OrdinaryITPostAd

কাজের চাপে দিনে কতবার বিরতি নেওয়া ভালো বিস্তারিত জেনে নিন

শিক্ষার্থীরা কিভাবে সময় ব্যবস্থাপনা করবেন

কাজের চাপে দিনে কতবার কি বিরতি নেওয়া ভালো এটা মূলত সময় ব্যবস্থাপনার একটি অংশ। আমরা প্রতিদিন বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত থাকে এবং এ বিষয়ে খেয়াল রাখি না যে একটানা দীর্ঘক্ষণ কাজ করলে কাজের প্রতি একঘেয়েমিতা ও মনোযোগিতা আসে যা কাজের উৎপাদনশীলতা কমায়।

কাজের-চাপে-দিনে-কতবার-কি-বিরতি-নেওয়া-ভালো

এর জন্য আমাদের প্রতিদিনের রুটিনের মধ্যে বিরতির অংশটা রাখা উচিত। যেমন দুই ঘন্টা কাজ করলে ১৫ মিনিটের একটি বিরতির অবশ্যই প্রয়োজন যেখানে একটু হাটাহাটি করা, গান শোনা বা যেটা ভালো লাগে সেটা করা। এতে সুবিধা হল ঘন্টার পর ঘন্টা একটা কাজ করলেও কাজের প্রতি বিরক্তি আসে না ও কাজে ভুল হয় না।

পেজ সূচিপত্রঃকাজের চাপে দিনে কতবার কি বিরতি নেওয়া ভালো

কাজের চাপে দিনে কতবার কি বিরতি নেওয়া ভালো

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রতিদিনই ঘন্টার পর ঘন্টা কাজ করতে হয় এবং সাধারণভাবে সেটি ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা হয় কারণ অফিস টাইম বলা হয় এটাই। এ সময়কার মধ্যে অনেক রকমের কাজের চাপ, মানসিক অস্থিরতা এবং হতাশা তৈরি করতে পারে কারণ আমরা নিজের দিকে খেয়ালই দিচ্ছি না।  এটি যদি দীর্ঘক্ষণ হতে থাকে তাহলে এটা আমাদের শরীরের উপর খুব খারাপ প্রভাব ফেলবে যার ফলস্বরূপ খুব খারাপ ভাবে অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। 

অনেক মানুষ এই অতিরিক্ত কাজের চাপ সহ্য করতে না পেরে আত্মহতনের পথ বেছে নেয়। তাই এটির থেকে মুক্তি পেতে হলে অবশ্যই যতই কাজের চাপ থাকুক না কেন আমাদের নিজেদের প্রতি একটু যত্ন নিতে হবে এবং যা ভালো লাগে সেই বিষয়ে একটু মনোযোগী হতে হবে। এর জন্য কাজের ফাঁকে ফাঁকে একটু বিরতি নেওয়া প্রয়োজন।কাজের চাপে দিনে কতবার কি বিরতি নেওয়া ভালো সেটা নিয়ে চলেন বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।

সাধারণভাবে বলা হয় যে প্রতি দুই ঘণ্টা কাজের ফাঁকে ফাঁকে ১৫ মিনিটের একটি বিরতি দেওয়া অত্যাধিক প্রয়োজন। তবে ছোট ছোট বিরতি হিসেবে প্রতি এক ঘণ্টা কাজের ফাঁকে ৫ থেকে ১০ মিনিটের একটি বিরতি নেওয়া যেতে পারে। প্রতি চার ঘন্টা কাজের পর ২০ থেকে ২৫ মিনিটের একটি বিরতি নেওয়া প্রয়োজন। ৬ ঘণ্টা কাজের পরে অবশ্যই ৩০ থেকে ৪০ মিনিটে একটি বিরতি নিতেই হবে। এভাবে কাজের ফাঁকে ফাঁকে বিরতি নিলে কাজের প্রতি বিরক্তি ভাব ও ক্লান্তি বোধ কমে যাবে।

পমোদরো(pomodoro) টেকনিক কি

ধরুন আপনি একটি কাজ বেছে নিলেন আরেকটি টাইমার দিয়ে ২৫ মিনিটের একটি টাইম সেট করে নিলেন। এর মানে হচ্ছে আপনি সেই কাজটা ২৫ মিনিটের মধ্যে সম্পন্ন করবেন এবং এরপর ৫ মিনিটের একটি বিরতি নিবেন। তাহলে দেখবেন কাজ যতই বড় ও জটিল হোক না কেন সেটি সম্পন্ন করতে অনেক বেশি কষ্ট করতে হবে না এবং কাজটা করার জন্য কোন রকম বিরক্তি হবে না। এই বিষয়টাকে বলা হয় পমোদরো টেকনিক। 

আরও পড়ুনঃ সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য কোন পদ্ধতি ব্যবহার করবেন জেনে নিন

