OrdinaryITPostAd

বেগম রোকেয়া জন্ম ও মৃত্যু - বেগম রোকেয়া অনুচ্ছেদ

বেগম রোকেয়া জন্ম ও মৃত্যু সম্পর্কে অনেকেই জানতে চাই কারণ বেগম রোকেয়া জন্ম ও মৃত্যু অনেক মনে রাখার মত। সাধারণত তাই অনেকের বেগম রোকেয়া জন্ম ও মৃত্যু নিয়ে বেশি আগ্রহ থাকে। তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলে আমরা বেগম রোকেয়া জন্ম ও মৃত্যু নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।

আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকেন তাহলে বেগম রোকেয়া জন্ম ও মৃত্যু এছাড়া বেগম রোকেয়া অনুচ্ছেদ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাহলে চলুন আর কথা না বাড়িয়ে আমাদের মুল আলোচনায় যাওয়া যাক।

কনটেন্ট সূচিপত্রঃ বেগম রোকেয়া জন্ম ও মৃত্যু - বেগম রোকেয়া অনুচ্ছেদ

বেগম রোকেয়া জন্ম ও মৃত্যু - বেগম রোকেয়া অনুচ্ছেদঃ ভূমিকা

প্রিয় বন্ধুরা বেগম রোকেয়া সম্পর্কে আমরা কমবেশি সকলেই জানি। বেগম রোকেয়া কে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা বেগম রোকেয়া সম্পর্কে কিছু তথ্য জানবো। বেগম রোকেয়া জন্ম ও মৃত্যু, বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন রচনা সহ আরো অনেকগুলো বিষয় সম্পর্কে আজকে আলোচনা করা হবে।

বেগম রোকেয়া জন্ম ও মৃত্যু

বাঙালি নারী জাগরণের অগ্রদূত ও সমাজ সংস্কারক ছিলেন বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন। নারীদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের ভূমিকা ছিল মনে রাখার মত। তাই আজ পর্যন্ত বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনকে মনে রেখেছে। বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন কোন প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা পায়নি। তিনি যখন জন্মগ্রহণ করেন তখন নারীদের শিক্ষার কোনো ব্যবস্থা ছিল না।

আরো পড়ুনঃ সশস্ত্র বাহিনীর পটভূমি - সশস্ত্র বাহিনী দিবস কত তারিখ বাংলাদেশ

বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের শিক্ষার পেছনে সবথেকে বড় ভূমিকা ছিল তার বড় ভাই এবং বোনের। তিনি তার বড় ভাইয়ের কাছ থেকেই বাংলা আরবি উর্দু ভাষা পড়তে এবং লিখতে শিখে ছিলেন। বেগম রোকেয়া জন্মগ্রহণ করেন রংপুরের পায়রা বন্দর এলাকায় ১৮৮০ সালের ৯ ডিসেম্বর। বেগম রোকেয়া মৃত্যুবরণ করেছিলেন ১৯৩২ সালের ৯ ডিসেম্বর

যেহেতু বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন একজন স্মরণীয় নারী বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন কে মনে রাখার জন্য এবং প্রতি বছর তাকে স্মরণ করার জন্য ৯ ডিসেম্বর বেগম রোকেয়া দিবস পালন করা হয়। বাংলাদেশের জাতীয় দিবস গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি হলো বেগম রোকেয়া দিবস।

বেগম রোকেয়া অনুচ্ছেদ

রংপুরের পায়রা বন্দর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেছিল বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন। বেগম রোকেয়া দুই বোন এবং দুই ভাই ছিল। বেগম রোকেয়ার পড়ালেখার প্রতি ছিল অনেক আগ্রহ কিন্তু তিনি যখন জন্মগ্রহণ করেন তখন মেয়েদের পড়াশোনা করার তেমন কোনো পরিস্থিতি ছিল না। বেগম রোকেয়া পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ দেখে তার বড় ভাই এবং বোন তাকে গভীর রাতে পড়াশোনা করেন।

