OrdinaryITPostAd

২০২৪ সালের রোজার ঈদের ছুটি - ঈদুল ফিতরের ছুটি ২০২৪

ঈদে মিলাদুন্নবী কখন থেকে শুরু হয়পবিত্র ঈদুল ফিতরের ছুটি কত তারিখ পর্যন্ত ২০২৪ সম্বন্ধে অনুসন্ধান করছেন। তাহলে আজকের আর্টিকেটি শুধু মাত্র আপনার জন্য। কারণ আজকের আর্টিকেলে থাকছে ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায়ের নিয়ম সহ ঈদুল ফিতরের বিস্তারিত তথ্য।
পবিত্র ঈদুল ফিতরের ছুটি কত তারিখ পর্যন্ত ২০২৪
তাহলে চলুন পবিত্র ঈদুল ফিতরের ছুটি কত তারিখ পর্যন্ত ২০২৪ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক। আজকের আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

পোস্ট সূচিপত্র: পবিত্র ঈদুল ফিতরের ছুটি কত তারিখ পর্যন্ত ২০২৪

পবিত্র ঈদুল ফিতরের ছুটি কত তারিখ পর্যন্ত ২০২৪

পবিত্র ঈদুল ফিতরের ছুটি কত তারিখ পর্যন্ত ২০২৪ সম্পর্কে জানার আগ্রহ প্রত্যেকটি মুসলিম মুমিনদের মধ্যে বিদ্যমান। পবিত্র ঈদুল ফিতরের ছুটি কত তারিখ পর্যন্ত ২০২৪ অনুযায়ী তা গণনা করে পাওয়া যায় যে ঈদে ছুটি পাঁচ দিন ব্যাপী বিদ্যমান থাকে। এপ্রিলের দশ তারিখে ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে বলে জ্যোতিষ গণনায় পাওয়া গেছে। তাই ঈদের আগের দিন হতে শুরু করে ঈদের দিন এবং ঈদের পরের তিন দিন পর্যন্ত ঈদুল ফিতরের ছুটির তারিখ।

ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায়ের নিয়ম

ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায়ের নিয়ম অন্য সব নামাজের থেকে আলাদা। ঈদুল ফিতরের নামাজ কোন খোলা ময়দানে পড়তে হয়। এ নামাজের জন্য কোন আজান ইকামতের প্রয়োজন নেই। এতে খুতবা পাঠ করতে হয়। এটা নামাজের পরে পড়তে হয়। অন্যান্য নামাজের মত নিয়ত করে তাকবীরে তাহরীমা বলে হাত বেধে ছানা পাঠ করতে হয়।

ইমাম উচ্চ স্বরে পরপর তিনটি তাকবীর বলবে এবং মুত্তাকী গণ সহ প্রতি তাকবীরে কান পর্যন্ত হাত উঠাবেন আবার ছেড়ে দিবেন। অবশ্যই শেষ তাকবীরের পর যথা নিয়মে হাত বেঁধে ইমাম উচ্চ স্বরে সূরা কিরাত পাঠ করবেন। তারপর অন্যান্য নামাজের ন্যায় রুকু সেজদাহ আদায় করে দ্বিতীয় রাকাতে দাঁড়িয়ে ইমাম উচ্চ স্বরে সূরা কিরাত পাঠ করবে।

তারপর রুকুতে যাওয়ার আগে পূর্বের রাকাতের নিয়মে অতিরিক্ত তিনটি তাকবীর বলবে। তারপর রুকু সিজদাহ করবেন। দরুদ পাঠ করবেন। অতঃপর সালামন্তে ইমাম দাঁড়িয়ে জুম্মার খুতবার নেয় দুটো খুতবা পাঠ করবেন। এ খুতবা আরমকালে জুম্মার খুতবার নেয় আজান দিতে হয় না। খুতবা পাঠ শেষে ইমাম হাত উঠিয়ে মুত্তাকী গণ সহ মোনাজাত করবে।