এই টেকনিকটি উদ্ভাবক ছিলেন ফ্রান্সিসকো সিরিলো নামের একজন বিজ্ঞানী যিনি টমেটো আকৃতির একটি টাইমার ব্যবহার করেন এবং এই টেকনিকটি আবিষ্কার করেন। এই টেকনিকটি মাইক্রো ব্রেক্সস এর আওতায় পড়ে। যারা দীর্ঘক্ষণ কাজ করেন বা পড়াশোনা করেন তাদের জন্য এই টেকনিকটি খুবই উপকারী হবে। 

কোন বড় ,জটিল কাজ বা কঠিন কোন বিষয় থাকলে সেটি ছোট ছোট ভাগ করে ২৫ মিনিটের মধ্যে শেষ করে এর মধ্যে বিরতি নিলে দেখা যাবে আস্তে আস্তে এই কাজটি খুব আনন্দের সাথে সম্পন্ন হচ্ছে কারণ বিরতি নেওয়ার জন্য কাজের উৎপাদনশীলতা অনেক বেড়ে যাবে।

হেল্প ডেস্ক এজেন্টদের জন্য দিনে কতটুকু বিরতির প্রয়োজন

হেল্প ডেস্ক এজেন্ট এর কাজ বসে থেকে কাজ করা হলেও কয়েক ঘন্টা কাজের মধ্যে বিরতি নেওয়া অবশ্যই প্রয়োজন কারণ দীর্ঘক্ষণ বসে কাজ করলে চোখ ব্যথা, মাথা ব্যথা, পিট ব্যথা ইত্যাদি নানারকম সমস্যা হয়। এতে পরবর্তী শেষ ঘণ্টার কাজগুলোর ভারসাম্যতা ও কাজের গতি কমে যায়। এর জন্য অবশ্যই একটি রুটিন তৈরি করতে হবে বিরতি নেওয়ার জন্য। প্রতিদিন এই রুটিনটা মেনে চলতে হবে যাতে কাজের প্রতি কোন অনাগ্রহ না আসে।

কাজের-চাপে-দিনে-কতবার-কি-বিরতি-নেওয়া-ভালো

প্রতি দুই ঘণ্টা কাজের পরে ১৫ মিনিটের একটি বিরতি থাকবে। এরপর দুপুরের খাবারের বিরতি অবশ্যই ৩০ মিনিট নিতে হবে। এরপরের চার ঘন্টা কাজের পরে আবারো ১৫ মিনিটের একটি বিরতি নেওয়া প্রয়োজন। তাহলে দেখা যাচ্ছে প্রতি ছয় থেকে আট ঘন্টা কাজের মধ্যে তিনবার বিরতি নিতে হচ্ছে। যদি কাজটি সময়সীমা বেড়ে আট থেকে দশ ঘণ্টা হয় তাহলে অতিরিক্ত আরও ১৫ মিনিট কাজের বিরতি যোগ করতে হবে।

কাজের শিফট ট যদি প্রতিদিন ৮ ঘন্টা হয় তাহলে সপ্তাহে পাঁচ দিন কাজ করতে হবে এবং অবশ্যই দুই দিন কর্ম বিরতি নিতে হবে। আর প্রতিদিন যদি ১২ ঘন্টা শিফটে কাজ করতে হয় তাহলে সপ্তাহে তিন দিন কর্ম বিরতি এবং বাকি তিন দিন কাজ করতে হবে। এই শিফট প্যাটার্ন্টি মেনে চললে কাজের চাপ ঠিক থাকবে এবং ব্যক্তিগত জীবনেও এর কোন খারাপ প্রভাব পড়বে না এবং মানসিকভাবেও সুস্থ থাকা যাবে।

একটি দিনে বা সপ্তাহে কত সময় কাজ করা উপকারী

কাজের চাপে দিনে কতবার কি বিরতি নেওয়া ভালো এটা জানার পাশাপাশি অবশ্যই একটি দিনে বাস সপ্তাহে কতক্ষণ কাজ করা ভালো হবে সেই বিষয়েও নজর রাখতে হবে। কারণ জীবিকার তাগিদে কাজ করা যেন আমাদের ব্যক্তিগত জীবনের শান্তি নষ্ট না করে সেটির উদ্দেশ্যে হলেও এই নিয়মটি মেনে চলা উচিত। একটি দিনে সর্বোচ্চ ৮ ঘন্টা কাজ করা উত্তম এবং সপ্তাহে ৪০ ঘন্টা মানে ৫ দিন কাজ করা লাভজনক। অনেক অফিসে অতিরিক্ত কাজের চাপ দেখে ১০ ঘণ্টা কাজ করে নেয়, যেটি কর্মী এবং অফিসের জন্য ক্ষতিকারক।

