OrdinaryITPostAd

ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের ভাষণের গুরুত্ব - ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের তাৎপর্য

প্রিয় পাঠক আপনি নিশ্চয়ই ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের ভাষণের গুরুত্ব - ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের তাৎপর্য সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে হ্যাঁ আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। এই পর্বে আলোকপাত করব ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের ভাষণের গুরুত্ব - ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের তাৎপর্য সম্পর্কে। ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের ভাষণের গুরুত্ব জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের ভাষণের গুরুত্ব - ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের তাৎপর্য সম্পর্কে বিস্তারিত।
ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের ভাষণের গুরুত্ব - ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের তাৎপর্য
ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের ভাষণের গুরুত্ব - ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের তাৎপর্য সম্পর্কে জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের তাৎপর্য এবং ৭ ই মার্চের ভাষণের গুরুত্ব অপরিসীম। তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের ভাষণের গুরুত্ব - ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের তাৎপর্য সম্পর্কে।

সূচিপত্রঃ ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের ভাষণের গুরুত্ব - ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের তাৎপর্য

ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের ভাষণের গুরুত্ব

আপনি যদি ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের ভাষণের গুরুত্ব সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। কারণ এই পর্বে আলোকপাত করা হবে ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের ভাষণের গুরুত্ব সম্পর্কে। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর ৭ ই মার্চের ভাষণ সমগ্র বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ এবং স্বাধীনতার মন্ত্রে উজ্জীবিত করে। কোন ধরনের আপসের পথে না গিয়ে বঙ্গবন্ধুর আহবানে সাড়া দিয়ে দেশের স্বাধীনতা অর্জনে ৩০ লক্ষ মানুষ জীবন উৎসর্গ করে যা বিশ্ব ইতিহাসে নজিরবিহীন। এই ভাষণের একটি বৈশিষ্ট্য হচ্ছে নেতৃত্বে সর্বোচ্চ দেশাত্মবোধ, সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য স্থির এবং লক্ষ্য অর্জনে দিকনির্দেশনা। বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণের মূল লক্ষ্য ছিল পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ উপনিবেশিক শাসন শোষণ ও নিয়ন্ত্রণ থেকে বাঙালির জাতীয় মুক্তি।
বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ আমাদের প্রেরণার উৎস। সম্ভবত পৃথিবীতে অন্য কোন ভাষণ এতবার উচ্চারিত হয়নি। বাঙালির বীরত্বপূর্ণ সংগ্রাম ও সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের জাতির জনকের দিকনির্দেশনায় ছিল সে সময় বজ্রকঠিন জাতীয় ঐক্যর মুল মন্ত্র। বঙ্গবন্ধুর ৭ ই মার্চের ভাষণ একটি জনগোষ্ঠীর মুক্তির কালজয়ী এক মহাকাব্য। এক কথায় বলা যায় বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের ভাষণের গুরুত্ব বাঙ্গালীদের কাছে অপরিসীম। আশা করি বুঝতে পেরেছেন ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের ভাষণের গুরুত্ব কতটুকু।

ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের তাৎপর্য

এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ে জেনে নিন ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের তাৎপর্য সম্পর্কে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের তাৎপর্য। বাঙালির ইতিহাসে অনেকগুলো দিন আছে যা আমাদের মনে রাখতে হবে। ১৯৭১ সালের ৭ই ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দানের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর জীবনের শ্রেষ্ঠ ভাষণ দিয়েছিলেন। কোন ধরনের আপসের পথে না গিয়ে বঙ্গবন্ধুর আহবানে সাড়া দিয়ে দেশের স্বাধীনতা অর্জনে ৩০ লক্ষ মানুষ জীবন উৎসর্গ করে যা বিশ্ব ইতিহাসে নজিরবিহীন। সে সময় পাকিস্তানিরা বাঙালি জাতির ওপর শুরু করে দমন-পীড়ন ও নির্যাতন। এর প্রতিবাদে সারা বাংলায় প্রতিবাদের ঝড় ওঠে।
বাঙালি জাতি ও গণতন্ত্র রক্ষার আন্দোলনে যোগ দেয়। আর এরই পরিপ্রেক্ষিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের ৭ই ঢাকার রেসকোর্স ময়দানের বর্তমান সংবিধানে প্রায় ১০ লক্ষ মানুষের উপস্থিতিতে ১৮ মিনিট ঐতিহাসিক ভাষণ দেন। এই ভাষণটি ছিল খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। যা পরবর্তীকালে বাঙালির মুক্তির আন্দোলনের প্রধান দিক নির্দেশনা হিসেবে ভূমিকা রাখে। উপরোক্ত আলোচনা সাপেক্ষে আশাকরি বুঝতে পেরেছেন ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের তাৎপর্য।

ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের ভাষণ কত মিনিট

আপনি কি জানেন ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের ভাষণ কতো মিনিট। যদি না জেনে থাকেন তবে এই পর্বটি পড়ে জেনে নিন ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের ভাষণ কতো মিনিট ছিল। বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ ছিল ১৮ মিনিট। এই ১৮ মিনিট ভাষণের মাধ্যমে পাল্টে দিয়েছিল বাঙালি জাতির মুক্তির সংগ্রাম।বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের ৭ই ঢাকার রেসকোর্স ময়দানের বর্তমান সংবিধানে প্রায় ১০ লক্ষ মানুষের উপস্থিতিতে ১৮ মিনিট ঐতিহাসিক ভাষণ দেন।
এই ভাষণটি ছিল খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। বঙ্গবন্ধুর ৭ ই মার্চের ভাষণ একটি জনগোষ্ঠীর মুক্তির কালজয়ী এক মহাকাব্য। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর ৭ ই মার্চের ভাষণ সমগ্র বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ এবং স্বাধীনতার মন্ত্রে উজ্জীবিত করে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের ভাষণ কতো মিনিট ছিল।

ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের ভাষণের তাৎপর্য রচনা

আপনি যদি ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের ভাষণের তাৎপর্য রচনা সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই পর্বটি আপনার জন্য। চলুন জেনে নেওয়া যাক ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের ভাষণের তাৎপর্য রচনা সম্পর্কে।

ভূমিকাঃ

ইতিহাস জুড়ে যে কোন দেশের জনগণকে তাদের মাতৃভূমি এবং জনগণের উন্নতির জন্য তাদের জীবন উৎসর্গ করার জন্য রাজনৈতিক নেতাদের দ্বারা লড়াই করতে প্ররোচিত করা হয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ভাষণটি এমন ছিল বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষের মুক্তির আহবান এর মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল না বরং তার ভাষণ জাতির মানসিকতায় পরিবর্তন এনেছিল যা মানুষকে প্রোরচিত করেছিল। সেই বক্তব্যের জন্য আমরা পেয়েছি স্বাধীনতা।

৭ ই মার্চের ভাষণের তাৎপর্যঃ

১লা মার্চ জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত করা হয়। যার ফলে পূর্ব-পাকিস্তান জুড়ে হইচই শুরু হয়। ঢাকা-চট্টগ্রাম, রংপুর, কুমিল্লা, রাজশাহী, সিলেট ও খুলনায় সহিংসতা শুরু হয় এবং নিরাপত্তা বাহিনীর ডজন ডজন নিরস্ত্র বিক্ষোভকারীকে হত্যা করে। পরিস্থিতির ভিত্তিতে ৫ মার্চ ইয়াহিয়া খান ২৫ মার্চ সমাবেশ আহবান করেন। সেখানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পাকিস্তান থেকে স্বাধীনতা ঘোষণা করার জন্য আহ্বান জানানো হয় এবং আওয়ামী লীগ সাড়া দেওয়ার জন্য ৭ই মার্চ ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে একটি বিশাল জনসমাবেশ আহ্বান করে।

বঙ্গবন্ধুর ৭ ই মার্চের ভাষণঃ

৭ই মার্চের ভাষণ ছিল বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের একটি ভাষণ। ১৯৭১ সালের ৭ই ঢাকা ২০ লাখেরও বেশি মানুষ সমাবেশ হয়। এটি পূর্ব পাকিস্তান এবং পূর্ব পাকিস্তানে শক্তিশালী রাজনৈতিক ও সামাজিক সংস্থার মধ্যে উত্তেজনা বৃদ্ধির সময়কাল বিতরণ করা হয়েছিল। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হয় ১৮ দিন পরে যখন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বেসামরিক বুদ্ধিজীবী রাজনীতিবিদ এবং সশস্ত্র কর্মীদের বিরুদ্ধে অপারেশন সার্চলাইট শুরু করে।

বাঙালি ঐক্যঃ

৭ এই মার্চ বঙ্গবন্ধুর এবং বঙ্গবন্ধুর ভাষণের গুরুত্ব অপরিসীম। তার ভাষণের মাধ্যমে বাঙালি জাতি সাহস যোগান পেয়েছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর এর নেতৃত্বে বাঙালি জনগণ ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তোলে। ১৯৭০ এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সংখ্যাগরিষ্ঠ অর্জন করে। ঐক্যবদ্ধ জনগণকে দেখেই বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চের ভাষণে স্বাধীনতার ডাক দেন। দেশকে মুক্ত করার জন্য সমগ্র জাতি ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ে।

উপসংহারঃ

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ভাষণ বাঙালিকে তাদের স্বাধীনতা ও মুক্তির অন্বেষণ অনুপ্রেরণা জুগিয়েছিল। ভাষণ সমগ্র জাতিকে উজ্জীবিত করেছিল এবং আসন্ন মুক্তিসংগ্রামের জন্য জনগণকে প্রস্তুত করেছিল। এটি মুক্তিবাহিনীতে যোগদানকারী অগণিত মুক্তিযোদ্ধাদের অনুপ্রেরণার উৎস হিসেবে কাজ করেছিলো।

শেষ কথা

উপরোক্ত আলোচনা সাপেক্ষে এতক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের ভাষণের গুরুত্ব - ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের তাৎপর্য সম্পর্কে। ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের ভাষণের গুরুত্ব এবং ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের তাৎপর্য সম্পর্কে আপনার যদি কোন মতামত থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন এবং আজকের পর্বটি যদি ভালো লেগে থাকে তবে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন। @ 22882

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url