে একটি সঠিক মানের ব্যাকগ্রাউন্ড সিলেকশন করে নেওয়া। পোশাক কিংবা ফেব্রিকস জাতীয় পণ্য গুলোর জন্যে শো রুম এর পুরো ভিউ রাখতে পারেন ব্যাকগ্রাউন্ডে। আবার কিচেন ব্যাকগ্রাউন্ডে রাখবেন যখন আপনার পণ্যটি কোনো রান্না করার জিনিস হবে। এর ফলে ভালো একটি লুক দেখা যাবে। তাই পণ্যের সাথে যায় এমন ব্যাকগ্রাউন্ড গুলো আপনাকে সিলেক্ট করে নিতে হবে।

যদি আপনার পক্ষে সঠিক ভাবে ব্যাকগ্রাউন্ড সিলেকশন করা সম্ভব না হয় তাহলে সলিড কালারের ব্যাকগ্রাউন্ড সিলেকশন করে নিন। আপনার পণ্যের সাথে ব্যাক গ্রাউন্ডের কালার যাতে একদম মিলে না যায় এই বিষয়টি খেয়াল রাখবেন। যদি ব্যাকগ্রাউন্ড এর সাথে আপনার পণ্যের কালার মিশে যায় তাহলে তা আকর্ষণীয় দেখাবে না। কাস্টমার তা দেখে সুবিধাবোধ করবে না। আর তাই আপনি এমন ব্যাকগ্রাউন্ড ব্যবহার করুন যাতে তা পণ্যের সাথে মিলে না যায়। ফলে পণ্যটি দেখতে আকর্ষণীয় মনে হবে।

পণ্য কে ভালো ভাবে ফুটিয়ে তুলতে অনেক সময় হোয়াইট ব্যাকগ্রাউন্ড ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আবার হলুদ, লাল ও কালো রং গুলোও পণ্যের কালার কম্বিনেশন কে ফুটিয়ে তুলতে পারে।
বিজনেসের-জন্যে-প্রোডাক্ট-ফটোগ্রাফি-কিভাবে করবেন
আপনার পণ্য যদি কালো রং এর হয়ে থাকে তাহলে আপনি সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড ব্যবহার করতে পারেন। আবার যদি সাদা প্রোডাক্ট থাকে তাহলে কালো ব্যাকগ্রাউন্ড ব্যবহার করতে পারেন। সলিড কালার পাওয়ার জন্যে আপনি কালা, সাদা, হলুদ ও লাল রং এর বোর্ড ব্যবহার করতে পারেন। বোর্ডের উপরে পণ্যটি সাজিয়ে রেখে সেখানে ক্যামেরা ফোকাস করলে ভালো মানের ছবি পাবেন।

২. বিভিন্ন এঙ্গেল থেকে ফটোশুট নেওয়া
আমাদের একটা অভ্যাস হলো কোনো কিছুর ফটোশুট করতে গেলে শুধু তার ফন্ট সাইটের ছবিই তোলে থাকা। কিন্তু সব সময় এই ভাবে ফটো দিলে ক্রেতা পণ্য সম্পর্কে ভালো একটা ধারণা নাও পেতে পারে। তাই প্রোডাক্ট এর বিভিন্ন দিক থেকে ছবি তুলে নিন। আপনি পেছন থেকে, সাইড থেকে ইত্যাদি বিভিন্ন জায়গা থেকে ছবি শুট করতে পারেন। এতে করে ক্রেতা যখন পণ্যটি দেখবে তখন তার কাছে পণ্যটি সুন্দর ভাবে ফুটে উঠবে। তাই প্রোডাক্ট নড়াচড়া না করে একেক সাইট থেকে একেক ভাবে ফটো শুট করে নিতে পারেন।

এক দিক থেকে ছবি তুললে ক্রেতা সেই পণ্য সম্পর্কে ভালো কোনো ধরণা পাবে না। কিন্তু আপনি যদি বিভিন্ন এঙ্গেল থেকে প্রোডাক্ট এর ছবি তুলেন তাহলে প্রোডাক্ট সম্পর্কে ক্রেতা ভালো একটা অভিজ্ঞতা পাবে। এতে করে ক্রেতা আপনার পণ্যের সকল দিক গুলোই সুন্দর ভাবেই দেখতে পারবে। ফলে ক্রেতা কোনো ধরণের দ্বিধা ছাড়াই সে পণ্য ক্রয় করতে আগ্রহী হবে।

