OrdinaryITPostAd

শবে কদর ২০২৪ কত তারিখে - শবে কদরের ফজিলত

শবে কদরের গুরুত্ব এবং ফজিলত কিশবে কদর ২০২৪ কত তারিখে তা জানা একজন মুসলিম হিসেবে আপনার দায়িত্ব। ২৬ দিবাগত অর্থাৎ ২৭তম রজনীতে শবে কদরের ফজিলত বেশি পাওয়া যায়। রমজানের শেষ দশ বিজোড় রাতের মধ্যে শবে কদরের রাত নির্ধারিত হয়।
শবে-কদর-রাতের-ফজিলত-বেশি-হওয়ার-কারণ
শবে কদরে অর্থাৎ লাইলাতুল কদরে কোরআন অবতীর্ণ হয়েছিল। এই শবে কদরের রাত একজন মুসলমানের জন্য অনেক বরকতময় যা পবিত্র রমজান মাসের শেষ দশকে হয়ে থাকে।

পেইজ সূচিপত্র

শবে কদর ২০২৪ কত তারিখে

শবে কদর রমজানের কত তারিখ হয় একজন মুসলিম হিসেবে আপনার তা জানা দরকার। রমজানের শেষ দশকের বিজোড় রাতের মর্যাদা এতটাই বেশি যে সারা বছর যেই লোক অসংখ্য পাপে জর্জরিত ছিল। সেই লোকও যদি রাত জেগে ইবাদত করে তাহলে এমনভাবে পূর্ণ লাভ করে যেন সে নিষ্পাপ হয়ে যায়। তাহলে চিন্তা করে দেখুন শবে কদর ২০২৪ কত তারিখে হয় তা মনে রেখে যখন সেই রাতে ইবাদত করে কাজে লাগাবেন তখন আল্লাহর কাছে কতটা প্রিয় হতে পারবেন।
শবে কদরের রাত অন্য রাতগুলোর চেয়ে অনেক বেশি মর্তবাপূর্ণ। রমজানের শেষ দশকের বেজোড় রাত থেকেই শবে কদরের রাত অনুসন্ধান করতে হয়। তবে এটি নির্দিষ্ট করে বলা যায় না যে কোন বেজোড় রাত শবে কদরের রাত হবে। তাই প্রতি বছর একই তারিখে যে শবে কদর হবে তা সঠিকভাবে বলা যায় না। শুধুমাত্র এইটুকু অনুমান করা যায় যে, রমজানের শেষ দশকের দশ দিনের যেকোন বিজোড় রাত শবে কদরের রাত।

২০২৪ শবে কদর বা লাইলাতুল কদর কবে

শবে কদর কবে হতে পারে তা নির্দিষ্ট করে বলা যায় না। তবে ২৭ তম রজনী লাইলাতুল কদর হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। কদরের রাত বিবেচনা করে দ্বিতীয় সম্ভাবনাময় রাত হিসেবে ২৫ তম রজনী মনে করা হয়। তৃতীয় রজনী হিসেবে ২৯ তারিখ, চতুর্থ রজনী হিসেবে ২১ তারিখ এবং পঞ্চম রজনী হিসেবে ২৩ তারিখ মনে করা হয়। এই মহিমান্বিত রাত মুসলমানদের জন্য এতটাই গুরুত্বপূর্ণ যে এর কল্যাণ সমগ্র পৃথিবীব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে। তাহলে চলুন শবে কদর ২০২৪ কত তারিখে এবং কবে হতে পারে তার কিছুটা ধারণা নেওয়া যাক।

  • শবে কদর অর্থাৎ ২৭ তম রজনী যেই ব্যক্তি পাওয়ার পরেও ইবাদত বন্দেগী করতে পারল না সে খুবই হতভাগা।
  • রমজান মাসে লাইলাতুল কদর আপনার দরজায় এসে ঠিকই কড়া নাড়লো কিন্তু আপনি আমল করলেন না।
  • এটি মোটেও ঠিক নয়। ইবাদত করার সিদ্ধান্ত আপনাকেই নিতে হবে। আপনি কিভাবে এই শবে কদরের রাতকে ইবাদতের মাধ্যমে কাজে লাগাবেন।
  • মুসলমান হিসেবে রমজানের শেষ দশ বিজোড় রাতকে অনুসন্ধান করা উচিত।
  • যেই ব্যক্তি শবে কদরের রাতে নামাজ পড়ে তার গুনাহগুলোকে মুছে দেওয়া হয়।