অফিসের সময় ব্যবস্থাপনা এমনভাবে সাজাতে হবে যাতে কর্মীদের উপর কোন মানসিক চাপ না পড়ে এবং কর্মীরা যাতে আনন্দসহকারে কাজ করতে পারে। এটির মাধ্যমে অফিসে কাজের গতি এবং কাজের উৎপাদনশীলতা অনেক বেড়ে যাবে। একটি অফিসেরও উচিত কর্মীদের কাজের ফাঁকে ফাঁকে একটু বিরতি নেওয়ার ব্যবস্থা করে দেওয়া যাতে কর্মীরা একটু প্রশান্তি অনুভব করতে পারে ও নিজে ভালো লাগার কাজ করে মনটাকে আরো প্রফুল্ল এবং পরবর্তী কাজের জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিতে পারে।

কর্ম ক্ষেত্রে চাপমুক্ত থাকুন কিছু নিয়ম মেনে

জীবিকার তাগিদ এবং উন্নত কেরিয়ারের জন্য কর্মক্ষেত্রই আমাদের জীবনের সবথেকে প্রাধান্যের বিষয়। এই কর্মক্ষেত্র ও যদি আমাদের জীবনে আনন্দ দায়ক জায়গা হতে পারে তাহলে এর থেকে অনেক বেশি কল্যাণ আসে। তাই আমাদেরকে অবশ্যই কর্মক্ষেত্রে চাপমুক্ত থাকার জন্য কিছু নিয়ম মেনে চলতেই হবে। যেমন অফিসে প্রতিদিনের কাজ প্রতিদিনই করা উচিত। এর কারণে কাজের চাপ ব্যক্তিগত জীবনে প্রভাব ফেলবে না এবং চেষ্টা করবেন অফিসের কাজ অফিসেই শেষ করতে।

ইতোমধ্যেই আলোচনা করেছি যে কাজকে ছোট ছোট ভাগে ভাগ করে নেয়া উচিত। প্রয়োজনে এটিকে গুরুত্ব সহকারে ভাগ ভাগ করে নিলে জটিল কাজও আস্তে আস্তে সহজ হয়ে যাবে এবং কোন মানসিক চাপ বা হতাশা কাজ করবে না। অফিস সহকার্মীদের সঙ্গে অবশ্যই সুসম্পর্ক বজায় রাখবেন তাতে মন ও শরীর দুইটাই প্রফুল্ল থাকবে এবং কাজ করার প্রতি আগ্রহ জন্মাবে। চেষ্টা করবেন, দুপুরের স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করা যাতে শরীরে পুষ্টির কোন ঘাটতি না থাকে।

পড়াশোনায় মনোযোগ ধরে রাখার জন্য বিরতি নেওয়ার উপকারিতা

পড়াশোনায় মনোযোগ ধরে রাখার জন্য বিরতি নেওয়া ছাড়া কোন বিকল্প নেই কারণ একটানা পড়াশোনা করলে সেই বিষয়ে প্রতি আগ্রহ কমে যায় সেই সাথে সাথে মনে রাখার শক্তি ও কমতে শুরু করে। এছাড়া দীর্ঘক্ষণ পড়াশোনার কারণে খুব বেশি শরীরের উপর চাপ পড়ে। তাই অবশ্যই আমাদেরকে পড়াশোনার পাশাপাশি বিরতি নিতে হবে এবং সেই বিরতির মাঝখানে নিজের ভালো লাগে এমন কিছু কাজ করা বা হাটাহাটি করা এবং একটু পানি খেয়ে নিজেকে প্রশান্ত রাখা প্রয়োজন আছে।

কাজের-চাপে-দিনে-কতবার-কি-বিরতি-নেওয়া-ভালো

পড়ার বিষয়কে ছোট ছোট টপিকে ভাগ করতে হবে যা ২৫ মিনিট সময় সীমার মধ্যে সম্পন্ন হতে পারে। এরপর পাঁচ মিনিটের একটি বিরতি নেওয়া প্রয়োজন যেখানে একটু হাটাহাটি করে নিজের মস্তিষ্কে একটু বিশ্রাম দিতে হবে। অবশ্যই পড়াশোনার পরিবেশ যেন নিজের পছন্দসই হয় সেই দিকে খেয়াল রাখতে হবে। আমরা অনেকেই আছি যে রাতের বেলা পড়াশোনা করতে পছন্দ করি কিন্তু এটি আমাদের জন্য ক্ষতিকারক। তাই একটি রুটিন তৈরি করে সেই অনুযায়ী পড়াশোনা করলে ভালো ফলাফলের সম্ভাবনা থাকে।

