ফ্রি ভার্চুয়াল ডলার কার্ড তৈরির বাস্তব প্রক্রিয়া ২০২৫
ফাইভারে ফেক বায়ার বোঝার ১০ টি উপায়ফ্রি ভার্চুয়াল ডলার কার্ড তৈরির বাস্তব প্রক্রিয়া এটা আসলে কি আমরা অনেকেই জানি আবার অনেকেই জানিনা। ফ্রী ভার্চুয়াল কার্ড তৈরি করার বিষয় নিয়ে অনেকেই আগ্রহী আছে। কিন্তু এখানে ফ্রি শব্দটি বোঝার বিষয় আছে পুরোপুরি বিনামূল্যে কার্ড
পাওয়া সব জায়গায় সম্ভব হয় না। আজকের আর্টিকেল আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব ফ্রি ভার্চুয়াল ডলার কার্ড তৈরির বাস্তব প্রক্রিয়া সম্পর্কে। চলুন তাহলে জেনে নেই কিভাবে ফ্রি ভার্চুয়াল ডলার কার্ড তৈরি করা যায় সেই সম্পর্কে।পেজ সূচিপত্রঃ ফ্রি ভার্চুয়াল ডলার কার্ড তৈরির বাস্তব প্রক্রিয়া
- ফ্রি ভার্চুয়াল ডলার কার্ড তৈরির বাস্তব প্রক্রিয়া
- ভার্চুয়াল কার্ড কি
- ভার্চুয়াল কার্ডের সীমাবদ্ধতা ও সতর্কতা
- ভার্চুয়াল কার্ড কিভাবে কাজ করে
- আপনি কিভাবে অনলাইনে ভার্চুয়াল কার্ড পেতে পারেন
- ভার্চুয়াল কার্ডের দাম কত
- ভার্চুয়াল ভিসা কার্ড কি ফ্রি
- ভার্চুয়াল কার্ডে কিভাবে ডলার লোড করব বাংলাদেশ থেকে
- ভার্চুয়াল কার্ড দিয়ে বুস্ট
- মন্তব্য ফ্রি ভার্চুয়াল ডলার কার্ড তৈরির বাস্তব প্রক্রিয়া
ফ্রি ভার্চুয়াল ডলার কার্ড তৈরির বাস্তব প্রক্রিয়া
ভার্চুয়াল ডলার কার্ড তৈরির বাস্তব প্রক্রিয়া সম্পর্কে আসলে অনেকেই জানে না। ব্রি ভার্চুয়াল ডলার কার্ড তৈরি করার বিষয়টিতে অনেকেই আগ্রহী হয়ে থাকে। অনেক বৈধ পথ আছে যা দিয়ে আপনি খুব কম খরচে বা নির্দিষ্ট সত্য ভিত্তি ইউএসডি ভার্চুয়াল কার্ড পেতে পারেন। ফ্রি ভার্চুয়াল ডলার কার্ড তৈরির বাস্তব প্রক্রিয়াসম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। ফ্রি ভার্চুয়াল ডলার কার্ড পাওয়ার নিয়ম গুলো হলো। যথাঃ
সেবা নির্বাচন করাঃ যেসব ব্যাংক ফিনটেক ভার্চুয়াল কার্ড দেয় সেবায় মধ্য থেকে নির্বাচন করতে হবে। যেমনঃ- EBL Eastern Bank Ltd
- MTB Mutual Trust Bank
- DBBL Virtual Card
পাশাপাশি আপনাকে আন্তর্জাতিক ভার্চুয়াল কার্ড দেওয়া কোম্পানিগুলি যেমনঃ Skrill, Wise ইত্যাদি খুঁজে বের করতে হবে।
অ্যাকাউন্ট খোলাঃ সাধারণত আপনাকে KYC ( নাগরিক পরিচয় পত্র বা NID কার্ড, ছবি, ঠিকানা) দিয়ে শনাক্ত করতে হবে। ব্যাংক কে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে এবং ব্যাংক থেকে ভার্চুয়াল কার্ডের জন্য আবেদন করতে হবে।
ডলার কার্ড অপশন নিশ্চিত করাঃ কার্ডটি অবশ্যই ডুয়েল কারেন্সি বা ফরেনার কারেন্সি ইউ এস বি সাপোর্ট করে কিনা তা পরীক্ষা করে নিতে হবে অর্থাৎ আপনি বিডি টি ইউএসডি কনভার্ট করে ডলার হিসেবে বেল লোড করতে পারবেন কিনা তা আপনাকে নিশ্চিত করতে হবে।