ই’তিকাফে বসে যে যে কাজ করতে হয়

ই’তিকাফে বসে যে যে কাজ করতে হয় তা নিচে উল্লেখ করা হলো:
  • জামায়াতের সাথে নামাজ আদায় করতে হবে।
  • তাসবীহ তাহলীল পাঠ করবে।
  • কুরআন তিলাওয়াত করবে।
  • দোয়া দরুদ পাঠ ও জিকির করবে।
  • ধর্মীয় আলোচনা করবে।
  • ওয়াজ নসিহত করবে অথবা তা শ্রবন করবে।
  • ধর্মীয় পুস্তকাদি পাঠ করবে।

ই’তিকাফ অবস্থায় করণীয় কাজ সমূহ

ই’তিকাফ অবস্থায় করণীয় কাজ সমূহ পরিপূর্ণ ভাবে জানা খুবই জরুরী যারা ই’তিকাফ পালন করতে চায় তাদের জন্য। যেন ই’তিকাফরত অবস্থায় কোন ধরনের ভুল না হয়ে যায়। যখন কোন লোক ই’তিকাফের নিয়ত করবে তখন তাকে শুধু মাত্র মহান আল্লাহর জিকিরে মগ্ন থাকতে হবে। সর্বদা তসবিহ তাহলিল পাঠ করবে। কোরআন তেলাওয়াত করবে। নফল নামাজ পড়বে।
পুরুষ গণ যেভাবে মসজিদে গিয়ে ই’তিকাফ করে তদ্রূপ মহিলারাও তাদের গৃহের মধ্যে অবস্থান করে ই’তিকাফ করতে পারে। তবে মহিলাদের ই’তিকাফের জন্য পৃথক একটি পাক পবিত্র কক্ষ বা রুমের প্রয়োজন। কিন্তু যদি পৃথক কোন রুমের ব্যবস্থা না থাকে তবে একই ঘরের এক দিকে কিছুটা স্থান পর্দার মাধ্যমে পৃথক করে নিয়ে সেখানে ই’তিকাফ করতে পারে।

রমজান মাসে শবে কদরের নামাজ

রমজান মাসে শবে কদরের নামাজ ২৬ তারিখ দিবাগত রাত্রিতে পড়তে হয়। যা সমগ্র রোজা ও ইবাদত সেহরি ও ইফতারের হিসাব সহ পবিত্র ঈদুল ফিতরের ছুটি কত তারিখ পর্যন্ত ২০২৪ এর ক্যালেন্ডার ফলো করলে দেখা যাবে। বেতের নামাজের পর হতে সুবহে সাদেক পর্যন্ত এই নামাজের সময় থাকে। নামাজ, কোরআন তেলাওয়াত, জিকির, মোরাক্কাবা, দোয়া দুরুদ, ইস্তেগফার ইত্যাদি নফল ইবাদতে সারা রাত্রি জাগরণ থাকলে অনেক সওয়াব পাওয়া যায়। সাথে সকল গুনাহ মাফ হয়ে যায়। দুই রাকাত করে এই নামাজ পড়তে হয়।

ঈদের নামাজের কতিবায় মাসায়ালা

ঈদের নামাজের কতিবায় মাসায়ালা গুলো জানা ও সে মোতাবেক ঈদের সুন্নত পালন করা প্রত্যেকটি মুসলমান মুমিনদের জন্য অনিবার্য। কোন ব্যক্তি ঈদের নামাজে এমন সময় শামিল হলো যখন ইমাম প্রথম রাকাতের রুকুতে চলে গেছে। এই অবস্থায় সে ভেবে দেখবে যে নিজে প্রথমে তিন তাকবীর শেষ করে ইমামকে রুকুতে ধরতে পারবে কিনা। যদি রুকুতে ইমামের সঙ্গে শামিল হতে পারে বলে ধারণা হয় তবে নিজে দাঁড়ান থেকে তিন তাকবীর বলে তারপর আল্লাহু আকবার বলে রুকুতে শামিল হবে।

