OrdinaryITPostAd

দ্রুত হজম শক্তি বাড়ানোর ৫টি কার্যকর উপায়

 প্রতিদিন খাজর খেলে কি হয় জানুনহজম শক্তি বাড়ানোর ৫টি কার্যকর উপায় সম্পর্কে অনেকেই জানেন না। হজম শক্তি হ্রাস পাওয়ার কারনে বিভিন্ন ধরণের সমস্যা দেখা দেয়। তাই আপনি কিভাবে হজম শক্তি হ্রাস করতে পারেন তা জেনে নিন।

হজম -শক্তি -কমে- যাওয়ার- লক্ষণ

হজম শক্তি বৃদ্ধি পেলে আপনার শরীর সস্থ্য থাকবে। আর যদি হজম শক্তি কমে যায় তাহলে পেট খারাপের মতো নানা সমস্যা দেখা দিবে। তাই চলুন জেনে নিই হজম শক্তি বাড়ানোর ৫টি কার্যকর উপায় সম্পর্কে।

পেজ সূচিপত্র : হজম শক্তি বাড়ানোর ৫টি কার্যকর উপায়

হজম শক্তি বাড়ানোর ৫টি কার্যকর উপায়

হজম শক্তি বৃদ্ধি করার জন্যে বেশ কিছু উপায় রয়েছে। তাই আপনি যদি হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে চান তাহলে এই উপায় গুলো অবলম্বন করতে পারেন। এই গুলো আপনার হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে। আপনার সুস্বাস্থ্য রক্ষা করার জন্যে হজম শক্তি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। হজম শক্তি হ্রাস পেলে আপনার বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিবে। আপনার শরীরে পুষ্টি শোষণ কমে যাবে। তাই হজম শক্তি বাড়ানোর উপায় গুলো জেনে নিন।

১. পর্যাপ্ত ঘুমানো
পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমালে তা আপনার হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে অনেক সাহায্য করে থাকে। যদি রাতে ঘুম না হয় তাহলে তা হজম শক্তির ব্যাঘাত ঘটিয়ে থাকে। রাতে অক্সিজেন এর পরিমাণ অনেক কম থাকে।
কোন- খাবার- খেলে- হজম -শক্তি- বাড়ে
এর সাথে ফুসফুসের অনেক অংশ কাজ করা বন্ধ রাখে। তাই আপনি যদি সারা রাত সজাগ থাকেন তাহলে আপনার অক্সিজেনের ঘাটতি দেখা দিতে পারে। আর তাই আপনি যদি হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই রাতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমাতে হবে।

২. শ্বাস- প্রশ্বাসের ব্যায়াম করা
আপনার হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে অক্সিজেন খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে থাকে। সে জন্যই আপনি যদি শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে অক্সিজেন এর যোগান দিতে পারেন তাহলে আপনার হজম শক্তির পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে। তাই হজম প্রক্রিয়া বা শোষণের জন্যে অক্সিজেন এর কোনো বিকল্প নেই। তাই আপনি যদি নাক দিয়ে লম্বা করে শ্বাস গ্রহণ করুন ও মুখ দিয়ে তা ছাড়েন তাহলে আপনার হজম ক্রিয়া অনেক বৃদ্ধি পাবে।

৩. খাবার খাওয়া
হজম শক্তি কে শক্তিশালী করতে খাবার অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে থাকে। আপনি যদি শাক জাতীয় খাবার খান তাহলে অবশ্যই তা তেল ব্যবহার করে রান্না করবেন। আবার মাংস জাতীয় যদি কিছু খেতে যান তাহলে লেবুর ব্যবহার করবেন। আবার সব সময় খাওয়া শেষ করে যদি অল্প পরিমাণে লেবুর পানি খেয়ে থাকেন তাহলে তা খুব ভালো কাজ করবে। তা ছাড়া গাট ব্যাকটেরিয়া রয়েছে যে গুলো হজম প্রক্রিয়ার কাজ কে তুরান্বিত করে থাকে। প্রাকৃতিক ভাবে এই ব্যাকটেরিয়ার সবচেয়ে ভালো উৎস হলো দই। তাই যাদের হজমে সমস্যা রয়েছে তারা দই খেতে পারেন। তাহলে আপনার হজম জনিত সমস্যা কমে যাবে।

