OrdinaryITPostAd

ইউটিউব অ্যাপে ভিডিও কোয়ালিটি স্থায়ীভাবে সেট করার উপায়

প্রফেশনাল ভাবে ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়মইউটিউব অ্যাপে ভিডিও কোয়ালিটি স্থায়ীভাবে সেট করার উপায় সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা। কিভাবে ইউটিউব অ্যাপে ভিডিও কোয়ালিটি স্থায়ীভাবে করা যায় সে সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব। আমরা

ইউটিউব-অ্যাপে-ভিডিও-কোয়ালিটি-স্থায়ীভাবে-সেট-করার-উপায়
ইউটিউব দিয়ে অনেক ভিডিও দেখে থাকি এবং আমরা অনেকেই আছি ইউটিউবে ভিডিও তৈরি করি ইউটিউবে ভিডিও কোয়ালিটি স্থায়ীভাবে সেট করতে কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা। চলুন তাহলে জেনে নেই কিভাবে ইউটিউব অ্যাপে ভিডিও কোয়ালিটি স্থায়ীভাবে সেট করার উপায় সম্পর্কে।

পেজ সূচিপত্রঃ ইউটিউব অ্যাপে ভিডিও কোয়ালিটি স্থায়ীভাবে সেট করার উপায়

ইউটিউব অ্যাপে ভিডিও কোয়ালিটি স্থায়ীভাবে সেট করার উপায়

Youtube অ্যাপ ব্যবহার করার সময় অনেকেই আমরা লক্ষ্য করি যে ভিডিও কোয়ালিটি প্রায় সক্রিয়ভাবেই পরিবর্তন হয়। এতে সাধারণত ইন্টারনেটের স্পিড অনুযায়ী অটো অ্যাডজাস্ট হয়। তবে আপনি চাইলে আপনার ভিডিও কোয়ালিটি স্থায়ীভাবে নির্দিষ্ট মানের করে সেট করতে পারেন। আপনি যদি আপনার ইউটিউব অ্যাপে আপনার ভিডিওগুলো স্থায়ীভাবে সেট করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই কিছু নিয়ম মেনে কাজ করতে হবে। আজকের আর্টিকেলে আমি আপনাদের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করব ইইউটিউব অ্যাপে ভিডিও কোয়ালিটি স্থায়ীভাবে সেট করার উপায় সম্পর্কে চলুন বিস্তারিত জেনে নেই।
ইউটিউব-অ্যাপে-ভিডিও-কোয়ালিটি-স্থায়ীভাবে-সেট-করার-উপায়
প্রথমে আপনাকে আপনার ফোনে youtube অ্যাপ ওপেন করতে হবে। যদি আপডেট না থাকে তাহলে Play store থেকে আপনাকে ইউটিউব অ্যাপ ডাউনলোড করতে হবে।
ইউটিউব-অ্যাপে-ভিডিও-কোয়ালিটি-স্থায়ীভাবে-সেট-করার-উপায়
এখন আপনাকে প্রোফাইল আইকনে যেতে হবে উপরের ডান পাশে থাকা প্রোফাইল ছবিতে ক্লিক করুন।
ইউটিউব-অ্যাপে-ভিডিও-কোয়ালিটি-স্থায়ীভাবে-সেট-করার-উপায়
এরপর নিচে স্কল করে সেটিং অপশনে জান।
ইউটিউব-অ্যাপে-ভিডিও-কোয়ালিটি-স্থায়ীভাবে-সেট-করার-উপায় 
মেনুতে ঢুকে আপনি পাবেন একটি অপশন তা হলো "Video quality preference"সেখানে ক্লিক করুন।
ইউটিউব-অ্যাপে-ভিডিও-কোয়ালিটি-স্থায়ীভাবে-সেট-করার-উপায়
আপনার মোবাইল নেটওয়ার্ক এবং wi-fi এর জন্য কোয়ালিটি নির্ধারণ করুন।
ইউটিউব-অ্যাপে-ভিডিও-কোয়ালিটি-স্থায়ীভাবে-সেট-করার-উপায়
  • On mobile network
  • On wi-fi
এই প্রত্যেকটি নিতে চারটি করে অপশন থাকে।
Auto recommendedঃ ইন্টারনেটের গতির ওপর ভিত্তি করে মান ঠিক করে।
Higher picture qualityঃ এটি সর্বোচ্চ কোয়ালিটি দেয় ডেটা বেশি খরচ হয়। 
Data saver ঃএটিতে কম কোয়ালিটির ভিডিও চালায় ডেটাও কম খরচ হয়। এবং 
Advanced ঃএটি নির্দিষ্ট রেজুলেশন বেছে নেওয়ার সুযোগ দেয়। 
এটির চাকরির মধ্যে আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী নির্বাচন করতে পারবেন যাতে এই ভিডিও সব সময় ভালো মানে চলে।
ইউটিউব-অ্যাপে-ভিডিও-কোয়ালিটি-স্থায়ীভাবে-সেট-করার-উপায়
  • যেকোনো ভিডিও প্লে করার সময় কোয়ালিটি পরিবর্তন করতে হয়।
  • ভিডিও চলাকালীন স্কিনে ট্যাপ করুন 
  • উপরে বা নিচে থাকা সেটিং সিলেক্ট করুন। 
  • তারপর কোয়ালিটি বা এডভান্সড এ যান। 
  • এখানে আপনার পছন্দের রেগুলেশন বেছে নিন।
 