আর যদি ধারণা হয় যে অতিরিক্ত তিন তাকবীর বলতে গেলে ইমাম রুকু থেকে দাঁড়িয়ে যাবে তাহলে সেও তাড়াতাড়ি রুকুতে শামিল হবে এবং রুকুর হালতে থেকে সুবহানাল্লাহ রাব্বিয়াল আজিম পড়ার পরিবর্তে তিনবার আল্লাহু আকবার বলবেন। তখন হাত হাঁটুতেই থাকবে উপরে উঠাতে হবে না। যদি সে রুকুতে যেয়ে দুই একটি তাকবির বলতে বলতে ইমাম রুকু হতে উঠে পড়েন তবে সেই ইমামের অনুসরণ করবে।

ই’তিকাফরত অবস্থায় যা জায়েয

ই’তিকাফরত অবস্থায় যা জায়েয সে কাজ সমূহ নিচে উল্লেখ করা হলো:
  • পেশাব পায়খানার জন্য বাইরে যাবে।
  • অজু উপলক্ষে বাইরে যাবে।
  • জুম্মার নামাজ উপলক্ষে বাইরে যাবে।
  • মসজিদে বসে খাওয়ার ব্যবস্থার অভাব থাকলে অন্যত্র খেতে যাবে।
  • কোন বালক বালিকা পানিতে ডুবে বা আগুনে পুড়ে মারা যাচ্ছে দেখে তাদের উদ্ধার করতে যেতে পারবে।
  • ই’তিকাফ অবস্থায় নিদ্রায় যেতে পারবে।
  • ই’তিকাফ বসে একে বারে চুপ করে থাকলে ই’তিকাফ ভঙ্গ হয়ে যাবে।

যে যে কারণে ই’তিকাফ নষ্ট হয়

যে যে কারণে ই’তিকাফ নষ্ট হয় সে বিষয় গুলি জানা ও সে মোতাবেক ই’তিকাফ পালন করা আবশ্যক। নিচে তা উল্লেখ করা হলো:
  • ই’তিকাফ অবস্থায় ই’তিকাফকারী যদি বিনা প্রয়োজনে এক ঘন্টার জন্যও মসজিদ থেকে বের হয় তবে তার ই’তিকাফ নষ্ট হয়ে যাবে।
  • ই’তিকাফ অবস্থায় বিভিন্ন ব্যবসা-বাণিজ্যের হিসাব নিকাশ ও পরিচালনার কাজ করলে ই’তিকাফ নষ্ট হয়ে যাবে।
  • ই’তিকাফ অবস্থায় নানা রকম পার্থিব্য বিষয়ে আলোচনায় ব্যস্ত থাকলে ইত্তেকা নষ্ট হতে পারে।
  • ই’তিকাফের দিন গুলোতে যৌন সম্ভোগ করা বা স্ত্রীকে কামভাবের সাথে স্পর্শ করা ইত্যাদি মনোভাবে ই’তিকাফ নষ্ট হয়ে যাবে।
  • ই’তিকাফে থাকা কালীন কোন জিনিস ক্রয় বিক্রয় করাও নিষেধ।

শবে কদরের নামাজের নিয়ম

শবে কদরের নামাজের নিয়ম সমূহ সম্পর্কে জানে না এমন মানুষের সংখ্যা অনেক কম হলেও কিছু কিছু মানুষ রয়েছে যারা সঠিক বা পরিপূর্ণ ভাবে জানে না। পবিত্র হাদীসে বর্ণিত রয়েছে, শবে কদরের রাত্রিতে যদি চার রাকাত নামাজ পড়া যায়। এ নামাজের প্রত্যেক রাকাতে সূরা ইন্না আনযালনা একবার এবং সূরা এখলাস ২৭ বার পাঠ করতে হয়। এই নামাজ পড়লে নামাজির সব গুনাহ মাফ হয়ে যাবে।