৪. পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা
আপনার গৃহীত খাদ্য কে হজম করতে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে থাকে পানি। তাই আপনি যদি খাবার খেয়ে পর্যাপ্ত পানি পান না করে থাকেন তাহলে তা আপনার হজম প্রক্রিয়া কে ব্যাঘাত করতে পারে। তাই খাবার সময় পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করে নিন।

৫. আদা ও আদা চা খাওয়া
আদা আপনার জারক রস ও এনজাইম প্রবাহ কে ঠিক রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করবে। এর ফলে আপনার খাবার হজম করা খুব সহজ হবে। যার ফলে আপনার খাবার হজম কাজটি খুবই সহজ হয়ে থাকে। তা ছাড়া আদা বমি ভাব, পেঁট ফাপা, বদ হজম ও ডায়রিয়া কমাতেও গুরুত্বপূর্ণ ভুৃমিকা পালন করে থাকে। তাই প্রতিদিন ২ থেকে ৩ বার আদা চা খেতে পারেন।
১ চামচ আদা কুচি করে দেড় কাপ গরম পানি তে নিয়ে চা বানাতে হবে। তারপর এটি ১০ মিনিট পর্যন্ত গরম করে নিন। এরপর এখানে মধু মিশিয়ে চা তৈরি করে নিন। এটিই আদা চা যা আপনার হজম ক্রিয়া কে তুরান্বিত করতে সাহায্য করবে।

কোন খাবার খেলে হজম শক্তি বাড়ে

হজম শক্তি বাড়ানোর ৫টি কার্যকর উপায় সম্পর্কে জেনেছেন। হজম শক্তি বাড়াতে আপনি অনেক কিছু খেতে পারেন। হজম শক্তি একেক জনের একেক রকম হয়ে থাকে। যাদের সাধারণত হজম শক্তি সমস্যা রয়েছে তারা চাইলে নিজের খাদ্যভাস, নিয়মিত ব্যায়াম ও কিছু নিয়ম অনুসরণ করতে পারেন। এই গুলো হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে। হজম শক্তি বাড়াতে আপনি নিম্নের খাবার গুলো খেতে পারেন।
  • খাবার খাওয়ার পর তার সাথে লেবু রাখতে পারেন। লেবুর সরবত ও খেতে পারেন খাওয়ার পর। এর ফলে এটি আপনার শক্তি কে অনেক বৃদ্ধি করবে।
  • গ্রিন টি কিংবা পুদিনা পাতার চা পান করতে পারেন দিনে দুই বার করে। এতে অ্যান্টি- অক্সিডেন্ট বিদ্যমান থাকে যা খাবার হজ করতে সাহায্য করে থাকে।
  • সারা দিনে ৭ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমাবেন। এতে করে আপনার শরীরের ভারসাম্য বজায় থাকবে। এর ফলে আপনার হজম শক্তি বৃদ্ধি পাবে।
  • রাতের খাবার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটা থেকে রাত আটটার মধ্যে খেয়ে নিলে ভালো হয়। গভীর রাতে খাবার খাওয়া যাবে না। আবার খেয়েই ঘুমিয়ে পড়া যাবে না। ঘুমানোর ২ ঘন্টা আগে খাবার খেয়ে নিতে হবে।
  • খাদ্য তালিকায় আঁশ যুক্ত খাবার গুলো বেশী পরিমাণে রাখতে পারেন। এই খাবার গুলো হজম শক্তি বৃদ্ধি করে থাকে। তাই নিয়মিত সালাদ, শাক সবজি, ফল ইত্যাদি খেতে পারেন। পানির পরিমাণ বেশী রয়েছে এমন ফল ও শাক সবজি খাদ্য তালিকায় রাখুন।
  • দুধের বিকল্প হিসেবে খেতে পারেন দই। দই হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে খুবই সাহায্য করে থাকে। এটি ক্যালসিয়াম ও প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করে থাকে।
  • প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার গ্রহণ করুন। এটি হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে থাকে।
  • খাবার ভালো ভাবে চিবিয়ে খেতে হবে। যে যত ভালো ভাবে খাবার চিবিয়ে খেয়ে থাকেন তার পাঁচর রস নিঃসরণ তত বেশী পরিমাণে ভালো হয়। আর পাচক রস খাবার কে সঠিক ভাবে হজমে সাহায্য করে থাকে।