৩. ভালো লাইটিং এর ব্যবস্থা করুন
ভালো লাইটিং এর ব্যবস্থা যদি করতে পারেন তাহলে আপনি খুব সহজেই আপনার পণ্যটি কে ফুটিয়ে তুলতে পারবেন। আর তাই এই লাইটিং ব্যবস্থা করার জন্যে আপনাকে অনেক গুরুত্ব দিতে হবে। আপনি যদি লাইটিং এর ব্যবস্থা না করে থাকেন, কিন্তু উচ্চ মানের ক্যামেরা ব্যবহার করে থাকেন তাহলে আপনার পক্ষে ভালো মানের ছবি পাওয়া সম্ভব হবে না। সব থেকে বেশী ভালো হয় যদি আপনি আলোয় ফটো শুট করতে পারেন। তাহলে আপনার প্রোডাক্টের লুকিং ভালো আসবে।

৪. ক্যামেরা ট্রাইপড ব্যবহার করা
যারা তেমন ক্যামেরা ব্যবহার করেন না তাদের পক্ষে ক্যামেরা স্থির রাখা অনেক কষ্টকর। সব কিছু যদি ঠিক থাকে কিন্তু আপনার ক্যামেরা ফোকাস ভালো না হলে ভালো ছবি পাবেন না। তাই আপনি যদি ক্যামেরা স্থির ভাবে ধরে রাখতে না পারেন তাহলে ব্যবহার করুন ক্যামেরা ট্রাইপড। এর ফলে আপনি স্থির ক্যামেরায় ও ভালো এঙ্গেলে ছবি নিতে পারবেন।

৫. প্রোডাক্টের সাথে মানানসই কিছু ব্যবহার করা
আপনি যদি ছবির ডেকোরেশন ভালো করতে পারেন তাহলে আপনি একটি ছবি তুলতে পারবেন। অনেকেই প্রোডাক্ট ফটোগ্রাফি তে বেশী ব্যবহার করে থাকে ফুল। আর তাই আপনিও চাইলে আপনার প্রোডাক্টের ভালো একটা ছবি পেতে চাইলে ব্যবহার করতে পারেন ফুল।

৬. এডিট করা
ক্যামেরা দিয়ে ফটোশট নেওয়ার পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো এডিট করা।
আপনি যত ভালো করে এডিট করতে পারবেন আপনার ছবি তত ভালো পরিমাণে দেখাবে। এডিট করার ফলে আপনার ছবির যে সমস্যা গুলো রয়েছে তা সমাধান করে নিতে পারেন।

অনলাইন বিজনেস কি

বিজনেসের জন্যে প্রোডাক্ট ফটোগ্রাফি কিভাবে করবেন? জেনেছেন। অনেকেই বিভিন্ন ধরণের ব্যবসা করে থাকেন। তবে কেউ যদি তার ব্যবসা পরিচালনা করে থাকেন তথ্য ও প্রযুক্তি সাহায্য নিয়ে তখন তাই হলো অনলাইন ব্যবসা। এই প্রক্রিয়ায় একজন ব্যবসায়ী তার সকল কাজ গুলো যেমন প্রোডাক্ট বিক্রি করা, ব্যবসার বিভিন্ন কাজ পরিচালনা করা ইত্যাদি সকল কাজ গুলো পরিচালনা করে থাকেন এই অনলাইনে। তাই যে ব্যবসায়ী তার ব্যবসা অনলাইলে পরিচালনা করে থাকে তাই অনলাইন বিজনেস।

অনলাইন বিজনেস কিভাবে করা যায়

অনলাইন ব্যবসা আপনি বিভিন্ন ভাবে শুরু করতে পারেন। আপনি বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ সাইট গুলোর মাধ্যমে আপনার ব্যবসার প্রচার ও প্রসার করতে পারেন। অনলাইন বিজনেস এর মাধ্যমে আপনি আপনার প্রোডাক্ট গুলো অনলাইনেই বিক্রি করতে পারেন। আপনি ফেসবুকে পেজ খুলে আপনার পণ্য গুলোর প্রচারণা চালাতে পারেন। তা ছাড়া আরো সামাজিক যোগাযোগ সাইট যেমন ইন্সট্রাগ্রাম ও ইউটিউব এর মাধ্যমে প্রচারনা চালাতে পারেন। একটি ওয়েবসাইট খোলার মাধ্যমে আপনি আপনার অনলাইন বিজনেস শুরু করতে পারেন।

ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ব্যবসা করা হলো সবচেয়ে সুবিধা জনক একটি দিক। আপনি ওয়েবসাইটে আপনার পণ্য গুলো কে সুন্দর করে সাজিয়ে রাখবেন। দর্শকরা আপনার পণ্য গুলো দেখবে, পছন্দ করবে ও ক্রয় করবে। এর ফলে আপনি সে গুলো ডেলিভারিতে করে ক্রেতার হাতে পৌঁছে দিতে পারবেন। সামাজিক সাইট গুলো তে হ্যাক হওয়ার সম্ভবনা অনেক থাকে। তবে ওয়েবসাইটে এই অসুবিধা থাকে না। এখানকার সিকিউরিটি ব্যবস্থা অনেক স্ট্রং। তাই আপনি ওয়েবসাইটের মাধ্যমেও অনলাইন ব্যবসা শুরু করে দিতে পারেন।

ই- কমার্স বিজনেসের জন্যে গুরুত্বপূর্ণ কাজ

বিজনেসের জন্যে প্রোডাক্ট ফটোগ্রাফি কিভাবে করবেন? তা সম্পর্কে জেনেছেন। আপনি যদি ই - কমার্স ব্যবসা শুরু করতে চান তাহলে আপনাকে বেশ কিছু কাজ করতে হবে। এর ফলে আপনি খুব তাড়াতাড়ি সফল হতে পারবেন। এই কাজ গুলো নিম্নোক্ত ভাবে উল্লেখ করে দেওয়া হলো :
  • আপনি প্রথমেই আপনার ব্যবসা প্রসারণ করার জন্যে সুন্দর একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে নিন। ওয়েবসাইট এমন ভাবে তৈরি করুন যাতে এটি মোবাইল, ল্যাপটপ ও ডেস্কটপ ফ্রেন্ডলি হয়ে থাকে। বেশীর ভাগ কাস্টমারই ফোন ব্যবহার করে থাকে। তাই আপনার সাইট মোবাইল ফ্রেন্ডলি না থাকলে তারা ডুকতে পারবে না।
  • ওয়েবসাইটে পণ্য গুলো সুন্দর ভাবে সাজানোর পর তা আপনি মার্কেটিং করতে পারেন। এই পণ্য গুলো মার্কেটিং করে গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দিন। ফলে তারা পণ্য গুলো দেখবে ও ক্রয় করবে।
  • আবার আপনি চাইলে কোনো প্রতিষ্ঠিত ই- কমার্স মার্কেট প্লেসেও নিজের বিজনেস করতে পারেন। যদি আপনার কোনো ওয়েবসাইট না থাকে।
  • আপনার পণ্যের মানের ব্যাপারে অনেক সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। পণ্যের মান যদি ভালো নয় হয় তাহলে পরবর্তী সময়ে আপনার পক্ষে ভালো কাস্টমার পাওয়া সম্ভব হবে না।
  • নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পণ্য সরবরাহ করা ও কুরিয়া ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে।

অনলাইন বিজনেসে কোন কাজ করবেন না

বিজনেসের জন্যে প্রোডাক্ট ফটোগ্রাফি কিভাবে করবেন? সম্পর্কে জেনেছেন। অনলাইন বিজনেস এর সবচেয়ে বড় ব্যাপারটি হলো আপনাকে দর্শকের বিশ্বস্ততা অর্জন করে নিতে হবে। আপনি যদি কাস্টমারের বিশ্বাস অজন করতে না পারেন তাহলে আপনার পক্ষে বিজনেস করা সম্ভব হবে না। আর তাই পণ্যের মান ভালো না এমন পণ্য সরবরাহ করবেন না।
দেরী করে পণ্য সরবরাহ করবেন না। সব সময় কাস্টমার কে বুঝার চেষ্টা করুন ও তাদের বিশ্বাস অর্জন করুন। এটি আপনাকে সফল হতে সাহায্য করবে।