সে যেন মায়ের গর্ভ হতে কেবলই ভূমিষ্ঠ হয়েছে এমন ভাবে নিষ্পাপ হয়ে যাবে। আল্লাহতালা তাকে বেহেশতে এক হাজার মহল দান করবেন। অন্য এক হাদিস শরীফে বর্ণিত রয়েছে, যে ব্যক্তি এ রাত্রির দুই রাকাত নামাজ পড়বে। প্রত্যেক রাকাতে সূরা ইন্না আনযালনা একবার এবং সূরা ইখলাস তিনবার পড়বে। এ নামাজ পড়লে আল্লাহ তাআলা তাকে সবে কদরের রাতের সব সোয়াব দান করবে।
শবে কদরের নামাজের নিয়ম
তার রোজা কবুল করবেন এবং তাকে হযরত ইদ্রিস আলাইহিস সাল্লাম, হযরত শোয়াইব আলাইহিস সাল্লাম, হযরত আইয়ুব আলাইহিস সাল্লাম, হযরত দাউদ আলাইহিস সাল্লাম এবং হযরত নূহ আলাইহিস সাল্লাম এর মত সোয়াব দান করবেন। অতঃপর বেহেশতে তাকে মাশরিক হতে মাগরিব পর্যন্ত ১ শহর দান করবেন।

শবে কদরের গোপনীয় রহস্য

শবে কদরের গোপনীয় রহস্য সমন্ধে আপনাদের কি কোন ধারণা আছে। কদরের রাতকে গোপন রাখার মধ্যে আছে আল্লাহর বিরাট হেকমত ও রহস্য। প্রত্যেক মূল্যবান বস্তু হাসিল করা যেমন কষ্টসাধ্য ব্যাপার তেমনি আল্লাহর উদ্দেশ্য হল এই মহা মূল্যবান রাতের অনুসন্ধানে বান্দাগণ সাধনা করুক। এক রাত্রের জন্য ৩০ টি রাত জাগ্রত থাকুক। আমরা দুনিয়ার কত তুচ্ছ জিনিসের জন্য কত রাতের নিদ্রা হারাম করে দেই।
কিন্তু এক হাজার মাসেরও অধিক মর্যাদা সম্পন্ন একটি রাতের জন্য কি কিছু কষ্ট স্বীকার করতে পারি না। শ্রদ্ধেয় ওলামায়ে কেরাম শবে কদরের গোপনীয়তা এর রহস্য ব্যক্ত করেন যে, শবে কদর যদি নির্দিষ্ট রাতে অনুষ্ঠিত হতো এবং তা মানুষের জানা থাকতো তবে অনেক গাফেলতি ভাগ্য ব্যক্তি এমন একটি মহান রাতের মর্যাদা না দিয়ে আল্লাহর গজবে পতিত হত।

ঈদুল ফিতরের ফজিলত

ঈদুল ফিতরের ফজিলত ও ইবাদতের গুরুত্ব সম্বন্ধে জানা নাই এমন মানুষের সংখ্যা কম হলেও কিছুটা আছে। হযরত রাসূলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন যে ঈদুল ফিতরের দিন উপস্থিত হলে আল্লাহ তা'আলা মুসলমান রোজাদারদের বিষয়ে ফেরেশতাদের কাছে গৌরব করে থাকেন। তিনি ফেরেশতাদের জিজ্ঞাসা করেন হে ফেরেশতারা কারো উপর কোন কাজের দায়িত্ব দেয়া হলে সে যদি পুরোপুরি ভাবে এটা পালন করে তবে তাকে কিরূপ প্রতিদান দেওয়া উচিত।

