OrdinaryITPostAd

রমজানের প্রথম দশ দিনের আমল - রমজানের প্রথম দশ দিনের দোয়া

রমজানের প্রথম ১০ দিনকে রহমত বলা হয়। রমজানের প্রথম দশ দিনের আমল সম্পর্কে আমাদের সঠিক ধারণা নিতে হবে। কারণ এই সময় আল্লাহ তাআলার রহমত নাযিল হয় তার বান্দাদের উপর। তাই আমাদেরকে সঠিকভাবে রমজানের প্রথম দশ দিনের আমল করা উচিত। আপনাদের ইবাদতের সুবিধার্থে রমজানের প্রথম দশ দিনের আমল সম্পর্কে আলোচনা করা হবে।

রমজানের প্রথম দশ দিনের আমল

আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকেন তাহলে রমজানের প্রথম দশ দিনের আমল সম্পর্কে জানতে পারবেন। তাহলে চলুন আর কথা না বাড়িয়ে রমজানের প্রথম দশ দিনের আমল সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

কনটেন্ট সূচিপত্রঃ রমজানের প্রথম দশ দিনের আমল - রমজানের প্রথম দশ দিনের দোয়া

রমজানের প্রথম দশ দিনের আমল - রমজানের প্রথম দশ দিনের দোয়াঃ ভূমিকা

প্রতিটি মুসলিম ব্যক্তিবর্গ জানে যে রমজান মাসের ৩০ দিনকে তিনটি বিভক্তে ভাগ করা হয়েছে। রমজানের প্রথম ১০ দিনকে রহমত বলা হয়। আল্লাহ তালার প্রতিটি বান্দার ওপর রহমত নাযিল হয় বলে এই দশ দিন কে রহমত হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আমরা অনেকেই রমজানের প্রথম দশ দিনের আমল কি করব এ বিষয়ে জানিনা। তাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ আজকের এই আর্টিকেলটি।

আরো পড়ুনঃ রমজান মাসের সেরা ২০ টি আমল - রমজানের রোজার ফজিলত

এছাড়া আরো থাকবে রমজানের প্রথম দশ দিনের দোয়া, রমজান মাসের প্রথম দশ দিনের দোয়া, রমজানের রহমতের ১০ দিনের দোয়া, রমজানের প্রথম দশ দিনের ফজিলত সম্পর্কে আমরা এই আর্টিকেল বিস্তারিত আলোচনা করব।

রমজানের প্রথম দশ দিনের আমল

রমজান মাসের প্রথম দশ দিন কে রহমত বলা হয়। দ্বিতীয় দশ দিনকে মাগফিরাত বলা হয় এবং তৃতীয় দশ দিনকে বলা হয় নাজাত। রমজান মাসের প্রথম ১০ দিন আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা জানি রমজান মাসের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ আমল হলো আল্লাহতালার উদ্দেশ্যে রোজা পালন করা। একজন প্রকৃত মুসলিম হিসেবে আমাদের রমজানের প্রথম দশ দিনের আমল সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে।

রমজান মাসের প্রথম ১০ দিন রহমতের। এই সময়ে আল্লাহ তায়ালা অফুরন্ত রহমত বর্ষণ করেন তার বান্দাদের উপর। যদিও আমাদের জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে আল্লাহ তায়ালা আমাদের প্রতি রহমত বর্ষণ করে থাকেন। কিন্তু রমজান মাসের প্রথম ১০ দিনে তিনি বান্দাদের ওপর সব থেকে বেশি রহমত নাযিল করে থাকেন।

রাসুল সাঃ বলেন, "তোমাদের সামনে রমজান মাস হাজির। এটি অত্যন্ত বরকতপূর্ণ মাস। এ মাসের রোজা আল্লাহ তোমাদের উপর ফরজ করেছেন। এই মাসে রহমতের দরজা গুলো উন্মুক্ত হয়ে যায়, জাহান্নামের দরজা গুলো বন্ধ করে দেওয়া হয় এবং বড় বড় শয়তানকে আটকে দেওয়া হয়। রমজান মাসে এমন একটি রাত আছে যা হাজার মাস অপেক্ষা উত্তম। যে লোক এ রাতের মহাকল্যাণ লাভ থেকে বঞ্চিত থাকল সে প্রকৃত সবকিছু থেকে বঞ্চিত হলো।"