শবে কদর ২০২৪ কি ২৭ তম রাত

শবে কদরের ২৭ তম রাত খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি রাত। এই রাত সম্পর্কে নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, এটি অত্যন্ত নেয়ামত পূর্ণ একটি রাত। শবে কদরের রাত ইবাদতের রাত। আমাদের নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এই সময়েই নিজেকে আধ্যাত্মিকভাবে অনেক পরিশ্রমে ধাবিত করেছিলেন। এমনকি এতেকাফে বিচ্ছিন্ন হয়ে ইবাদতের জন্য তিনি তার সময়কে ব্যয় করেছিলেন। শবে কদরের রাতকে ইঙ্গিত করে আল্লাহতালা প্রত্যেক ব্যক্তির জন্যই অসংখ্য নিয়ামত পৃথিবীতে অবতরণ করে থাকেন।
শবে-কদরে-কি-কি-অবশ্য-পালনীয়
এই সময় অসংখ্য ফেরেশতা পৃথিবীতে অবতরণ করেন এবং জিব্রাইল ফেরেশতা বিশেষ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকেন। শুধু তাই নয় একজন ব্যক্তির ভাগ্য শবে কদরের রাত্রিতে নির্ধারণ করা হয়। শবে কদরের পিছনে রয়েছে নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর অক্লান্ত পরিশ্রম। কারণ রমজানের শেষ দশ দিনের মধ্যে শবে কদর ২০২৪ কত তারিখে অর্থাৎ লাইলাতুল কদরকে নির্ধারণ করা হয়েছে। এরই মধ্যে শেষ দশ দিনের মধ্যে ২৭ তম বিজোড় রাত খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

শবে কদরের ফজিলত সমূহগুলো কি

শবে কদরের ফজিলত সমূহ অসংখ্য এবং এই ফজিলত এর মর্তবা খুবই বরকতময়। কোরআন নাজিল হয়েছে এই শবে কদরের রাত্রিতে। তাই কুরআনের উপর মর্যাদা দিয়ে মহান আল্লাহ পাক এই রজনীকে এত মর্তবা দান করেছেন। অসীম দয়ালু আল্লাহ তায়ালা সহস্র মাস এবাদত করার থেকেও এই রাতকে এবাদত করার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। এই রাত্রিতে জিব্রাইল ফেরেস্তা পৃথিবীতে অবতরণ করেন।

শবে কদর ২০২৪ কত তারিখে আল্লাহর নির্দেশে শান্তির বার্তা সমগ্র পৃথিবী ব্যাপী নিয়ে আসেন তা জানতে হবে। এই শান্তির ধারা সকাল হওয়া পর্যন্ত সারারাত ব্যাপী চলতে থাকে। সম্মান, মর্যাদা এবং ভাগ্য নির্ধারণ এর জন্য এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ রজনী। শবে কদরের ফজিলত সমূহ সম্পর্কে আসুন জেনে নেওয়া যাক।

  • নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, রমজান মাসের লাইলাতুল কদরে মানবজাতির শান্তির বার্তা হয়ে কুরআন নাযিল হয়েছে‌।
  • হেদায়েতের সুস্পষ্ট নিদর্শন হিসেবে শবে কদর যেকোন ব্যক্তির জন্য খুবই বরকতময়।
  • রাসূল বলেছেন, রমজানে শবে কদরের অনুসন্ধান যেই ব্যক্তি করবে তার জন্য নিয়ামতের সবগুলো দরজা খুলে দেওয়া হয়।
  • তাই তিনি আরো বলেছেন, তোমরা রমজানের শেষ দশকের বিজোড় রাত শবে কদরকে সন্ধান করতে থাকো।
  • রমজানের বিজোড় রাতগুলোর মধ্যে একুশ, তেইশ, পঁচিশ, সাতাশ এবং ঊনত্রিশ তম রাতকে ধরা হয়।
  • এবং সেই ব্যক্তি ঈমানের সঙ্গে আল্লাহর সন্তুষ্টি নিয়ে পৃথিবী থেকে বিদায় নিতে পারবে।
  • তবে এই লাইলাতুল কদরে নয়টি হরফ থাকায় যেহেতু এটি তিন বারই ব্যবহার করা হয়েছে।
  • তাই তিন দিয়ে গুন করলে ২৭ হয়। সেই হিসেবে ২৭ তম রজনীতে সবই কদর হওয়ার সম্ভাবনা অত্যাধিক পরিমাণে বেশি।
  • আল্লাহ তায়ালা ক্ষমাশীল। তাই তিনি ক্ষমা করতে পছন্দ করেন।
  • তাই এই রাত্রিকে যেই ব্যক্তি আল্লাহ তায়ালার কাছে প্রাণ দিয়ে ক্ষমা চাইবে আল্লাহ তায়ালা তাকে ক্ষমা করে দিবেন।