ফেরেশতারা বলে, তাকে এটার পুরোপুরি পারিশ্রমিক দেওয়া উচিত। তখন আল্লাহ তা'আলা বলেন আমি আমার বান্দা ও বান্দী গণের উপর যে কাজের দায়িত্ব করেছিলাম তারা যথারূপে তা পালন করেছে। অতঃপর মুসলমানরা যখন দলে দলেদোয়া করতে করতে ঈদগাহের দিকে রওয়ানা হয় তখন আল্লাহ তা'আলা বলেন আমার ইজ্জতের কসম আমার শান শওকত ও প্রতাপ প্রতিপত্তির কসম আমি অবশ্যই তাদের দোয়া কবুল করবো।

লাইলাতুল কদর নির্ধারণ

লাইলাতুল কদর নির্ধারণ করা হয় কবে সে বিষয়ে যুগে যুগে মানুষের মনে দ্বিধা দ্বন্দ্ব থেকেই যায়। লাইলাতুল কদর এর রজনী রমজান মাসের ২০ তারিখ দিবাগত রাত হতে শুরু করে ২৯ তারিখের মধ্যে যেকোনো বেজোড় রাত্রে অনুষ্ঠিত হওয়ার ব্যাপারে সকলেই একমত। কেননা বোখারী শরীফে বর্ণিত আছে যে রাসূল কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেছেন, তোমরা লাইলাতুল কদরকে রমজান মাসের শেষ ১০ দিনের বেজোড় রাত্রি সমূহে তালাশ করো।

ই’তিকাফের শর্তাবলী

ই’তিকাফের শর্তাবলী সমূহ নিচে উল্লেখ করা হলো:
ই’তিকাফের শর্তাবলী
  • নিয়ত করা।
  • রোজা রেখে ই’তিকাফ করা।
  • আসরের নামাজের পর ই’তিকাফে বসা এবং আসরের নামাজের পর ই’তিকাফ ভঙ্গ করা।
  • ই’তিকাফকারী আক্কেল বালেগ হওয়া।
  • পাক পবিত্র অবস্থায় ই’তিকাফে বসা।
  • জামাতের সাথে নামাজ আদায় হয় এমন মসজিদে ই’তিকাফে বসা।
  • স্ত্রীগণ মসজিদে না বসে কোন পাক পবিত্র নির্জন গৃহে ই’তিকাফে বসা।

শবে কদরের ফজিলত

শবে কদরের ফজিলত বর্ণনা করতে গিয়ে হযরত আব্দুল কাদের জিলানী (রহ:) গুনিয়াতুত্তালেবিন কিতাবে নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর একটি হাদিস উদ্ধৃত আছে যে, নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেছেন, কদরের রাতে আল্লাহর নির্দেশে ফেরেশতা জিব্রাইল (আঃ) বহু ফেরেশতা নিয়ে দুনিয়াতে চলে আসেন। তাদের প্রত্যেক ফেরেশতার সাথে একটি করে সবুজ বর্ণের নেজা থাকে আর ফেরেশতা জিব্রাইল (আঃ) সেই রাতে ৬ শত পাখা দ্বারা সজ্জিত থাকে।

শেষ কথা

উপরে উক্ত আর্টিকেলে আজ আপনাদের সাথে আলোচনার মুখ্য বিষয় ছিল পবিত্র ঈদুল ফিতরের ছুটি কত তারিখ পর্যন্ত ২০২৪। সাথে আরো আলোচনা করেছি ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায়ের নিয়ম সম্পর্কে এবং ই’তিকাফ করার সঠিক নিয়ম কানুন সম্বন্ধে। আশাকরি আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনি অনেক উপকৃত হয়েছেন।

আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনি কতটুকু উপকৃত হয়েছেন এবং কোন কোন বিষয় গুলি আপনার ভালো লেগেছে তা আপনার নিকটস্থ বন্ধুদের সাথে অবশ্যই শেয়ার করবেন। এমনই গুরুত্ব পূর্ণ ও শিক্ষনীয় আর্টিকেল প্রতি দিন পেতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করবেন। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। 26181

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url