বিরতির সময়টুকু কি করা উচিত

কাজের চাপে দিনে কতবার কি বিরতি নেওয়া ভালো এটা তো জানলাম কিন্তু এখন জানব যে বিরতির সময়টুকু কি করলে ভালো হয়। আমি ইতোমধ্যেই আগের অংশ তে এ বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি। বিরতি সময়টুকু অবশ্যই এমন বিষয় রাখতে হবে যে বিষয়ে উপভোগ করলে আপনার মনটি প্রশান্ত এবং আনন্দদায়ক অনুভব হবে। বিরতির সময়টুকুতে হাটাহাটি করবেন, পানি পান করবেন, হালকা ব্যায়াম করে নিতে পারেন সেই সাথে মেডিটেশনও হতে পারে।

আরও পড়ুনঃ মোবাইল আসক্তি কমানোর কৌশল কি জানুন

বিরতির সময়টুকুতে একটু ঘুমিয়ে নিলেও শরীরও মন দুটোই হালকা লাগে এতে পরবর্তীতে কাজের প্রতি আগ্রহ এবং আরো গতি বেড়ে যায়। কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে বাংলাদেশের কোম্পানিতে কর্মীদের জন্য এই সুযোগ নেই। কিন্তু বিদেশে বড় বড় কোম্পানিতে কর্মীদের স্বাস্থ্যের প্রতি যথেষ্ট গুরুত্ব আরোপ করা হয় এবং তাদের ঘুমানোর ব্যবস্থা আছে। আমি জানি ইউটিউব এর কার্যালয়ে এই ব্যবস্থাটি আছে।

কাজের চাপে বিরতি নেওয়ার উপকারিতা

কাজের চাপে বিরতি নেওয়ার সুবিধা নিয়ে কথা বললে শেষ করা যাবে না কারণ এটি আমাদের জীবনের একটি অপরিহার্য অংশ কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে আমরা অনেকেই এই বিষয়টি আমলেই নেই না। বিরতি নিলে কর্ম ক্ষমতা বাড়ে এবং সেই সাথে সাথে স্মৃতিশক্তি ও উন্নত হয়। বিরতি নেওয়ার জন্য মনটা অনেক প্রফুল্ল এবং আনন্দদায়ক থাকে যা কাজের প্রতি ভালোলাগা তৈরি করে দেয়।

শুধু তাই নয়, এই বিরতি নিলে মানসিক চাপ কমে যেটি ব্যক্তিগত জীবনের উপর কোন খারাপ প্রভাব ফেলে না এবং পারিবারিক জীবনেও কোনো রকম অশান্তি তৈরি হয় না। কাজ যাই হোক না কেন অবশ্যই নিজের মানুষের স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল রাখতে হবে। বিরতি নেওয়ার জন্য কাজের প্রতি মনোযোগ বাড়ে এবং নিজের কর্ম ক্ষেত্রে আর কোনরকমের হতাশা বা বিরক্ত কাজ করে না। জীবিকা তাগিদে এটি আমাদের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

কাজের চাপে বিরতি না দিলে কি ক্ষতি হতে পারে

বর্তমানে খবরে প্রচুর আত্মহননের খবর আসে যার একাংশ কারণ হচ্ছে কাজের চাপ সহ্য করতে না পারা। অনেক মানুষ এই কাজের চাপের জন্য ব্যক্তিগত সমস্যা ও হতাশায় ভোগে। অনেক মানুষই তো আছে যারা টাকা খরচ করে কাউন্সিলিং করায় শুধু এই কর্মক্ষেত্রের চাপ সহ্য করতে না পারার কারণে এবং পারিবারিক জীবনে অশান্তিতে ভোগার কারণে। স্বামী স্ত্রীর মধ্যে দাম্পত্য কলহ লেগেই থাকে যদি  তার স্ত্রীকে পর্যাপ্ত সবাই দিতে না পারে।

তাই অবশ্যই সময় ব্যবস্থাপনা সঠিক রেখে বিরতির রুটিনটাও তৈরি করে তা যথাযথভাবে মেনে চলা উচিত। কারন একটি ছোট্ট বিরতি পারে সকল প্রকার মানসিক চাপ থেকে বাঁচিয়ে পারিবারিক, ব্যক্তিগত ও সাংসারিক জীবন সুখের করে দিতে।কাজের চাপে দিনে কতবার কি বিরতি নেওয়া ভালো এটা জানাটা এবং অনুসরণ করাটা প্রত্যেকের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ।

লেখকের মন্তব্য

আমার মতে,কাজের চাপে দিনে কতবার কি বিরতি নেওয়া ভালো এই বিষয়টা শিক্ষার্থী থেকে চাকরিধারী প্রত্যেকটা পেশা এবং প্রত্যেকটা শ্রেণীর মানুষদের গুরুত্ব সহকারে নেওয়া উচিত এবং নিত্যদিন কার রুটিনের সাথে এই বিষয়টাও যোগ করে নেওয়া উচিত। কারণ একটি ছোট্ট উদ্যোগ পাড়ে জীবনের বড় বড় সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে। 251118

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url