OrdinaryITPostAd

ফেসবুক মার্কেটিং করে কিভাবে কাস্টমার পাওয়া যায়

ফেসবুক ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার উপায়ফেসবুক মার্কেটিং করে কিভাবে কাস্টমার পাওয়া যায়। ফেসবুক বর্তমানে শুধু সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমেই নয় বরং ব্যবসার জন্য সবচেয়ে বড় প্ল্যাটফর্ম হচ্ছে ফেসবুক। ফেসবুক মার্কেটিং করলে সহজেই কাস্টমার পাওয়া যায়।

ফেসবুক-মার্কেটিং-করে-কিভাবে-কাস্টমার-পাওয়া-যায়-webp

সোশ্যাল মিডিয়ার সবচেয়ে বড় প্ল্যাটফর্ম হচ্ছে ফেসবুক। আজকের আর্টিকেলে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব ফেসবুক মার্কেটিং করে কিভাবে কাস্টমার পাওয়া যায়। চলুন তাহলে জেনে নেই ফেসবুক মার্কেটিং করে কিভাবে কাস্টমার পাওয়া যায় এর সম্পর্কে বিস্তারিত।

পেজ সূচিপত্রঃ ফেসবুক মার্কেটিং করে কিভাবে কাস্টমার পাওয়া যায় 

ফেসবুক মার্কেটিং করে কিভাবে কাস্টমার পাওয়া যায়

সোশ্যাল মিডিয়ার মধ্যে সবচেয়ে বড় প্ল্যাটফর্ম হচ্ছে ফেসবুক। ফেসবুক শুধুমাত্র একটি যোগাযোগ মাধ্যম নয় এটি একটি ব্যবসার জন্য বড় অনলাইন প্লাটফর্ম। অনলাইনে ব্যবসার জন্য সবচেয়ে বড় মার্কেটিং প্লাটফর্ম এর মধ্যে একটি হচ্ছে ফেসবুক মার্কেটিং। কিভাবে বা কোন কৌশলে ফেসবুক মার্কেটিং করলে সহজেই নতুন কাস্টমার পাওয়া যায়। চলুন তাহলে জেনে নেই ফেসবুক মার্কেটিং করে। কিভাবে কাস্টমার পাওয়া যায় সেই সম্পর্কে। যেভাবে ফেসবুক মার্কেটিং করলে নতুন কাস্টমার পাওয়া যায় তা হল। যেমনঃ

ফেসবুক-মার্কেটিং-করে-কিভাবে-কাস্টমার-পাওয়া-যায়-webp
ফেসবুক পেজ তৈরিঃ সঠিকভাবে ফেসবুক পেজ তৈরি করতে হবে। আপনি যে ব্যবসা নিয়ে কাজ করতে চান সেই ব্যবসার নামে একটি প্রোফাইল পেজ খুলতে হবে। ফেসবুক পেজে এবাউট সেকশনে আপনার ব্যবসার তথ্য ফোন নাম্বার ওয়েবসাইট অর্ডার লিঙ্ক যুক্ত করতে হবে কেননা প্রফেশনাল ফেসবুক হলে কাস্টমার আস্থা পায়।

টার্গেট কাস্টমার নির্ধারণঃ ফেসবুক পেজে আপনার প্রোডাক্ট কার জন্য বা আপনি কোন কাস্টমারের জন্য তা নির্ধারণ করতে হবে যেমন তরুণ-তরুণী গৃহিণী চাকরিজীবী শিক্ষার্থী ইত্যাদি। আবার তারা কোথায় থাকে শহরে কিংবা গ্রামে সে জায়গাও টার্গেট করতে হবে কোন জিনিসপত্র আপনার কাস্টমার কাস্টমার এরা পছন্দ করে সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। একে বলে বায়ার পার্সোনাল  তৈরি করতে হবে। 

কনটেন্ট মার্কেটিংঃ ফেসবুক পেজে কাস্টমার আনার জন্য সবচেয়ে জরুরি হলো মানসম্মত কনটেন্ট। আকর্ষণীয়ভাবে আপনার প্রোডাক্ট এর ফটো ও ভিডিও করতে হবে। পুরনো গ্রাহকদের ফিডব্যাক শেয়ার করতে হবে রিভিউ প্রচার করতে হবে। শিক্ষামূলক কনটেন্ট তৈরি করতে হবে। ফেসবুক লাইভে এসে প্রডাক্ট দেখিয়ে অনেক কাস্টোমার পাওয়া যায়।

