OrdinaryITPostAd

শবে বরাতের সরকারি ছুটি ২০২৪ কত তারিখে

ঘুমানোর আগে যে কাজগুলো করা সুন্নতশবে বরাত ২০২৪ কত তারিখে সরকারি ছুটি আছে এবং শবে বরাতের মাসে কত গুলি সরকারি ছুটি পাব এ সম্বন্ধে মুসলমান ধর্মের মানুষরাই শুধু নয় অন্যান্য সকল ধর্মের মানুষরা অনুসন্ধান করে থাকে। তাই আজ পরিপূর্ণ শবে বরাত সম্পর্কে আলোচনা করব।
শবে বরাত ২০২৪ কত তারিখে সরকারি ছুটি
তাহলে চলুন শবে বরাত ২০২৪ কত তারিখে সরকারি ছুটি আছে সে সম্বন্ধে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক। আজকের আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

পোস্ট সূচিপত্র: শবে বরাত ২০২৪ কত তারিখে সরকারি ছুটি

শবে বরাত ২০২৪ কত তারিখে সরকারি ছুটি

শবে বরাত ২০২৪ কত তারিখে সরকারি ছুটি সে বিষয়ে পরিপূর্ণ ভাবে বিস্তারিত তথ্য পাবেন আজকের আলোচনা থেকে। বর্তমান দেশের আকাশে হিজরী শাবান মাসে চাঁদ দেখা গেছে। ১২ ফেব্রুয়ারি সোমবার শাবান মাসের এক তারিখ হিসেবে পাওয়া যায়। এবং আগামী মার্চ মাসের ১১ তারিখ পর্যন্ত শাবান মাসে চলবে। শাবান মাসের ১৫ তারিখ সারা বিশ্বে পবিত্র শবে-বরাত উদযাপন করা হয়। অর্থাৎ শাবান মাসের ১৫ তারিখ ও ইংরেজী ফেব্রুয়ারী মাসের ২৪ তারিখ সারা বাংলাদেশে সরকারী ছুটি পালিত হবে।

শবে বরাতের রহমত ও মাগফেরাতের বারি বর্ষণ

শবে বরাতের রহমত ও মাগফেরাতের বারি বর্ষণ এর রাত কবে থেকে এ বিষয়ে আমরা প্রায় সকলেই জানি। কিন্তু তবুও আমরা এই মহিমাময় ও বরকত পূর্ণ মাসের রহমত ও মাগফেরাত সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারণা নিতে বিভিন্ন ইসলামিক বই পাঠ করে থাকি। আবার অনেকে গুগল অথবা ইউটিউবে রিসার্চ করে থাকে। হযরত মুয়া’য ইবনে জাবাল (রা:) হতে বর্ণিত রাসূল কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেছেন:

শাবানের ১৫ তারিখ দিবাগত রাতে মহান আল্লাহ পাক তার সমস্ত সৃষ্টি রাজির প্রতি দৃষ্টিপাত করেন। সমস্ত সৃষ্টিকে ক্ষমা করে দেন। কিন্তু মুশরিক ও কিণাকারীকে ক্ষমা করেন না। অন্য রেওয়াতের মতে ঝগড়াটে ব্যক্তি, রক্ত সম্পর্ক ছিন্নকারী, লুঙ্গি পায়জামা টাখনুর নিচে পরিধানকারী, পিতা মাতার অবাধ্য, মদপানে আসক্ত, হত্যাকারী এদেরকে কখনো ক্ষমা করা হয় না।

শাবান মাসে যে অজিফা পড়লে বেশি সওয়াব

শাবান মাসে যে অজিফা পড়লে বেশি সওয়াব আছে সে সম্বন্ধে হয়তো আমাদের অনেকেরই জানা আছে আবার অনেকেরই অজানা রয়ে গেছে। এক হাদিসে বর্ণিত আছে যে রাসুল কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, শাবান মাসে কেউ যদি তিন হাজার বার দরুদ শরীফ পাঠ করে তবে তার জন্য শাফায়েত করা আমার ওপর ওয়াজিব হয়ে যায়।

শবে বরাতের হাদিসের প্রাসঙ্গিক অনুবাদ

শবে বরাতের হাদিসের প্রাসঙ্গিক অনুবাদে হযরত আয়েশা (রা:) বলেন, এক রাতে আমি ঘুম থেকে চোখ মেলে রাসূল কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে খুঁজে পেলাম না। তাকে খুঁজে না পেয়ে তাকে তালাশ করতে বেরিয়ে পড়ি দেখি যে তিনি জান্নাতুল বাকিয়াতে রয়েছেন। তিনি বললেন, তুমি কি এই আশঙ্কা করছিলে মহান আল্লাহ এবং তার রাসূল তোমার উপর জুলুম করবে। অর্থাৎ তোমার হক নষ্ট করে আমি অন্যের স্ত্রীর ঘরে চলে যাব।