টাকা লোড বা রিচার্জঃ সাধারণত ব্যাংক একাউন্ট থেকে অন্য ব্যাংক থেকে টাকা টাকা স্থানান্তর করার মাধ্যমে ফ্রি থাকে আবার কিছু ক্ষেত্রে লোড ফি থাকতেও পারে।
কার্ড নাম্বার মেয়াদ এবং সক্রিয় করাঃ ভার্চুয়াল কার্ড তৈরির পর সিস্টেমে আপনার কার্ড নাম্বার সিভিভি ও মেয়াদ দেখাবে তারপর সেটি অনলাইনে ব্যবহার করার জন্য আপনাকে সক্রিয় করতে হবে।
ব্যবহার ও নিয়ন্ত্রণঃ আপনি কার্ড ফ্রিজ আনফ্রেন্ড করতে পারবেন প্রতিটি লেনদেন সীমা নির্ধারণ করা থাকবে। আপনাকে এই স্ট্যাটাস ব্যালেন্স চেক করে দেখে রাখতে হবে।
আরও পড়ুনঃ ফাইভারে আকাউন্ট খোলার নিয়ম
পরিশেষে বলা যায় কি বললে অনেক ক্ষেত্রে ইস্যু ফ্রি পরিচালন ফ্রি অরিজাজ রিচার্জ ফ্রি অনেক ক্ষেত্রেই থেকে যায় আন্তর্জাতিক বা ইউএসডি লেনদেনে কনভারশন চার্জ বা বৈদেশিক লেনদেন ফ্রি থাকতে পারে তাই ব্যাংকের ভার্চুয়াল কার্ড ব্যবহার করার আগে ব্যাংকের সত্তা বলি আপনাকে ভালোভাবে দেখে বুঝে করতে হবে।
ভার্চুয়াল কার্ড কি
ভার্চুয়াল কার্ড হলো একটি ডিজিটাল বা অনলাইন কার্ড যা আসলে কোন ফিজিকাল কার্ড নয়। এটি একটি ইলেকট্রনিক প্রেমের পেমেন্ট টু যেখানে কার্ড নাম্বার মেয়াদ এবং সিভি ভি কোড থাকে একদম সাধারন ডেবিট ক্রেডিট কার্ডের মত তবে এটি কেবল অনলাইনেই ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ভার্চুয়াল কার সাধারণত অনলাইন এর মাধ্যমে কেনাকাটার subscription বিদেশে ওয়েবসাইটে পেমেন্ট বা ফিনান্সিংয়ের জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে এই কার্ড ব্যবহারকারীরা তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বা
মোবাইল ব্যাংকিং থেকে টাকা লোড করে এই কার্ডে রাখেন এবং তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী অনলাইনে যে কোন লেনদেনের কার্যক্রম চালায়। এই কার্ডের প্রধান সুবিধা ও নিরাপত্তা যেহেতু এটি ডিজিটাল তাই হারিয়ে যাওয়া বা চুরি হওয়ার কোন ঝামেলা থাকে না আপনি যে কোন সময় কার্ড ফ্রিজ বা ডিলিট করতে পারেন এছাড়াও অনেক ক্ষেত্রেই এটি ফ্রি বা কম খরচে তৈরি করা যায়। বর্তমানে বাংলাদেশে অনেক ব্যাংক এর মত প্ল্যাটফর্ম গুলো ভার্চুয়াল কার্ড সেবা দিচ্ছে।
ভার্চুয়াল কার্ডের সীমাবদ্ধতা ও সতর্কতা
ভার্চুয়াল কার্ডে সুবিধা জনক হল এর কিছু সীমাবদ্ধতা ও ঝুঁকি রয়ে যায় তাই ব্যবহার করার সময় আপনাকে অবশ্যই সতর্ক থাকা জরুরী ভার্চুয়াল কার্ডের সীমাবদ্ধতা ও সতর্কতা হলো;।যথাঃ