আরও পড়ুনঃ বাংলা আটিকেল লিখে আয় করার সাইট  

ফেসবুক বিজ্ঞাপনঃ অর্গানিক রিচ অনেক কমে গেছে। তাই ফেসবুক পেজে বিজ্ঞাপন দেখানো একটি অপরিহার্য অংশ। জনপ্রিয় বুস্ট পোস্ট করতে হবে। বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্টের ভিডিও বা পোস্ট কাস্টমারদের কাছে বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে প্রচার করতে হবে।

কাস্টমার এংগেজমেন্টঃ ফেসবুক পেজে কাস্টমারদের সাথে কমেন্ট ও ম্যাসেজে উত্তর দিয়ে কাস্টমারদের সঙ্গে এংগেজমেন্ট বাড়াতে হবে। কাস্টমারদের সুন্দর ও ভদ্রভাবে সকল সার্ভিস দিতে হবে যেন কাস্টমার আবার রিপিট কাস্টমার হয়ে আপনার কাছে আসে। 

অফার ও প্রমোশনঃ ফেসবুক ফলোয়ারদের জন্য বিশেষ ডিসকাউন্ট দিতে হবে যেমন বায়ন গেট ওয়ান বা ফ্রি ডেলিভারি অফার দিতে হবে। 

গ্রুপ মার্কেটিংঃ ফেসবুক পেজে নিজের প্রোডাক্ট সম্পর্কিত গ্রুপ তৈরি করুন প্রাসঙ্গিক বড় গ্রুপের নিয়ম মেনে প্রোডাক্ট শেয়ার করতে হবে গ্রুপে নিয়মিত টিপস দরকারি পোস্ট দেখলে আস্থা তৈরি হয়। 

ডাটা এনালাইসিসঃ ফেসবুক ইনসাইন ব্যবহার করতে হবে। কোন পোস্টে বেশি রিচ পাচ্ছেন আবার কোন সময়ে পোস্ট করলে কাস্টমার বেশি রিয়াক্ট করছে এবং কোন বয়সের মানুষের সবচেয়ে বেশি রেসপন্স দিচ্ছে এই তথ্য অনুযায়ী পরবর্তী মার্কেটিং প্ল্যান তৈরি করে মার্কেটিং করতে হবে।

দীর্ঘ মেয়াদে ব্যান্ড তৈরিঃ  ফেসবুকে শুধু বিক্রি না ভেবে ব্যান্ড তৈরি করুন। আপনার ফেসবুক পেজের লোগো ও কালার সবসময় এক রাখুন। কাস্টমারদের সাথে বিশ্বাসযোগ্য সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে। ভালো সার্ভিস দিয়ে কাস্টমারকে রিপিট কেনাকাটায় উৎসাহিত করতে হবে।

পরিশেষে বলা যায় যে ফেসবুক মার্কেটিং করে কাস্টমার পাওয়ার মূল কৌশল হলো সঠিক টার্গেট ক্লিং করা মানসম্মত কোয়ান্টেন্ট তৈরি করা বিজ্ঞাপন ব্যবহার করা গ্রাহক সেবা ও প্রচার সঠিকভাবে করা। আশাকরি বুঝতে পেরেছেন ফেসবুক মার্কেটিং করে কিভাবে কাস্টমার পাওয়া যায়।

ফেসবুক মার্কেটিং কি 

ফেসবুক মার্কেটিং হল ফেসবুক প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে কোন ব্যবসা বা পণ্য বা সেবা প্রচার করার প্রক্রিয়া। অনলাইনে ফেসবুকের মাধ্যমে পণ্য বা সেবা প্রচার করার প্রক্রিয়াকেই ফেসবুক মার্কেটিং বলে। ফেসবুক মার্কেটিং দুইভাবে করা যায় এক অর্গানিক মার্কেটিং ২ পেইড মার্কেটিং। ফেসবুক মার্কেটিং হল অনলাইনে ব্যবসা বাড়ানোর অন্যতম শক্তিশালী মাধ্যম যেখানে সঠিক কনটেন্ট ও বিজ্ঞাপনের কৌশলের মাধ্যমে টার্গেট কাস্টোমারের কাছে পৌঁছানো যায়।