আমি বললাম, ইয়া রাসুলুল্লাহ, আমি তো এই ধারণা করেছিলাম যে আপনি অন্য কোন স্ত্রীর কাছে চলে গিয়েছেন। অতঃপর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করলেন, আমি কোথাও যায়নি বরং এখানে এসেছি। এই রাতটি দুয়া করার রাত কেননা নিঃসন্দেহে মহান আল্লাহ পাক শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতে দুনিয়ার নিকটতম আকাশের দিকে বিশেষ দৃষ্টি দেন।

শবে বরাতে কোন সূরা পড়তে হয়

শবে বরাতে কোন সূরা পড়তে হয় বা কোন কোন সূরা গুলো পড়লে আল্লাহ খুশি হন সে সম্বন্ধে জানা আমাদের সকলের জন্যই অনিবার্য। শবে বরাতের রাতে নফল নামাজ পড়া ব্যতীত আরও অনেক ধরনের ইবাদত রয়েছে যেমন কোরআন তেলাওয়াত করা বিভিন্ন সূরা তেলাওয়াত করা এবং অজিফা পড়া।
তবে এই রাত্রে সূরা ইয়াসিন তেলাওয়াত করার সুপারিশ করা হয়। কারণ এটি আল্লাহর ক্ষমা ও আশীর্বাদ চাওয়ার একটি উপায় বলে বিশ্বাস করা হয়। তাই এই রাতে বেশি বেশি সুরা ইয়াসিন পাঠ করতে হয়। এছাড়াও বিভিন্ন দোয়া দরুদ পড়তে হয়। এ রাতে দরুদ শরীফ পাঠ করলে বহু সওয়াব হাসিল হয়।

শবে বরাতের গুরুত্ব ও ফজিলত

শবে বরাতের গুরুত্ব ও ফজিলত সম্পর্কে বর্ণনা করে শেষ করা সম্ভব নয়। উপমহাদেশে এ রাতকে শবে বরাত বলা হয়। ইসলামী বিশ্বাস মতে এ রাতে আল্লাহ তার বান্দাদেরকে বিশেষ ভাবে ক্ষমা করেন। বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে অনেক মুসলমান নফল ইবাদতের মাধ্যমে শবে বরাত পালন করেন। অনেক অঞ্চলে এ রাতকে তাদের মৃত পূর্বপুরুষদের জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া হয়। আর এই রাত এমনই মহিমাময় রাত যে আল্লাহ প্রত্যেকটা বান্দার ইবাদত কবুল করেন এবং তাদের ক্ষমা করে দেন।

শবে বরাত পালন করা হয় কেন

শবে বরাত পালন করা হয় কেন বা তার পেছনের উদ্দেশ্য সম্বন্ধে অবগত নয় এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না। কারণ শবে বরাত মুসলমান ধর্মের আরবী ১২টি মাসের মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ রাত হিসেবে পালন করা হয়। শবে বরাতের মাসকে ভাগ্য রজনীর মাস বলা হয়। এই মাসের শবে বরাতের রাতে প্রত্যেকটি মুসলিম নারী পুরুষের ভাগ্য নির্ধারণ করে থাকেন মহান আল্লাহ পাক।
শবে বরাত পালন করা হয় কেন
তাই এই রাত এবং দিনটিকে প্রত্যেকটি মুসলমান নারী পুরুষ পরিপূর্ণ ইবাদতের মাধ্যমে অতিবাহিত করতে পছন্দ করেন। আল্লাহর রাসূল কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন যে ব্যক্তি এই রাতের ইবাদত সম্বন্ধে অবগত নয়। কিংবা এ রাতের ফজিলত ও মহাত্ন্য সম্বন্ধে অবগত নয় তার মত অভাগা সৃষ্টিতে আর দ্বিতীয়টি খুঁজে পাওয়া যাবে না।

শবে বরাত সম্পর্কে আলোচনা

শবে বরাত সম্পর্কে আলোচনা করতে গেলে স্পষ্ট হয় যে শবে বরাত বা মধ্য শাবান বা লাইলাতুল বরাত হচ্ছে হিজরী শাবান মাসের ১৪ ও ১৫ তারিখের মধ্যবর্তী রাতে পালিত মুসলমানদের গুরুত্বপূর্ণ রাত। উপমহাদেশে এ রাতকে শবে বরাত বলা হয়। ইসলামী বিশ্বাস মতে এ রাতে মহান আল্লাহ তার বান্দাকে বিশেষ ভাবে ক্ষমা করেন।