- এই কার্ড শারীরিক কার্ড নয় তাই কোন দোকানে পেমেন্ট বা এটিএম ক্যাশ উত্তোলনে ব্যবহার করা যায় না এটি।
- ভার্চুয়াল কার্ডের মেয়াদ সীমিত লোড ও লেনদেনের উচ্চতর সীমা থাকতে পারে।
- ইউএসডি বা অন্য মুদ্রা লেনদেন করলে কনভারশন ফ্রি বা ফরেনারটেন্স সেকশন ফ্রি লাগতে পারে।
- কিছু দেশে ব্যাঙ ভার্চুয়াল কার্ড দেওয়া বা ব্যবহার করা সীমাবদ্ধ ও অতিরিক্ত কেওয়াইসি লাগে।
- ব্যাংক বাসু পরিচয়দা ফিল্ড তে কোম্পানি ব্যবহার করতে হবে অজ্ঞাত ফ্রি কার্ড জেনারেটর থেকে দূরে থাকতে হবে
- কার নাম্বার সিভিভি ও সোর্সিং এক্সেস কাউকে দেওয়া যাবে না সে কত্রে আপনার ক্ষতি হবে।
- আপনার একাউন্টে স্ট্রং পাসওয়ার্ড বা দুই স্তরের প্রমাণিকরণ চালু রাখতে হবে।
- ইমেল মেসেজ এ কার্ড ডিটেলস জানতে চাইলে সন্দেহ করুন রুল সরাসরি প্রোফাইলের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট যাচাই করুন।
ভার্চুয়াল কাজ কিভাবে কাজ করে
ভার্চুয়াল কার্ড হলো অনলাইন পেমেন্টের জন্য তৈরি করা একটি ডিজিটাল কার্ড ফিজিক্যাল কার্ড নয়। ভার্চুয়াল কার্ড যেভাবে কাজ করে যেমন
ইস্যু ও নাম্বার জেনারেশনঃ আপনি কোন ব্যাংকে ভার্চুয়াল কার্ড চাইলে সার্ভার একাধিক তথ্য দিতে সেই অ্যাকাউন্টের সঙ্গে নতুন কার্ড নাম্বার সিভি এবং এক্সপায়ারিং জেনারেট করে
ফেন্ডিং ও লোডিংঃ আপনার ব্যাংক একাউন্ট বা ওয়ালেট থেকে ভার্চুয়াল কার্ড টাকা লোড করা হয় আবার কিছু ক্ষেত্রে লেনদেনের সময় সরাসরি ব্যাংক থেকে অথরাইজ করা হয় ।
লেনদেনের সময়ঃ আপনি অনলাইনে কার্ড নাম্বার সিভিভি ও এক্সপায়ারি দিয়ে পেমেন্ট করলে মার্চেন্ট পেমেন্ট গেটওয়েতা প্রসেসিং করে। গেটে আপনার কার্ড ইস্যুকারির কাছে অরথরাইজেশন অনুরোধ পাঠায় ইস্যু কার্ড দেখবে এবং অনুমোদন দেবেন।
আরও পড়ুনঃ ফ্রিলান্সিং এ যে ২০ টি কাজের চাহিদা বেশি
সিকিউরিটিঃ ভার্চুয়াল কার ডেটা সার্ভার সাইডে এন ইফটেড থাকে অনেক প্রতিষ্ঠান টোকেনাইজেশন ব্যবহার করে যা বিভিন্ন ধরনের চুড়ি বা ঝুঁকির হাত থেকে রক্ষা করে।
সুবিধা ও সীমাবদ্ধতাঃ ভার্চুয়াল কার্ডের সুবিধা বেশি নিরাপদ দ্রুত ইস্যু কন্ট্রোলেবল স্প্রেন্ডিং দ্রুত বাতিল এবং এর সীমাবদ্ধতা পি ও এস এ টি এম এ ব্যবহার অক্ষম কিছু মার্চেন্ট গ্রহণ নাও করতে পারেন conversion চার্ট থাকতে পারে।
আপনি কিভাবে অনলাইনে ভার্চুয়াল কার্ড পেতে পারেন
অনলাইনে ভার্চুয়াল কার্ড নেওয়ার এখন সহজ। প্রথমে একটি বিশ্বাসযোগ্য ইস্যু কিছু কার্ড প্রদানকারী ব্যাংক বা ফ্রেন্ডটেক অ্যাপ বেছে নিতে হবে বাংলাদেশের অনেক দেশের মতো স্থানীয় ব্যাংক ও কিছু অনলাইন ওয়ালেট ভার্চুয়াল কার্ড দেয় সেবা শ্রী অ মুদ্রা সমর্থন যাচ াই করতে হবে।