যদি আপনি youtube প্রিমিয়াম ব্যবহার করতে চান তাহলে কোয়ালিটি সেটিং আরো স্থিতিশীলভাবে কাজ করবে কারণ প্রিমিয়াম ইউজারদের ভিডিও কম হয় এবং কোয়ালিটি স্থিত থাকে।
উপরোক্ত তথ্যগুলো সঠিকভাবে ব্যবহার করে আপনি ভিডিও অ্যাপে ইউটিউব অ্যাপে ভিডিও কোয়ালিটি স্থায়ীভাবে সেট করতে পারবেন। ইউটিউব অ্যাপে ভিডিও কোয়ালিটি স্থায়ীভাবে সেট করতে হলে আপনাকে ভিডিও কোয়ালিটি প্রিফারেন্স এ গিয়ে মোবাইল ও ওয়াইফাই এর সাথে আলাদাভাবে করে হায়ার পিকচার কোয়ালিটি নির্বাচন করতে হবে এতে ইউটিউব প্রতি বার ভিডিও চালানোর সময় সেবানের ভিডিও প্লে করবে।

ইউটিউব ভিডিও আপলোড করার সিস্টেম 

ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করা খুবই সহজ একটি প্রক্রিয়া। আপনি খুব সহজে ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করতে পারবেন।
  • প্রথমে আপনাকে আপনার জিমেইল একাউন্ট দিয়ে ইউটিউব লগইন করতে হবে। তারপর youtube অ্যাপ বা ব্রাউজারে +create অপশন এ ক্লিক করতে হবে। 
  • সেখান থেকে ভিডিও আপলোড অপশনটি সিলেক্ট করুন।
  • এরপর আপনি আপনার মোবাইল ভালো অ্যাপ টপ কম্পিউটার থেকে যে ভিডিও আপলোড করতে চান সেটি নির্বাচন করুন। 
  • দিদি আপলোড হওয়ার সময় একটি টাইটেল ডেসক্রিপশন এবং ট্যাগ লিখে দিন যাতে করে সার্চ করার সময় পাওয়া যায়। 
  • এরপর থাম্নেল প্লেলিস্ট এবং দর্শকের জন্য ভিডিওটি মেড অফ কিডস কিনা সেটি নির্ধারণ করুন।
  • সবকিছু ঠিক থাকলে next-visibility- public সিলেট করে পাবলিশ করে দিন। 
তাহলে আপনার ভিডিও আপলোড করা শেষ হয়ে যাবে এটি আপনার চ্যানেলে প্রকাশিত হয়ে যাবে দর্শকরা দেখতে পাবে দ্রুত ভিউ পেতে ভিডিও টাইটেল ট্যাগ ও সামনের আকর্ষণীয় রাখতে হবে এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করতে হবে। 