শবে বরাত কি ভাগ্য রজনী

শবে বরাত কি ভাগ্য রজনী? এই মাসে শবে বরাতের রাতে কি সত্যি প্রত্যেকটি মানুষের ভাগ্য নির্ধারণ করা হয়? এ প্রশ্নের উত্তরে সর্ব প্রথমেই যে উত্তরটি স্পষ্ট হয় সেটি হচ্ছে হ্যাঁ। মূলত সারা বছর আপনার কেমন ভাবে অতিবাহিত হবে আপনার রিযিক সুখ দুঃখ সমগ্র বিষয়ে নির্ধারণ করা হয় এ ভাগ্য রজনীর রাতে।

যদিও এই কথার সত্য যে ভবিষ্যতে আমাদের সাথে কি হবে আমাদের জীবন কেমন ভাবে অতিবাহিত হবে সেটি নির্ভর করে আমাদের বর্তমান কর্মের ওপর। বর্তমানে আমরা যদি ভালো কর্ম করি তাহলে ভবিষ্যতে আমরা তার ভালো ফল পাব এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু একথাও চিরন্তন সত্য যে প্রত্যেকটি মানুষের ভাগ্য লেখা হয় ভাগ্য রজনী রাতে।

শবে বরাত সম্পর্কে হাদিস

শবে বরাত সম্পর্কে হাদিস ও কুরআন কি বলে? বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে অনেক মুসলমান নফল ইবাদতের মাধ্যমে শবে বরাত পালন করে। এই রাত সম্পর্কে একটি সহি হাদিস যা সুনানে ইবনে মাজাহ এর ইকামতুস সালাত অধ্যায়ের আবু মুসা আল আশআরী থেকে বর্ণিত যে, রাসুল কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন নিশ্চয়ই আল্লাহ মধ্য শাবানের রাতে সমস্ত সৃষ্টির দিকে বিশেষ নজর দেন ও মুশরিক এবং মুসাহিন ব্যতীত সকলকে ক্ষমা করে দেন।

অন্য এক হাদীসে বর্ণিত আছে যে, ইসলামিক বিশ্বাস মতে এই রাতে আল্লাহ তার বান্দাকে বিশেষ ভাবে ক্ষমা করেন। অনেক অঞ্চলের মানুষ তাদের মৃত পূর্বপুরুষদের জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়ার জন্য প্রার্থনার আয়োজন করে। বার শিয়া মুসলিমরা এই তারিখে মোঃ আল মাহদীর জন্মদিন উদযাপন করেন।

শাবান মাসের ফজিলত

শাবান মাসের ফজিলত কি? শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতের শবে বরাত বলে। শাবান মাস আরবী বছরের অষ্টম তম মাস। এ মাসটি আরবী ১২ মাসের মধ্যে একটি উল্লেখ যোগ্য ফজিলতের মাস। শাবান মাস কে বছরের ফজিলত পূর্ণ মাসের মধ্যে একটি অন্যতম ফজিলত পূর্ণ মাস বলা হয়। এই মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতে শবে বরাতের মতো একটি ফজিলত পূর্ণ রাত্রিতে এ মাসের মধ্যে নিহিত বলে এর মাহাত্ম্য ও মর্যাদা এবং গুরুত্ব আরো অনেক বেশি রয়েছে। এক হাদীসে বর্ণিত আছে, যে ব্যক্তি দুই ঈদের দুই রাত এবং অর্ধ শাবানের রাত জেগে ইবাদত করবে তার অন্তর কেয়ামতের দিন মরবে না যেদিন অন্তর সমূহের মৃত্যু হবে।

শবে বরাতের উদ্দেশ্য

শবে বরাতের উদ্দেশ্য কি তা এই মাসের ইবাদত ও ফজিলতের বর্ণনা গুলো লক্ষ্য করলেই বোঝা যায়। যেহেতু শবে বরাতের রাতকে ভাগ্য রজনীর রাত বলা হয় অর্থাৎ এই রাতে প্রত্যেকটি মুসলমান ধর্মের মানুষের ভাগ্য নির্ধারণ করা হয়। সেহেতু এ রাতের উদ্দেশ্যই হচ্ছে এ রাতে সমগ্র রাত্রে জাগরণ করে আল্লাহর ইবাদতে লিপ্ত থেকে আল্লাহর উদ্দেশ্যে এবং নিজের ভাগ্য পরিবর্তনের উদ্দেশ্যে নিহিত থাকা। এ রাতে সমগ্র বিশ্বে লক্ষ কোটি মানুষ রাত্রি জাগরণ করে কেউবা রিজিক চায় কেউ চায় আল্লাহ যেন তাকে সুস্থতা দান করুক আবার কেউ চায় তার লেখাপড়ায় বুদ্ধি হোক।
আবার কেউ চায় তার সংসারে শান্তি বজায় থাকুক। আবার কেউ তার পূর্বপুরুষের আত্মার শান্তির জন্য আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করে। আবার কেউ এই রাতের ইবাদতের পর আল্লাহর কাছে নিজের জন্য একজন ভালো জীবনসঙ্গী পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা রাখে। এছাড়াও গুরুত্ব পূর্ণ কিছু বিষয় আছে যা আমরা প্রত্যেকেই আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি। সেটি হল এ রাতে ইবাদতের মাধ্যমে আমরা আল্লাহর কাছে এটাই প্রার্থনা করি যে আল্লাহ যেন আমাদের সমস্ত গুনাহ গুলো মাফ করে দেয় এবং দোযখের আগুন থেকে আমাদের রক্ষা করে।

