OrdinaryITPostAd

নামাজ না পড়ার ১৫টি শাস্তি - নামাজ না পড়ার শাস্তির ঘটনা

নামাজ না পড়ার শাস্তি আমরা অনেকেই জানিনা। ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে নামাজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ইবাদত। মুসলিম হিসেবে আমাদের অবশ্যই নামাজ পড়তে হবে। নামাজ না পড়ার শাস্তি প্রদান করা হবে আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে। তাই আজকের এই আর্টিকেলে নামাজ না পড়ার শাস্তি কি হতে পারে সেই বিষয় সম্পর্কে জানব।

আপনি যদি নামাজ না পড়ার শাস্তি সম্পর্কে জানতে চান তাহলে সম্পূর্ণ আর্টিকেল জুড়ে আমাদের সঙ্গে থাকুন। তাহলে চলুন দেরি না করে নামাজ না পড়ার শাস্তি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

পেজ সূচিপত্রঃ নামাজ না পড়ার শাস্তি - নামাজ না পড়ার ১৫ টি শাস্তি

নামাজ না পড়ার ১৫ টি শাস্তি - নামাজ না পড়ার শাস্তি pdf

মুসলিম হিসেবে আমরা সকলেই জানি যে ইসলামের দ্বিতীয় স্তম্ভ হল নামাজ। ঈমানের পর নামাজের চেয়ে গুরুত্ব অন্য কোন এবাদত প্রদান করা হয়নি তাহলে এখান থেকে বোঝা যায় যে নামাজের গুরুত্ব কতটা বেশি। আমরা অনেকেই অলসতার কারণে নামাজ পড়িনা আজকের এই আর্টিকেলে নামাজ না পড়ার শাস্তি pdf সম্পর্কে আলোচনা করা হবে। নামাজ না পড়ার ১৫ টি শাস্তি সম্পর্কে আপনাদের জানাবো।

আরো পড়ুনঃ নামাজের সময়সূচী ২০২৩ - ইসলামিক ফাউন্ডেশন নামাজের সময়সূচী ২০২৩

যারা নামাজের ব্যাপারে উদাসীন থাকে তাদের ব্যাপারে শাস্তির ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। আল্লাহ তা'আলা এই ব্যাপারে বলেন, "দুর্ভোগ সেসব নামাজির জন্য নিজেদের নামাজের ব্যাপারে যারা থাকে গাফেল।" রোজ হাশরে নামাজের মাধ্যমে হিসাব নিকাশ শুরু করা হবে। যার নামাজ ঠিক হবে তার অন্যান্য আমল গুলো সঠিক হলে বিবেচিত হবে। যে ব্যাক্তি নামাজের ব্যাপারে অলসতা করে তাকে ১৫ ধরনের শাস্তি দেওয়া হবে নামাজ না পড়ার ১৫ টি শাস্তি উল্লেখ করা হলো।

নামাজ না পড়ার শাস্তি pdf হিসেবে পাঁচ ধরনের শাস্তি দুনিয়াতে দেওয়া হবে। তিন ধরনের শাস্তি মৃত্যুর সময়। তিন ধরনের শাস্তি কবরে এবং চার ধরনের শাস্তি কবর থেকে উঠানোর পরে দেওয়া হবে। এভাবে মোট ১৫ টি শান্তি দেওয়া হবে।

দুনিয়াতে যে পাঁচটি শাস্তি দেওয়া হবে তা হলোঃ

  • বেনামাজির জীবনের বরকত ছিনিয়ে নেওয়া হবে।
  • বেনামাজির চেহারা থেকে নেককারের নূর দূর করে দেওয়া হবে।
  • বেনামাজির নেক কাজের কোন বদলা দেওয়া হবে না।
  • বেনামাজির কোন দোয়া কবুল হবে না।
  • নেক বান্দাদের দোয়ার মধ্যে বেনামাজির কোন হক থাকবে না।