বরকতময় এবং কল্যাণকর রমজান মাসের বেশি বেশি দোয়া দরুদ পাঠ করতে হবে। যতটা সম্ভব আল্লাহ তায়ালার কাছে তওবা ইস্তেগফার পাঠ করতে হবে। রমজান মাসের প্রতিটি মুহূর্ত মহান আল্লাহর বিশেষ রহমতে পরিপূর্ণ। যেহেতু আমরা আল্লাহতালার রহমতের মুখাপেক্ষী তাই এই সময় আমাদের আল্লাহতালার ইবাদতের মধ্য দিয়ে পালন করতে হবে।

রমজানের প্রথম ১০ দিন নামাজ ও রোজার পাশাপাশি তাওবা ইস্তেগফার এবং দোয়ার মাধ্যমে আল্লাহ তাআলার নৈকট্য লাভ করতে হবে। ইবাদতের মাধ্যমে আল্লাহর দিকে একজন বান্দা যতটা দ্রুত যাই তার থেকে দ্বিগুণ দ্রুত আল্লাহতালা তার দিকে এগিয়ে আসেন। রমজানের প্রথম ১০ দিন আমরা তওবা ইস্তেগফার করবো বেশি বেশি এবং দোয়া দুরুদ পাঠ করবো।

রমজানের প্রথম দশ দিনের দোয়া - রমজান মাসের প্রথম দশ দিনের দোয়া - রমজানের রহমতের ১০ দিনের দোয়া

আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ রমজান মাসের প্রথম দশ দিনের দোয়া করতেন। ঠিক তেমনভাবে আমাদেরকেও রমজানের প্রথম দশ দিনের দোয়া করতে হবে। তাহলে আল্লাহ তাআলার কাছে নৈকট্য অর্জন করা যায়। যেহেতু রমজান মাস দীর্ঘ এক বছর পর আমাদের কাছে আসে তাই এই সময় যত রকম ইবাদত রয়েছে সবগুলোই আমাদের করতে হবে। আপনাদের সুবিধার্থে রমজানের রহমতের ১০ দিনের দোয়া নিচে উল্লেখ করা হলো।

১ম রোজার দোয়া - আরবিঃ الیوم الاوّل : اَللّـهُمَّ اجْعَلْ صِیامی فیهِ صِیامَ الصّائِمینَ، وَقِیامی فیهِ قیامَ الْقائِمینَ، وَنَبِّهْنی فیهِ عَنْ نَوْمَةِ الْغافِلینَ، وَهَبْ لى جُرْمی فیهِ یا اِلـهَ الْعالَمینَ، وَاعْفُ عَنّی یا عافِیاً عَنْ الْمجْرِمینَ .

বাংলা অর্থঃ হে আল্লাহ! আমার আজকের রোজাকে প্রকৃত রোজাদারদের রোজা হিসেবে গ্রহণ কর। আমার নামাজকে কবুল কর প্রকৃত নামাজীদের নামাজ হিসেবে। আমাকে জাগিয়ে তোলো গাফিলতির ঘুম থেকে। হে জগত সমূহের প্রতিপালক, এদিনে আমার সব গুনাহ মাফ করে দাও। ক্ষমা করে দাও আমার যাবতীয় অপরাধ। হে অপরাধীদের অপরাধ ক্ষমাকারী।

২য় রোজার দোয়া - আরবিঃ الیوم الثّانی : اَللّـهُمَّ قَرِّبْنی فیهِ اِلى مَرْضاتِکَ، وَجَنِّبْنی فیهِ مِنْ سَخَطِکَ وَنَقِماتِکَ، وَوَفِّقْنی فیهِ لِقِرآءَةِ ایـاتِکَ بِرَحْمَتِکَ یا اَرْحَمَ الرّاحِمینَ 