ফেসবুক মার্কেটিং কয় কত প্রকার 

ফেসবুক মার্কেটিং সাধারণত দুই প্রকার। যথাঃ

১। অর্গানিক মার্কেটিং ও ২। পেইড মার্কেটিং 

অর্গানিক মার্কেটিংঃ অনেক মার্কেটিং এটি ফ্রি মার্কেটিং পদ্ধতি আপনার ফেসবুক পেজ গ্রুপ বা প্রোফাইল ব্যবহার করে নিয়মিত ছবি ভিডিও লাইভ দের কাছে পৌঁছানো যায় এর মাধ্যমে এখানে ধীরে ধীরে ফলোয়ার ও কাস্টমার এর সাথে সম্পর্ক বাড়ে। 

পেইড মার্কেটিংঃ পেইড মার্কেটিং মূলত বিজ্ঞাপনের উপর নির্ভরশীল। ফেসবুকের এড ম্যানেজার ব্যবহার করে নির্দিষ্ট বয়স নির্দিষ্ট এলাকা বা গ্রাহক লক্ষ্য করে বিজ্ঞাপন দেখানো হয় পেইড মার্কেটিং এর মাধ্যমে । যেহেতু এটি টাকা দিয়ে বিজ্ঞাপন চালানো হয় সেহেতু এটি একটি দ্রুত বিক্রি ও প্রচার সম্ভাবনা বেশি।

ফেসবুক মার্কেটিং কেন গুরুত্বপূর্ণ 

আমরা জানি বাংলাদেশ সহ বিশ্বজুড়ে কোটিকোটি মানুষ প্রতিদিন ফেসবুক ব্যবহার করে থাকে। ফেসবুকের মাধ্যমে খুব সহজেই আমরা টার্গেট অডিয়েন্স পেয়ে থাকি। ফেসবুক সোশ্যাল মিডিয়ার মধ্যে একটি বড় মাধ্যম। ফেসবুকের সাথে কোটি কোটি মানুষ জড়িয়ে আছে। ফেসবুকের মাধ্যমে তুলনামূলক ভাবে কম খরচে বিজ্ঞাপন দেখানো যায়। এই বিজ্ঞাপন দেখিয়ে পণ্য সেবা সহজেই গ্রাহকদের কাছে বিক্রি করা যায়।ফেসবুক বিজ্ঞাপন নির্দিষ্ট বয়স এলাকার গ্রাহক পেশা ইত্যাদি বেছে নিয়ে কাস্টমারদের টার্গেট করা যায়।

আরও পড়ুনঃ ঘরে বসে কাজ করে মোবাইলে আয় করার উপায় 

ফেসবুকের মাধ্যমে কম খরচে কার্যকর প্রচার প্রচারণা করা যায়। ফেসবুকের মাধ্যমে ছোট ব্যবসার মালিকেরাও খুব সহজেই মার্কেটিং করতে পারে। ফেসবুকের মাধ্যমে সরাসরি কাস্টমারদের সাথে যোগাযোগ করা যায় বিভিন্ন ফেসবুক ও মেসেঞ্জারের মাধ্যমে কাস্টমারদের সাথে তাৎক্ষণিকভাবে কথা বলাও যায়। ফেসবুকে কারণে ব্যান্ডের প্রতি বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়ে। ফেসবুক মার্কেটিং এর গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি সহজে কম খরচে ও নির্দিষ্ট গ্রাহকের কাছে সহজেই পৌঁছানো যায়। 

ফেসবুক মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে কি করা যায় 

  • ফেসবুক মার্কেটিং এর কারণে নতুন কাস্টমার খুঁজে পাওয়া যায়। 
  • ফেসবুক মার্কেটিং এর কারণে ব্যান্ডের সচেতনতা বৃদ্ধি পায়। 
  • ফেসবুক মার্কেটিং এর ফলে বিভিন্ন প্রোডাক্ট বা সার্ভিস খুব সহজে বিক্রি করা যায়। 
  • ফেসবুক মার্কেটিং এর ফলে ওয়েবসাইটে ট্রাফিক বৃদ্ধি পাওয়া যায় এবং পুরনো ট্রাফিক আবার ফেরত আনা যায়। 
  • ফেসবুক মার্কেটিং এর মাধ্যমে কাস্টমারদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ রাখা যায়। 
  • ফেসবুক মার্কেটিং এর মাধ্যমে কাস্টমারদের মতামত ও রিভিউ খুব সহজেই সংগ্রহ করা যায়। 
  • বিজ্ঞাপন দেখিয়ে নির্দিষ্ট টার্গেটে গ্রাহকদের কাছে পৌঁছানো যায় ফেসবুক মার্কেটিং এর মাধ্যমে।
  • রিপিট কাস্টমার তৈরি করে দীর্ঘমেয়াদি সম্পর্ক কর তোলা যায় এই ফেসবুক মার্কেটিং এর মাধ্যমে।