কোন খাবার হজম হতে বেশী শক্তি লাগে

আমরা প্রতিদিন বিভিন্ন খাবার খেয়ে থাকি। এই খাবার গুলো একেকটা একেক রকম সময় লাগে হজম হতে। কোনোটা হজম হতে বেশী সময় লাগে আবার কোনোটা হজম হতে কম সময় লাগে। শশা, লেটুস, ইত্যাদি খাবার গুলো তে পানির পরিমাণ বেশী থাকে। এই গুলো হজম হতে ৩০ থেকে ৪০ মিনিট পর্যন্ত সময় নেয়। তা ছাড়া রুট ভেজিটেবল যে গুলো রয়েছে এই গুলো হজম হতেও সময় লাগে। শিকড় বা মূল যুক্ত সবজি গুলো হজম হতে ৫০ থেকে ৬০ মিনিট পর্যন্ত সময় লাগে। আবার ডাল জাতীয় খাবার গুলো যেমন মুসুর বা মগের ডাল হজম হতে ৪০ থেকে ৫০ মিনিট সময় লাগে।

আবার দুগ্ধ জাত কিছু খাবার যেমন ছানা, দই, দুধ ইত্যাদি হজম হতে সময় লাগে ৬০ থেকে ৯০ মিনিট পর্যন্ত। একটি ডিম হজম হতে সময় লাগে ৪৫ মিনিট পর্যন্ত। তাই আপনি যদি খাওয়ার আগে হিসাব করে খেয়ে থাকেন তাহলে আপনার হজমের মতো সমস্যা গুলো সমাধান হতে পারে।
জুসে অনেক কম ফাইবার থাকার কারণে তা খুব সহজেই হজম হয়ে যায়। জুস হজম হতে মাত্র ১৫ মিনিট সময় লাগে। আবার ফাইবার যুক্ত ফল যেমন আপেল ও নাশপাতি হজন হতে সময় লাগে ৪০ মিনিট। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল গুলো হজম হতে সময় নেয় আধা ঘন্টা পর্যন্ত। ২৫ থেকে ৩০ মিনিটের মধ্যেই আবার তরমুজ হজম হয়ে যায়।

লিভারে হজম শক্তি কমে গেলে কি হবে

হজম শক্তি বাড়ানোর ৫টি কার্যকর উপায় সম্পর্কে জেনেছেন। লিভার বা যকৃত আমাদের হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে থাকে। যকৃত বা লিভার হলো মানব দেহের সবচেয়ে বড় গ্রন্থি। এটিতে সব ধরণের জৈব রাসায়নিক ক্রিয়া কলাপ সংঘটিত হয়ে থাকে। আপনার যদি লিভারে হজম শক্তি কমে যায় তাহলে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে। আমাদের গ্রহণ করা খাবার গুলো লিভারে শোষিত হয়ে তা সারা শরীরে পুষ্টি আকারে ছড়িয়ে পড়ে। তবে যদি লিভারে হজম শক্তি কমে যায় তাহলে নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই গুলোর মধ্যে উল্লেখ যোগ্য কিছু সমস্যা হলো ওজন বৃদ্ধি, জন্ডিস, কোষ্ঠকাঠিন্য, ভিটামিনের ঘাটতি, পুষ্টিহীনতা, ডায়রিয়া, পেট ফোলাভাব ইত্যাদি।

হজম না হওয়ার ফলে সৃষ্ট সমস্যায়

হজম শক্তি বাড়ানোর ৫টি কার্যকর উপায় সম্পর্কে জেনেছেন। আপনার যদি হজম শক্তি কমে যায় তাহলে বেশ কয়েক ধরণের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই সমস্যা গুলো হলো :
  • কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়া
  • ডায়রিয়া হওয়া
  • শারীরিক দূর্বলতা
  • ত্বকে সমস্যা
  • পেঁট ফাপা
  • অম্লতা ও বুক জ্বালা পোড়া করা
  • ওজন বৃদ্ধি না হ্রাস পাওয়া
  • ইমিউনো সিস্টেম দূর্বল হয়ে যাওয়া