বেগম রোকেয়া পড়াশোনা শিখিয়েছিলেন লুকিয়ে লুকিয়ে। কারণ তখন মেয়েদের তেমন কোনো স্বাধীনতা ছিল না ছিল না লেখাপড়া করার কোনো সুযোগ। সবকিছু করার অধিকার ছিল শুধু মাত্র ছেলেদের। মাত্র 16 বছর বয়সে বিয়ে হয়ে যায়। বিয়ের কয়েক বছর পরেই বেগম রোকেয়া স্বামী মারা গিয়েছিলেন। তারপরে বেগম রোকেয়া শুরু হয় নতুন এক জীবন।

তখনকার সময়ের মুসলিম মেয়েরা অনেক পিছিয়ে ছিল। তখন তিনি চিন্তাভাবনা করেন যদি মেয়েদের এগিয়ে নিয়ে যেতে হয় তাহলে তাদেরকে শিক্ষিত হতে হবে। তাই তিনি তার স্বামীর নামে একটি প্রাথমিক স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন। সেখানে মেয়েদের পড়াশোনার সুযোগ করে দিতেন। কারণ তিনি মনে করতেন যে সমাজে মেয়েরা শিক্ষিত নয় সে সমাজ কখনো উন্নত হতে পারে না।

তিনি সর্বপ্রথম মেয়েদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে লড়াই করেছিলেন। তাই আজও ইতিহাস যাকে মনে রেখেছে। তাকে সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বেগম রোকেয়া জন্মগ্রহণ করেছিলেন ১৮৮০ সালের ৯ ডিসেম্বর এবং বেগম রোকেয়া মৃত্যুবরণ করেছিলেন ১৯৩২ সালের ৯ ডিসেম্বর।

রোকেয়া রচনাবলী

বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন এর সাহিত্য রচনার পেছনে সবথেকে বেশি উৎসাহ জাগিয়েছিল তার স্বামী। বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের লেখাতে নারীবাদী চিন্তা প্রকাশ ঘটে ছিল। বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের রচনাবলী উল্লেখ করা হলো।

Sultanas Dream এর অনুবাদ রূপের নাম হল সুলতানার স্বপ্ন। মাদ্রাজের দা ইন্ডিয়ান লেডি ম্যাগাজিন প্রকাশিত হয়।

আরো পড়ুনঃ সশস্ত্র বাহিনী দিবসের গুরুত্ব - সশস্ত্র বাহিনী দিবসের উপর আলোকপাত

তার অন্যান্য গ্রন্থ গুলি হল মতিচুর, পদ্মরাগ, অবরোধ বাসিনীতে, তিনি বাংলা এবং ইংরেজিতে অসংখ্য চিঠিপত্র লিখেছিলেন। তখনকার সময়ে সবথেকে জনপ্রিয় ভাষা ছিল উর্দু। সকল মানুষ যখন উর্দু ভাষায় কথা বলত কিন্তু বেগম রোকেয়া চিন্তা করেন এখানকার মানুষের মুখের ভাষা হল বাংলা তাই বাংলা ভাষা তিনি ভালোমতো শিখেছিলেন।

বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন রচনা - বেগম রোকেয়া প্রবন্ধ রচনা

প্রিয় বন্ধুরা আপনাদের সুবিধার্থে নিচে বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন রচনা উল্লেখ করা হলো। উপরের আলোচনায় আমরা বেগম রোকেয়া জন্ম ও মৃত্যু সম্পর্কে জেনেছি।

সূচনাঃ বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন বাংলার মুসলিম নারী জাগরণের অগ্রদূত। তিনি যখন জন্মগ্রহণ করেন তখন বাংলার সমাজ শিক্ষা ও কুসংস্কারের আধারে ডুবে ছিল। তিনি একাই নারী শিক্ষার জন্য লড়াই করে গিয়েছে। এই নারী যদি জন্মগ্রহণ না করতো তাহলে নারী শিক্ষা ও নারী জাগরণের সম্ভব হতো কিনা সন্দেহ আছে। বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন ছিলেন একজন চিন্তাবিদ, সাহিত্যিক ও সমাজ সংস্কারক। সাধারণত বিয়ের পরে তার নাম হয় বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন।

বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের জন্মঃ ১৮৮০ সালের ৯ ডিসেম্বর রংপুর জেলার পায়রাবন্দ গ্রামে বেগম রোকেয়া জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম ছিল জহীরুদ্দিন মোহাম্মদ আবু আলী হায়দার সাবের। এবং বেগম রোকেয়ার মায়ের নাম ছিল রাহাতুন্নেসা সাবেরা। বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের পিতা আরবি ও ফারসি ভাষায় সু পন্ডিত ছিলেন।

তিনি জন্মগ্রহণ করেন একজন জমিদার পরিবারে বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের দুই বোন এবং তিন ভাই ছিল যাদের মধ্যে একজন ছোট তে মারা যায়। বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের শিক্ষিত হওয়ার পেছনে তার বড় ভাই এবং বোনের সবথেকে বড় ভূমিকা রয়েছে।

শিক্ষাজীবনঃ বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন এর শিক্ষা জীবন তেমন বড় কিছু নয়। কারণ তিনি যখন জন্মগ্রহণ করেন তখন নারীদের শিক্ষা কোন অবকাশ ছিল না। তিনি শিক্ষার জন্য অনেক কষ্ট করেছেন। তার বাবা একজন শিক্ষিত ব্যক্তি এবং বিভিন্ন ভাষায় পন্ডিত হওয়ার পরও তিনি নারীদের শিক্ষার প্রতি উদাসীন ছিলেন। বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের শিক্ষার পেছনে সবথেকে বড় অবদান রাখে তার বড় ভাই এবং বোন।

বেগম রোকেয়ার পরিবার থেকে নারীদের কোরআন শরীফ ছাড়া অন্য কিছু করতে দেওয়া হতো না। শিক্ষার অধিকার পেত শুধু পুরুষেরা। কলকাতায় থাকাকালীন অবস্থায় একজন মেম শিক্ষিকার নিকট তিনি কিছুদিন লেখাপড়া করার সুযোগ পান কিন্তু সমাজের আত্মীয়-স্বজনদের কটুক্তি করায় সেটাও বন্ধ হয়ে যায়।

মেয়েদের শিক্ষার ব্যাপারে বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের পিতার এরকম আচরণ তাকে দমিয়ে রাখতে পারিনি। তিনি লুকিয়ে লুকিয়ে তার বড় ভাই এবং বোনের কাছে শিক্ষা অর্জন করেছিলেন। রোকেয়া দিনের বেলায় পড়াশোনা করার সুযোগ পেতেন না তাই রাতের বেলায় সবাই ঘুমিয়ে গেলে ভাই-বোনকে পড়াতেন এবং লিখতে শিখেন।

বৈবাহিক জীবনঃ বেগম রোকেয়া ১৮৯৮ সালে ভাগলপুরে বসবাসকারী সৈয়দ সাখাওয়াত হোসেনের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়। তার স্বামী ছিলেন একজন ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট। বেগম রোকেয়া শিক্ষার ব্যাপারে শৈশব খারাপ কাটলেও তার বৈবাহিক জীবন কেটে ছিল অনেক সুখের। কারণ তার স্বামীর কাছে বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের জ্ঞানের পরিধি বৃদ্ধি পায়। তার স্বামীর সুবিধার্থে তিনি দেশ-বিদেশের বিভিন্ন লেখকের এর বই এর সাথে পরিচিতি লাভ করেন।

তিনি ছিলেন একজন সাহিত্যিক এবং সাহিত্য চর্চার সূত্রপাত ঘটে তার স্বামীর অনুপ্রেরণার মধ্য দিয়ে। এরপরে ১৯০৯ সালে বেগম রোকেয়া স্বামী সৈয়দ সাখাওয়াত হোসেন মৃত্যুবরণ করেন এর আগে তার দুইটি কন্যা সন্তান মৃত্যুবরণ করেছিলেন সবমিলিয়ে তিনি নিঃসঙ্গ হয়ে পড়েন।