বাংলা অর্থঃ হে আল্লাহ; তোমার রহমতের উসিলায় আজ আমাকে তোমার সন্তুষ্টির কাছাকাছি নিয়ে যাও। দূরে সরিয়ে দাও তোমার ক্রোধ আর গজব থেকে। আমাকে তৌফিক দাও তোমার পবিত্র কোরআনের আয়াত তেলাওয়াত করার। হে দয়াবানদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ দয়াময়।

৩য় রোজার দোয়া - আরবিঃ الیوم الثّالث : اَللّـهُمَّ ارْزُقْنی فیهِ الذِّهْنَ وَالتَّنْبیهَ، وَباعِدْنی فیهِ مِنَ السَّفاهَةِ وَالَّتمْویهِ، وَاجْعَلْ لى نَصیباً مِنْ کُلِّ خَیْر تُنْزِلُ فیهِ، بِجُودِکَ یا اَجْوَدَ الاْجْوَدینَ.

বাংলা অর্থঃ হে আল্লাহ; আজকের দিনে আমাকে সচেতনতা ও বিচক্ষণতা দান কর। আমাকে দূরে রাখ অজ্ঞতা, নির্বুদ্ধিতা ও ভ্রান্ত কাজ-কর্ম থেকে। এ দিনে যত ধরণের কল্যাণ দান করবে তার প্রত্যেকটি থেকে তোমার দয়ার উসিলায় আমাকে উপকৃত কর। হে দানশীলদের মধ্যে সর্বোত্তম দানশীল।

৪র্থ রোজার দোয়া - আরবিঃ الیوم الرّابع : اَللّـهُمَّ قَوِّنی فیهِ عَلى اِقامَةِ اَمْرِکَ، وَاَذِقْنی فیهِ حَلاوَةَ ذِکْرِکَ، وَاَوْزِعْنی فیهِ لاِداءِ شُکْرِکَ بِکَرَمِکَ، وَاحْفَظْنی فیهِ بِحِفْظِکَ وَسَتْرِکَ، یا اَبْصَرَ النّاظِرینَ .

বাংলা অর্থঃ হে আল্লাহ; এ দিনে আমাকে তোমার নির্দেশ পালনের শক্তি দাও। তোমার জিকিরের মাধুর্য আমাকে আস্বাদন করাও। তোমার অপার করুণার মাধ্যমে আমাকে তোমার কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপনের জন্য প্রস্তুত কর। হে দৃষ্টিমানদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ দৃষ্টিমান। আমাকে এ দিনে তোমারই আশ্রয় ও হেফাজতে রক্ষা কর।

আরো পড়ুনঃ রমজানের গুরুত্বপূর্ণ ৮টি ইবাদাত - রমজানের ইবাদতের ফজিলত

৫ম রোজার দোয়া - আরবিঃ الیوم الخامس : اَللّـهُمَّ اجْعَلْنی فیهِ مِنْ الْمُسْتَغْفِرینَ، وَاجْعَلْنی فیهِ مِنْ عِبادِکَ الصّالِحینَ اْلقانِتینَ، وَاجْعَلنی فیهِ مِنْ اَوْلِیائِکَ الْمُقَرَّبینَ، بِرَأْفَتِکَ یا اَرْحَمَ الرّاحِمینَ .

বাংলা অর্থঃ হে আল্লাহ; এই দিনে আমাকে ক্ষমা প্রার্থনাকারীদের অন্তর্ভুক্ত কর। আমাকে শামিল কর তোমার সৎ ও অনুগত বান্দাদের কাতারে। হে আল্লাহ! মেহেরবানী করে আমাকে তোমার নৈকট্যলাভকারী বন্ধু হিসেবে গ্রহণ কর। হে দয়াবানদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ দয়াবান ।

৬ষ্ঠ রোজার দোয়া - আরবিঃ الیوم السّادس : اَللّـهُمَّ لا تَخْذُلْنی فیهِ لِتَعَرُّضِ مَعْصِیَتِکَ، وَلاتَضْرِبْنی بِسِیاطِ نَقِمَتِکَ، وَزَحْزِحْنی فیهِ مِنْ مُوجِباتِ سَخَطِکَ، بِمَنِّکَ وَاَیادیکَ یا مُنْتَهى رَغْبَةِ الرّاغِبینَ .