শবে কদর কেন হাজার মাস অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ

শবে কদরের রাত হাজার মাস অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ। এই রাতে যেই ব্যক্তি আল্লাহ তায়ালার কাছে মন থেকে ক্ষমা চাইবে আল্লাহ তাআলা তার জন্য রহমতের দরজা খুলে দেবেন। হাজার মাস ইবাদত করার চেয়েও অধিক সাওয়াব অর্জিত হয় শবে কদরের রাতে। প্রতি বছর মাহে রমজান আসলেই এই মহিমান্বিত রজনী লাইলাতুল কদর অর্থাৎ শবে কদর উপস্থিত হয়। এই শবে কদরের রাত প্রত্যেক মুসলমানের জন্য সৌভাগ্য বয়ে আনে।

এই শবে কদরের রাত্রিতে শবে কদর ২০২৪ কত তারিখে পবিত্র কোরআন নাজিল হয়? সর্বপ্রথম মহানবীর কাছে সূরা আলাকের প্রথম পাঁচটি আয়াত নাজিল হয়। এই রাতে ফেরেস্তা জিব্রাইলের মাধ্যমে সম্পূর্ণ কোরআন অবতীর্ণ করা হয় এবং ২৩ বছর ধরে রাসুলের কাছে বিভিন্ন সময়ে নির্দিষ্ট আয়াত আকারে কোরআন নাজিল হতে থাকে। তাই এই রাত অন্যান্য সময়ের চেয়ে অনেক বেশি পূণ্যময় এবং মর্যাদাপূর্ণ।

শবে কদর রাতের ফজিলত বেশি হওয়ার কারণ

শবে কদর রাতের ফজিলত বেশি এইজন্যে যে, এই রাতে পবিত্র কুরআন মাজিদ নাযিল হয়। আল কোরআন অবতীর্ণ হওয়ার কারণে এই রাতের মর্যাদা অন্যান্য সময়ের থেকেও অনেক বেশি। এই রজনীতে যেই ব্যক্তি অনেক বেশি নফল ইবাদতে সময় কাটাবে এবং আল্লাহকে স্মরণ করে ক্ষমা চাইবে আল্লাহ তার জন্য নেয়ামতের দরজা খুলে দিবেন। ফজিলতপূর্ণ এই শবে কদরের রাতের কারণ সম্পর্কে চলুন দেখে নেওয়া যাক।

১। আল্লাহ কোরআনে ঘোষণা করেছেন, নিশ্চয়ই আমি কোরআন মাজীদ পাঠিয়েছি শবে কদরের রাতে আর এই শবে কদরের রাত সম্পর্কে তুমি কতটুকু জানো?

২। এই কদরের রাত হাজার মাস অপেক্ষাও শ্রেষ্ঠ। এই রাতে ফেরেস্তা এবং রুহু অবতীর্ণ হয়। তাদের প্রতিপালকের অনুমতি পেয়ে প্রত্যেকে তাদের কাজে রত থাকে।

৩। সকাল হওয়ার পূর্ব সময় পর্যন্ত অর্থাৎ এই রাত্রিতে শান্তি বিরাজ করতে থাকে। সূরা আল কদর আয়াত - (এক থেকে পাঁচ)।

৪। কদরের রাত সম্পর্কে আল্লাহতালা পবিত্র কোরআনে ঘোষণা করেছেন, হামীম! শপথ সুস্পষ্ট কিতাব এর নিশ্চয়ই তিনি বলেছেন, আমি কোরআন এক মহিমান্বিত রাতে পাঠিয়েছি।

৫। নিশ্চয়ই আমি সতর্ককারী অর্থাৎ প্রত্যেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং ভাগ্য এই রাতেই নির্ধারিত হয়। সূরা আদ দুখান আয়াত - (এক থেকে চার)।

৬। আরও বলা হয়েছে, শবে কদরের রাতে ফেরেস্তারা এবং নেতা জিব্রাইল পৃথিবীতে মানুষের জন্য বিশেষভাবে দোয়া করতে থাকেন।

৭। হাদিস শরীফে বর্ণিত রয়েছে শবে কদরে জিব্রাইল ফেরেশতা বিরাট এক দল নিয়ে পৃথিবীতে অবতরণ করেন। নামাজরত এবং জিকির কারীদের জন্য রহমতের দোয়া করতে থাকেন। 

