OrdinaryITPostAd

জিলকদ মাসের ১৩টি গুরুত্বপূর্ণ ফজিলত ও তাৎপর্য

জিলকদ মাসের ফজিলত ও তাৎপর্য এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। আপনাদের ভেতরে অনেকেই জিলকদ মাসের ফজিলত ও তাৎপর্য এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য বিভিন্ন জায়গায় খুঁজতে থাকেন। আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ভালোভাবে পড়লে জিলকদ মাসের ফজিলত ও তাৎপর্য এর সম্পর্কে জানতে পারবেন।

জিলকদ মাস হচ্ছে আরামের মাস আল্লাহ তায়ালা এ মাসকে আরামের মাস ও হারামের মাস বলে ঘোষণা করেছেন। আমাদের ভেতরে অনেকেরই জিলকদ মাসের ফজিলত ও তাৎপর্য এ সম্পর্কে জানার আগ্রহ থাকে। চলুন তাহলে আর দেরি না করে জিলকদ মাসের ফজিলত ও তাৎপর্য এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।

পেজ সূচিপত্রঃ জিলকদ মাসের ফজিলত ও তাৎপর্য

ভূমিকা

জিলকদ মাস হচ্ছে দুই ঈদের মধ্যবর্তী মাস। কুরআনে এটি একটি হারাম মাস কারণ মুসলিম উম্মাহো যেন ইবাদতের মাস গুলো অতিবাহিত করে সামনে ঈদ ও রোজার প্রস্তুতি নেওয়ার পথে কোন যুদ্ধবিগ্রহ তথা বিশ্রামের ঘাটতি না হয় সে কারণে এ মাসে সব ধরনের আক্রমণ পাল্টা আক্রমণ নিষিদ্ধ করে হারাম মাস হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।। আবার হজের তিন মাসের মধ্যবর্তী মাসও এটি। অবস্থানগত কারণ ছাড়াও এ মাসটি ঐতিহাসিকভাবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জিলকত মাস কে আরবীতে জুলকাআদাহ বলা হয়।

ফারসি ও উর্দুতে এটিকে জিলকাআদাহ বলা হলেও বাংলায় এটি জিলকদ মাস হিসেবে ব্যাপক পরিচিত ও ব্যবহারিত। এর অর্থ হল-বসা, স্থির হওয়া কিংবা বিশ্রাম গ্রহণ করা। কারণ এ মাসের আগের চার মাস যেমন ইবাদত বন্দেগীর মাস তেমনি এর পরের মাসে মুসলিম উম্মাহর বিশেষ এবাদত হজের মাস। চলুন তাহলে আর দেরি না করে জিলকদ মাসের ফজিলত ও তাৎপর্য এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।

জিলকদ মাসের ফজিলত ও তাৎপর্য

জিলকদ মাসের ফজিলত ও তাৎপর্য সম্পর্কে সবারই জানা থাকা খুব প্রয়োজন। চলুন তাহলে জিলকদ মাসের ফজিলত ও তাৎপর্য এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক। জিলকদ মাস আসার আগে মুমিন মুসলমান রজব মাস থেকে শুরু করে শাওয়াল মাস পর্যন্ত ইবাদত বন্দেগীতে ব্যস্ত থাকে। আবার তারপরের মাসেই হজ পালনকারীরা যেমন হজ ও ওমরাহ করবে তেমনি যারা রোজা পালন করবে তারা জিলহজ মাসের প্রথম ৯ দিন রোজা পালন করবে। তাই এ মাসটি মুমিন মুসলমানের জন্য একটু বিশ্রাম নেওয়ার মাস। রজতকে বলা হয় আল্লাহর মাস এ মাসে এবাদতের ভুমি বর্ষণের মাস। বেশি বেশি নফল ইবাদত এর মাস। সাবান হল রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মাস। এ মাসে ইবাদতের বীজ বপন করা হয় এ মাসেই রয়েছে মর্যাদার রাত নিশফ সাবান বাসবে বরাত। আর রমজান হলো উম্মতের মাস, ফসল তোলার মাস, ফরজ রোজা, তারাবির নামাজ ও কিয়ামুল্লাইলের মাস। এ মাসটি কুরআন নাযিলের মাস এবং ইবাদত তেলাওয়াত এর মাস হিসেবে পরিচিত। রমজান পরবর্তী শাওয়াল মাস হল ঈদুল ফিতর, সদকাতুল ফিতর ও নির্ধারিত সুন্নতি আমল ৬ রোজার মাস। ঠিক একই ভাবে আগের ৬ মাসের মতো জিলকদ মাসের পরে দুই মাসও ইবাদতে ব্যস্ত মাস। সুতরাং এ জিলকদ মাসে মুমিন মুসলমান একটু বিশ্রাম গ্রহণ করেন।
যে কারণে এ মাসের নাম জিলকদ তথা বিশ্রামের মাস বলা হয়েছে। ইসলামের ইতিহাসে বিভিন্ন কারণে এ মাস অনেক গুরুত্বপূর্ণ। প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জীবনে যে কয়টি ওমরা করেছেন তার সব কয়টি করেছে এ জিলকদ মাসে। এ মাসে সংঘটিত হয়েছিল হুদাইবিহার সন্ধি ও বাইয়াতের রিদওয়ান। তবে এ মাসে নির্দিষ্ট কোন ফরজ ওয়াজিব ও সুন্নত এবাদত ও আমল নেই। মুসলিম উম্মাহো যেন ইবাদতের মাস গুলো অতিবাহিত করে সামনে ঈদ ও রোজার প্রস্তুতি নেওয়ার পথে কোন যুদ্ধবিগ্রহ তথা বিশ্রামের ঘাটতি না হয় সে কারণে এ মাসে সব ধরনের আক্রমণ পাল্টা আক্রমণ নিষিদ্ধ করে হারাম মাস হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।