ফেসবুক মার্কেটিং এর সুবিধা

  • ফেসবুক মার্কেটিং এ অনেক সুবিধা রয়েছে বিশেষ করে ছোট মাঝারি ব্যবসার জন্য ফেসবুক মার্কেটিং অনেক প্রয়োজনীয়। 
  • ফেসবুক কে অনেক সংখ্যক ব্যবহারকারী। কোটি কোটি সক্রিয় ব্যবহারকারীর কাছে পৌঁছানো যায় ফেসবুক মার্কেটিং এর মাধ্যমে। 
  • ফেসবুক মার্কেটিং এ সুবিধা হল ফেসবুক মার্কেটিং এর মাধ্যমে টার্গেট করে নির্দিষ্ট বয়স এলাকা আগ্রহ ও পেশা অনুযায়ী বিজ্ঞাপন দেখানো যায়। 
  • ফেসবুক মার্কেটিং এর বড় সুবিধা হল এতে কম খরচে প্রচার-প্রচারণা কাজ করা যায়।
  • ফেসবুক মার্কেটিং এ নিয়মিত পোস্ট ভিডিওর মাধ্যমে ব্র্যান্ডের পরিচিতি বারে এটি একটি সুবিধা। 
  • Facebook ইনসাইড দিয়ে সহজেই বোঝা যায় কোন বিজ্ঞাপন কতটা সফল হয়েছে এটি একটি ফেসবুক মার্কেটিং এর বড় সুবিধা। 
  • ফেসবুক মার্কেটিং এর মাধ্যমে বড় বাজেট ছাড়াই ছোট উদ্যোক্তারা কার্যকর ভাবে কাজ করতে পারে।

ফেসবুক মার্কেটিং এ অসুবিধা 

ফেসবুক মার্কেটিংয়ে যেমন সুবিধা রয়েছে তেমনি কিছু কিছু অসুবিধা রয়েছে। যেমনঃ 

  • ফেসবুক মার্কেটিং এর ফলে অর্গানিক রিচ ক্রমশ কমতে থাকে। 
  • ফেসবুক মার্কেটিং এ প্রতিযোগিতা অনেক বেশি থাকে তাই বেশি থাকে প্রতিযোগিতার মধ্যে আলাদা হওয়া অনেক কঠিন হয়ে যায়।
  • ফেসবুক মার্কেটিং এ বিজ্ঞাপন চালাতে বাজেটের অনেক প্রয়োজন হয়। 
  • ফেসবুক মার্কেটিং এ ভুলভাল বিজ্ঞাপন চালালে টাকা অনেক অপচয় হয়। 
  • ফেসবুকের কঠোর নীতিমালা না মেনে চললে আপনার বিজ্ঞাপন ও অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে যেতে পারে। 
  • ফেসবুকে নিয়মিত কনটেন্ট তৈরি করতে অনেক সময় প্রয়োজন হয় ও দক্ষতা লাগে ইত্যাদি।

ফেসবুক মার্কেটিং কিভাবে করবেন 

বর্তমানে ফেসবুক মার্কেটিং এর মাধ্যমে অনেক ব্যবসায় গড়ে উঠেছে। ফেসবুক এর মাধ্যমে বিভিন্ন পণ্য প্রোডাক্ট বিক্রি করা থেকে শুরু করে বিজ্ঞাপন দেখানো সকল ধরনের কাজ করা হয়ে থাকে। ফেসবুক মার্কেটিং যেভাবে করবেন। যেমনঃ

ফেসবুক-মার্কেটিং-কিভাবে-করবেন-webp

  • ফেসবুক মার্কেটিং করতে গেলে প্রথমে আপনাকে আপনার লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে। আপনি কি ধরনের ব্র্যান্ড পরিচিতি কি ধরনের পণ্য বিক্রি করতে চান না ফলোয়ার বাড়াতে চান তা ঠিক করতে হবে। 
  • আপনাকে একটি সুন্দর ফেসবুক পেজ তৈরি করতে হবে। প্রোফাইল পেজ দিয়ে মার্কেটিং করা যায় না আলাদা করে একটি ফেসবুক পেজ তৈরি করতে হবে। ফেসবুক পেজ অবশ্যই সুন্দর কভার ফটো, প্রোফাইল ছবি ও বায়ো দিয়ে তৈরি করতে হবে।