আপনাকে ভার্চুয়াল কার্ড নেওয়ার জন্য রেজিস্ট্রেশন করতে হবে রেজিস্ট্রেশন এর জন্য ওয়েবসাইট বা মোবাইল অ্যাপে সাইন আপ করতে হবে সাধারণত নাম যাত্রয় পরিচয় পত্র সেলফি দিতে হবে কেওয়াইসি পূর্ণ হলে একাউন্ট ভেরিফাই হবে।
কার্ড টাইপ নির্বাচনঃ সিঙ্গেল ইউএসই একবার বা মাল্টি ইউজ বারবার কার্ড চান তা নির্বাচন করতে হবে সাবস্ক্রাই এর জন্য মাল্টিউস প্রয়োজন।
মুদ্রা ও লোডিংঃ অপশন ইউ এস বি value প্রয়োজন হলে ডুয়েল কারেন্সি বা ফরেনার কারেন্সি সাপোর্ট আছে কিনা সেদিকে দেখতে হবে ব্যাংক ট্রান্সফার মোবাইল ব্যাংকিং ওয়ালেট থেকে টাকা লোড করতে হবে।
ইসু ও অ্যাক্টিভেশনঃ লোড হলে সিস্টেম আপনার জন্য ভার্চুয়াল কার্ড নাম্বার সিভিবি ও এক্সপায়ারি জেনারেট করবে কখনো কখনো আপনাকে অ্যাপ বা ইমেইল এসে এক্টিভেট করতে হবে।
ফি ও নিরাপত্তা পরীক্ষাঃ সুফ ফ্রি রিচার্জ ফ্রি বা কনভার্শন চার্জ আছে কিনা যাচাই করতে হবে অজানা সাইটে কার তথ্য দেবেন না আপনাকে স্ট্রং পাস ওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে।
এই সকল অনুপ ধাপগুলো অনুসরণ করলে আপনি নিরাপদ ও কার্যকর ভাবে অনলাইনে ভার্চুয়াল কার্ড নিতে এবং ব্যবহার করতে পারবেন।
ভার্চুয়াল কার্ডের দাম কত
ভার্চুয়াল কার্ডের দাম কত তা নির্ভর করে কার্ড ইসুকারি প্রতিষ্ঠান ব্যাংক বা ফিনটেক সেবার ওপর নির্ভর করে তাও কিছু দাম দেওয়া হল
- ইবিএল ওয়েস্টার্ন ব্যাংক ২০০ টাকা প্লাস ভ্যাট
- সিটি ব্যাংক ভার্চুয়াল কাজ দের ক্ষেত্রে বছরের প্রথমবারের জন্য ফ্রি বিডিটি ১০০ টাকা এবং দ্বিতীয় বছর থেকে ২০০ টাকা করে চার্জ করা হবে।
- Strip ভার্চুয়াল কাজের ইউনিট কস্ট usd 0.10 করে ধরেছে
- Wise এ ভার্চুয়াল বা ডিজিটাল কার্ডের ক্ষেত্রে অনেক সময় কাট ফ্রি দিত হয় না দেশ বেদে
- এবং বাংলাদেশে ভার্চুয়াল কার্ড ইস্যু ফি সাধারণত ১০০ থেকে ৩০০ টাকার মত হতে পারে।
ভার্চুয়াল ভিসা কার্ড কি ফ্রি
ভার্চুয়াল ভিসা কার্ড হল অনলাইন লেনদেনের জন্য ব্যবহৃত একটি ডিজিটাল পেমেন্ট কার্ড ের মাধ্যমে কাজ করে থাকে। এটি কোন ফিজিক্যাল কার্ড নয় বরং অ্যাপ বা ডাউন ওয়েবসাইটে আপনার কার্ড নাম্বার ও মেয়াদ সহ একটি ভার্চুয়াল কার্ড যা অনলাইন কেনাকাটা সাবস্ক্রিপশন ও আন্তর্জাতিক পেমেন্ট এর জন্য ব্যবহার করা হয়।
আরও পড়ুনঃ বাংলাদেশের সেরা ফ্রিলান্সিং প্রতিস্থান