উল্লেখ্য আরবের লোকেরা তৎকালীন সময়ে জিলকদ মাসে বাণিজ্য থেকে ফিরে আসত এবং যুদ্ধ থেকে ফিরে আসত এবং বিশ্রাম গ্রহণ করত তাছাড়া ঋতুর পরিবর্তনে এই সময়টা স্থানীয় আরবদের লোকজনের হাতে তেমন কোন কাজও থাকতো না। আরব সংস্কৃতি অনুযায়ী তারা এ মাসে যুদ্ধবিগ্রহ থেকে বিরত থাকতে এবং অন্যায় অপরাধ থেকে বিরত থাকতো এসব কারণেও এই মাসকে জিলকদ বলা হয়। 

জিলকদ মাসের গুরুত্ব সম্পর্কে হাদিস

জিলকদ মাসের ফজিলত ও তাৎপর্য সম্পর্কিত আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক দীর্ঘতম মাসের গুরুত্ব সম্পর্কে হাদিস। ইসলাম ধর্ম অনুসারীদের জন্য সকল মাসে অনেক গুরুত্বপূর্ণ এবং এর সম্পর্কে অনেক ধরনের হাদিস রয়েছে। জিলকদ মাস হচ্ছে আরামের মাস বিশ্রামের মাস এ মাসের সকল প্রকার যুদ্ধ কলহর বন্ধ থাকে। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যার জিলকদ মাসের গুরুত্ব ও হাদিস সম্পর্কে। বিভিন্ন কারণে অনেক গুরুত্বপূর্ণ মাস বলে গণ্য করা হয় এই জিলকদ মাসকে। তার কিছু উদাহরণ নিচে দেওয়া হল-
  1. ১ লা জিলকদ রেওয়ায়েত অনুযায়ী ১৭৩ হিজরিতে হযরত ফাতেমা মাসুমা (সা.আ.) বিন্তে ইমাম কাজিম (আ.) জন্মগ্রহণ করেন।
  2. ১১ ই জিলকদ ১৪৮ হিজরীতে ইমাম রেজা (আ.) জন্মগ্রহণ করেন।
  3. ২৫শে জিলকদ উত্তর দিনে প্রথমবারের মতো পৃথিবীর প্রথম অংশ কাবার স্থানটি পানি থেকে উত্থিত হয় তারপর ধীরে ধীরে তা বিস্তার লাভ করে।
  4. জিলকদ মাসের শেষ ২২০ হিজরী নবম ইমাম মুহাম্মদ তাকি (আ.) এর শাহাদত দিবস। আব্বাসীয় খলিফা মুতাসিম বাগদাদে তাকে বিষ প্রয়োগের মাধ্যমে শহীদ করে।
  5. আল্লাহ রাব্বুল আলামীন ইরশাদ করেন নিশ্চয়ই আল্লাহর বিধান ও গণনার মাসটি আসমান সমূহ ও পৃথিবীর সৃষ্টির দিন থেকে তার মধ্যে চারটি সম্মানিত। 