মৃত্যুর সময় যে তিনটি শাস্তি দেওয়া হবে সেগুলো হলোঃ

  • বেনামাজীর মৃত্যু জিল্লতি ও অপমানের সঙ্গে হবে।
  • ক্ষুধার্ত অবস্থায় বেনামাজি মৃত্যুবরণ করবে।
  • অনেক পিপাসার্ত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করবে। ঠিক যেন সমুদ্রের সমপরিমাণ পানি পান করলেও তার পিপাসা মিটবে না।

কবরের মধ্যে যে তিনটি শাস্তি দেওয়া হবেঃ

  • বেনামাজির জন্য খবর খুব সংকীর্ণ হয়ে যাবে। এমন সংকীর্ণ হবে যে এক পাশের বুকের হাড় অন্য পাশে ঢুকে যাবে।
  • বেনামাজির খবরে আগুন জ্বালিয়ে দেওয়া হবে।
  • বেনামাজির কবরে এমন একটি সাপ নিযুক্ত করা হবে, সেই সাপের চোখ হবে আগুনের নখগুলো হবে লোহার। তার প্রতিটি নখ লম্বা হবে একদিনের দূরত্বের পথ। ওই সাপের আওয়াজ হবে বজ্রের আওয়াজের মতো বিকট। সাপ ওই বেনামাজিকে বলতে থাকবে আমাকে আমার রব তোমার জন্য নিযুক্ত করেছে, যাতে ফজরের নামাজ নষ্ট করার কারণে সূর্যোদয় পর্যন্ত দংশন করতে থাকি।

কবর থেকে উঠানোর পরে যে চারটি শাস্তি দেওয়া হবেঃ

  • বেনামাজির হিসাব খুব কঠিন ভাবে নেওয়া হবে।
  • আল্লাহ তা'আলা বেনামাজির উপর অসন্তুষ্ট হয়ে থাকবেন।
  • বেনামাজি কে জাহান্নামে দেওয়া হবে।
  • বেনামাজির চেহারা তিনটি লাইন লেখা থাকবে। ১। হে আল্লাহর হক নষ্টকারী, ২। হে আল্লাহর গোস্তায় পতিত ব্যক্তি, ৩। তুমি দুনিয়াতে যেমন আল্লাহর হক নষ্ট করেছিল তেমনি আজ আল্লাহর রহমত থেকে তুমি নিরাশ।

মৃত্যুর পর নামাজ না পড়ার শাস্তি - নামাজ না পড়ার শাস্তি কত বছর

নামাজ না পড়ার শাস্তি কত বছর? এ ধরনের প্রশ্ন অনেকেই করে থাকে। নামাজ হচ্ছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ইবাদত। ইসলামের দ্বিতীয় স্তম্ভ হল নামাজ এবং কেয়ামতের দিন সর্বপ্রথমে নামাজের হিসাব নেওয়া হবে। মৃত্যুর পর নামাজ না পড়ার শাস্তি সম্পর্কে আমরা জেনে থাকলে অবশ্যই নামাজ পড়তে উৎসাহিত হব। তাই আপনাদের জন্য মৃত্যুর পর নামাজ না পড়ার শাস্তি কি হবে এবং নামাজ না পড়ার শাস্তি কত বছর? সে সম্পর্কে জানব।

মৃত্যুর পরে অর্থাৎ কবরে বেনামাজিকে তিনটি শাস্তি দেওয়া হবে এবং কবর থেকে ওঠানোর পরে বেনামাজিকে চারটি শাস্তি দেওয়া হবে। তাহলে মৃত্যুর পরে মানুষকে অর্থাৎ বেনামাজিদের কে ৭ টি শাস্তি দেওয়া হবে। মৃত্যুর পর নামাজ না পড়ার শাস্তি গুলো নিজে উল্লেখ করা হলো। এক ওয়াক্ত নামাজ ছুটে গেলে দুই কোটি ৬৮ লক্ষ বছর জাহান্নামের শাস্তি দেওয়া হবে।