বেশিরভাগ ব্যাংক বা প্রিন্টার প্রতিষ্ঠান পুরোপুরি বিনামূল্যে ভার্চুয়াল ভিসা কার্ড দেয় না সাধারণত ইস্যু ফি ১০০ থেকে ৩০০ টাকা রিচার্জ ফ্রি বা মুদ্রা রূপান্তর ফ্রি থাকে কিছু অ্যাপস যেমন wise,Skrill বা Revolut প্রথমবারের জন্য ফ্রি ভার্চুয়াল কার্ড দেয় তবে লেনদেনের সময় সার্ভিস চার্জ কেটে নেই। বাংলাদেশও কিছু কিছু ব্যাংক বা প্রতিষ্ঠান খুব কম খরচে ভার্চুয়াল ভিসা বা মাস্টার কার্ড প্রদান করে ফ্রি ভার্চুয়াল কার্ড পেতে চাইলে আপনাকে এমন সেবা নিতে হবে যেগুলো profession ও নির্দিষ্ট অফারে সময় বিনামূল্যে ইস্যু করে থাকে ওইগুলো। তাই বলা যায় ভার্চুয়াল ভিসা কার্ড পুরো ফ্রি নয় তবে কিছু ক্ষেত্রে নগদ খরচে বা অফারে ফ্রি পাওয়া যেতে পারে।
বাংলাদেশ থেকে ভার্চুয়াল কার্ড এ কিভাবে ডলার লোড করব
ভার্চুয়াল কার্ড দিয়ে বুস্ট করা
ভার্চুয়াল কার্ড দিয়ে আপনি facebook instagram tiktok বা google অ্যাপস এর মত প্লাটফর্মে খুব সহজেই পোস্ট করতে পারবেন যদি কার্ডটি আন্তর্জাতিক অনলাইন পেমেন্ট সমর্থন করে এবং মাস্টার কার্ড নেটওয়ার্কের সাথে যুক্ত থাকে তবেই করতে পারবেন।
আপনার একটি ডলার ভার্চুয়াল কার্ড লাগবে যেমন ওই স্ক্রিন ইবিএল ভার্চুয়াল কপি পেড কার্ড ডলার লোড করে নিন এরপর আপনার ফেসবুক বিজনেস ম্যানেজার বা এডস ম্যানেজার এ লগইন করুন এবং পেমেন্ট মেথড গিয়ে অ্যাড পেমেন্ট মেথড নির্বাচন করে দিন এবং আপনার ভার্চুয়াল কার্ড নাম্বার মেয়াদ এবং সিভিভিক নাম্বার দিয়ে দিন।একবার কার্ড যুক্ত হয়ে গেলে আপনি নির্দিষ্ট পোস্ট বা এড বুস্ট করতে পারবেন আপনার ফেসবুক বা ইনস্টাগ্রামে এভাবেই প্রতিবার বুষ্টের পর সক্রিয়ভাবে আপনার কার্ড থেকে টাকা কেটে নেওয়া হবে।
মন্তব্য ফ্রি ভার্চুয়াল ডলার কার্ড তৈরির বাস্তব প্রক্রিয়া
পুরোপুরি ভার্চুয়াল কার্ড ফ্রী হয় না পুরোপুরি ফ্রি ভার্চুয়াল কার্ড পাওয়ার বাস্তবে অঞ্চল এর উপর নির্ভর করে কিছু আন্তর্জাতিক সার্ভিস নির্দিষ্ট দেশ ও প্রফেশনালের জন্য বিনামূল্যে থ্রী দিয়ে ভার্চুয়াল কার্ড দেয় আবার স্থানীয় ব্যাংক থাকতে পারে তাই সাধারণত একই রকম প্রথমে বিশ্বাসযোগ্য ব্যাংকের ভার্চুয়াল একাউন্ট খুলতে হবে এবং ভেরিফাই করতে হবে তারপর ভার্চুয়াল কাজ করার অপশনে থেকে কার্ড তৈরি করতে হবে। ভার্চুয়াল কার্ড ফ্রি হওয়া সম্ভব তবে কি কিছু শব্দ দেশভিত্তিক অফার অনু কোন ফ্রি পরীক্ষা করে নিশ্চিত হওয়া তৈরি হতে হবে নিরাপদ ও বৈধ উৎস থেকে কার্ড নিতে হবে। আজকের আর্টিকেলে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করলাম ফ্রি ভার্চুয়াল ডলার কার্ড তৈরির বাস্তব প্রক্রিয়া সম্পর্কে আশা করি আপনাদের ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ।250535
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url