বাংলা অর্থঃ হে আল্লাহ, তোমার নির্দেশ অমান্য করার কারণে এ দিনে আমায় লাঞ্ছিত ও অপদস্থ করোনা। তোমার ক্রোধের চাবুক দিয়ে আমাকে শাস্তি দিও না। সৃষ্টির প্রতি তোমার অসীম অনুগ্রহ আর নিয়ামতের শপথ করে বলছি তোমার ক্রোধ সৃষ্টিকারী কাজ থেকে আমাকে দূরে রাখো। হে আবেদনকারীদের আবেদন কবুলের চূড়ান্ত উৎস।

৭ম রোজার দোয়া - আরবিঃ الیوم السّابع : اَللّـهُمَّ اَعِنّی فِیهِ عَلى صِیامِهِ وَقِیامِهِ، وَجَنِّبْنی فیهِ مِنْ هَفَواتِهِ وَآثامِهِ، وَارْزُقْنی فیهِ ذِکْرَکَ بِدَوامِهِ، بِتَوْفیقِکَ یا هادِیَ الْمُضِلّینَ .

বাংলা অর্থঃ হে আল্লাহ, এ দিনে আমাকে রোজা পালন ও নামাজ কায়েমে সাহায্য কর। আমাকে অন্যায় কাজ ও সব গুনাহ থেকে রক্ষা করো। তোমার তৌফিক ও শক্তিতে সবসময় আমাকে তোমার স্মরণে থাকার সুযোগ দাও। হে পথ হারাদের পথ প্রদর্শনকারী।

৮ম রোজার দোয়া - আরবিঃ الیوم الثّامن : اَللّـهُمَّ ارْزُقْنی فیهِ رَحْمَةَ الاَْیْتامِ، وَاِطْعامَ اَلطَّعامِ، وَاِفْشاءَ السَّلامِ، وَصُحْبَةَ الْکِرامِ، بِطَولِکَ یا مَلْجَاَ الاْمِلینَ .

বাংলা অর্থঃ হে আল্লাহ, তোমার উদারতার উসিলায় এ দিনে আমাকে এতিমদের প্রতি দয়া করার, ক্ষুধার্তদের খাদ্য দান করার, শান্তি প্রতিষ্ঠা করার ও সৎ ব্যক্তিদের সাহায্য লাভ করার তৌফিক দাও। হে আকাঙ্খাকারীদের আশ্রয়স্থল।

৯ম রোজার দোয়া - আরবিঃ الیوم التّاسع : اَللّـهُمَّ اجْعَلْ لی فیهِ نَصیباً مِنْ رَحْمَتِکَ الْواسِعَةِ، وَاهْدِنی فیهِ لِبَراهینِکَ السّاطِعَةِ، وَخُذْ بِناصِیَتی اِلى مَرْضاتِکَ الْجامِعَةِ، بِمَحَبَّتِکَ یا اَمَلَ الْمُشْتاقینَ .

বাংলা অর্থঃ হে আল্লাহ, এদিনে আমাকে তোমার রহমতের অধিকারী কর। আমাকে পরিচালিত কর তোমার উজ্জ্বল প্রমাণের দিকে। হে আগ্রহীদের লক্ষ্যস্থল। তোমার ভালোবাসা ও মহব্বতের উসিলায় আমাকে তোমার পূর্ণাঙ্গ সন্তুষ্টির দিকে নিয়ে যাও।

১০ম রোজার দোয়া - আরবিঃ الیوم العاشر : اَللّـهُمَّ اجْعَلْنی فیهِ مِنَ الْمُتَوَکِّلینَ عَلَیْکَ، وَاجْعَلْنی فیهِ مِنَ الْفائِزینَ لَدَیْکَ، وَاجْعَلْنی فیهِ مِنَ الْمُقَرَّبینَ اِلَیْکَ، بِاِحْسانِکَ یا غایَةَ الطّالِبینَ .