১। বেনামাজির কবর খুবই ছোট হয়ে যাবে। এমন ছোট হবে বেনামাজির এক পাশের বুকের হার অন্য পাশে ঢুকে যাবে।

২। বেনামাজির কবরে আগুন জ্বালিয়ে দেওয়া হবে।

৩। বেনামাজির কবরে এমন একটি সাপ নিযুক্ত করা হবে, সেই সাপের চোখ হবে আগুনের নখগুলো হবে লোহার। তার প্রতিটি নখ লম্বা হবে একদিনের দূরত্বের পথ। ওই সাপের আওয়াজ হবে বজ্রের আওয়াজের মতো বিকট। সাপ ওই বেনামাজিকে বলতে থাকবে আমাকে আমার রব তোমার জন্য নিযুক্ত করেছে, যাতে ফজরের নামাজ নষ্ট করার কারণে সূর্যোদয় পর্যন্ত দংশন করতে থাকি।

যোহরের নামাজ নষ্ট করার কারণে আসর পর্যন্ত দংশন করতে থাকি। আসরের নামাজ নষ্ট করার কারণে মাগরিব পর্যন্ত আর মাগরিবের নামাজ নষ্ট করার কারণে এশার পর্যন্ত এবং এশার নামাজ নষ্ট করার কারণে ফজর পর্যন্ত দংশন করতে থাকি। এই সাপ দংশন করার সাথে সাথে ৭০ হাত মাটির নিচে ঢুকে যাবে। এভাবে কিয়ামত পর্যন্ত চলতে থাকবে।

আরো পড়ুনঃ রমজানের প্রথম ১০ দিনের আমল - রমজানের প্রথম দশ দিনের দোয়া

৪। কেয়ামতের দিন বেনামাজির হিসাব খুব কঠিন ভাবে নেওয়া হবে।

৫। আল্লাহ তাআলা বেনামাজিদের উপর অসন্তুষ্ট থাকবেন।

৬। বেনামাজিদেরকে জাহান্নামে দেওয়া হবে।

৭। বেনামাজিদের চেহারায় তিনটি লাইন লেখা থাকবে।

  • হে আল্লাহর হক নষ্টকারী!
  • হে আল্লাহর গোস্বায় পতিত ব্যক্তি!
  • তুমি দুনিয়াতে যেমন আল্লাহর হক নষ্ট করেছিল ঠিক তেমন ভাবে আজ আল্লাহর রহমত থেকে তুমি নিরাশ।

এক ওয়াক্ত নামাজ না পড়ার শাস্তি - ইচ্ছাকৃত নামাজ না পড়ার শাস্তি কি

আমরা অনেকেই এক ওয়াক্ত নামাজ না পড়ার শাস্তি সম্পর্কে জানিনা। একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের অবশ্যই এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো জানা উচিত। আমাদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষ রয়েছে যারা ইচ্ছাকৃতভাবে নামাজ ছেড়ে দেয়। তাদেরকে ইচ্ছাকৃত নামাজ না পড়ার শাস্তি কি? এ বিষয়ে অবশ্যই জানতে হবে।

এক ওয়াক্ত নামাজ না পড়ার শাস্তি দুই কোটি ৬৮ লক্ষ বছর জাহান্নামের শাস্তি দেওয়া হবে। আমাদের প্রিয় নবী সাঃ বলেন, "যদি কোন ব্যক্তি এক ওয়াক্ত সালাত ছেড়ে দেয় আর ইতি মধ্যেই ওই সালাতের ওয়াক্ত পার হয়ে যায় এবং সালাত আদায় করে নেই, তবুও তাকে এক হোকবা জাহান্নামের শাস্তি দেওয়া হবে। এক হোক বা হল ৮০ বছর। প্রত্যেক বছর ৩৬০ দিন। আর প্রত্যেকদিন এক হাজার বছরের সমান যেভাবে তোমরা গণনা করো।"