ইউটিউব ভিডিও আপলোড করে ইনকাম 

ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করে আপনি ঘরে বসেই আয় করতে পারবেন। আপনাকে একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলে নিয়মিত মানসম্মত ভিডিও আপলোড করতে হবে। আপনার ভিডিওগুলোতে অবশ্যই দর্শক বাড়লে এবং ওয়াচ টাইম বেশি হলে আপনি ইউটিউব থেকে আয় করতে পারবেন। ইউটিউব থেকে আয় শুরু করতে হলে ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রাম এ যোগ দিতে হবে এবং এর সাথে যোগ দেওয়ার জন্য কিছু শর্ত রয়েছে সেগুলো পূরণ করতে হবে। যেমনঃ
  • চ্যানেলে কমপক্ষে ১ হাজার সাবস্ক্রাইবার থাকতে হবে। 
  • ১২ মাসে ৪০০০ ঘন্টা ওয়াচ টাইম অথবা ১ কোটি short ভিউ থাকতে হবে।
  • এই সকল শর্ত গুলো পূরণ হলে আপনি ইউটিউব থেকে বিজ্ঞাপন দেখানোর অনুমতি পাবেন দর্শকরা যখন আপনার ভিডিও দেখার সময় অ্যাডস দেখে তখন সেখান থেকে আপনি আয় করতে পারবেন। আপনার ইনকাম গুগল এডসেন্স একাউন্টের মাধ্যমেই প্রদান করা হয়ে যাবে এছাড়াও ইউটিউব থেকে সুপার চ্যাট মেম্বারশিপ স্পন্সার শিপ এবং অ্যাফিলিয়াট মার্কেটিং এর মাধ্যমেও আপনি বিভিন্ন ধরনের আয় করতে পারবেন।

ইউটিউব থেকে আয় করা শর্ত

ইউটিউব থেকে সরাসরি ইনকাম করতে হলে আপনাকে ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রাম এ যোগ দিতে হবে। এটি হল ইউটিউবে অফিসিয়াল মনিটাইজেশন সিস্টেম যেখানে আপনার ভিডিও বিজ্ঞাপন অ্যাপস দেখিয়ে ইউটিউব আপনাকে অর্থ প্রদান করবে। কিন্তু এই প্রোগ্রামে যুক্ত হলে আপনাকে নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করতে হবে। যেমনঃ

  • ইউটিউবে চ্যানেলে থাকতে  থাকতে হবে এবং ইউটিউব এর কমিউনিটি গাইডলাইন মেনে চলতে হবে। 
  • আপনার ইউটিউব চ্যানেলে ১০০০ সাবস্ক্রাইব অবশ্যই থাকতে হবে।
  • বারো মাসে অন্তত ৪০০০ ঘন্টা ভিডিও দেখার সময় থাকতে হবে। 
  • ১ কোটি শর্ট ভিউ থাকতে হবে। 
  • আপনার চ্যানেলটিতে অবশ্যই দুই ধাপের ভেরিফিকেশন চালু থাকতে হবে। 
  • চ্যানেলে কোন community Guideline strike  থাকা যাবে না।
  • একটি গুগল এডসেন্স একাউন্ট থাকতে হবে যার মাধ্যমে আপনি পেমেন্ট গ্রহণ করতে পারবেন।
উপরের সত্যগুলো পূরণ হলে আপনি মনিটাইজেশন আবেদন করতে পারবেন আবেদন আবেদন হলে আপনি ভিডিওতে বিজ্ঞাপন চালু হবে এবং দর্শকরা বিজ্ঞাপন দেখলে আপনি ইনকাম করতে পারবেন। 

এক ভিউ সমান কত টাকা 

Youtube এ এক ভিয়েত নির্দিষ্ট কোন মূল্য নেই আইনির্ভর করে বিভিন্ন বিষয়ের উপর যেমন দেশের ১০ দশা ভিডিওর ধরন বিজ্ঞাপনের মান এবং ভিডিও দৈর্ঘ্যের উপর সাধারণভাবে বলা যায় ১০০০ ভিউ থেকে আয় হোয়াই ০.৫০ ডলার থেকে পাঁচ ডলার পর্যন্ত অর্থাৎ বাংলাদেশে গড়ে ১০০০ ভিউ সমান বিশ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। তাহলে এক ভিউয়ার গো আর মূল্য দাড়ায় প্রায় ০.০২ থেকে ০.৫০ টাকা পর্যন্ত। তবে এই পরিমাণটি সব চ্যানেলের জন্য একই হয় না।
 