জিলকদ মাসের আমল সমূহ

জিলকদ মাসে অন্য সকল মাস থেকে অন্যতম। এই মাসে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন স্বয়ং সম্মানিত বা হারাম মাস বলে আখ্যায়িত দিয়েছেন। জিলকদ মাস হচ্ছে দুইদের মধ্যবর্তী মাস এবং এই মাসে সকল প্রকার যুদ্ধ বন্ধ থাকে এবং মুসলমানদের জন্য আল্লাহতালা এ মাস কে বিশ্রামের মাস ঘোষিত করেছেন।জিলকদ মাসের ফজিলত ও তাৎপর্য এ সম্পর্কে ইতিমধ্যে আমরা জেনেছি। চলুন এবার জেনে নিই জিলকদ মাসের আমলসমূহ। জিলকদ মাস বিশ্রামের মাস হলেও এ মাসেও কিছু আমল রয়েছে চলুন সে সম্পর্কে এবার আলোচনা করা যাক।
জিলকত মাসের আমল হল-
  1. জিলকদ মাসের রবিবারের নামাজ- জিলকদ মাসের রবিবারের নামাজ সম্পর্কে মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর হাদিস থেকে বর্ণিত হয়েছে যে ব্যক্তি উক্ত নামাজ টি পড়বে তার তওবাকে কবুল এবং তার গুনাহকে মাফ করা হবে। এমনকি উক্ত নামাজের বরকত সমূহ তার পরিবারের লোকজন উপলব্ধি করতে পারবে। উক্ত ব্যক্তি ঈমানের সহিত মারা যাবে তার কবর নুরান্বিত অবস্থায় থাকবে এবং তার বাবা-মা তাঁর প্রতি সন্তুষ্ট থাকবে।তাদের গুনাহ সমূহকেও মাফ করে দেওয়া হবে এমনকি তার বংশধর কেউ ক্ষমা করে দেওয়া হবে। মৃত্যুকালীন সময়ে তার কষ্ট কম হবে ও যদি কেয়ামতের দিন উত্তর নামাজি ব্যক্তির কাছে কারো দাবি থাকলে দাবিদার ব্যক্তির রাজি হয়ে যাবে। 
  2. জিলকদ মাসের রোজা- উক্ত মাসে তিনটি রোজা রাখার জন্য তাগিদ করা হয়েছে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণিত হয়েছে যে কেউ হারাম আছে বৃহস্পতিবার শুক্রবার এবং শনিবারে রোজা রাখবে তাকে এক বছরের ইবাদতের সওয়াব দান করা হবে। 
  3. ১৫ই জিলকদ মাসের আমল- হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে রেওয়ায়াত বর্ণিত হয়েছে যে ১৫ই জিলকদ রাত হচ্ছে অতি বরকতপূর্ণ একটি রাত। মহান আল্লাহ উত্তরাতে তার মুমিন বান্দাদের প্রতি রহম নাযিল করেন যারা উক্ত রাতে ইবাদতের মাধ্যমে অতিবাহিত করবে তাকে আল্লাহ অগণিত সওয়াব দান করবেন। 
  4. ২৫ শে জিলকদ- ২৫শে জিলকতে প্রথমবারের মতো পৃথিবীর প্রথম অংশ পানি থেকে উত্থিত হয় তারপর ধীরে ধীরে তা বিস্তার লাভ করে। উক্ত দিনের জন্য রেওয়ায়েত ও আমল বর্ণিত রয়েছে।আমিরুল মুমিনীন থেকে রেওয়ায়েত বর্ণিত হয়েছে যে ২৫ শে জিলকদে প্রথমবারের মতো আল্লাহর পক্ষ থেকে রহমত নাযিল হয়। সুতরাং যদি কেউ উক্ত দিনে রোজা রাখে এবং উত্তরাতে ইবাদত করে তাহলে তাকে ১০০ বছরের ইবাদতের সমপরিমাণ সওয়াব দান করা হবে।

জিলকদ মাসের তাৎপর্য ও আমল

জিলকদ মাসের ফজিলত ও তাৎপর্য জানা যেমন জরুরী তেমন জিলকদ মাসে তাৎপর্য আমল সম্পর্কেও জানা জরুরি যা আমরা এখন আলোচনা করব। জিলকদ মাস হিজরি সনের সর্বশেষ মাস। হিজরি সন হল চন্দ্র সন। ইসলামের চন্দ্রসনের অনেক গুরুত্ব রয়েছে। কেননা সমস্ত আমলের সম্পর্ক চন্দ্রের সাথে তথা নামাজ, রোজা, হজ, কোরবানি ইত্যাদি। সাহাবায়ে কেরাম রাজিয়াতুল আনহু একবার রাসুলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে চাঁদের রহস্য সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করার মনস্থ করলে।এদিকে আল্লাহতালা পূর্বে এ বিষয়ে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে অবগত করলেন তারা আপনার নিকট নতুন চাঁদ সম্পর্কে জানতে চাই।