যারা নামায পড়েনা তাদের জন্য আল্লাহ্ পাক পনেরটি আজাব নির্দিষ্ট করিয়া রাখিয়াছেন। পনেরটি আজাবের মধ্যে ছয়টি দুনিয়ায়, তিনটি মৃত্যুর সময়, তিনটি কবরের মধ্যে, তিনটি হাশরের মধ্যে দেয়া হইবে। ইচ্ছাকৃত নামাজ না পড়ার শাস্তি কি? তা নাকি উল্লেখ করা হলো।

দুনিয়াতে ছয়টি আযাব ১। তাহার জীবনে কোনরূপ বরকত হইবেনা, ২। আল্লাহ্ তার চেহারা হইতে নেক লোকের চিহ্ন উঠাইয়া লইবেন, ৩। যে যাহা কিছু নেক কাজ করবে, তাহার ছওয়াব পাইবেনা, ৪। তাহার দোয়া আল্লাহ্ পাকের নিকট কবুল হইবে না, ৫। আল্লাহ্ পাকের সমস্ত ফেরেশতা তাহার উপর অসন্তুষ্ট থাকবে, ৬। ইসলামের মূল্যবান নেয়ামত সমূহ হইতে বঞ্চিত করা হইবে।

ফজরের নামাজ না পড়ার শাস্তি - নামাজ না পড়ার শাস্তি

আমরা অনেকেই ফজরের নামাজ পড়তে পারি না। কারণ ফজরের নামাজ অনেক ভরে উঠে পড়তে হয় যার ফলে এই নামাজটি বেশিরভাগ মানুষের বাদ হয়ে যায়। কিন্তু একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের আল্লাহতালার জন্য এইটুকু কষ্ট করতে হবে। আমরা যদি ফজরের নামাজ না পড়ার শাস্তি সম্পর্কে জানতে পারি তাহলে খুব সহজে এখান থেকে সতর্ক হতে পারব।

ফরজ নামাজ আদায় না করা মারাত্মক অপরাধ। পদ্ধতিগতভাবে পার্থক্য থাকলেও আগের নবীদের যুগেও নামাজের বিধান ছিল। কিন্তু তাঁদের পরবর্তী লোকেরা নামাজের ব্যাপারে গাফিল হয়ে পড়ে। এর পরিণতি হলো জাহান্নাম। আমাদেরকে ফজরের নামাজ না পড়ার শাস্তি সম্পর্কে অবশ্যই জানতে হবে।

আল্লাহ তাআলা বলেন, "নবী ও হিদায়াতপ্রাপ্তদের পর এলো এমন এক অপদার্থ বংশধর, যারা নামাজ বিনষ্ট করল এবং প্রবৃত্তির পূজারি হলো। সুতরাং তারা ‘গাই’ নামক জাহান্নামের শাস্তি প্রত্যক্ষ করবে। তবে যারা এরপর তাওবা করে নিয়েছে, ঈমান এনেছে এবং নেক আমল করেছে তারাই তো জান্নাতে প্রবেশ করবে এবং তাদের প্রতি কোনো ধরনের জুলুম করা হবে না।" {মারইয়াম, আয়াতঃ ৫৯-৬০}

হাদিসে রাসুল সাঃ ইরশাদ করেন, "আমাদের ও কাফিরদের মধ্যে ব্যবধান শুধু নামাজেরই। যে নামাজ ত্যাগ করল সে কাফির হয়ে গেল।" {তিরমিজি, হাদিসঃ ২৬২১, ইবনে মাজাহ হাদিসঃ ১০৮৮} ইচ্ছাকৃত ফরজ নামাজ ছেড়ে দিলে মহান আল্লাহ ওই ব্যক্তির ওপর থেকে তাঁর জিম্মাদারি বা রক্ষণাবেক্ষণ তুলে নেন।