বাংলাদেশ ও ভারত থেকে আসা ভেবে আইকম হয় কিন্তু আমেরিকা কানাডা ইউরোপ থেকে ভিউ এলে আই অনেক বেশি হয়। টেক ফাইনান্স এডুকেশন বা বিজনেস ভিডিও বিজ্ঞাপনে আয় বেশি হয় আবার মিউজিকও শট ভিডিও থেকে আই তুলনামূলকভাবে অনেক কম হয় এছাড়াও ইউটিউব অংশ ক্রিয়াটারদেরকে দেয় তাই আসল ইনকাম নির্ভর ভিডিওর কন্টেন্ট দর্শক এবং বিজ্ঞাপনের ক্লিকের ওপর। 

ইউটিউব থেকে কত টাকা আয় করা যায় 

ইউটিউব থেকে কত টাকা আয় করা যায় এটি অনেকের মনে প্রশ্ন রয়েছে। Youtube থেকে আদকী টাকা ইনকাম করা যায়। হ্যাঁ হ্যাঁ ইউটিউব থেকে টাকা আয় করা যায়। Youtube থেকে আইনির্ভর করে আপনার ভিডিওর ভিউ বিজ্ঞাপনের ধরন দর্শকের দেশ এবং কন্টেন্ট ক্যাটাগরির ওপর তাই সবার আয় একরকম হয় না। বাংলাদেশে ১০০০ ভিউ থেকে আয় হয় ফ্রাই ২০ থেকে ৫০ টাকার মতন আবার
 
বিদেশি ভিউ হলে আয় বেড়ে যায় প্রায় দুইশ থেকে এক হাজার টাকা মত অর্থাৎ একলা ও ভিউ সমান আনুমানিক ২০০০ থেকে ২০ হাজার টাকা এবং ১০ লাখ ভিউয়ে আনুমানিক বিশ হাজার থেকে দুই লক্ষ টাকা হতে পারে। আপনি যদি নিয়মিত ভালো মানের ভিডিও বানাতে পারলে ইউটিউব থেকে মাসে ১০ হাজার থেকে কয়েক লাখ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন এর মূল চাবিকাঠি হল আপনার মানসম্মত কনটেন্ট ও ধারাবাহিকতা। 

ইউটিউব এ ইনকাম দেখার নিয়ম 

Youtube এ আপনার চ্যানেলের আই ও ইনকাম দেখতে হলে প্রথমে আপনাকে you tube studio ব্যবহার করে করতে হবে। এটি একটি ইউটিউবের অফিসিয়াল বিশ্লেষণ প্লাটফর্ম যেখানে আপনি আপনার ভিডিওর পারফরম্যান্স ভিউ ও ইনকাম দেখতে পারবেন। ইউটিউবে আপনার ইনকাম দেখতে হলে
প্রথমে youtube studio অ্যাপ ইন্সটল করতে হবে।
ইউটিউব-এ-ইনকাম-দেখার-নিয়ম
  •  আপনার google একাউন্ট দিয়ে লগ ইন করে সেটি ইউটিউব চ্যানেলের সাথে যুক্ত করতে হবে। 
  • অ্যাপ এ ঢোকার পর ঢাকা Analytics অপশন এ ক্লিক করতে হবে।
  • এরপর revenue ট্যাবে যান।
  • এখানে গিয়ে আপনি দেখতে পাবেন আপনার আনুমানিক আয় ভিউয়ের ভিউ কত বিজ্ঞাপন দাতা প্রতি এক হাজার ভিউ কত দিচ্ছে কোন ভিডিও থেকে আই হচ্ছে সকল কিছু। 
  • এছাড়াও গুগল এডসেন্স একাউন্টে লগইন করে আপনি আপনার প্রকৃত প্রেমেন্টও দেখতে পারবেন যা মাস শেষে ইউটিউব আপনার একাউন্টে পাঠিয়ে দেয়। মনে রাখবে নতুন চ্যানেলে ইনকাম দেখা শুরু হয় শুধুমাত্র তখনই যখন আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি মনিটাইজেশন অনুমোদিত হয় এবং বিজ্ঞাপন চালু হয়।