আরও পড়ুনঃ ছাত্রদের আয় করার ২০ টি সেরা কার্যকরী উপায় 

  • আপনার পণ্য বা গ্রাহক কারা হবে, কোন বয়সের হবে, কোন এলাকা ও আগ্রহ টার্গেট ঠিক করে আপনাকে বিজ্ঞাপন চালাতে হবে।
  • আপনার ফেসবুক পেজে মানসম্মত কলেন তৈরি করতে হবে বিভিন্ন ধরনের ছবি, ভিডিও, লাইভ, ইনফোগ্রাফিক্স বা লেখা পোস্ট করতে হবে। কন্টেন্টগুলো অবশ্যই সুন্দর ও মানসম্মত হতে হবে।
  • ফেসবুক পেজে গ্রাহকদের কমেন্টের উত্তর দিতে হবে। সাথে এনগেজমেন্ট বাড়াতে হবে এবং সুসম্পর্ক তৈরি করতে হবে। 
  • আপনাকে বাজেট নিয়ে নির্দিষ্ট অডিয়েন্সে পেট বিজ্ঞাপন চালাতে হবে এতে দ্রুত ফলাফল পাওয়া যায়। 

পরিশেষে বলা যায় যে আপনার ফেসবুক পেজ,সুন্দর কনটেন্ট, গ্রাহক টার্গেটিং ও বিজ্ঞাপন এই চারটি বিষয় ভেবেচিন্তে তৈরি করে ফেসবুক মার্কেটিং করতে হবে।

মোবাইল দিয়ে ফেসবুক মার্কেটিং 

মোবাইল দিও এখন ফেসবুক মার্কেটিং করা যায়। একটি স্মার্ট ফোন ও ইন্টারনেটের মাধ্যমে মোবাইল ফোন দিয়ে বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা বা ব্র্যান্ডের প্রচার-প্রচারণা করা যায়। মোবাইল ফোনে একটি ফেসবুক পেজ তৈরি করে নিয়মিত ছবি ভিডিও পোস্ট করতে হবে। নিয়মিত কাস্টমারদের সঙ্গে ইনবক্সে যোগাযোগ রাখতে হবে। আপনি চাইলে আপনার মোবাইলে facebook lite বা business suite অ্যাপস ব্যবহার করে ফেসবুক মার্কেটিং করতে পারবেন। মোবাইল ফোনের মাধ্যমে খুব সহজেই বিজ্ঞাপন বা ফেসবুক অ্যাপস চালানো যায়। মোবাইল ফোনের মাধ্যমে নির্দিষ্ট এলাকা বয়সও আগ্রহী কাস্টমারদের বিজ্ঞাপন দেখানো যায়। তাই বলা যায় মোবাইল ফোন দিয়েও ফেসবুক মার্কেটিং করে গ্রাহক বানানো ও টাকা ইনকাম করা যায়।

মন্তব্য ফেসবুক মার্কেটিং করে কিভাবে কাস্টমার পাওয়া যায়

ফেসবুক মার্কেটিং এর মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে বিভিন্ন ধরনের কাস্টমার পাওয়া যায়। বর্তমান যুগে ফেসবুক শুধুমাত্র যোগাযোগ মাধ্যমে নয় এটি একটি মার্কেটিং এর অন্যতম প্ল্যাটফর্ম। ফেসবুক মার্কেটিং এর মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপন দেখিয়ে বিভিন্ন প্রোডাক্ট এর এর প্রচার প্রচারণা করে। বিভিন্ন ধরনের কাস্টমার পাওয়া যায়। যেহেতু ফেসবুকে অনেক অসংখ্য লোক জড়িত সেহেতু ফেসবুকে মার্কেটিং করে খুব সহজেই সকল বয়সের কাস্টমার পাওয়া যায়। আশা করি আজকের আর্টিকেল পড়ে জানতে পারলেন ফেসবুক মার্কেটিং করে কিভাবে কাস্টমার পাওয়া যায়। এই আর্টিকেল সম্পর্কে কোন প্রশ্ন যদি থাকে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে জানাবেন।ধন্যবাদ।250535

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url