শাবান মাসের ইবাদত

শাবান মাসের ইবাদত এর বর্ণনা করতে গিয়ে যে কথাটি না বললেই নয় সেটি হল: এক হাদিসে বর্ণিত আছে, যে ব্যক্তি শাবান মাসের কোন জুম্মার দিন চার রাকাত নফল নামাজ নিম্নের নিয়মে আদায় করে আল্লাহ পাক তার আমল নামায় একটি কবুল হজ্জ ও একটি কবুল ওমরা হজ্জের সাওয়াব লেখা হয়।

নামাজ আদায়ের নিয়ম:

দুই দুই রাকাতের নিয়তে দুই সালামে আদায় করতে হয় এবং প্রত্যেক রাকাতে সূরা ফাতিহার সাথে ২৩ বার করে সূরা ইখলাস পাঠ করতে হয়।
শাবান মাসের ইবাদত
এছাড়াও হযরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু হতে বর্ণিত, হাদীসটি বোখারী ও মুসলিম শরীফে বর্ণিত আছে তিনি বলেন: আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে রমজান মাস ছাড়া কখনো পূর্ণ মাসে রোজা রাখতে দেখিনি এবং শাবান মাস হতে অধিক সংখ্যক রোজা রেখেছেন এমন অন্য কোন মাসেও দেখিনি। এর অর্থ হচ্ছে আল্লাহ রমজান মাসে বান্দাদেরকে পূর্ণ মাস রোজা রাখার আদেশ করেছেন। আর রমজান মাস ছাড়া নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ শাবান মাসে সবচেয়ে বেশি রোজা রাখতেন।

শাবান মাসের রোজা

শাবান মাসের রোজা সম্পর্কে সবচেয়ে গুরুত্ব পূর্ণ কথা হচ্ছে শাবান মাসে শুধু ১৪ ও ১৫ তারিখই যে রোজা তা কিন্তু নয়। শাবান মাসের যেকোনো দিন আপনি রোজা রাখতে পারেন এতে বহু সওয়াব রয়েছে। নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শাবান মাসের অধিকাংশ দিনই রোজা রাখতেন। নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাহাবীরা মনে করতেন যে নবী কারীম (সাঃ) হয়তো আর রোজা ভাঙবেন না।

তারপর হঠাৎ দেখতেন এক দিন নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রোজা ভাঙলেন। এভাবে কিছু দিন আবার রোজা না থাকার পর আবার তিনি রোজা রাখতেন। এই বিষয়টি দেখে এটাই বোঝা যায় যে এই মাসে সম্পূর্ণ মাস রোজা না রাখলেও হবে। কিন্তু অধিকাংশ দিন রোজা রাখা উত্তম।

শেষ কথা

উপরে উক্ত আর্টিকেলে আজ আপনাদের সাথে আলোচনার মুখ্য বিষয় ছিল শবে বরাত ২০২৪ কত তারিখে সরকারি ছুটি আছে সে সম্বন্ধে। সাথে শবে বরাত সম্পর্কে আলোচনা করেছি এবং শবে বরাতের ইবাদত ও এর ফজিলত সম্বন্ধে পরিপূর্ণ বিবরণ দেয়া হয়েছে আজকের আর্টিকেলে। আশা করি আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনি অনেক উপকৃত হয়েছেন।

আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনি কতটুকু উপকৃত হয়েছেন এবং কোন কোন বিষয় গুলি আপনার ভালো লেগেছে তা আপনার নিকটস্থ বন্ধুদের সাথে অবশ্যই শেয়ার করবেন। এমনই গুরুত্ব পূর্ণ ও শিক্ষনীয় আর্টিকেল প্রতি দিন পেতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করবেন। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। 26181

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url