অনলাইনে কোন ব্যবসায় লাভ বেশী

অনলাইনে অনেকেই অনেক ব্যবসা করে থাকে। এখানে বিভিন্ন প্রোডাক্ট নিয়ে তারা মার্কেটিং করতে থাকে। আপনাকে যদি প্রোডাক্ট বিক্রি করার কথা বলি তাহলে আপনি যে প্রোডাক্ট ভালো পরিমাণে বিক্রি করতে পারবেন সেখান থেকেই আপনার ভালো পরিমাণে লাভ আসবে। আবার আপনি ইউটিউব চ্যানেলে বিভিন্ন কন্টেন্ট বানিয়েও টাকা আয় করতে পারবেন। এই গুলোও অনলাইন ব্যবসার মধ্যেই পড়ে। আপনি ওয়েব সাইট তৈরি করে তা বিক্রি করে মাসে টাকা আয় করতে পারবেন। এখন সকল ব্যবসাতেই কেউ না কেউ লাভবান হয়ে থাকে। তাই অনলাইনে কোন ব্যবসা করে আপনি লাভবান হবেন তা নির্ভর করে থাকে আপনার দক্ষতার উপর।

পুঁজিবিহীন অনলাইন ব্যবসা

আপনি পুঁজি ছাড়াও বেশ কিছু অনলাইন ব্যবসা করতে পারেন। যেমন এস ই ও কনসাল্টেন্ট, স্পেশালাইজড রিটেইলার, সোশ্যাল মিডিয়া পরামর্শক, ওয়েন ডিজাইন, প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সার, ইবুক লেখক, অ্যাপ ডেভেলপার ও হস্ত শিল্প বিক্রেতা ইত্যাদি বিষয়ে ব্যবসা করে আপনি উপার্জন করতে পারেন। এই গুলো তে আপনার কোনে ধরনের পুঁজির প্রয়োজন পড়বে না। তাই আপনি যদি পুঁজি ছাড়া ব্যবসা করতে চান তাহলে এই গুলো করতে পারেন না। এতে আপনার ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভবনা কম থাকে।

অনলাইন ব্যবসার গুরুত্ব

বর্তমান বিশ্বে এই অনলাইন ব্যবসা ব্যাপক ভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। ঘরে বসেই এই ব্যবসা পরিচালনা করা যায়। এর কর্মী গুলোর জন্যে কোনো নির্দিষ্ট অফিস ব্যবহার করার প্রয়োজন নেই। অনলাইনে ব্যবসার প্রসার সারা বিশ্ব জুড়েই। দেশের যে কোন প্রান্ত থেকে মানুষ ঘরে বসেই নিজের পছন্দেট জিনিস অর্ডার করতে পারে। এতে করে মানুষের অনেক সময় বাঁচে। একই ভাবে যারা অনলাইন ব্যবসায়ী রয়েছেন তাদের জন্যেও এটি অনেক সুবিধা জনক।
তারা সহজেই অনেক কাস্টমার পেতে পারে৷ তাদের নির্দিষ্ট কোনে প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন পড়ে না। ফলে অনেক অর্থ বেঁচে যায়। পাশাপাশি অনেক বেকারদের কর্মসংস্থান এর সুযোগ তৈরি হয়।

অনলাইন ব্যবসার অসুবিধা

অনলাইন ব্যবসা করার জন্যে যে ওয়েবসাইট ব্যবহার করা হয়ে থাকে এই গুলোর সার্বিক নিয়ন্ত্রক তারা নয়। আর তাই যদি কখনো ওয়েবসাইট ডাউন হয়ে যায় তখন কাস্টমার ও ব্যবসায়ী উভয়কেই বেশ ঝামেলার মধ্য দিয়ে যেতে হয়।
বিজনেসের-জন্যে-প্রোডাক্ট-ফটোগ্রাফি-কিভাবে করবেন
এখানে নিরাপত্তা জনিত একটা সমস্যা থাকে। অনলাইনে একজন ব্যবসায়ী যদি তার বিশ্বস্ততা হারায় তাহলে তার পক্ষে ব্যবসা করা কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। আবার এখানে অনেক প্রতিযোগিও থাকে। আবার ডেলিভারি সার্ভিসও তেমন সুবিধার না এবং চার্জও বেশী হয়ে থাকে।

লেখকের শেষ মন্তব্য

প্রিয় পাঠকগণ, আজকের আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে বিজনেসের জন্যে প্রোডাক্ট ফটোগ্রাফি কিভাবে করবেন? তা সম্পর্কে। আশা করি এই বিষয় সম্পর্কে সকল কিছু বুঝতে পেরেছেন। এই বিষয়ে কোনো মন্তব্য থাকলে তা জানাতে পারেন। পাশাপাশি এটি আপনার বন্ধুদের সাথেও শেয়ার করতে পারেন। ধন্যবাদ। 250109

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url