মুআজ রাঃ বলেন, রাসুল সাঃ আমাকে দশটি নসিহত করেন, তার মধ্যে বিশেষ একটি এটাও যে তুমি ইচ্ছাকৃত ফরজ নামাজ ত্যাগ করো না। কারণ যে ব্যক্তি ইচ্ছাকৃত ফরজ নামাজ ত্যাগ করল তার ওপর আল্লাহ তাআলার কোনো জিম্মাদারি থাকল না।' {মুসনাদ আহমাদঃ ৫/২৩৮}

নামাজ না পড়ার শাস্তির ঘটনা

আল্লাহতালা আমাদের দুনিয়াতে পাঠিয়েছে একমাত্র আল্লাহ তায়ালার ইবাদত করার জন্য। এদিকে দুনিয়াতে এসে আমরা আল্লাহ তাআলার ইবাদত ভুলে গিয়ে বিভিন্ন রকম খারাপ কাজের সাথে লিপ্ত হয়ে গেছি। আল্লাহ তাআলার ইবাদত করার জন্য তিনি অনেকগুলো পদ্ধতি আমাদেরকে দিয়েছেন তার মধ্যে নামাজ অন্যতম একটি ইবাদত। ইসলামের দ্বিতীয় স্তম্ভ হল নামাজ।

নামাজ না পড়ার শাস্তির ঘটনা আমরা কতজন জানি? কিন্তু একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের অবশ্যই নামাজ পড়া উচিত যদি আমরা নামাজ না পড়ে তাহলে নামাজ না পড়ার শাস্তির ঘটনা থেকে শিক্ষা নেওয়া উচিত। আল্লাহ তাআলা বান্দার প্রতি কাজের হিসাব নেবেন। আর প্রতি কাজের হিসাব দিতে না পারলে শাস্তি অবধারিত। শাস্তি প্রাপ্ত মানুষকে তাদের অপরাধে কথা জিজ্ঞাসা করা হলে তারা তাদের অপরাধগুলোও বলতে থাকবে।

আরো পড়ুনঃ রমজানের গুরুত্বপূর্ণ ৮ টি ইবাদাত - রোজার ইবাদতের ফজিলত 

আল্লাহ তাআলা কুরআনে সে কথা তুলে ধরেন এভাবে, "কোন জিনিস তোমাদেরকে (সাকার) জাহান্নামে নিয়ে এল? তারা বলবে আমরা নামাজিদের অন্তর্ভূক্ত ছিলাম না।" {সুরা আল-মুদ্দাচ্ছিরঃ আয়াত ৪২-৪৩}

আল্লাহ তাআলা বলেন, "স্মরণ কর সেই চরম সংকটময় কিয়ামত দিবসের কথা যেই দিন তাদেরকে আহবান করা হবে সেজদা করার জন্য কিন্তু তারা তা করতে সক্ষম হবেনা। তাদের দৃষ্টি অবনত হবে, হীনতা তাদের আচ্ছন্ন করবে অথচ যখন তারা নিরাপদ ছিল, তখন তো তাদের সেজদা করার আহ্বান করা হতো কিন্তু তারা সেজদা করেনি।"{সুরা আল-কালামঃ আয়াত ৪২-৪৩}

নামাজ না পড়ার শাস্তি - নামাজ না পড়ার ১৫ টি শাস্তিঃ শেষ কথা

নামাজ না পড়ার শাস্তির ঘটনা, ফজরের নামাজ না পড়ার শাস্তি, ইচ্ছাকৃত নামাজ না পড়ার শাস্তি কি? এক ওয়াক্ত নামাজ না পড়ার শাস্তি, নামাজ না পড়ার শাস্তি কত বছর? মৃত্যুর পর নামাজ না পড়ার শাস্তি, নামাজ না পড়ার শাস্তি pdf, নামাজ না পড়ার ১৫ টি শাস্তি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের অবশ্যই উক্ত বিষয়গুলো জানা উচিত।

এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক আর্টিকেল আরো পড়তে অবশ্যই নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করতে থাকুন।১৬৮৩০

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url