শবে কদরের রাতে নামাজ পড়ার নিয়ম

শবে কদরের রাতে নামাজের সঠিক নিয়ম রয়েছে। লাইলাতুল কদর এর সূরা দিয়ে এই নামাজের নিয়ত করতে হয়। শবে কদরের রাতে দুই রাকাত করে নফল নামাজ অত্যন্ত সুন্দর এবং মনোযোগ সহকারে পড়তে পারেন। দুই রাকাত করে নামাজ আদায় করতে পারেন। আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য দুই রাকাত দুই রাকাত করে নামাজ পড়ার মাঝখানে কোরআন তেলাওয়াত করতে পারেন। বেশি বেশি করে তওবা এবং ইস্তেগফার পড়তে পারেন।
শবে-কদর-কেন-হাজার-মাস-অপেক্ষা-শ্রেষ্ঠ
নামাজে দোয়া করে আল্লাহর কাছে গুনাহ মাফ করার জন্য ক্ষমা চাইতে পারেন। বেশি করে সূরা ইখলাস এবং সূরা কদর এই রাতে পড়তে পারেন। হযরত আয়েশা সিদ্দিকা (রা.) হতে বর্ণিত হয়েছে, রাসূলে করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে তিনি জিজ্ঞেস করেন, ইয়া রাসূল শবে কদরের রাতে কোন দোয়া বেশি পড়বো? তিনি নিম্মলিখিত এই দোয়া বেশি করে পড়তে বলেন - আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুউন তুহিব্বুল আফওয়া ফাফু আন্নি। অর্থাৎ হে আল্লাহ, আপনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল এবং ক্ষমা করতে ভালোবাসেন। তাই আমাকেও দয়া করে ক্ষমা করুন।

শবে কদর কি প্রতিবছর একই দিনে হয়

শবে কদর প্রতি বছর একই দিনে হয় কিনা এটা নিশ্চিতভাবে বলা খুবই কঠিন। কারণ মাহে রমজান মাসের শেষ দশ বেজোড় রাতের যেকোন একদিন শবে কদর হতে পারে। প্রতিবছর রমজান মাস বরকত নিয়ে পৃথিবীতে আবির্ভূত হয়। এই বরকতময় রাতে শবে কদর আবির্ভূত হয়। যেকোন একটি রাত শবে কদরের রাত। তাই রমজানের শেষ দশকের রাতগুলোকে অনুসন্ধান করতে হয়। এর যেকোন একটি রাত কদর হিসেবে নির্ধারিত হয়।

এই শবে কদরের রাত পরবর্তী এক বছরের জন্য ভাগ্য ফেরেশতাদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। প্রত্যেক ব্যক্তির বয়স, মৃত্যু, রিজিক এবং সকল কিছু ফেরেশতাদের পাঠিয়ে দেওয়া হয়। অন্য একটি হাদিসে আল্লাহ বলেন, কেউ যদি কবরকে আলোকিত পেতে চায় তাহলে এই মহিমান্বিত শবে কদরের রাত জেগে ইবাদত বন্দেগীতে যেন কাটিয়ে দেয়। তাই এই রাত অন্যান্য সময়ের চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

শবে কদরে কি কি অবশ্য পালনীয়

শবে কদরের রাতে অবশ্য পালনীয় যেই বিষয়গুলো তা একজন মুসলমানের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই রাত হাজার মাস অপেক্ষা উত্তম। শবে কদরের রাতে আল্লাহর অশেষ রহমত এবং নিয়ামত আবির্ভূত হয়। শবে কদরে মুসলমানরা আল্লাহর কাছে নিজেদের নাজাতের ফয়সালা করতে পারে। লাইলাতুল কদর অর্থাৎ শবে কদর সম্পর্কে রাসূলে করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যেই ব্যক্তি এই রাতে ইবাদতের মাধ্যমে অতিবাহিত করে দিবে।
আল্লাহ তার জন্য জীবনের পূর্বের সকল গুনাহকে ক্ষমা করে দিবেন। শুধু তাই নয় শবে কদরের রজনীতে যে আল্লাহর ইবাদতে মশগুল হয়ে কাটিয়ে দিবে তার জন্য দোযখের আগুন হারাম হয়ে যায়। আল্লাহ তায়ালা শবে কদরের সৌন্দর্য সম্পর্কে বলেছেন, তোমরা এই বরকতময় রাতে বেশি বেশি করে তাসবিহ, তাহলিল, কোরআন তেলাওয়াত এবং ইবাদত বন্দেগীতে মশগুল হও।

শেষকথা

প্রিয় পাঠক, বছরের সবচেয়ে বরকতময় মাস রমজানের মাস। তাই শবে কদর ২০২৪ কত তারিখে হয় তা যখন একজন মুসলিম হিসেবে আপনি অনুসন্ধান করার চেষ্টা করবেন তখন আল্লাহতালার পক্ষ হতে রহমত বর্ষিত হবে। শবে কদর সম্পর্কে পোস্টের বিস্তারিত জেনে ভালো লেগে থাকলে সকলের মাঝে শেয়ার করতে পারেন। আপনার মূল্যবান মতামত দিয়ে এই বিষয়ে আরও জানতে ওয়েবসাইট ভিজিট করে আসতে পারেন। ধন্যবাদ। 25275

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url