বাংলা অর্থঃ হে আল্লাহ, তোমার প্রতি যারা ভরসা করেছে আমাকে সেই ভরসাকারীদের অন্তর্ভুক্ত কর। তোমার অনুগ্রহের মাধ্যমে আমাকে শামিল করো সফলকামদের মধ্যে এবং আমাকে তোমার নৈকট্যলাভকারী বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত করে নাও হে অনুসন্ধানকারীদের শেষ গন্তব্য।

তথ্যঃ channel24bd

রমজানের প্রথম দশ দিনের ফজিলত

রোজাদারদের মধ্যে কিছু মানুষ আছেন, যারা তাকওয়া ও পরহেজগার সম্পন্ন এবং পাপ ও বর্জনীয় কাজ থেকে বেঁচে থাকার চেষ্টা করেন। যেহেতু রমজান মাস খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং এই মাসের ইবাদত গুলো আল্লাহ তায়ালার কাছে খুবই গ্রহণযোগ্য তাই আমাদের সকলকে রমজানের প্রথম দশ দিনের ফজিলত সম্পর্কে জানতে হবে এবং সেই অনুযায়ী কাজ করতে হবে।

রমজানের প্রথম দশ দিন হচ্ছে রহমত। এর পরের দশ দিন মাগফিরাত ও নাজাতের দশদিন। রমজানের যখন প্রথম দিন শুরু হয় তখন রহমতের দিন আরম্ভ হয়। আর বান্দা যখন সঠিক নিয়তে রোজা রাখে, রমজানের সব হকগুলো আদায় করে, সঠিকভাবে সংযমী হয়, হালাল রুজি দ্বারা সাহরি খায়, হালাল রুজি দ্বারা ইফতার করে।

কাউকে গালি না দেয়, কারো হক নষ্ট না করে, ঘুষ না খায়, এভাবে সারাদিন কাটিয়ে দেয় এবং এভাবে সব রমজানের রোজা রাখার নিয়ত করে তার জন্য রহমত প্রথম রমজান থেকেই শুরু হয়। যা রমজানের শেষ পর্যন্ত অবধারিত থাকে। এ ছাড়াও তার জন্য দ্বিতীয় দশদিন তার মাগফিরাত শুরু হয়ে যায় এবং গুণাহ গুলো মাফ হতে থাকে।

আরো পড়ুনঃ মসজিদে প্রবেশের দোয়া ও মসজিদ থেকে বের হওয়ার দোয়া

আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ বলেন, "জান্নাতের মধ্যে রাইয়ান নামক এক দরজা আছে এ দরজা দিয়ে কেবল কেয়ামতের দিন রোজাদার লোকেরা প্রবেশ করতে পারবেন। ঘোষণা দেওয়া হবে রোজাদার লোকেরা কোথায়? তখন তারা দাঁড়াবে তাদের প্রবেশের পরপরই দরজা বন্ধ করে দেয়া হবে।"

রমজানের প্রথম দশ দিনের আমল - রমজানের প্রথম দশ দিনের দোয়াঃ উপসংহার

রমজানের প্রথম দশ দিনের দোয়া, রমজান মাসের প্রথম দশ দিনের দোয়া, রমজানের রহমতের ১০ দিনের দোয়া, রমজানের প্রথম দশ দিনের ফজিলত, রমজানের প্রথম দশ দিনের আমল নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। প্রিয় বন্ধুরা আশা করি আপনারা উক্ত বিষয়গুলো জানতে পেরেছেন। আপনাদের বিষয়গুলো জানাতে পেরে আমরা আনন্দিত।

আপনার এবং আপনার পরিবারের সুস্থতা কামনা করে আজকের মত এখানেই শেষ করছি। আবার দেখা হবে নতুন কোন তথ্যমূলক এবং ইসলামিক আর্টিকেল নিয়ে সেই পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকুন ধন্যবাদ। ২০৮৭৬

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url