হজম শক্তি কমে যাওয়ার লক্ষণ

যকৃত হলো আমাদের হজম ক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে থাকে। এটি মানব দেহে সবচেয়ে বড় গ্রন্থি। এতে প্রতিদিন অনেক জৈব রাসায়নিক কাজ সম্পন্ন হয়ে থাকে।
হজম -শক্তি -কমে- যাওয়ার- লক্ষণ
তাই যকৃত কোনো ভাবে যদি পাল্টি মারে তাহলে আমাদের হজম ক্রিয়ায় সমস্যা দেখা দিতে পারে। হজম ক্রিয়ার সমস্যা দেখা দিলে নানা ধরণের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এর বেশ কিছু লক্ষণ রয়েছে। এই গুলো নিম্ন রূপে আলোচনা করা হলো :
  • বমি বমি ভাব হওয়া
  • পেট ফোলা ও ব্যথা করা।
  • প্রস্রাব গাঢ় রঙয়ের হওয়া।
  • ফ্যাকাশে বা কাদা মাটির মতো দেখতে মল।
  • ত্বকে চুলকানি হওয়া।
  • চোখ ও ত্বকে বিবর্ণতা দেখা দেওয়া।
  • ক্ষুধা ও ওজন হ্রাস পাওয়া।
  • ক্লান্তি হওয়া।

কোন খাবার হজম শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে

আপনি যদি হজম শক্তি বাড়াতে চান তাহলে প্রোবায়োটিক খাবার খেতে পারেন। এই গুলো ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ বৃদ্ধি করে। যার কারনে খাবার দ্রুত হজম হয়। আরো খেতে পারেন রঙিন ফল মূল। হজম সমস্যা সমাধানে খেতে পারেন দারুচিনি, পুদিনা পাতার রস, আদা ইত্যাদি। ফলে আপনার হজম শক্তি বৃদ্ধি পাবে।

বেশী খেয়ে ফেললে কি করা উচিত

অনেক সময় ফোন, টিভি দেখা বা কথা বার্তা বলার সময় অনেক বেশী পরিমাণে খেয়ে থাকি। অতিরিক্ত খাওয়ার পর বিভিন্ন অস্বস্তি অনুভব হতে থাকে। পেট ফাঁপা, পেটে জ্বালা পোড়া হওয়া, নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া, বারবার পায়খানা ও কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা ইত্যাদি দেখা দিতে পারে। তাই আপনি যদি বেশী খাবার খেয়ে ফেলেন তাহলে প্রথমেই এই বিষয়ে দুশ্চিন্তা করবেন না। পানি পান করুন। খাওয়ার পর পরই পানি পান না করে একটু পরে পানি পান করুন। একটু পর পর পানি পান করলে লবনের মাত্রা হ্রাস পাবে। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা হবে না।

আবার খাওয়ার পরপরই শুয়ে পড়বেন না। একটু হাঁটা চলা করুন। এতে ভালো বোধ করবেন। যদি বেশী খেয়ে শুয়ে পড়েন তাহলে আরো বেশী সমস্যা হবে। তাই একটু হাঁটা চলা করুন।
অতিরিক্ত খাওয়ার পরে কোমল পানীয় গুলো এড়িয়ে চলুন। এই সব কিছুর বদলে আপনি জুস, টক দই, বোরহানি, ডাবের পানি ইত্যাদি খেতে পারেন। খাওয়ার নিয়ন্ত্রণ করুন ও ব্যায়াম করুন।

পেটে হজম না হলে করণীয়

আপনার যদি খাবার হজম না হয় তাহলে বেশ কয়েকটা কাজ করতে পারেন। দুধ দুগ্ধজাত যে খাবার গুলো রয়েছে সে গুলো খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। ক্যাফেইন ও মদ খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। পাকা কলা, আপেল, গাজর, কিশমিশ ইত্যাদি খাওয়া থেকে বিরত থাকুন৷ নিয়মিত এক বা আধা ঘন্টা ব্যায়াম করুন। যোগব্যায়াম বা মেডিটেশন থেকেও উপকার পেতে পারেন।

লেখকের শেষ মন্তব্য

প্রিয় পাঠকগণ, আজকের আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে হজম শক্তি বাড়ানোর ৫টি কার্যকর উপায় সম্পর্কে। আশা করি এই বিষয় গুলো সম্পর্কে সকল কিছু সঠিক ভাবে বুঝতে পেরেছেন। এই বিষয়ে কোনো মন্তব্য থাকলে জানাতে পারেন। পাশাপাশি এটি আপনার বন্ধুর সাথেও শেয়ার করতে পারেন। সমস্যা যদি বেশী হয় তাহলে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন। ধন্যবাদ। 250109

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url