আপনি তাদের বলুন এটি মানুষের জন্য সময় নির্ধারণ ও হজের সময় ঠিক করার মাধ্যমে। শোন ও বছর হিসেবে মাস বারোটি। তন্মধ্যে চারটি মাস সম্মানিত। তা হল মুহাররম, রজব, জিলকত ও জিলহজ। এ চার মাসে যে কোনো ধরনের যুদ্ধবিগ্রহ ও কলহ বিবাদ নিষিদ্ধ। আল্লাহতালা বলেন আসমানসমও পৃথিবীর সৃষ্টির সূচনা থেকে মাস বারটি। আর এটি সুপ্রতিষ্ঠিত বিধান। ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের এক স্তম্ভ হল হজ আর এই হজ জিলকদ ও জিলহজ মাসে পালিত হয়। 
জিলকত মাসের আমল হল-
  1. জিলকদ মাসের রবিবারের নামাজ- জিলকদ মাসের রবিবারের নামাজ সম্পর্কে মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর হাদিস থেকে বর্ণিত হয়েছে যে ব্যক্তি উক্ত নামাজ টি পড়বে তার তওবাকে কবুল এবং তার গুনাহকে মাফ করা হবে। এমনকি উক্ত নামাজের বরকত সমূহ তার পরিবারের লোকজন উপলব্ধি করতে পারবে। উক্ত ব্যক্তি ঈমানের সহিত মারা যাবে তার কবর নুরান্বিত অবস্থায় থাকবে এবং তার বাবা-মা তাঁর প্রতি সন্তুষ্ট থাকবে। তাদের গুনাহ সমূহকেও মাফ করে দেওয়া হবে এমনকি তার বংশধর কেউ ক্ষমা করে দেওয়া হবে। মৃত্যুকালীন সময়ে তার কষ্ট কম হবে ও যদি কেয়ামতের দিন উত্তর নামাজি ব্যক্তির কাছে কারো দাবি থাকলে দাবিদার ব্যক্তির রাজি হয়ে যাবে। 
  2. জিলকদ মাসের রোজা- উক্ত মাসে তিনটি রোজা রাখার জন্য তাগিদ করা হয়েছে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণিত হয়েছে যে কেউ হারাম আছে বৃহস্পতিবার শুক্রবার এবং শনিবারে রোজা রাখবে তাকে এক বছরের ইবাদতের সওয়াব দান করা হবে। 
  3. ১৫ই জিলকত মাসের আমল- হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে রেওয়ায়াত বর্ণিত হয়েছে যে ১৫ই জিলকদ রাত হচ্ছে অতি বরকতপূর্ণ একটি রাত। মহান আল্লাহ উত্তরাতে তার মুমিন বান্দাদের প্রতি রহম নাযিল করেন যারা উক্ত রাতে ইবাদতের মাধ্যমে অতিবাহিত করবে তাকে আল্লাহ অগণিত সওয়াব দান করবেন। 
  4. ২৫ শে জিলকদ- ২৫শে জিলকতে প্রথমবারের মতো পৃথিবীর প্রথম অংশ পানি থেকে উত্থিত হয় তারপর ধীরে ধীরে তা বিস্তার লাভ করে। উক্ত দিনের জন্য রেওয়ায়েত ও আমল বর্ণিত রয়েছে। আমিরুল মুমিনীন থেকে রেওয়ায়েত বর্ণিত হয়েছে যে ২৫ শে জিলকতে প্রথমবারের মতো আল্লাহর পক্ষ থেকে রহমত নাযিল হয়। সুতরাং যদি কেউ উক্ত দিনে রোজা রাখে এবং উত্তরাতে ইবাদত করে তাহলে তাকে ১০০ বছরের ইবাদতের সমপরিমাণ সওয়াব দান করা হবে।
আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা খুব সহজেই বুঝতে পেরেছেন জিলকদ মাসের ফজিলত ও তাৎপর্য এ সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে। আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনারা উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করতে পারেন এবং তাদেরকেও পড়ার সুযোগ করে দিতে পারেন। এরকম সুন্দর সুন্দর টিপস পেতে আমাদের ওয়েবসাইট অর্ডিনারি আইটি ভিজিট করতে পারেন। আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। ২৪১৪১

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url