কর্মজীবনঃ শৈশবের সকল বাধা-বিপত্তি অবসান ঘটিয়ে বৈবাহিক জীবনে আলোকপাত দেখালেও সেই আলো বেশিদিন টেকেনি। বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন তার স্বামীর অনুপ্রেরণা কে বুকে ধারণ করে নিজেকে নারী শিক্ষার বিস্তার ও সমাজ সেবায় আত্মনিয়োগ করেছিলেন। স্বামী মৃত্যুবরণ করার পরে তিনি স্বামীর দেওয়া অর্থে একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করে যেখানে ছাত্রীর সংখ্যা ছিল ৫ জন।

স্কুলের নাম রাখা হয়েছিল সাখাওয়াত মেমোরিয়াল গার্লস স্কুল। এরপরে সম্পত্তি নিয়ে কিছু ঝামেলা হওয়ায় তিনি ওই স্কুল বন্ধ করতে বাধ্য হন। এর পরে তিনি কলকাতায় চলে আসেন স্বামীর ভালোবাসা বুকে ধারণ করে তিনি আবার স্কুলটি পুনরায় চালু করেন। সেই সময়ে স্কুলে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৮ জন। কয়েক বছরের ব্যবধানে শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ১০০ জনে।

মৃত্যুঃ বেগম রোকেয়া কে বলা হয় নারী জাগরণের অগ্রদূত। তাকে সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙালি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কারণ তিনি নারী শিক্ষার প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। তিনি এই পদক্ষেপ গ্রহণ করলে হয়তো বা নারীরা এত দূরে এগোতে পারত না। বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন ৫২ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন। ১৯৩২ সালের ৯ ডিসেম্বর কলকাতায় তার মৃত্যু হয়।

উপসংহারঃ বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন ছিলেন নারী জাগরণের অগ্রদূত। তিনি যখন জন্মগ্রহণ করেন তখন নারীদের শিক্ষার বিস্তার ছিলনা এবং সমাজ কুসংস্কারের ডুবেছিল। তাও তিনি অনেক কষ্ট করে শিক্ষা অর্জন করেছিলেন। এরপরে নারীরা যেন পিছিয়ে না থাকে সে জন্য তিনি তার স্বামী রেখে যাওয়া সম্পদ দিয়ে স্বামীর নামে একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।

বেগম রোকেয়া উপন্যাস

প্রিয় বন্ধুরা আজকের এই আর্টিকেলে আমরা বেগম রোকেয়া জন্ম ও মৃত্যু সহ আরো অনেকগুলো বিষয় আলোচনা করেছি। আশা করি আপনিও বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। এখন আমরা বেগম রোকেয়া উপন্যাস সম্পর্কে আলোচনা করব। বেগম রোকেয়া একজন নারীবাদী ছিলেন তার প্রকাশ ঘটে ছিল তার লিখিত বইয়ের মধ্যে দিয়ে।

আরো পড়ুনঃ নূর হোসেন দিবস ২০২২ - নূর হোসেন দিবস কবে

বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন এর রচিত কয়েকটি উপন্যাসের নাম নিচে উল্লেখ করা হলোঃ

  • পদ্মরাগ
  • মতিচুর
  • সুলতানার স্বপ্ন
  • অবরোধবাসিনী

বেগম রোকেয়া জন্ম ও মৃত্যু - বেগম রোকেয়া অনুচ্ছেদঃ উপসংহার

বেগম রোকেয়া জন্ম ও মৃত্যু, বেগম রোকেয়া অনুচ্ছেদ, বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন রচনা সহ আরো কয়েকটি বিষয় সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেলে আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি আপনি উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা পেয়েছেন। আপনাকে বিষয়গুলো জানাতে পেরে আমরা সত্যিই অনেক আনন্দিত। আপনার এবং আপনার পরিবারের সুস্থতা কামনা করে আজকের মত এখানেই শেষ করছি ধন্যবাদ।২০৮৭৬

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url