গুগল পেমেন্ট পদ্ধতি 

গুগল পেমেন্ট হলো এমন একটি সিস্টেম যার মাধ্যমে। যার মাধ্যমে গুগল তার ব্যবহারকারী বা পার্টনারদের টাকা পাঠায় যেমন ইউটিউব এডসেন্স প্লে স্টোর বা গুগল এডস থেকে আয় করা টাকা। এ পেমেন্ট পেতে আপনাকে প্রথমে একটি গুগল এডসেন্স একাউন্ট চালু করতে হবে আপনার ইউটিউব ওয়েবসাইটের সঙ্গে যুক্ত করে। Google সবচেয়ে বেশি ব্যাংক ট্রান্সফার পদ্ধতিতে ডলার পাঠায়। বাংলাদেশে এই অর্থ সক্রিয়ভাবে টাকায় রূপান্তরিত হয়ে যায়।
আবার আন্তর্জাতিক ভাবে অর্থপাঠনের আরেকটি পদ্ধতি হলো wire transfer এটি কিছু ব্যাংকের সীমিত কার্যকর রয়েছে। আগে চেক ব্যবহার করা হতো কিন্তু বর্তমান বাংলাদেশে এই অপশনটি আর সক্রিয় হয় না পেমেন্ট পেতে হলে আপনার কমপক্ষে ১০০ ডলার হতে হবে অর্থাৎ এডসেন্স ব্যালান্স ১৪ ডলার ছুঁয়ে গেলে গুগল সফটওয়্যার ওভাবে মাঠের শেষে ব্যাংকে টাকা পাঠিয়ে দেবে। সঠিকভাবে পেমেন্ট পেতে হলে আপনাকে অবশ্যই আপনার ব্যাংক তথ্য নাম ঠিকানা এবং আপনার swift কোড অবশ্যই সঠিক ভাবে দিতে হবে। 

ইউটিউবে ভিউ কত হলে টাকা পাওয়া যায় 

ইউটিউবে শুধু ভিউ পাওয়া যথেষ্ট নয় আসল আয় শুরু হয় তখনই যখন আপনার চ্যানেলটি মনিটাইজেশন পায় অর্থাৎ youtube থেকে টাকা পেতে হলে আগে আপনার ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রাম এ যোগ দিতে হবে কিন্তু এই পার্টনার প্রোগ্রামের যোগ দেওয়ার জন্য কিছু শর্ত পূরণ করতে হবে যেমন আপনার ইউটিউব চ্যানেলে ১০ সাবস্ক্রাইবার থাকতে হবে ১২ মাসে অন্তত ৪ হাজার ঘণ্টা অফ টাইম থাকতে হবে এবং google এডসেন্স একাউন্ট সংযুক্ত থাকতে হবে। এইসব তো পূরণের পর ইউটিউব আপনার চ্যানেলে রিভিউ করবে অনুমোদন পেলে ভিডিওতে বিজ্ঞাপন এড দেখানো শুরু হবে এবং সেখান থেকেই আপনি আয় করতে পারবেন 

মন্তব্য ইউটিউব অ্যাপে ভিডিও কোয়ালিটি স্থায়ীভাবে সেট করার উপায় 

ইউটিউব অ্যাপে ভিডিও কোয়ালিটি স্থায়ীভাবে সেট করার উপায় সম্পর্কে এতক্ষণ আমরা বিস্তারিত জানলাম। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন। কিভাবে ইউটিউব অ্যাপে ভিডিও কোয়ালিটি স্থায়ীভাবে সেট করা যায় সেই সম্পর্কে। ইউটিউবে ভিডিও কোয়ালিটি ঠিকমত করে মানসম্মত কনটেন্ট ট্যাগ ডিসক্রিপশন সুন্দরভাবে সাজিয়ে স্থায়ীভাবে ভিডিও করতে পারেন। ইউটিউব অ্যাপে ভিডিও কোয়ালিটি সেই ভাবে সেট করতে হলে আপনাকে অবশ্যই ভিডিও কোয়ালিটি ফিফারেন্সে গিয়ে মোবাইল ও ওয়াইফাই এর জন্য আলাদা করে হাইয়ার পিকচার কোয়ালিটি নির্বাচন করতে হবে এতে ইউটিউব প্রতিবাদ ভিডিও চালানোর সময় সেই মা নেই ভিডিও প্লে করে যাবে। এইরকম আরো অনেক আর্টিকেল পেতে হলে আমাদের সঙ্গে থাকুন।250535


 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url